একজন রিসার্চারের জীবনের পয়লা রিসার্চটা হচ্ছে তার এমএসের বা অনার্স লেভেলে করা থিসিসটা। এবং প্রথমবারের মত কাজটা করতে যেয়ে সবাইকেই প্রচুর নাকানি-চুবানি খেতে হয় কয়েকটা কমন জিনিষ নিয়ে-
*সুপারভাইজর স্যার কি যে বলেন, কিছুই বুঝা যায় না (এন্টেনায় কোনভাবেই ধরে না)
*আগের বছরগুলোতে সিনিয়ররা কি যে করে রেখেছে, জার্নালগুলোর পেপারগুলোতে কিভাবে কি করেছে কিছুই বুঝা যায় না
*আগের বছরের সিনিয়রদের কথাও পুরা বুঝা যায় না, অনেকটা টিচারদের মতই বলে
সায়েন্সের সাবজেক্টগুলোর জন্য কমন কিছু স্টার্টিং টিপস দেখা যাক আজকের পোস্টে (কম্পিউটার সায়েন্স বাদে)।ইকোনোমিস্টদের কাজে লাগবে, সোশলজির ক্ষেত্রে কাজে লাগবে, ইন্জিনিয়ারদের জন্যও কাজে লাগবে আশা করা যায় (সিএসই ছাড়া)! এবং এই টিপসগুলো থিসিসের জন্য, প্রজেক্টের জন্য ততটা এফেক্টিভ হবে কিনা জানিনা-কিছুটা কমন হেল্প হয়ত পাওয়া যাবে। মুটামুটি সেম প্রিন্সিপাল পেপার লিখতেও কাজে লাগবে, খালি আরেকটু প্রিসাইজড হবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে।
প্রথম কথা হল, থিসিসে আপনি কি করছেন? উত্তর: রিসার্চ!! রিসার্চ কি? রি=পুনরায়, সার্চ=খোঁজা। কি খুঁজছেন? হতে পারে, কোন এক্সপেরিমিন্টের আউটকামের অন্য কোন পসিবল অল্টারনেটিভ, কোন নতুন থিওরী, নতুন কোন ইনভেনশনের ক্রিটিসিজম (অবশ্যই কোন এক্সপেরিমেন্টের সিগনিফিকেন্ট রেজাল্টের সাপেক্ষে), হতে পারে কারেন্ট কোন থিওরীর এক্সটেনশন/মডিফিকেশন অথবা, কোন সোশ্যাল/ইকোনোমিক্যাল ইভেন্টের পেছনের ডিটারমিনেন্ট/ডিফারেন্সিয়াল, কোন ইভেন্টের নতুন কোন এস্টিমেশন।
অথবা, উপরে যেগুলো বলা হল, সবকিছুর কারেন্ট ফর্মুলা/থিওরীর স্লাইট মডিফিকেশন
অথবা, এক্সিজটিং কোন থিওরী বা ফর্মুলার প্র্যাক্টিকালি প্রুভ চেক করা, অথবা প্র্যাক্টিকালি এপ্লাই করা!
