জাফর ইকবাল স্যার, নিজের পূত্র কণ্যাদের আগে মানুষ করেন, তারপর আমাদেরকে নীতির কথা শোনান। আমাদের মা-বোনদের হিজাব বোরকা নিয়ে প্রশ্ন তোলার আগে নিজের মেয়েকে অন্তত বাঙালী হবার শিক্ষা দিন। আপনার মেয়ের কান্ডকীর্তী দেখে বাঙালী হিসেবে লজ্জিত হচ্ছি । দেখেন কান্ড :
► সামহোয়্যারব্লগ ► http://tinyurl.com/3uwdqov
► বর্ণমালাব্লগ ► http://www.amarbornomala.com/details10130.html
জাফর ইকবালের কণ্যা ইয়েশিমের ফেসবুক এলবাম থেকে যে কেউ দেখতে পারেন ছবিগুলো । লিংক : Click This Link (আপডেট)
জাফর কন্যার বাঙালীয়ানা পোশাক ও আচরনে ফুটে উঠেছে। এই জাফর ইকবালেরাই বাঙালীত্ব কপচিয়ে হাজারো তরুনের ব্রেন ওয়াশ করে।
প্রগতিশীল নাস্তিক হতে হলে ছেলেবন্ধুর সংখ্যার কোন লিমিট রাখা যাবেনা। ...। মদ খাওয়া ধরতেই হবে । বাবা জাফর ইকবাল কি এই শিক্ষাই দিয়েছেন কণ্যাকে ?
নাস্তিকতা আর প্রগতিশীলতা বটে। হলী খেলার বেলেল্লাপনা ধর্মনিরপেক্ষ অসাম্প্রদায়িক আচরণ বটে। নাস্তিক বাবার শিক্সায় শিক্ষিত কণ্য! (জাফর ইকবাল এই মেয়েকেই বলেছিলেন, শুধু মুসলমান বেহেশতে যাবে, এইটা বাজে কথা, আর তার বইয়ের পাতায় পাতায় পাবেন ইসলামী পোশাকের কুৎসা, দাড়ি টুপি নিয়ে অভদ্র মন্তব্য, ওজুর পদ্ধতি নিয়ে কৌতুক আর ইসলাম বিরোধী যেকোন কিছুর প্রশংসা)
প্রগতিশীলতা আর বাঙালীয়ানার জ্বলজ্যান্ত উদাহরন। এই জাফর ইকবাল ই বলে রবীন্দ্রনাথকে পূজা করতে হবে
প্রগতিশীল ফ্যামিলি অর্থাৎ নাসতিক ফ্যামিলি..(এটা তারই মেয়ে..)
ভিডিও (১, ২, ৩) সহ নাইটক্লাব বা ছাত্রীহোষ্টেলের এই ছবি যখন অনলাইনে এসেছিলো, ইকবালের পূজারীরা প্রপাগান্ডা চালিয়েছিলো তার মেয়ৈ বলে । এখন প্রশ্ন হলো কোনটা তার মেয়ে ? আর মেয়েদেরকে কোন বাবা কি করে এমন নষ্ট হবার ট্রেনিং দিতে পারে ? মুখে বাঙালীয়ানা আর লাইফস্টাইলে পশ্চিমা নগ্নতা!
একজন ব্লগারের ব্লগ থেকে , "উনি হলেন আমাদের দেশের বিশিষ্ট পরিমল জাফরের একমাত্র মেয়ে ইয়েছিম ইকবাল। উনার বাবা দেশের তরুণীদের বোরকা, হিজাব নিয়ে ব্যাপক চিন্তিত শুনলাম , আর আমরা আমেরিকা প্রবাসিরা মাঝে মাঝে এমন কু-সন্তানের জন্য বিব্রতকর অবস্থায় পড়ি যারা কিনা এদেশে এসে বাংলাদেশের কালচারকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখায়। যার মেয়ে এখানে একাদিক ছেলের সাথে লিভ টুগেদার আর মদ পান করে তার বাবাতো চাইবে বাংলাদেশেও এমন ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ুক। থু তোর প্রগতিশীলতার মুখে ভন্ড জাফর!! থু তোর এমন মেয়ের মুখে। শুধু শিক্ষিত আর জ্ঞানী হলে মানুষ হওয়া যায়না।"
৪ নভেম্বর ২০১১ তারিখে প্রথম আলোর প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী সংখ্যায় জাফর ইকবালে যে লেখাটি ছাপা হয়েছে তাতে তিনি মুসলমানদের ধর্ম বিশ্বাস তথা ইসলামের পর্দা প্রথা নিয়ে মারাত্নক সমালোচনা করেছেন। উনি বোঝাতে চেয়েছেন যে, ইসলামের পর্দা প্রথা নারী উন্নয়নের প্রতিবন্ধক। বলেছেন, পর্দা মৌলবাদীদের চাপিয়ে দেওয়া একটা ব্যবস্থা। যারা নারীদের উন্নয়ন চায় না তারা নারীদেরকে ঘরের মধ্যে বন্দী করে রাখতে চায়। ঘরে বন্দী করতে না পারলে বোরকার মধ্যে বন্দী করে রাখতে চায়।
এখানে জাফর ইকবাল যে ভুল তথ্যটি দিয়েছেন, তাহলো পর্দা বা বোরকা কোনভাবেই মৌলবাদীদের চাপিয়ে দেওয়া কোন ব্যবস্থা নয়, বরং এটি ইসলামের অন্যতম একটি বিধান (অবশ্য 'মৌলবাদী' শব্দটি বলতে তিনি কাদেরকে বুঝিয়েছেন তা আমি নিশ্চিত নই। জাফর ইকবাল যদি মৌলবাদী শব্দটিকে অল্প বুদ্ধির বেকুব লোকজনদের মত করে ব্যবহার করেন, তখন ওনার বুদ্ধি জ্ঞানের মাত্রা নিয়ে প্রশ্ন জাগা স্বাভাবিক)। নারী এবং পুরুষের জন্য পর্দা করা ইসলাম ধর্মমতে ফরজ বা অবশ্য কর্তব্য। ইসলামে অশ্লীলতা কঠোরভাবে নিষিদ্ধ। এর জন্য রয়েছে কঠিন শাস্তি। পর্দা করা অশ্লীলতা থেকে বাঁচার অন্যতম উপায়। এ কারণে মুসলমানেরা তা বিশ্বাস করেন এবং তা পালন করেন।
কিন্তু বাংলাদেশে ইসলামী আইন প্রচলিত নেই এবং পর্দা করা বাধ্যতামূলকও নয়। বরং বর্তমান আওয়ামীলীগ সরকাররের আমলে হাইকোর্ট রায় দিয়েছে কাউকে জোর করে পর্দা করতে বাধ্য করা যাবে না। এই ঘোষণার পরও যদি কেউ পর্দা করে তবে ধরে নিতে হবে যে, সে ইচ্ছে করেই পর্দা করছে; এটা তার পছন্দ। জাফর ইকবাল এই পর্দার বিরুদ্ধে লিখেছেন এবং অনেকে তাকে বাহবা দিচ্ছেন। কিন্তু ভেবে দেখা দরকার যে, জাফর ইকবাল ভুল ব্যাখ্যা করে ইসলামকে উন্নয়নের প্রতিবন্ধক হিসেবে উপস্থাপন করেছেন, তিনি মানুষের স্বাধীনতা, পছন্দ, ধর্ম বিশ্বাস ইত্যাদিকে অপমান করেছেন। না কি জাফর ইকবালের মতের বাইরে গেলে তিনি তাকে মানুষের মর্যাদা দিতে ইচ্ছুক নন? প্রশ্ন জাগে, সবাইকে কি জাফর ইকবালের প্রেসক্রিপশন অনুযায়ী জীবন-যাপন করতে হবে? আমি ভেবে পাই না, জাফর ইকবাল কেন পর্দার উপর এত খেপে গেলেন? পর্দা কি সত্যিই মুসলমানদেরকে অনগ্রসর করে রেখেছে? এ রকম কোন গবেষণা কি উনি করেছেন যাতে দেখানো হয়েছে যে, পর্দা করা ছেলেমেয়েদের চেয়ে পর্দা না করা ছেলেমেয়েরা বেশি অগ্রসর? যদি কোন গবেষণা বা অন্য কোন প্রমাণ ওনার কাছে না থাকে তাহলে উনি কোন ভিত্তির উপর দাঁড়িয়ে এমন কথা বললেন? নাকি উনি ভেবেছেন যে, ওনার কথা বা মতামতকে কেউ চ্যালেঞ্জ করার সাহস পাবে না।
দু:খজনকভাবে জাফর ইকবাল যে সংষ্কৃতিকে প্রেসক্রাইব করেছেন, সে পাশ্চাত্য সংষ্কৃতির দেশ আমেরিকার স্কুলে মেয়েদের যৌন নির্যাতনের একটি গবেষণার ফলাফল ৬ নিউইয়র্ক টাইমস-এর ৬ নভেম্বর ২০১১ তারিখ সংখ্যায় ছাপা হয়েছে। সে গবেষণায় দেখানো হয়েছে ৭ম থেকে ১২শ গ্রেডে পড়ুয়া মেয়েদের ৫৬% এবং ছেলেদের ৪০% যৌন নির্যাতনের শিকার হচ্ছে। এই যৌন নির্যাতন ছেলে মেয়েদের উপর কী রকম নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে তাও রিপোর্টে প্রকাশ করা হয়েছে। ইসলামে এই যৌনতা নিষিদ্ধ বলেই পর্দার বিধান এসেছে। এখন জাফর ইকবালরা যদি যৌন নির্যাতনকে উন্নয়নের অন্তরায় হিসেবে বিবেচনা না করে যৌন নির্যাতন থেকে বাঁচার জন্য ব্যবহার করা পর্দাকে উন্নয়নের প্রতিবন্ধক হিসেবে বিবেচনা করেন তাহলে তো আর আলোচনার কিছু থাকতে পারে না। নিউইয়র্ক টাইমস এর খবরের লিংক: Click This Link