তো, পুরান রিসার্চারদের ভাষায় একটা জিনিষ বলি, বেস্ট রিসার্চ টপিকস হবে
নাম্বার১ : নতুন কিছু ইনভেন্ট করা অথবা এক্সিজটিং থিওরী/মেথডকে এক্সটেন্ড করা কোন স্পেসিফিক সাইটে
নাম্বার২: কোন এক্সিজটিং থিওরী/মেথডকে সিমুলেট করে দেখান এটার সত্যতা অথবা ইউজ এফেক্টিভনেস অথবা কোন পরিস্হিতির ব্যাখ্যায় এক্সিজটিং কোন থিওরী/মেথড ইউজ করে নতুন এস্টিমেট দাঁড় করান
নাম্বার৩: কোন এক্সিজটিং থিওরী/মেথডকে প্র্যাক্টিকাল কোন ডেটার উপর প্রয়োগ করে দেখান।
তিন নম্বরটাকেই সবচেয়ে উইক থিসিস ধরা হয়। যদিও কোন কোন সাবজেক্টে এটাই বেস্ট থিসিস হবে পরিস্হিতির জন্য।
মেইন টিপসে যাওয়ার আগে আরো কয়েকটা জিনিষ ফোকাস করি। যেকোন রিসার্চে আপনার কমন কিছু আইডিয়া লাগবে তিনটা সেক্টরে-
*নিজের সাবজেক্টের যেই পোর্শন নিয়ে কাজ করছেন
*রিসার্চ মেথডলজি
*স্ট্যাটিসটিক্সের কিছু কমন ইউজ (মিন/মেডিয়ান/মোড, ডেটার বিভিন্ন গ্রাফিকাল রিপ্রেজেন্টেশন এবং টেস্ট অফ হাইপোথিসিস)
এগুলো মাস্ট। আদারওয়াইজ কোনভাবেই সম্ভব না (সিএসই আমার পোস্টে কাভার করছি না)
ওকে!! থিসিসের প্রথম এবং সবচেয়ে কঠিন কাজগুলোর একটা হল সুপারভাইজর যোগাড় করা (প্রাইভেট ভার্সিটিতে এটা কোন ব্যাপারই না, কিন্তু পাবলিকে এটা একটা বিশাল সমস্যা, সব সাবজেক্টে সব টিচার এক্সপার্ট না এবং এক্সপার্ট না হলে ভাল আইডিয়া থাকলেও টিচাররা থিসিস করাতে চান না! অন্য কাজে ব্যস্ততা বা নিজে থেকেই না করাতে চাওয়ার টেন্ডেন্সি তো আছেই)। সুপারভাইজর যোগাড়ের আগে, নিজে একটু কাজ করুন। নিজের সাবজেক্টে পসিবল রিসার্চের ফিল্ডগুলো কি কি, একটু জেনে নিন। পড়তে হবে প্রচুর। তবে সিনিয়র স্টুডেন্টরা এক্ষেত্রে ভাল হেল্প করতে পারে, ডিপার্টমেন্টের পসিবল রিসার্চ ফিল্ডগুলো জানার জন্য। এরপর নিজের ইন্টারেস্টের ফিল্ড কোনটা কম্পেয়ার করে দেখুন। এরপর দেখুন, ঐ ফিল্ডে কোন টিচার গবেষণা করেন এবং থিসিস করান। তাঁর পেছনে এবার ঘুর ঘুর শুরু করে দিন
সুপারভাইজর পাওয়ার পরই কষ্ট শুরু। পড়া শুরু করে দিন, আই মিন পুরান কাজ কি আছে আপনার ফিল্ডে, দেখা শুরু করে দিন। প্রথমে ডিপার্টমেন্টের সেমিনার/লাইব্রেরিতে যান, পুরান থিসিসগুলো একটু নেড়েচেড়ে দেখুন। প্রথমে২/৩টা থিসিস নিয়ে আগাগোড়া পড়ুন। কিছুটা আইডিয়া পাবেন থিসিসের স্ট্রাকচার সম্পর্কে। একটা থিসিস ঘাটলে মুটামুটি কয়েকটা কমন হেডলাইন পাবেন-
এবস্ট্রাক্ট: যদিও এটা দিয়েই শুরু হয় থিসিস অথবা পেপার কিন্তু স্ট্যান্ডার্ড প্রসিডিওরে এটাকে নাম্বারিং করা হয় না কোন চাপ্টারের আন্ডারে। ১০/১৫ লাইনের মাঝে আপনার রিসার্চের প্রয়োজনীয়তা, অবজেকটিভ, মেথডলজি, রেজাল্ট সবকিছু বলতে হবে এখানে। শুধু ভাইটাল আউটকামগুলো ফোকাস করুন এখানে। মনে রাখবেন এবস্ট্রাক্ট যত বড় হবে সাইজে (১৫/১৭লাইনের উপরে বা আরো বেশি) ততই এটা দেখতে জঘন্য হবে এবং আপনার অযোগ্যতাকে সার্টিফাই করবে। (আমি আড়াই পৃষ্ঠার এবস্ট্রাক্টও দেখেছি এক অপদার্থের!)