এটা ভাবার কোন কারণ নেই যে জাফর ইকবালের এই মানসিকতা নিয়ে মুসলমানেরা চিন্তিত। ইসলামের অন্যতম বৈশিষ্ট্য হল, যখন তীব্রভাবে ইসলামের বিরোধীতা করা হয়, তখনই ইসলামের প্রসার বাড়তে থাকে। মহান আল্লাহতায়ালা মুসলমানদেরকে ইসলামের মত মহামূল্যবান দৌলত দিয়ে ভাগ্যবান করেছেন। যিনি ইসলামের আলোকে আলোকিত হতে পেরেছেন তিনি অন্ধকার দেখে ভয় পাবেন না, এটাই স্বাভাবিক। একজন জাফর ইকবালের কী ক্ষমতা আছে যে তিনি মুসলমানদের ধর্ম বিশ্বাসকে নষ্ট করতে পারেন? উনি যা করেছেন তাহলো জেনে বুঝে মুসলমানদের ধর্ম বিশ্বাসকে অপমান করেছেন, ইসলামের নিয়মকে উন্নয়নের সাথে সাংঘর্ষিক করে উপস্থাপন করেছেন, ইসলামের বিধানকে মৌলবাদীদের চাপিয়ে দেওয়া বলার ধৃষ্টতা দেখিয়েছেন, ইসলামের নিয়মকে ত্যাগ করতে বলেছেন এবং অন্য বিশ্বাসকে প্রেসক্রাইব করেছেন। একজন মানুষ কোন একটি বিশ্বাসে বিশ্বাসী নাও হতে পারেন, বা নাও মানতে পারেন, তাই বলে তিনি সেই বিশ্বাসে বিশ্বাসীদেরকে কোনভাবেই অপমান করতে পারেন না। আমি স্পষ্টভাবে জাফর ইকবালকে এবং যারা ওনার মুসলমানদের ধর্ম বিশ্বাস অপমান করাকে সমর্থন করছেন, তাদেরকে জানিয়ে দিতে চাই, আপনারা এখনও মানুষ হয়ে উঠতে পারেননি। আপনাদের কাছে ভিন্নমত নিরাপদ নয়। আপনাদের হাতে কলম আছে, তাই কলম নিয়ে মুসলমানদের বিরুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছেন। যদি আপনাদের হাতে অস্ত্র দেওয়া হয়, আপনারা অস্ত্র নিয়েও মুসলমানদের বিরু্দ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়তে পারেন। এই যখন আপনাদের অবস্থান তখন সঙ্গত কারণেই মুসলমানদের উচিত নিজেদের বিশ্বাসকে আপনাদের হাত থেকে নিরাপদ রাখার চেষ্টা করা।
জাফর ইকবালের ইসলাম বিরোধী অবস্থান এবং লেখালেখির কারণে যারা ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছেন তারা সঙ্গত কারণেই জাফর ইকবালের লেখার প্রতিবাদ করেছেন, ভিন্নমত পোষণ করেছেন। এরই ধারাবাহিকতায় জাফর ইকাবলের অবস্থান বোঝার প্রয়াস নিয়েছেন অনেকেই। এই প্রয়াসেই মেয়েদের হলে মেয়েদের সাথে হিন্দী গানের সাথে জাফর ইকবালের নাচানাচি; ওনার মেয়ে ইয়েসিমের পোষাক, সংষ্কৃতি, যাপিত জীবন ইত্যাদি আলোচনায় এসেছে। জাফর ইকবাল ভক্ত বা কিছু মানবতাবাদী বা সুশীল নামধারী লোকজন সমস্বরে বলে যাচ্ছেন যে জাফর ইকবালের মেয়ের (ইয়েসিম ইকবাল) প্রাইভেসি নষ্ট করে তার মহা ক্ষতি করে ফেলা হয়েছে। কিন্তু তারা নিজেরাও ভাল করেই জানেন যে, সবগুলো ছবিই ইয়েসিম নিজে ফেসবুকে পোস্ট করেছে, যে পোস্ট সবার জন্য এখনও উন্মুক্ত। এখন ফেসবুকের ছবি সামহোয়্যারইন ব্লগে প্রকাশ করাটা যদি এত বড় অন্যায় হয়, তাহলে ওয়েব দুনিয়াকে মুক্ত বলা হচ্ছে কেন?
আপনি যা কিছু মুক্তভাবে ইন্টারনেটে দিচ্ছেন, আপনি চান বা না চান, প্রতিদিন সেগুলো বিভিন্নভাবে পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ ব্যবহার করবে এটাই বাস্তবতা। ইয়েসিম ইকবাল যদি ঐ ছবিগুলো গোপন রাখতে চাইতো বা ছবিগুলো শুধুমাত্র তার বন্ধুদেরকে দেখাতে চাইতো তাহলে সে সুযোগও তার ছিল। কিন্তু সে তা করেনি অর্থাৎ ছবিগুলো মোটেই তার একান্ত ব্যক্তিগত নয়; বরং তার নিজের দিক থেকেই তা সবার জন্য উন্মুক্ত। এমতাবস্থায়, ইয়েসিম ইকবালের ব্যক্তিগত ছবি ব্যবহার করা হচ্ছে, তার পার্সোনাল ব্যাপারে হস্তক্ষেপ করা হচ্ছে বলে যে রব উঠেছে তা যুক্তিতে টেকে না। ছবিগুলোর মাধ্যমে জাফর ইকবালের নিজস্ব অবস্থান বোঝার চেষ্টা করা হয়েছে। যেহেতু ছবিগুলো জাফর ইকবালের মেয়ের, সেহেতু ধরে নেওয়া যায় যে, জাফর ইকবাল সে সংষ্কৃতি সমর্থন করেন। মেয়েদের হলে জাফর ইকবাল মেয়েদের সাথে অশ্লীল হিন্দী গানের সাথে নাচছেন - এমন ভিডিও ইন্টারনেটে আছে। এ থেকে জাফর ইকবাল-পছন্দ সংষ্কৃতি কিছুটা বোঝা যায়। জাফর ইকবাল তার মেয়ের জীবন-যাপনকে অপছন্দ করেন বলে শুনিনি।
আর জাফর ইকবালের অমতে তার মেয়ে যদি এ রকম ভিন দেশী সংষ্কৃতি মেনে চলে থাকে, তাহলে জাফর ইকবালের উচিত তা খোলাখুশি ভাবে বলা। সেক্ষেত্রে তিনি বলতে পারেন, যদিও আমি বাঙালি সংষ্কৃতিকে পৃথিবীর সবচেয়ে ভাল সংষ্কৃতি মনে করি, রবীন্দ্রনাথকে পুজা করা যায় বলে মনে করি কিন্তু আমার নিজের মেয়ের কাছে আমি বাঙালি সংষ্কৃতি বা রবীন্দ্রনাথকে গ্রহণযোগ্য করে তুলতে পারিনি। সে তার নিজের সংষ্কৃতি নিজে বেছে নিয়েছে। কিন্তু তোমরা নিজের পছন্দ নিজে ঠিক করে নেবে না। আমি যা বলি তা তোমরা করবে। তোমরা দাড়ি, টুপি আর বোরকার খোলস থেকে বেড়িয়ে এসে উন্নত হও (অবশ্য ওনার জন্য দাড়ির বিরুদ্ধে বলা মুষ্কিল কারণ স্বয়ং রবীন্দ্রনাথ দাড়ি রেখেছিলেন)। অথবা এ রকম করে নিজের অবস্থানকে পরিষ্কার করতে পারেন। সেক্ষেত্রে ইয়েসিমের যত ব্যক্তিগত ছবিই ইন্টারনেটে বা ব্লগে দেওয়া হোক না কেন তা জাফর ইকবালের গায়ে লাগবে না।
এখন পর্যন্ত জাফর ইকবালের লেখা ও তার প্রতিক্রিয়া হিসেবে ব্লগে যা হয়েছে তার দায় প্রথমত জাফর ইকবালকেই নিতে হবে। কারণ, তিনিই প্রথমে মুসলমানদের ধর্ম বিশ্বাসকে আঘাত করেছেন; অন্যায়ভাবে সমালোচনা করেছেন। এটি যদি তিনি না থামান, তাহলে পরবর্তীতেও আমাদেরকে এ রকম আরোও অনেক কিছু দেখার জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে।
জাফর ইকবাল ও একটি অন্ধকার প্রদেশ-ফেসবুক
প্রথমত, যেই নারীদের মুক্তি নিয়ে জাফর স্যারের এতো আন্দোলন, যেই নারীদের মুক্তির দোহাই দিয়ে তিনি বিগত সরকারের আমলে ফতোয়ার বিরুদ্ধে আন্দোলন গড়ে তুলেছিলেন, এ সরকারের ই আমলে ঘটে যাওয়া পরিমলের ছাত্রী ধর্ষণ আর পারসোনার গোপন ভিডিও ঘটনার সময় কোথায় ছিলেন, কি ছিল তার ভুমিকা, এটা নিয়ে প্রশ্ন কিন্তু দাঁড়ায়। ভিকারুন্নেসার প্রাক্তন শিক্ষার্থীরা যখন পরিমলের শাস্তির দাবিতে প্রথম আলোর প্রতিবেদন আর জাফর ইকবাল স্যারের একটা কলামের জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করছিলেন তখন এদের কেউ ই সাড়া দেন নি, প্রশ্ন দাঁড়ায় কেন? অবশেষে অসহায় হয়ে সেই শিক্ষার্থীরা প্রথম আলোতে একটি মন্তব্য প্রকাশের সুযোগ পায়,যেখানে তারা এই ব্যাপার টি তুলে ধরে,জাফর স্যার আর প্রথম আলোর নিষ্ক্রিয়তার কথা তারা সেখানে মুখ ফুটে বলে,এই আশায় এবার যদি উনারা কিছু করেন ! হয়তো উনার একটি কলামে সাড়া দেশ জুড়ে পরিমলের মত পাপিষ্ঠদের বিরুদ্ধে গণআন্দোলন শুরু হতো,এই প্রতিক্ষায়। তারপরও সাড়া পাওয়া যায়নি তরুন প্রজন্মের আইকন “জাফর স্যার” এর। প্রশ্ন হল “কেন?” ।
দ্বিতীয়ত, ২০০২ সালের দিকে যখন তৎকালীন সরকার দেশের তেল-গ্যাস-কয়লা উত্তোলন নীতি প্রনয়ণ করেছিল, তখন তার বিরুদ্ধে জাফর স্যারের ভূমিকা ছিল মুখ্য, অথচ কিছুদিন আগে যখন আমাদের দেশের তেল-গ্যাস নিয়ে কনকো-ফিলিপস এর সাথে চুক্তি হল তখন সারা দেশের শিক্ষিত মহল,বুদ্ধিজীবি মহল তা নিয়ে তীব্র প্রতিবাদ গড়ে তুলল, দেশ-বিরোধী চুক্তি রুখে দাড়াতে আনু মুহাম্মদ,আবুল মকসুদ সহ বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া ছাত্রছাত্রীদের যখন জেলে যেতে হল তখন জাফর স্যার একটা টু শব্দ ও করলেন না, যেন দেশের কিচ্ছুই হচ্ছে না, এমন কি কারণ যে তিনি এবার আন্দোলন তো দূরে থাক, একটা কিছু বললেন না? প্রশ্ন টা আবার দাঁড়ায়, “কেন?”
তৃতীয়ত, গত বছরে লালন উৎসবে যখন লাইন ধরে বাউলদের চুল,দাড়িঁ কেটে দিল স্থানীয় আওয়ামীলীগ নেতারা, লালন সন্ন্যাসীদের কান্নায় যখন ভারী হয়েছিল ২ দিন পরে শহীদ মিনারের প্রাঙ্গন, তখন আমাদের বাঙালি সংস্কৃতির ধারক ও বাহক জাফর সাহেব কোথায় ছিলেন? শহীদ মিনারে যাওয়া সেতো বহুত দূর, একটা সমবেদনা পর্যন্ত ব্যক্ত করলেন না, নাকি তিনি ভেবেছিলেন অধুনা বাঙালি সংস্কৃতি থেকে লালন ভক্তদের বাদ দিয়ে দিয়েছে বাংলা একাডেমী !! প্রশ্ন আবারো দাঁড়ালো “কেন?”
চথুর্তত, একমুখী শিক্ষার বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়ে তিনি আমাদের কে বাঁচিয়েছিলেন বলে আমরা মনে করি, তখন তার যুক্তি ছিল, এর ফলে শিক্ষার্থীদের বিজ্ঞানমনস্কতা কমে যাবে। আমরা টা মানি, তার-ই ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় ২ বছর থেকে চালু হয়েছে ১৯৭৪ সালের ডঃ কুদরত-ই খুদা শিক্ষা কমিশনের রিপোর্টের আদলে সৃজনশীল শিক্ষাব্যবস্থা, কিন্তু আসলেই কি আমাদের বিজ্ঞান মনস্কতা কতোটুকু বেড়েছে কে জানে? কেননা, বিজ্ঞানের সেই আদিকালের তথ্যে ভরা বইগুলা এখনো রয়ে গেছে, প্রশ্নগুলো এখনো অনেকটা ই আগের মতন, সাজেশন নির্ভরতা এখনো রয়ে গেছে, তাহলে কি এমন হয়েছে যাতে আমরা বিজ্ঞানের প্রতি খুব আগ্রহী হব? প্রশ্ন তো থাকতেই পারে... যদি কিছু হয় তাহলে অবশ্যই সেটা ভাল, তবে এখনো যেহেতু তেমন কিছুই হয়নি, আর জাফর স্যার এটা নিয়েও চুপটি মেরেছেন, তখন আমাদের প্রশ্নের অঙ্গুলি তার দিকেও ঘোরে।
পঞ্চমত, আমি জানিনা, মাদ্রাসা শিক্ষা নিয়ে ওনার ক্ষোভের পরিমাণ এতো বেশি কেন। এবারের SUST এ যাতে মাদ্রাসার ছাত্ররা ভর্তি না হতে পারে তার প্রাণান্তকর চেষ্টা উনি করেছিলেন, ঘোষণা এসেছিল যে ৭টি ডিপার্টমেন্টে তারা ভর্তি হতে পারবেনা, পরে যদিও সিলেটবাসীর তোপের মুখে সেই ঘোষণা টিকতে পারেনি, এবং আশ্চর্যের ব্যাপার হচ্ছে ভর্তি পরীক্ষায় ১ম ও ২য় ২টি স্থান-ই মাদ্রাসা ছাত্রদের কৃতিত্ব, তাই ছোট্ট একটা প্রশ্ন, মাদ্রাসা শিক্ষা নিয়ে এতো বিষ,আক্ষেপ কেন ওনার? ওরা কি এদেশের বাইরের কেউ?
ষষ্ঠত, দেশে এখন বিদ্যুৎ নিয়ে মানুষের ভোগান্তির শেষ নেই, সড়ক দুর্ঘটনা নিয়ে মানুষের চিন্তার ও শেষ নেই, শেয়ার বাজারের কারচুপি আর ধস নিয়ে মানুষের কান্নার শেষ নেই,সামাজিক নানা সমস্যা যখন চরম আকার ধারণ করেছে তখন জাফর স্যার চুপ, অথচ বিগত গণত্রান্তিক সরকারের আমলে যে কোন রাষ্ট্রীয়,সামাজিক সমস্যা নিয়ে তার ভাষণের কোন শেষ ছিলনা, প্রতিদিন টিভি খুললেই যেন তাকেই দেখতাম,জ্বালাময়ী বিবৃতি দিচ্ছেন,অথচ এতো বড় কারচুপি হয়ে গেল শেয়ার বাজারে, তিনি চুপ। যদিও তারেক মাসুদের মৃত্যুর পর তাকে শুধু একদিন টিভি তে দেখেছিলাম, টকশো তে, বলছিলেন তারেক মাসুদ তার অতি আপনজন, কিন্তু পরক্ষনেই সন্দেহ জেগেছিল, এতই যখন আপন তখন বাংলাদেশের সব শিক্ষিত মানুষ যোগাযোগমন্ত্রীর পদত্যাগের জন্য আন্দোলন করছেন শহীদ মিনারে,রাস্তায় মিছিল-সভা করছেন তখন উনি কি কিসের নেশায় ঘরে বসেছিলেন? কিংবা বিদ্যুৎ সমস্যার প্রতিকার নিয়ে কেন ওনার কোন প্রতিবাদ নেই? বিশ্ব ব্যাংক যখন পদ্মা সেতুতে দুর্নীতির অভিযোগে টাকা বরাদ্দ করা বন্ধ করে দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে তখন দুর্নীতির বিরুদ্ধে ওনার সোচ্চারী মনোভাব কোথায় গেল? ট্রানজিট নিয়ে যখন মানুষের দুশ্চিন্তার শেষ নেই, ট্রানজিট দেয়ার পরও আমরা যখন কোন ট্রানজিট ফি পাইনা তখন কি দেশের স্বার্থের ব্যাঘাত ঘটেনা? সীমান্তে ফেলানি-রা লাশ হয়ে ঝুলছে আর সরকার যখন নীরব, তখন ওনার মাঝে দেশপ্রেমের ঝর্না বহে না?? সারা দেশে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে রাজনৈতিক হত্যা নিয়মিত হচ্ছে, অনেক আবুবকর আর আবিদ রা লাশ হয়ে গেছে, তারপরও কি ওনার মাঝে বিবেকের উদয় হয়না যে দেশ শিক্ষা ক্ষেত্রে রসাতলে গেল?
সর্বশেষত, এরকম অনেক ঘটনার কথা আছে যেগুলো নিয়ে আমরা প্রশ্ন করেই যেতে পারি, তবুও ২টি ব্যাপার নিয়ে না লিখে পারছিনা, যদিও শুরুতেই বলেছি উনার মেয়ের ছবি টা আমার আলোচনার মুখ্য বিষয় নয়,তবে প্রশ্ন তো জাগতেই পারেহ। মেনে নিলাম, ওনারা আমেরিকায় বড় হয়েছেন, আমেরিকান কালচারে বাস করেছেন, ঠিক আছে, কিন্তু তবুও, সংস্কৃতি চর্চাটা তো ঘর থেকেই হওয়া উচিত, এটা আবার মানতে বলবেন না যে আমেরিকায় যেসব বাংলাদেশী আছেন তারা সবাই ওনার মেয়ের মত, অনেক অনেক আমেরিকান বংশোদ্ভূত বাংলাদেশী আছেন যারা সেখানে বাঙালি জাতিসত্তা ধরে রেখেছেন,তা মেনে চলছেন। অস্বীকার করতে পারেন? যদিও এই ব্যাপার টা নিয়ে আমার তেমন মাথা ব্যাথা নেই। আর সর্বশেষ ব্যাপার, জাফর সাহেব ধর্ম কর্ম পছন্দ করেন না,এটা ওপেন সিক্রেট, কিন্তু তাই বলে কোটি কোটি মানুষের অনুভূতি কে হাশি-তামাশা আর গল্পের ভিলেন বানানো নিশ্চয়ই কোন মহৎ কাজ নয়।
প্রশ্ন করা শেষ, কিন্তু উত্তর পর্বটা বাকী, শুরুতেই বলে নিই যে, আমি দলীয় প্রপাগোন্ডা চালাতে এখানে লিখতে বসিনি, তবে জাফর সাহেবের কাজ কারবার দেখে আমার কাছে কিছু ব্যাপার মনে হয়েছে, সেগুলাই বলছি, উপরের আলোচনা পড়লেই আপনি বুঝতে পারবেন সেই ব্যাপারটা, দেখুন, জাফর স্যার যখনি কোন গঠনমূলক(!!) ভূমিকা রেখেছেন সময়টা ছিল বিগত সরকারের আমল, আর একই ধরনের ঘটনা গুলো যখন এই সরকারের আমলে ঘটেছিল তখন তিনি নিরব দর্শক, তার মানে কি? তিনি ও কি তাহলে দলীয় বুদ্ধিজীবি ?? দলের শাসনামলে তিনি চুপ, আর বিরোধী পক্ষ ক্ষমতায় গেলেই তিনি আবার বারুদ ??? যদি তা না হয়েই থাকে তাহলে সেটা কি আপনারা ই বলুন।
অনেকে স্যারকে প্রভু মানেন, উনার কথাকে চির সত্য মনে করেন।উনার কথায় কোন ভুল থাকতে পারে তা বিশ্বাস করতে চান না।
আমিও বিশ্বাস করি তার লেখায় কোন ভুল নেই, ভুল আছে তার চিন্তা চেতনায়, মানসিকতায়, বিশ্বাসে। বিশ্বাস যেটা করবেন সেটাই তো উনার লেখায় ফুটে উঠবে তাই নয় কি?? মুখে বাঙ্গালিয়ানার বুলি আউরিয়ে, বুকে লালন করেন পশ্চিমা সংস্কৃতি। এখানেই উনার সাথে আমার যত মাতামাতি। অবশ্য আমার মতো একজন আনস্মার্ট তরুন মাতামাতি করলেও উনার কিছু যায় আসে না, কেননা আমাকে নিয়ে তো আর উনার কোন সপ্ন নেই!!!