১) ইন্ট্রোডাকশন: এটাতে আপনার ইন্টারেস্টের ফিল্ডের শর্ট বর্ণনা থাকবে।
২) রেশনাল অফ স্টাডি/ব্যাকগ্রাউন্ড অফ স্টাডি: কিছু পুরান কাজের সাপেক্ষে এবং বর্তমার সায়েন্সের আপডেট পর্যন্ত কতটুকু প্রয়োজনীয়তা আপনার এই ফিল্ডে কাজ করা, তার একটা শর্ট ডিসক্রিপশন থাকবে এই পোর্শনে।
৩) লিটারেচার রিভিউ: এই পোর্শনে থাকবে আপনার ইন্টারেস্টের টপিকসের আগাগোড়া কতখানি কাজ হয়েছে এবং লেটেস্ট আপডেট কি পর্যন্ত! এখানেই বের হয়ে আসবে সামারি হিসেবে, আপনার ফিল্ডে কোন জায়গাতে এক্সটেনশনের সুযোগ আছে, সেটা করতে আপনি এই রিসার্চটা করছেন। এটার ব্যাপারে পরে আরো ডিটেইলস বলছি।
৪) অবজেকটিভ: রিসার্চের আল্টিমেট অবজেকটিভ শেষ পর্যন্ত, অবশ্যই লিটারেচার রিভিউয়ের সাপেক্ষে।
৫) এনালাইসিস/এক্সপেরিমেন্টের ডিটেইলস: সাবজেক্ট/ফিল্ড অনুযায়ী। এই জায়গাটাতেই আপনার ফাইন্ডিংসের যথার্থতা প্রমাণ করতে স্ট্যাটিসটিকাল কিছু থিওরী এপ্লাই করতে হবে, টেস্ট অফ হাইপোথিসিস প্রায় কম্পোলসারি। তবে উন্নতমানের থিসিসে রিগ্রেশন মডেলও আশা করা হয়
৬) সামারি অফ ফাইন্ডিংস/ডিসকাশন: আপনার ইনভেনশনের শর্ট সামারি একটা।
উল্লেখ্য, পয়েন্ট ১-৪ আপনার রিসার্চ প্রোপোজাল লিখার কাজেও লাগবে। যেকোন ফার্দার গবেষণার কাজে রিসার্চ প্রোপোজাল জমা দেয়া লাগে হায়ার অথরিটির কাছে আপনার এই গবেষণার উদ্দেশ্য এবং প্রয়োজন সম্পর্কে অবগত করতে। বাংলাদেশে খুব কম জায়গাতেই থিসিসের আগে রিসার্চ প্রোপোজাল জমা দিতে বলা হয় তাই এই অংশটুকু আমি আপাতত এড়িয়ে যাচ্ছি। যাকগে, প্রথম ৮/১০ টা থিসিস আগাগোড়া এভাবে দেখলে, এর পরেরগুলোতে দেখবেন, অবজেক্টিভ, এবস্ট্রাক্ট, সামারি অফ ফাইন্ডিংস এই পয়েন্টগুলো ভালমত পড়লেই পুরা থিসিসের কনসেপ্ট পেয়ে যাচ্ছেন, কোন ফিল্ডে কি টাইপের কাজ হয়েছে। কাজের শুরুতে লিস্ট করতে থাকুন, কি কি কাজ এখন পর্যন্ত করা হয়েছে আপনার ইন্টারেস্টের ফিল্ডে!