আজ কেন এত কথা আসছে জানেন?? এত কথা আসছে প্রথম আলোতে প্রকাশিত স্যার এর একটি লেখার জন্য।
যেখানে তিনি তরুন প্রজন্মকে সংজ্ঞায়িত করেছেন টি-শার্ট পরা সুদর্শন কিছু তরুণ ও উজ্জ্বল রঙের ফতুয়া পরা হাসিখুশি কিছু তরুণীর চেহারার সাথে। তার এই ধারনা এসেছে মোবাইল কোম্পানি গুলোর বিজ্ঞাপন দেখে। আমি উনাকে দোষ দিবো না।টিভি মিডিয়ায় বিজ্ঞাপন দেখে সমাজের বৃহত্তর অংশ বিচ্যুত যে কারো এমন ধারনা হওয়াই স্বাভাবিক। অবশ্য নিজেকে তিনি তরুন প্রজন্মের কাছাকাছি একজন ভাবেন। তারপরও আমি তরুন প্রজন্মের একজন হয়ে বলতে পারি, তার সংজ্ঞা কোনভাবেই ঠিক না। উনার লেখায় উনি বলতে চেয়েছেন, উনার সংজ্ঞায়িত ‘তরুন প্রজন্ম’কে নিয়ে তিনি সপ্ন দেখেন, কিন্তু আমি বলতে চাই টি শার্ট পড়লেই সুদর্শন হওয়া যায় না কিংবা উজ্জ্বল রঙের ফতুয়া পড়ে গগন বিদারী হাসি দিলেই বলা যাবে না সে দেশের সম্পদ, তাকে নিয়ে সপ্ন দেখো।মূলত তিনি এর মাধ্যমে তরুনীদেরকে এই বানী পৌঁছে দিলেন যে, তোমরা যদি ফতুয়া পরে রাস্তায় না বের হও তোমাদেরকে সত্যিকার অর্থে সম্ভাবনাময় তরুণী বলা যাবে না!আর যদি তাই হতো, তা হলে প্রতি বছর নোবেল পুরস্কারটা বোধহয় সখ,তিন্নি,মিলা, তিশা কিংবা নাফিজারা নিয়ে আসতো।তাই বলা যায় তার কাছে তরুন প্রজন্মের চেহারাটা এমন-
তিনি লিখেছেন,” বেশ কিছুদিন আগে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের ছেলেমেয়েরা ভাষা আন্দোলন নিয়ে একটা আলোকচিত্র প্রদর্শনী করেছিল। আমি আর আমার স্ত্রী সেটা দেখতে গিয়েছিলাম। বড় বড় ছবি দেখতে দেখতে আমার স্ত্রী আমাকে বলল, ‘একটা জিনিস লক্ষ করেছ?’ আমি জিজ্ঞেস করলাম, কী জিনিস? আমার স্ত্রী বলল, ‘ভাষা আন্দোলনে কত মেয়ে! কিন্তু একটি মেয়েও বোরকা পরে নেই, একটি মেয়েও হিজাব পরে নেই।’ আমি তাকিয়ে দেখি, তার কথা সত্যি। ষাট বছর আগে এ দেশে বিশ্ববিদ্যালয়ের মেয়েদের বোরকা পরতে হতো না, এখন মেয়েদের বোরকা পরতে হয়।”
৬০ বছর আগে কোন পুরুষ ছাত্রী হোস্টেলে ঢুকতে পারতো না, সে সম্পর্কে যেই হোক না কেন।(যেটা আপনি করেছেন)
৬০ বছর আগে কোন মেয়ে মদ,সিগারেট, ইয়াবাতে আসক্ত ছিলো না।
৬০ বছর আগে শিক্ষকরা পরিমল ছিলো না।
৬০ বছর আগে কেউ পরিমলদের সমর্থন দিত না।
৬০ বছর আগে দেশে যৌন হয়রানি/ ইভ টিজিং হতো না।
৬০ বছরে দেশের অনেক পরিবর্তন হয়েছে, যা আগে ছিল না। ৬০ বছর আগে কোন নারী একা সমাজে চলতো না।সঙ্গী হিসাবে থাকতো বাবা, ভাই কিংবা স্বামী। এখন একজন নারী একাই সমাজে চলতে পারে।
আর বোরকা?? বড়ই হাসির কথা বললেন জনাব। বোরকা পর্দার জন্য আবশ্যক নয় এটা আপনার মতো নাস্তিক কিভাবে বুঝবে?? ডঃ জাকির নায়েক একটা কথা বলেছিলেন,”মানুষ কম জানলে হয় নাস্তিক, আর বেশী জানলে হয় আস্তিক”।
জাফর ইকবালের পার্বত্য চট্টগ্রামকে বাংলাদেশ থেকে বিচ্ছিন্ন করার কর্মকান্ডে জড়িত থাকা সহ অন্যান্য তথ্য সমৃদ্ধ রয়েছে। বাংলাদেশকে ভালোবাসেন এমন তরুন দেশপ্রেমিক প্রত্যেকে নিজে সচেতন হন এবং অন্য সবাইকে সচেতন করে তুলুন মাতৃভূমি বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের বিরুদ্ধে যড়যন্ত্রকারী নাস্তিক বাম সমাজতান্ত্রিক গোষ্ঠীকে..
109 comments:
system failure
faltu post..... ekjonke heyo kara jonne manush eto niche namte pare.... chi.... onner bepare kotha bolar aage nijeder obostha dekha uchit.... r kichu bollam na... ruchi hocche na...
ঠিক আছে মানলাম... ইয়েসীম যা করুক তাতে অন্যের কি আসে।
তাহলে যার ইচ্ছা হবে সে বোরখা পড়বে তাতে আপনাদের বাবা জাফর ইকবালের কি আসে যায়..
যে নিজের মেয়েকে বাঙ্গালী সংস্কৃতি শিখাতে জানেনা সে অন্যকে বাঙ্গালী সংস্কৃতির লেকচার দেয় কেন?
আপনি কি একাই পশ্চিমা দেশে থাকেন না আমারাও থাকি। এখানে হাজার হাজার বাঙ্গালী আছে যারা বাঙ্গালী সংস্কৃতি কে আঁকড়ে ধরে আছে।
মাইয়া দ্বৈত নাগরিক... আর কোন সমস্যা লাগবো... জাফর সুবিধাবাদী চরিত্রের লোক।
জনশ্রুতি আছে জাফর মিয়ার নানা রাজাকার আছিল
দেখুন "বর আসবে পালকি চরে" অথরা গরুর গাড়িতে চলাফেরা এক বিংশ শতাব্দীতে এসে বাঙ্গালী সংস্কৃতি হতে পারে না । ঠিক তেমনি ছবিতে ( সম্ভবত মিথ্যা হতে পারে ) যা দেখা গেলো তা কোন বাঙ্গালী সংস্কৃতি হতে পারে । ভিন্ন জাতি ও সংস্কৃতির লোকদের সাথে বন্ধুত্ব দোষণীয় নয় । তবে নিজের মূল্যবোধ ও সংস্কৃতি বির্সজন দেওয়া ঠিক নয় । এতে তাদের কাছে নিজের সম্মান বাড়ে না ।
আমি ভারত বেড়াতে গিয়েছি । সেখানে একই ট্রেনে তাদের অসংখ্য দেশজ জাতির লোককে দেখেছি । কিছু ব্যতিক্রম ছাড়া সবাই যার যার জাতির পোশাক পড়েছে । কে বিহারের, কে প.বঙ্গের, কে রাজস্হানের , কে গুজরাটের আর কে মুসলিম খুব সহজেই বোঝা গেছে । আমার পোশাক দেখে কেহউ অসম্মান করেনি । আমার সাথে কথা বলতে যেয়ে বাংলা জানি দেখে অনেকে বল্লো : আপনি বাঙ্গালী । আমি বল্লাম : হা । অনেকেই আমার সাথে কথা বলতে শুরু করলো । বাংলাদেশী অনেক মেয়েকে দেখেছি টি সার্ট আর জিনস পড়ে বিদেশী পর্যটকদের সাথে গাঁয়ে পড়ে কথা বলতে । অথচ তারা তাদের বিন্দু মাত্র গুরুত্ব দিচ্ছে না ।
রিডার ডাইজেস্টে বাংলাদেশের মেয়েদের তাদের হীনমন্যতাবোধ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের বেশ কয়েকজন মহিলা নিবন্ধ লিখেছেন ।
কেমনে আইবো আর কেউতো কাগুর মতো অন্য ধর্ম নিয়া বাজে কথা কয়নাই।
একটা গল্প বলিঃআমার এক বন্ধু ছিল কলেজ লাইফে।সে শুধু বলত বলতো বন্ধু কিভাবে আমারে দেশের লোক চিনবো এর জন্য আমি কি করতে পারি।তো আমার এক রসিক বন্ধু ছিল সে কইল এককাজ করতে পারবি তাইলে তোর বিখ্যাত হওয়া কেউ ঠেকাইতে পারবে না।তুই শুধু প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সামনে যাইয়া একটা কাজ করবি।তো সেই বন্ধু কইল কি কাজ।তখন রসিক বন্ধু কইল তেমন কিছু না।শুধু দ্বিগম্বর হইয়া একখান দৌড় দিবি।তোরে আর ঠেকাই কে??
আবাল আমাদের দেশের মেয়েরা হিজাব পরলে হালা জাফর কাগুর সমস্যা কি।যারা হিজাব পরছে তারা কি নিজ ইচ্ছায় পরছে যদি নিজ ইচ্ছায় পরে তাহলে জাফর কাগুর সমস্যা কি????
সব পিতা তার সন্তানকে মানুষ করতে পারে না। পিতা হিসাবে জাফর ইকবাল ব্যর্থ হতেই পারেন। তবে যেখানে জাফর ইকবাল নিজে ব্যর্থ সেই বিষয়ে লম্ফজম্ফ না করাই উত্তম।
ইয়েশিমের হাতে মদের বোতল, বিছানায় শোয়া বন্ধু- এই ছবিটা কি মিন করে??????
ডঃ জাফর ইকবাল বাংলাদেশের আধুনিক তরুণ প্রজন্মের কাছে আইডল স্বরূপ; তাকে আদর্শ ধরে অনেকে তাঁর মত হওয়ার স্বপ্ন দেখে। মেয়ের এসব আপত্তিকর ছবি স্যারের ভক্তদের জন্য অবশ্যই বিব্রতকর। সব সন্তানের, বিশেষ করে সেলিব্রেটিদের সন্তানদের উচিৎ তাদের বাবা-মায়ের সম্মান রক্ষা করে চলা; আর এই শিক্ষা তারা পরিবার থেকেই পেয়ে থাকে। মেয়েকে শালীনতা শিক্ষা দিতে না পারার ব্যারথতা নিশ্চয় তিনি অস্বীকার করতে পারেন না। এসব ছবি যারা ব্লগে বা ফেইসবুকে দিচ্ছে তারা অবশ্যই নিচু মানষিকতার মানুষ। তবে অনেকে আবার অতি ইস্মাট হওয়ার আকাংখাই এর পক্ষে সাফাই গাইতে গিয়ে নিজেদের হাস্যকর করে তুলছে। বিদেশে যেয়ে গড্ডালিকা প্রবাহে গা ভাসিয়ে দিবে এটা আমরা স্যারের পরিবারের কারো কাছ থেকে আশা করি না।
আমি আমার দেশকে ভালবাসি প্লাস এখনও কোন দল করি না কারন কাউকেই ভাল লাগে না। আমি খালি একটা কথা বলি আপনার বোন যদি এভাবে থাকে সেটা কি আমাদের সংস্কৃতির প্রকাশ হবে? আমার নিজের বোন হলেও আমি এটা মানতাম না। অন্তত নিজেকে মার্জিত রাখাটা সবার উচিত। বোরখা পরা ছারাও অনেক ভাবে এটা করা সম্ভব।
আপনি নিজেকে প্রশ্ন করেন আপনি আপনার বোনকে বা মাকে এভাবে দেখলে মনে নিতেন কিনা? যদি মেনে নেন তাহলে আমার আর কিছুই বলার নাই। আমি আপনার সকল যুক্তি মেনে নিব। আর যদি মেনে নিতে না পারেন তাহলে যেই ছবিগুলো দেয়া হয়েছে সেটি কোন ভিত্তিতে আমাদের সংষ্কৃতিকে নষ্ট করে তা আপনি নিজেই বের করতে পারবেন।
এই জাফর সুবিধাবাদী চরিত্রের লোক।
জাফরের সাহেবের আগে মেয়ে রে ঠিক করা উচিত। উনার মেয়ে তো চোদ্দ নাঙ্গের লগে ঘোড়ে। এটা নিচ্চয় বাঙালি গিরি না। উনার ভাই যখন মাইজলা বেটির বান্ধবি রে বিয়া করল তখন উনার বেটি বউ রা বুজছিল মিডিয়া কি জিনিস! উনার বেটি শিলা তখন বাপের বন্ধুরে বিয়া করচিল প্রতিশোধ নিতে। দেখ মজা!
জাফর ইকবালের মেয়ে বলে হয়ত কথা উঠেছে, কারণ জাফর ইকবাল এখানে একজন সুশীল উপদেশদাতা। অন্যের মেয়ে হিজাব পড়বে কি পড়বে না সে বিষয়ে তিনি উপদেশ দিয়ে থাকেন। হিজাব পড়তে বারণ করার কারণে স্বাভাবিক কারণেই কিছু মুসলমান ব্লগারদের মনে প্রশ্ন উঠেছে, জাফর ইকবালের কন্যা সংক্ষিপ্ত পোষাকে অন্য একজন পুরুষের কাধে চড়ে বসে, তাতে বাংগালি সংস্কৃতির ব্যাঘাট ঘটেছে কিনা বা তাতে জাফর ইকবালের সম্মতি আছে কিনা। এই প্রশ্নটি অনেকের মত আমার মনেও জেগেছিল, সে প্রশ্নর উত্তর খুজতে আমি এখানে লিংক পেয়ে ফেসবুকে গিয়ে দেখেছি
কক্সসবাজার এর পথে একবার হঠাৎ একটি মেয়ের সাথে দেখা। মেয়েটি বলল, ‘স্যার, আমি আপনার ছাত্রী’। আমি খুবই অপস্তুত হলাম, কারন আমি তাকে চিনতে পারিনি! ছাত্রীটি তখন নিজেই ব্যাখ্যা করল, ‘স্যার, আমি তো department এ বোরকা পরে যাই, তাই আপনি চিনতে পারছেন না’। তখন স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেললাম। ক্লাসে যার শুধু একজোড়া চোখ দেখেছি, তাকে আমি কেমন করে চিনব? কিন্তু গত ৫০ বছরে যে মেয়েদের একটি প্রজন্মকে ঘরের ভিতর আটকে রাখার চেষ্টা করা হয়েছে, সেই প্রজন্মকে নিয়ে আমরা কি স্বপ্ন দেখব? View this link http://www.prothom-alo.com/detail/date/2011-11-04/news/199007
ভাবখানা এমন যেন কোন বোরখা পরা মেয়ে জীবনে উন্নতি করতে পারে নাই!!
তবে আমার কথা সেটা না,আমার কথা হচ্ছে উনার কাছে কি বোরকা পরা মেয়ে মানেই ঘরে বন্দি মেয়ে??
চরম ভন্ড একটা লোক। দেশের তরুন প্রজন্মকে উচ্ছন্নে পাঠিয়ে দেশের ভবিষ্যত নষ্ট করার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হীন চরিত্রের একলোক।
একজন সাধারন অচেনা মানুষের পরসোনাল লাইফ কারো কোন ক্ষতি বা উপকার হয়তো করেনা, কিন্তু জাতির বিবেক হয়ে বসে থাকা সুশীল সেলিব্রেটী জাফর ইকবালের লাইফ ও লাইফস্টাইলকে হাজার তরুন তরুনী অন্ধের মত ফলো করে । যে জাফর ইকবাল নিজের আপন মেয়েকে এই কালচারে বড় করেছে, অন্য তরুনরা যখন এটা ফলো করবে, তখন জাতির কি অবস্থা হবে ? এটা পারসোনাল কোন ব্যাপার না।
ধিক জানাই এমন বাবাদের। ধিক তাদের, যারা নিজের সন্তানদের জনগণের সম্পদের রূপান্তর করেন এবং অন্যের মেয়েদেরও সেই দিকে পরিচালনা করার চেষ্টা করেন। ধিক জানাই জাফর এর মতো বাবাদের যারা, তাদের সন্তানদের হাতে তুলে দেন মদের বোতল, ইয়াবার ট্যাবলেট আধুনিকতার নামে। আবার সমাজে নাকি তারা সুশিল সমাজ নামে পরিচিত। আল্লাহ এদের হেদায়েত দান করুন। এবং তাদের পূজারী শিক্ষিত যুবকদেরও হেদায়েত দান করুন।
উনারা এবং উনাদের সন্তানেরা এই নব আজে বাজে কাজ করতে পারবে আর সেটা সত্যি প্রকাশ করলে বলবেন নোংরা মানসিকতা । আপনাদের নিজেদেরি তো মানুসিকতার কোন ঠিক নাই। আগে বিষয়টা বোঝার চেষ্টা করবেন পরে কম্ন্টেস করবেন। এই সব পোস্ট পড়লেই তো বোঝা যায় যে আমাদের দেশের শীর্শস্থানে বসে থাকা কিছু মানুষের আসল পরিচয়। যারা মুখে এক কথা বলেন আর কাজ কর্মে অন্য রকম।
এর থেইকা তো আমাগর জাপুরুল্লা সরাবত অনেক বালা লুক :D
মিজাই এর মাইয়া লেংটা হয়া আম্রিকায় ঘুরুক, কর্নেলে পড়ুক, নাকি মদ খাক, ওইডাতে আমাগো কি? মাগার মিজাই হালার কুনো অধিকার নাই একটা মানুষের ধর্মীয় আবেগ ও স্বেচ্ছায় যদি কেউ ধর্মীয় পোশাক পরে তাইলে ওর কি? নাকি ওয় চায় হজ্ঞলে অর মাইয়ার মতন আধা লেংটা হয়া ঘুরবো? এইডা মনে করলে মিজাইরে হোটেল ড়েঢিশনের হেলুইন পার্টিতে নিয়া যাউয়া হউক।
শুধু শিক্ষিত আর জ্ঞানী হলে মানুষ হওয়া যায়না। দারুণ বলেছেন।
সাব্বাস,
এই ব্যাটা আবার চুচীল! গদাম দিয়ে থামানো দরকার। হেই ব্যাডা যে কত মদ পান করে তার হিসাবও একদিন বাইর হইব।
নকীব ভাই বলেছেন: বাকের ভাই, গুরু আমার। কোন ভাষা নাই ধন্যবাদ দিবার। খুব মনে চাচ্ছিল এরকম খবরের। => বস, লেখাটা তাড়াতাড়ি ডিলেট করেন। নইলে তাহার গুণী ছাত্র নামক পুজারীরা আত্মহত্যার পথ বেছে নিবে। সত্য কথা বলবেনই না। কারণ সত্য খুব শক্ত। হজম হয় না।
আল্লাহ আমাদের সন্তানকে যেন এমন নষ্ট পথে না নেন।
জাফর সাহেব তাহলে এজন্য আমাদের মেয়েদের বোরকাহিন করার পায়তারা করছেন!!
জাফর ইকবালেরা নিজেদের মেয়েদেরকে এভাবেই নষ্ট করে । তারপর দেশের নীরিহ মেয়েদের পরিমলদের হাতে ছেড়ে দেয়। ধিক্কার জানাই । জাফর ইকবাল নিপাত যাক। জাফরের চেলারা বুদ্ধি বিবেক ফিরে পাক।
চিন্তার বিষয়, স্যারের মেয়ে উচ্ছন্নে গেল কেন
আপনাদের শ্রদ্ধেয় ইকবাল সাহেব প্রগতিশীলতার নামে দেশের তরুন সমাজকে কোনদিকে ধাবিত করতে চান সেটাকি সাধারন জনগনের জানার অধিকার নেই? উনি প্রগতিশীলতা বলতে কি বোঝান তা কি আমাদের জানার দরকার নেই। উনি যেই আদর্শে উনার ছেলে মেয়েদের বড় করেছেন তার চেয়ে ভিন্ন কোন আদর্শে দেশের তরুন সমাজকে দিকনির্দেশনা দিতে পারেন? আমার মনে হয় সবার জানা দরকার উনি আসলে কি আদর্শে তরুন সমাজকে গড়ে তুলতে চান।
নাস্তিকরা ও যেন মুসলমানদের পারসোনাল ব্যপার নিয়া কথা না কয়। কেউ ধর্ষন করলেও তার শাস্তি হবেনা, কারন এটা ধর্ষনকারীর পারসোনাল ব্যপার। কেউ খুন করলেও শাস্তি হয়না (জিল্লুর সাহেব মাফ দেন) কারন সেটা তাদের পারসোনাল ব্যাপার।
জঙ্গীরা বোমা হামলা করলেও কিছু বলতে পারবে না, কারন সেটাও তাদের পারসোনাল ব্যাপার। X(
"যে ছাগল (জাফর ইকবাল ছাগল) ইসলামের বিরুদ্ধে কথা কয়, তার চরিত্র কিরকম তা জানা সবার অধিকার রয়েছে। এখানে যারা পারসোনালের দোহায় দিচ্ছে তাদের চরিত্র নিয়ে আমার কিঞ্চিত কোয়েসচেন ?? আছে।)
জাঁতি এইসব ব্যাপারে আরও ব্যাপক জানতে চায়।
সবজান্তা জাফর স্যার,
আমার একটা প্রশ্ন আপনার মেয়েকে এই সব করছে তা কি আপনার অনুমূদিত ?