এবার আসা যাক অবজেকটিভের ব্যাপারে। অবজেকটিভ আপনি পুরান থিসিসগুলোতে যা দেখবেন বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই সেটা আসলে ঠিক হয় কাজের শেষ পর্যায়ে যেয়ে। শুরুর দিকে যদি মনে হয় অনেকদিন হয়ে গেল, এখনো অবজেকটিভ ঠিক করতে পারিনি, হেনতেন.....ঘাবড়ানোর কোন কারণ নেই। আসল জিনিষ হচ্ছে আপনি কোন ফিল্ডে করবেন ঠিক করতে পেরেছেন কিনা, কাজ শুরু করে দিন ঐ ফিল্ডে ইন্টারেস্ট পাচ্ছেন এরকম একটা দিক লক্ষ্য করে, মুটামুটি মাঝামাঝি গেলে নিজেই বুঝে যাবেন আপনার অবজেকটিভ কি লিখতে হবে। আসলে এই জায়গাটাতেই কনফিউশন আর ভুল বুঝাবুঝির সৃষ্টি হয় সুপারভাইজরদের সাথে। তাঁরা যথেষ্ট এক্সপার্ট নিজেদের ফিল্ডে, কাজেই তাঁরা যত সহজ ভাষায় আপনার অবজেকটিভ বলে দেবেন আপনাকে আপনি অন্তত দুইতিনমাস যাওয়ার আগে সেটা বুঝার পর্যায়ে যেতেই পারবেন না। কাজেই মাথা গরম করার দরকার নেই, ফিল্ড ঠিক করে কাজ শুরু করে দিন আগেভাগেই, জার্নাল ঘাটতে ঘাটতে অনেক কিছু নিজেই বুঝে যাবেন। তবে থিওরী বেসড থিসিসে এত সহজে এই ঝামেলা কাটানো যায়না, পুরা টাইমেই আপনাকে নির্দিষ্ট দিকে হিসেব কষে যেতে হবে
এবার দেখা যাক ভাল একটা থিসিস কমপ্লিট করার কমন টিপসগুলো (পুরা থিসিসের জন্য রাইটআপ সহ)-
#প্রথম কয়েকদিন সুপারভাইজারের পেছনে বেশি ঘুরঘুর করে তাঁকে আইডিয়া দেবেন আপনার সিরিয়াসনেস নিয়ে , কিছুদিন গেলে নিজেই সপ্তাহে ফিক্সড একদিন সময় ঠিক করে নিন দেখা করার, টাইমসহ। লাভ ২টা, সুপারভাইজার খুশি থাকবে প্লাস কাজ আপটুডেট থাকবে সবসময়! সুপারভাইজারের মনজয় থিসিসের সবচেয়ে বড় কাজগুলোর একটা
#যে ফিল্ডে কাজ করছেন, আগে কাছাকাছি/সেম ফিল্ডে কাজ করা সিনিয়রদের সাথে কথা বলে ন্যুনতম আইডিয়াটুকু নিয়ে নিয়েন। টিচার যতই গাইড করুক, এটা আপনার কাজে সবচেয়ে বেশি হেল্প করবে।
#বেশি বেশি জার্নাল ঘাটুন। ভাল থিসিস করতে চাইলে এর কোনরকম কোন বিকল্প নেই। (এটাই থিসিসে ভাল করার বেস্ট টেকনিক, পরবর্তীতে পেপারের কাজেও এটা বেসিক শিক্ষা দেবে আপনাকে)। এবং লিটারেচার রিভিউ লেখার সময় প্রিভিয়াস ফাইন্ডিংস হুবহু কপি-পেস্ট করবেন না, টিচার-রা দেখলেই চিনে ফেলেন কোন জার্নাল বা অথারের পেপার থেকে মারা। এটা মারকিং-এ নেগেটিভ ইমপ্রেশন ফেলে। কিছু কিছু ইউনিভার্সিটি নিজেদের স্টুডেন্টদের থিসিস অনলাইনে দেখতে দেয়, পারলে ওগুলোর স্ট্রাকচার ফলো করুন, কোয়ালিটি সম্পর্কে আইডিয়া পাবেন।
#টপিকস/ফিল্ড সিলেক্ট হয়ে দেরি না করে সেদিন থেকেই লিটারেচার রিভিউ লেখা শুরু করে দিন। পরে একসাথে অনেক কাজ জমে দেখা যায়, গুরুত্বপূর্ণ প্রিভিয়াস ফাইন্ডিংস বাদ পড়ে গেছে।
#ভেতরে যত জায়গায় কোন রেফারেন্স দেবেন, বিবলিওগ্রাফি/রেফারেন্স সেকশনে অবশ্যই সেটা থাকতে হবে (এটার জন্য আলাদা মারকিং থাকে।) সময় অথবা নামের এলফাবেটিকাল অর্ডার যেকোন একটা ফলো করতে হবে সেজন্য (ভেতরে এবং বিবলিওগ্রাফিতে)।
#যে কয়টা চাপ্টার হবে (এপ্রক্সিমেটলি আরকি, সাথে এপেনডিক্স/রেফারেন্স এগুলোও আছে), আগে থেকেই সেগুলোর কভার পেজ আর শুরুরদিকের হাবিজাবি পেজগুলো বানিয়ে রেখে দেয়ার চেষ্টা করবেন, তাহলে পরে বসে খালি এডিট করে জমা দিলেই হবে। শেষের দিকে এত কাজ একসাথে এসে পড়ে, মাঝেমাঝে হাস্যকর কিছু ভুল হয়ে যায় এসব কারণে।
# আপনি যত গ্রাফ ইউজ করবেন থিসিসে এর রিলেটেড ডেটা অথবা ডেটা সোর্স অবশ্যই অবশ্যই উল্লেখ থাকতে হবে থিসিসে। আদারওয়াইজ ভ্যালিডিটি নিয়ে কোশ্চেন উঠবেই!