আমরা কার কাছথেকে নীতিকথা শুনবো সেটি অবশ্যই বিবেচনার দাবি রাখে।
এই মেয়ের কান্ড দেখে আমি হতাশ!
মাথার প্রসেসর হ্যাংক করছে,রিস্টার্ট মারন লাগব :||
এইডা নিয়া এত মাতামাতির কি আছে!! তারা প্রগতিশীল মানুষ। আগে প্রগতিশীল মানে আমাদের বোঝা উচিত। এর মানে হইল নিজের বেটিরে তো নেংটা করছি এখন সবার বেটিরে নেংটা কইরা দেখমু। উনি নেংটা হতে পারেন আমরা বললেই দোষ। বোরখা পরলে তো নেংটা জাফরের তো আবার প্রবলেম। কিছুই দেখন যায় না। তাই সব খুল। তোরা সব খুইলা জাফরের মাইয়ার মতন হ। তোরাও মদ খা। তোরাও অসাম্প্রদায়িক হয়ে যা।
উনার মাইয়া পারলে এ দেশের মাইয়ারা কেন পারবেনা।
যেই সব আবাল আর চোদনা গুলা বুইঝা না বুইঝা চামচামি করছে তোগো বোন মা আর বেটি বউরে মদ খাওয়া। হাফ প্যান্ট পরায়া বাজার ছাইড়া দে। তোরাও প্রগতিশীল হইয়া যাবি।
যেইসব চুচীল পার্সোনাল এ্যাটাক কইতে কইতে, তাগো উদ্দেশ্য কই, যে ব্যক্তি নিজের ফ্যামিলি মেম্বারদের নৈতিকতা র্ঠিক রাখতে পারে নাই, সে আবার দেশের তামাম জনসাধারণের নৈতিকতা নিয়ে কিভাবে বড় বড় কথা বলে??
বড় কথা বলার নৈতিক অধিকার এইসব ভন্ডদের নেই। পোস্টে কামান দাগায়া পিলাস....
অছাম ছালা পুরাই অছাম =p~ =p~
জাফর ছ্যারের আন্ডারওয়্যার খুইলা দিছে
লজ্জিত হলাম। আবার তরা মানুষ হ!
ইন্টারেস্টিং!! জাফর ইকবালের মেয়ে? সুশীলদের জন্য কষ্ট হচ্ছে। জাফর ইকবালকে আগে আমিও একজন আদর্শ মানুষ মনে করতাম। কিন্তু ইদানিং তার বইগুলোতে ছোট বাচ্চাদের মাঝে পরোক্ষভাবে নাস্তিকতার বীজ ঢুকিয়ে দেয়ার প্রয়াস দেখে তার উপর থেকে আমার শ্রদ্ধা উঠে যেতে শুরু করেছিলো।
উল্লেখ্য যে, এর আগে আলেকজান্ডার (সঠিক মনে নেই, ভুলও হতে পারে) নামক একজন ব্লগার জাফর ইকবালের বিরুদ্ধে কিছু কথা লিখে ১০০০ এর উপরে মাইনাস সংগ্রহ করেছিলো।
আপনার ব্যাপারটা বোঝা গেল না কারণ মাইনাস বাটনটা আর নেই। সম্প্রতি জাফর ইকবালের মেয়েদের পরনে ফতুয়া দেখার বাসনা সংক্রান্ত কথাবার্তার উপরে বিভিন্ন আলোচনার সাথে আপনার দেয়া এই ছবিগুলো মিলে গিয়ে তার অতিরিক্ত হয়ে গেছে।
তবে আমার ধারনা আপনি সমর্থক পাবেন। কারণ, অনেকেরই এখন চোখ খুলে গেছে। আমি আলেকজান্ডারের সেই পোস্টে মাইনাস দিয়েছিলাম। কিন্তু এখন আপনাকে প্লাস দিয়ে গেলাম।
সিনেটর গ্যারি হার্ট ১৯৮৪ সালে ডোনা রাইস নামের নিচের মেয়েটির সাথে অবৈধ সম্পর্ক রাখার দায়ে (ছবিটি প্রকাশ পাবার পর) আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচন থেকে সরে দাড়াতে বাধ্য হন,
কারন আমেরিকানরা এমন কাউকে প্রেসিডেন্ট হিসাবে দেখতে চায়না যিনি অনৈতিক সম্পর্ক রাখেন বা সেটা সমর্থন করেন।
ব্লগের কোন কোন ভাইকে আমেরিকানদের চাইতেও উদারপন্থী বলে মনে হচ্ছে।
হতে পারে এটা তাদের ব্যাক্তিগত জীবন । কিন্তু জাফর মিয়া যে কত মানুষের ব্যাক্তিগত অনুভূতি নিয়ে খেলে সেটা কি কেউ দেখে না ?
অনেকেই ব্যাক্তিগত সহ অনেক কথা বলছেন ও রিপোর্ট করছেন। আমার প্রশ্ন অন্যখানে, ব্লগার মাত্র একজন মানুষের ব্যাক্তিগত বিষয় নিয়ে কথা বলছেন আর জাফর স্যার বাংলাদেশের ৮ কোট নারীর ব্যাক্তিগত বিষয় নিয়ে কথা বললেন অথচ কেউ কিছু বলছেন না ক্যানো?
হিজাব পরবে কি পরবে না এটাতো নারীর ইচ্ছার ব্যাপার তিনি কে বলার বা ইংগিত করার, স্মার্ট মেয়েরা টি শার্ট পরে এমন কথা বলার। তখন আপনাদের সুশীলপনা কোথায় ছিলো।
জাফর স্যারের মেয়ে এমন, ঝানতামনা ।
সুরত তো ভালানা। এক ভাই মেয়ের বান্ধবিরে বিয়ে করছে, আর উনার মেয়ে আমেরিকায় রংঢং করছে এই আর কি,সবি আমাদের কপাল।
ভাষা আন্দোলনের সময় যে সকল পরম শ্রদ্ধেয়া নারীরা পথে নেমেছিলেন তারা হিজাব পরেছিলেন কি পরেন নাই এটা নিয়ে যারা মাথা ঘামাতে পারে তাদের একজন আমার (সাবেক) ধারনাকৃত আদর্শ মানব জাফর ইকবাল।
উনি কি প্রমাণ করতে চান যে, ভাষা আন্দোলনকারীরা সবাই নাস্তিক ছিলো?
যারা ব্যক্তিগত ব্যক্তিগত বলে ধুয়া তুলছেন তাদের উদ্দেশ্যে, প্রভার ব্যক্তিগত ছবিও তো ব্লগে আইচছিল তখন তো হুমরি খাইয়া পড়ছিলেন, এখন আবার চুশীল হওয়ার স্বাদ জাগলো ক্যান?
ভদ্দরনোকের ধুতি ধরে টান দিলেন দেখি।
বাপকে পাকিস্তানীরা মারলো, সারা দেশের জোয়ান পোলাপান যুদ্ধে গেলো, ব্যাটা দামড়া রইল নিজের চামড়া বাচাইতে।
এখন সাজছে মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের শক্তি।
শাহরিয়ার কবির, জাফর ইকবাল এরা ১৯৭১-এ ছিল পাকির দালাল, এখন হইছে ভারত-মুতা কি দালাল।
যার মেয়ে উন্নত দেশে গিয়ে একাধিক ছেলের সাথে লিভ টুগেদার আর মদ্যপানে জড়িয়ে যায়.....তার প্রঢেসর বাবা চাইতেই পারে বাংলাদেশেও এমন ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ুক.....বাংলাদেশী মেয়েরা হিজাব-বোরকা ছেড়ে দিক....এতে আর আশ্চর্য কি.........!!!
নিজের পোলামাইয়ারে আমেরিকান বানাইয়া, ওনারা জামাই বউ মিলা এখন বাঙ্গালীরে হেদায়েত করতে আইছেন- ব্যাপারটা কেমন যেন হইয়া গেলোনা !!!!!
এই লোক করে এইদেশের শিক্ষানীতি ! হায় সেলুকাস !
জাফর ইকবালের মেয়ের যদি যেমন ইচ্ছা তেমন করার রাইট থাকে, জাফর ইকবাল স্যারের যদি আমাদের মা-বোনদের হিজাব, ধর্ম নিয়ে যা ইচ্ছা তাই লেখার আর বলার অধিকার থাকে, তাহলে এসব ছবি আপ করা এবং শেয়ার করার অধিকারও সবার থাকা উচিত। আমি ধন্যবাদ জানাই এদের ভন্ডামীর মুখোশ খুলে দেবার জন্য। মুখে ভালো কথা বলে আর নিজেদের জীবন চালায় পশ্চিমা নগ্নতা আর ভারতীয় হিন্দী ড্যান্সের উচ্ছৃঙ্খলতা নিয়ে। এরা আবার বাঙালী হবার উপদেশ দেয়্ মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে বড়বড় কথা বলে
Very shocking ...............Seleucus !!!
bicitro ei manusher jibon....nijer gorer khobor nai....ar muke boro boro sada-side kotha....
মা বাবা কখনো এমওন টি চান না । এটা তার মেয়ের দোশ তার না । তার মেয়ের এটা বোঝার দরকার ছল ।
আমরা নিশ্চয় লেজ কাটা শিয়ালের গল্প জানি, যে ফাঁদে পড়ে নিজের লেজ হারিয়েছিল । পরে অন্যসব শিয়ালকে লেজ কাটার জন্য বুদ্ধি দিয়েছিল । এ সব কথিত বুদ্ধিজীবীর অতি আধুনিকতার ফাঁদে পড়ে তাদের ইজ্জত হারিয়েছে এখন ফন্দি করছে কিভাবে অন্যদের বেইজ্জত করা যায়
স্যারকে সন্মান করতাম। তবে স্যার মেয়েকে যে মানুষ করতে পারেন নি এটা আজ প্রমাণিত। দু:খ পেলাম।
স্যার নগ্নতা সব সময়ই খারাপ।কোন সময়ই এটা ভাল নয়।
আসুন নগ্নতাকে ঘৃণা করি। এটা করতে ইসলাম জানা লাগে না।
আদিম মানুষ আর বর্তমান মানুষ দেখলেই বোঝা যায়।
ধন্যবাদ লেখককে।
বাহ বাহ চমৎকার !!!!!!!