আগেই বলেছি লিটারেচার রিভিউয়ে এবং বিবলিওগ্রাফির জন্য আলাদা মার্কস থাকে! এবং এই পোর্শনে ভুল করেনা এরকম পাবলিক খুব কম! সঠিকভাবে লেখার জন্য একটা এক্সাম্পল দেই। নিচের লাইনগুলো লক্ষ্য করুন,
Dimiter Philipov and Aiva Jasilioniene (2008) applied Life-table techniques to examine the recent trend of fertility in Russia and Bulgaria considering the main two determinants along with other demographic and socio-economic factors. The analysis was based on data from the Generation and Gender Surveys (GGS) carried out in 2004. They generated a large number of single-decrement and multi-decrement life tables describing various life course events: leaving home and........
এই অংশটুকু লিখা হয়েছে লিটারেচার রিভিউয়ের একটা অংশে দিমিটার ফিলিপভ এবং আইভার ২০০৮ সালে পাবলিশড হওয়া পেপার ‘Union Formation and Fertility in Bulgaria and Russia: A Life Table Description of Recent Trends’ থেকে। শর্টকাট মেথড: পেপারের এবস্ট্রাক্ট পড়ুন, আপনি নিজেই পেয়ে যাবেন কোন অংশটুকু আপনার লিট. রিভিউয়ে রাখতে হবে। এবং মনে রাখতে হবে কোন প্রিভিয়াস পেপারের বা ইনভেনশনের কথা লিট. রিভিউ অথবা থিসিসের যেকোন অংশে উল্লেখ করা হলে যেটার ডিটেইলস অবশ্যই বিবলিওগ্রাফিতে রাখতে হবে। সাপোজ এই পেপারটা পাবলিশড হয়েছিল Demographic Research জার্নালের ১৯ নং ভলিউমের ৬২ নং আর্টিকেল হিসেবে, এবং জার্নালের পেজ নাম্বারের হিসেবে ছিল ২০৫৭ থেকে ২১১৪ নং পৃষ্ঠা পর্যন্ত। তাহলে বিবলিওগ্রাফিতে এর লিংকটা হবে নিচের মত,
Philipov, Dimiter and Jasilioniene, Aiva (2008). ‘Union Formation and Fertility in Bulgaria and Russia: A Life Table Description of Recent Trends’, Demographic Research, vol: 19, article: 62, pages: 2057-2114.
কোন কোন ক্ষেত্রে দেখবেন লেখা আছে-
Philipov, Dimiteret et al (2008). ‘Union Formation and Fertility in Bulgaria and Russia: A Life Table Description of Recent Trends’, Demographic Research, vol: 19, article: 62, pages: 2057-2114.
এক্ষেত্রে Philipov, Dimiteret et al মিন করে, দিমিতারের সাথে আরো এক বা একাধিক অথার ছিলেন যাদের নাম ঐ মুহুর্তে এভেইলেবল ছিল না!