উনিতো এই স্বপ্নই দেখেন দিনরাত নতুন প্রজন্মের জন্য !!!!!!!
উনার ছেলের নামেও অনেক সুনাম শোনা যায়........।এই না হলে প্রগতিশীল
সেই ১৯৯৯ সালে এই মেয়েকেই জা. ইকবাল ধমক দেয় যে স্রেফ মুসলমান বেহেস্তে যাবে এটা বাজে কথা। তাই জা. ইকবালের মেয়ে এভাবে জীবনকে উপভোগ করছে :D জা. ইকবাল এখন লেঞ্জা কাটা শিয়াল, তাই হুক্কা হুয়া তুলছে যেন বাংলাদেশের তরুণী যুবতীরা হিজাব ও বোরকা না পড়ে!
I'm not interested about his personal life and not agreed with the writer but I want to mention some different aspect of Dr Jafor Iqbal.He is the member of the " The Chittagong Hill Tracts Commission". And this commission has got another me...mber named "Lord Eric Avebury" go through his career background and get know how he divided the East Timur from Indonesia. And his future aim to separate the CHT from Bangladesh. This commission is working for a long time and they all ready spoiled the culture and religion of CHT's people. Maximum Upojati people changed their religion to Christianity. Why the so called patriots are not raising their voice against the religious aggression rather being a member of that group working against the Bangladesh. They know very well what is the difference between ADHIBASHI and UPOJATI . And knowing fully the consequence they took the side of addressing the CHT people as ADHIBASHI. Go through the UN charter and role of Bangladesh Govt against that charter. And clear your haze eyes. Before its delay.
মেয়ে যতই বেয়াদব, অসভ্য আর ইতর ই হোক না কেন, তার জন্য বাবাকে দায়ি করা উচিত না। কিন্তু বাপ যদি চায়, তাহলে মেয়ে কখনই খারাপ হতে পারে না। এখনও সময় আছে। জাফর স্যার ইচ্ছা করলেই তার মেয়েকে পাপ এর পথ থেকে ফিরিয়ে আনতে পারবেন। আমরা এই দোয়াই করি।
ইয়েশিমকে নিয়ে কিছু বলার নাই। সে যেভাবে চলতে চায় সেভাবেই চলুক।
শুধু এভাবে ভাবলেই কষ্ট লাগে যে, যার পরিবার থেকে বাঙালিত্বের প্রতি মায়া আসল না, যে তার পরিমারকে বাঙালি মনোভাব আর টান বুঝাতে পারলো না; তার কথা পুরা দেশ অন্তত আমি নিজেই নিজের মনোভাব কত চেঞ্জ করছি। উনি স্বপ্ন দেখিয়েছেন যে দেশের জন্য আমরা কত কী করতে পারি।
ছাগু সুশীল প্রতিটা লোকই প্রতিটা টপিকেই তার মতামত চায়। পজিটিভ আর নেগেটিভ যেই অর্থেই হোক। তার মানে উনার কথার আলাদা মূল্য আছে। যে নিজের পরিবারকে বাঙালি আর বাংলাদেশের প্রতি মায়া বা দেশপ্রেম শিখাতে পারল না, তার থেকে পুরো জাতি শিখল?
তার কলামগুলা কী শুধুই তাহলে ভাষার খেলা ছিল?
আমি জানি উনি ব্যক্তিগত জীবনে দেশের বহু কাজে এগিয়ে আসেন। তাহলে নিজের পরিবারে কেন নিজের দেশপ্রেম তুলে ধরলেন না ??
ওহ, আরেকটা কথা। আমেরিকার আলো বাতাসে মদে দুধে শুধু ইয়েশিম না বহু বাঙালি মেয়ে আছে। এরা সবাই ইনফ্যাক্ট অর্ধেকের বেশিই এভাবে চলে না। বাংলাদেশিদের তুলনায় ওপেন মাইন্ডেড ঠিকাছে, কিন্তু এত বেশি না। বেশি দূর না, ব্লগেই খুঁজেন।
২-১ টা পাব্লিক কৈতাছে, জাফর ছাহেব নাকি মনের দুঃখে বিদেশ চৈলা যাবেন। জাফর স্যার এই ইস্যুতে দেশ ছেড়ে চলে গেলে লাখো বাঙালি না খেয়ে মারা যাবে। বিরান হয়ে যাবে দেশের সব অঞ্চল, খালি হয়ে যাবে সব স্কুল-কলেজ। এদেশের আর কেউ কোন সময় আম্রিকাতে গিয়ে পড়াশুনা করে নাই, এ দেশের কেউ হারভার্ড-এমআইটি-হপকিন্স-ইউসি, বার্কলি-ক্যালটেকে পড়াশুনা করে নাই। এদেশের আর কোনোই শিক্ষিত মানুষ নাই, আছেন শুধু আমাদের জাফর স্যার। আর তাই জাফর স্যার দেশ ছেড়ে চলে যাওয়া মানে আমাদের পরবর্তী প্রজন্মকে পথে বসিয়ে দিয়ে সর্বস্বান্ত করে বিদেয় দেয়া। জাফর স্যার পূর্ববর্তী যুগে এদেশে কোন শিক্ষিত মানুষ ছিলো না, ছিলো সব গরু-ছাগল। জাফর স্যার পরবর্তী যুগেও এদেশ হবে গরু-ছাগলের আখাঁড়া। আমাদের একটাই মিনতী, জাফর স্যার, আপনি এদেশ ছেড়ে যাবেন না। কারন আপনি এদেশ ছেড়ে গেলেও আগাচৌ এর মতন কলাম লেখা শুরু করবেন যার ৯৯% চাপা আর ১% ভাওতাবাজিতে পরিপূর্ণ।
চিন্তা করতেছি,
বেশ কয়েক বছর পর...
মেয়ের বাড়ীতে বেড়াইতে গিয়া ..বাঙ্গালীর লুঙ্গী পইরা জাফর আম্রিকার হাটিতেছে, সেই সময় ইয়েশিম এর পুলা (জাফরের নাতি-বয়স ৪-৫) আইসা দিলো একটা হেচকা টান লুঙ্গিতে ....
নাতির দোষ নাই, সে তো আর লুঙ্গি দেখে নাই.... আগ্রহ জাগতেই পারে জিনিস টা কি?
প্রশ্ন
১) দোষ কি জাফরের - কারণ পরবর্তী প্রজন্মরে লুঙ্গি চিনা্য় নাই।
২) নাকি দোষ এই যে, আম্রিকায় গিয়া ঐখানকার পোষাক পরে নাই।
বিঃ দ্রঃ - দোষ যারই হোক লুঙ্গি কিন্তু জাফর মিয়ার খুলছে।
নাস্তিক হিপোক্রেটদের কাছে আমার একটা সহজ প্রশ্ন। জাফর ইকবালের মেয়ের এই ছবিগুলো ওপেন এলবামে দেয়া। ফেসবুকের যে কেউ দেখতে পায়, তবুও তোদের কথামত ধরে নিলাম এগুলা পারসোনাল ছবি। আচ্ছা, তোরা না বলিস, ধর্ম মানুষের পারসোনাল বিষয় ? তাইলে এইবার জবাব দে, মানুষের সেই পারসোনাল ধর্মবিশ্বাস - হিজাব - নামাজ নিয়া জাফর ইকবাল পাকনামি করে কেন ?
Those who are talking here all are outsider at present, No one is living inside Bangladesh. I mean it.
If you are not staying with Bangladeshi people and facing lots of trouble in Bangladesh then how you could say about a novel person even talking regarding Sir Jaffor Iqbal??? He is one of Live talent and assets for Bangladesh. We should think before saying any bad comments.
Mr or Mrs Celestian Penheiro , at first I thought you might be someone from Yeshim's local friend. But following ur blogger profile I found u from Chittagong, Bangladesh. Still I am confused do you understand Bengali Language? May or May not. I can suggest you to find www.translate.google.com and convert the writing of this page in ur own language. Read the article carefully and justify Mr Zafar Iqbal then.
* Mr Zafar Iqbal is working in The Chittagong Hill Tracts Commission" with "Lord Eric Avebury" who divided the East Timur from Indonesia. And his future aim to separate the CHT from Bangladesh. This commission is working for a long time . Someone who is working against the sovereignty of our country just a culprit, never a noble person!
* Mr Zafar Iqbal is an Atheist writer who always writing against the belief and lifestyle of more than 90% Bangladeshi Muslim people! After seeing this, no one in Bangladesh can call him noble person. in a single word, Zafar Iqbal is working totally against any type of Interest of this Country named Bangladesh!
** by the way, as you are talking from CHT, do you know Mr Lord Eric Avebury ?
জাফর ইকবাল তো একদা একটা করিল ভীষণ পণ
স্বদেশের তরে, যা করেই হোক, রাখিবেই সে জীবন
সকলে বলিল, 'আ-হা-হা কর কি, কর কি, ইকবাল?'
জাফর বলিল, 'বসিয়া বসিয়া রহিব কি চিরকাল?
আমি না করিলে কে করিবে আর উদ্ধার এই দেশ?'
তখন সকলে বলিল- 'বাহবা বাহবা বাহবা বেশ।'
একাত্তরে মানুষ যুদ্ধে মরে, বাচাবে তাদের কেবা!
সকলে বলিল, 'যাও না জাফর, করো না দেশের সেবা'
জাফর বলিল, যুদ্ধেই আমার জীবনটা যদি দিই-
না হয় দিলাম, -কিন্তু অভাগা দেশের হইবে কি?
বাঁচাটা আমার অতি দরকার, ভেবে দেখি চারিদিক'
তখন সকলে বলিল- 'হাঁ হাঁ হাঁ, তা বটে, তা বটে, ঠিক।'
যুদ্ধের কালে চৌকির তলে জাফর হল না বাহির,
জাফরের নানা পাকিস্তানের প্রতি আবেগ করিল জাহির ;
পড়িল ধন্য দেশের জন্য জাফর খাটিয়া খুন;
লেখে যত তার অর্ধেক সত্যি, মিথ্যে তার দুইগুণ;
লেখিতে লাগিল ধর্মের বিপক্ষে করিয়া বিভিন্ন চাল,
তখন ভক্তেরা বলিল- 'বাহবা বাহবা, বাহবা ইকবাল।'
জাফর একদা কাগজেতে এক ধর্মকে দেয় গালি;
ধর্মের ব্যাথিত অনুসারীগণ প্রতিবাদ করিল খালি;
জাফর বলিল " যারা আমার বিপক্ষে তারা সব রাজাকার,
তবে আমার নানা কি ছিল সে প্রশ্নের নাই দরকার"
আমি যা বলিব জেনে রাখ সব সত্য শুধু তাহা।'
তখন ভক্তেরা বলিল – 'বাহবা বাহবা বাহবা বাহা!'
জাফর সন্তান পড়েনা দেশেতে, বিদেশেতে রপ্তানি;
জাফর বলিল এই দেশেতে পড়াশুনা হয় না জানি,
অনুকরন করে বিদেশী কালচার, দেশপ্রেম হল তাই;
আর যাহারা ধর্ম মানে তাদের এদেশে দরকার নাই
এমনই করে দেশের তরে কাজ করে ইকবাল
সকলে বলিল- 'ভ্যালা রে জাফর, বেঁচে থাক্ চিরকাল।
I have zafar Iqbal for his hypo critics.
আর দাদা আমার জানামতে আমনিও মার্কিন মুল্লুকে লেখাপড়া করতাছেন, আমি হইলাম স্বশিক্ষিত টাইপের পুলা। বেশী কিছু চিনিনা জানিনা। একটা হেলেপ করপেন পিলিজ।
এইযে সবাই বলতাচে, বিচেচ কারে জাফর আংকেলের ছেলেরা, তিনি নাকি "বেল" ল্যাবে গবেষণা করছে।
তো দাদা আমাগো দেশে ধান গবেষণা, পাট গবেষণা ল্যাব আছে, বেলের জন্য কোন গবেষণা কেন্দ্র নাই। তিনি কি তাহলে সেইকান থেইকা "বেল" এর উপর গুবেসনা করে আইছেন??
মুর্খের বুল হইলে মাফ চাই। :t:t:t
ওপেনিং টা ভালোই ছিলো,ধার্মিক মূল্যবোধ,শালীনতা...ভালোই লাগতেছিল..., কিন্তু,একমুখী শিক্ষাব্যবস্থা,বিদ্যুৎ রাজনীতি... ইত্যাদি ব্যপার ঢুকিয়ে ব্যপারটাকে গুবলেট করে ফেলা হয়েছে...।
ব্লগটা জামাত/শিবিরের কেউ কিখছে বোধহয়...
@নামহীন , ব্লগ কে লিখছে সেইটা ইম্পরট্যান্ট না। ব্লগে কি লেখা হইছে সেইটা ইম্পরট্যান্ট । এক দেশবিরোধী নাস্তিকের মুখোশ উন্মোচনের ক্রেডিট দয়া করে কোন পলিটিক্যাল গোষ্ঠীকে দিয়েন না। মানুষ সব বুঝে এথন । এসব প্যাচ খেলে লাভ নাই।
[youtube=http://www.youtube.com/watch?v=wQ4XRRXytYU]
[youtube=http://www.youtube.com/watch?v=wQ4XRRXytYU]
wht nonsense!!!!!!!!!!!!there are no meanings about such featurs.
এই ব্লগার তো পুরো ব্লগটাই ধর্মীয় দিকে নিয়ে গেছেন | তার অন্যান্য লেখায় ধর্মীয় গোড়ামির ইঙ্গিত পরিষ্কার | এখানে একটা প্রশ্ন - ইসলামে যে গীবত করা নিজের আপন ভাইয়ের গোশত খাবার চেয়েও বড় অপরাধ সেইটা কি এই ব্লগার জানেন ?
ধর্ম নিয়ে চুলকানীমুলক কমেন্ট করে আপনি কিন্তু জাফর ইকবালের নোংরা নাস্তিকতাকেই প্রুভ করছেন, @নামহীন নামের অজানা মন্তব্যকারী। মনে রাখবেন, বাংলাদেশের মানুষ কিন্তু নাস্তিকতাকে মনে প্রানে ঘৃণা করে। এদেশের মানুষ ধর্মভীরু। ব্লগারের দোষ খুজবার আগে গীবত সম্পর্কে ভালোমত জেনে আসেন। মানুষকে সচেতন করার জন্য এক রাষ্ট্রদ্রোহী ধর্মদ্রোহীর কীর্তি ছবি-ভিডিওর প্রমাণ সহ হাজির করাকে গীবত বলেনা। জাফর ইকবালের অর্থহীন মিথ্যাচারে ভরা বই পড়েই জীবন কাটালেন, একট ইসলাম সম্পর্কে পড়াশুনা করেন। মৃত্যুর পর কি জবাব দেবেন ? গীবতের মত কমন একটা বিষয় সম্পর্কেও জানেন না? গীবত হলো সামাজিক জীবনে ব্যক্তিগত বিষয় নিয়ে কথাবার্তার ব্যাপার। রাষ্ট্রীয় বা জাতিয় কোন ফিগারের ষড়যন্ত্র প্রকাশ করে দেয়া গীবত না। এটা নাগরিক দায়িত্ব।
D জাফর ইকবাল নিজেই তার মেয়েদেরকে পতিতা বানিয়েছে। কারন ইসলামী নিয়ম নীতি ছাড়া মানব জীবন পশু পাখির মতই ভেদাভেদ হীন। তাই তার মত নাস্তিক এর কাছে তার মেয়েরা ও নিরাপদ নয়।
Mr.Jafor is a agent of RAW.so he cannot do any thing for Bangladesh.he always try to do somethings against his own country.
প্রসঙ্গ ঠিক আছে কিন্তু সব জায়গায় সব কথা চলে না। এই সাইটে এটা দেয়া মনে হয় ঠিক হয়নি। এটা নিয়ে আলোচনা করার বিস্তর জায়গা রয়েছে।
শত ধিক এই জাফর ইকবাল নামক জ্ঞান পাপীদের!! আগে ঘর সামলান, তারপর বাইরে জ্ঞান দিন।
we should try best to open the mask of those culprits ,becoz they wants to destroy our ideology, culture,norms, etc.
ok thanks..................
bata paka nastik.............
shala muslim dhormer shate Mirjofori korese...........
Namdai je oitihashic vabe mirjafo......to kam abar ki hoibo.....
জাফুর আর হাসিনা.....................একই বিন্তের দুই ফুল।
কিছুই ব্লার নাই। ঊনি হলেন দেবতা মানুষ, ঊনার ফ্যামিলি জা করবে সব হালাল। আমরা হইলাম আম জনতা। আমাদের এই সব নিয়ে কথা বলা, ক্যচাল করা, ছবি দেখা সব পাপ।
Ai naki desher obostha......??????????????????!!!!!!!!!!!!
Unar Nizer meye Behaia-pona kortese, tho r Doshta Maya ken-o tik Thak-be .....tader o Behaia hot-a hobe .....SIR-er Jukti tik ase..I support him
Mr Nahin Behester ticket kete pelechen. What a joke. Behest & Dojokh nirdharon korben ALLAH Pak Rabbul Alamin. Kintu ekhane mone hoche kiso Manush ISLAM dhormer certificate bili korte boche. LOL...HAHAHAHA
jamatider chaglamir sima nei, ta tader montobbe bujha jay.
ar graphics designer juge sob e sombhob.
ki boltay hoy ta vulay gachi ... tobay bolbo ... sobor
Ami jafor sri er onek lekha poresi. Onek somoy vebesi ami ekdin onar moto hobo. Ek kothai uni amar Icon chilen.
Vebechilam uni sobar thake ektu alada.
Nah!
Pati gorura kokhono Icon hote parena.
Zafor sir er faner bolsi
Nijer moto houar chasta koro.
Icon houar moto kono uchutolr manus bangladesh e nai
je jafor shaheb atto lacture dise.. ekhon unake unar mayer jonno jutar mala porano uchit... chi chi bahaya baper bessha maye.....
zafar ikbal 1ta luciferian(jara shaitaner upashona kore).....luciferian der asol target o hlo manush k bujhaso j se 1ta nastik...and sobai k nastik banano.......
luciferian re majhe family sex o common jinish......jodi kokhno sunen zafar ikbal tar nijer mayer sathe sex korse.etau obak howar kisu nah...
islami state takle ai sob luciferian der direct kotol kora hto
r zafar ikbal j black majic or shaitaner upashonar sate jukto eta tar boi porlei bujha jai...kew blv na krle ami next a tar emon koita boier nam bolte parbo
zafar ikbal 1ta luciferian(jara shaitaner upashona kore)
luciferian ra nijeke nastik dekhai....and desher sobai k nastik bante chai
luciferian der majhe family sex o khb e common.
so zafar ikbaler sathe tar nijer mayer sex er ghotonaw jodi prokash hoi obak howar kisu nai
zafar ikbal 1ta luciferian(jara shaitaner upashona kore)
luciferian ra nijeke nastik dekhai....and desher sobai k nastik bante chai
luciferian der majhe family sex o khb e common.
so zafar ikbaler sathe tar nijer mayer sex er ghotonaw jodi prokash hoi obak howar kisu nai
zafar ikbal 1ta luciferian(jara shaitaner upashona kore)
luciferian ra nijeke nastik dekhai....and desher sobai k nastik bante chai
luciferian der majhe family sex o khb e common.
so zafar ikbaler sathe tar nijer mayer sex er ghotonaw jodi prokash hoi obak howar kisu nai
zafar ikbal 1ta luciferian(jara shaitaner upashona kore)
luciferian ra nijeke nastik dekhai....and desher sobai k nastik bante chai
luciferian der majhe family sex o khb e common.
so zafar ikbaler sathe tar nijer mayer sex er ghotonaw jodi prokash hoi obak howar kisu nai
Budhi Jibi, Tai Budhi (Medha) Bikry Kore Khai.
NASTIKER KACHE AR BESHI KICHU ASHA KARA JAYNA.
MUHAMMED SHAMSUDDIN GIAS
ABU DHABI
U A E
লেখক ভাই। আপনে কি বলেন এই সব এটা ত সাধারন বিষয়। একজন নাস্তিক করতেই পারে।
যদি শুনতাম জাফর এক বাল সার তার মেয়ের সাথে এক রুমে ইতিস পিটিস করছে টা হলেও অবাক হইতাম না
sala ekta bajari
www.kalamullah.com
pls visit that web and try 2 know something about the worldwide islamic revolution. plsssssss my earnest request to you all .
no problem, this is awami culture.
পুরাই ফাউল একটা সাইট্...হালা মুর্খের দল যত্তসব!
হাএরে
মেয়েটার চেহারা ভালো না ।
japor tar k bol tar magi meta k chudar jonno ata holo unmaint family
জাফর একটা ফালতু মানুষ। তার শিক্ষকতা করার কোন অধিকার নাই । শাহীন
Zafor is a rubish type man!