টিপসে উল্লেখ করা আরেকটা লাইন একটু ডিটেইলস বলি (লিটারেচার রিভিউ লেখার সময় প্রিভিয়াস ফাইন্ডিংস হুবহু কপি-পেস্ট করবেননা)। লিটারেচার রিভিউ রেডি করা হয় আসলে আগের কোন পেপারের এবস্ট্রাক্ট বা ফাইন্ডিংস-কে সামারাইজড করে। সাপোজ এবস্ট্রাক্টে আছে নিচের কথাগুলো-
Women constitute 47.5 percent of total international migration flow in today’s world. However, representation of Bangladeshi female migrants in the labour market is the thinnest among all the countries in Asia. The paper tries to identify factors hindering female migration and instigate a debate on the role of religion as hindrance to female migration in Bangladesh and Indonesia. Data were collected from 13 families having sent at least one migrant abroad. The available data substantiates that religion hinders female migration process in Bangladesh to a considerable extent; however, it is not true in case of Indonesia. Under the norm of female seclusion, women have to veil themselves from the head to toe when they go out of the home. This "protects" the women's modesty and husband's family's respectability. Among the twelve factors worked out ‘religion’ received the highest WMI (0.846) followed by ‘language’ inefficiency (0.818). ‘Illiteracy’ received third highest WMI (0.750) followed by ‘marital factor’ (0.692). However, ‘governance’ received the least WMI (0.375) followed by less exposure to modern world (0.400). Inappropriate state policies, legislation and administrative restrictions have driven women's labour migration dissident. Last of all, it is the government who should take pains to promote international female migration because this is a matter of bilateral governmental concerns.
লিটারেচার রিভিউয়ে আপনি উল্লেখ করবেন এভাবে যে "রাইটার (পেপার পাবলিশড হওয়ার সাল) মহিলাদের মাইগ্রেশনে রিলিজিয়নের ভূমিকা বের করার জন্য *** সোর্স থেকে ডেটা কালেক্ট করেন। এবং তিনি দেখতে পান যে, রেজাল্ট দুয়েক কথায়! তার রেজাল্ট থেকে তিনি অমুক অমুক ফ্যাক্টরগুলোকেই বেশি পরিবর্তন আনা দরকার বলে তার গবেষণায় মত প্রকাশ করেন।" সোজা কথায় নিজের ভাষায় এবস্ট্রাক্ট-টা ইউজ করুন ফলাফল, ডেটা সোর্স, মেথড ক্লিয়ারলি মেনশন করে। তবে শুরুতে যে পড়াটুকু পড়তে বলেছিলাম, সেই ব্যাকগ্রাউন্ড না থাকলে এত সহজে এটা করা যাবেনা!
লিটারেচার রিভিউ বা বিবিলিওগ্রাফি দুটাই লিখার দুইটা কমন ওয়ে মেইনটেইন করা হয়। হয় সময়ের হিসেবে, (সবচেয়ে পুরানটা থেকে শুরু করে লেটেস্টগুলোর দিকে) অথবা নামের হিসেবে (এলফাবেটিকালি)! লিটারেচার রিভিউ ডিনোট করে আপনি আপনার থিসিসের জন্য কতটুকু পড়াশুনা করেছেন অথবা পুরান কাজগুলো রিভিউ করেছেন। তবে অবশ্যই টপিকসের সাথে রিলেভেন্ট হতে হবে, শুধু শুধু পৃষ্ঠা বাড়ালে সেটা নাম্বার কমাবে ছাড়া বাড়াবে না।
ভাল কথা, লিটারেচার রিভিউ তৈরী করাটা এমনিতে খুব সহজ কোন কাজ না নতুন একজন রিসার্চারের জন্য। লিটারেচার রিভিউ রেডি করার/নেটে পেপার ঘাটার দুইটা সহজ ওয়ে আছে।
নাম্বার ওয়ান: আপনার রিলেটেড কাজের পুরান একটা থিসিস নিন। সেটার বিবলিওগ্রাফি দেখুন, কোন কোন পেপারকে রেফারেন্স হিসেবে ইউজ করা হয়েছে। সেগুলো বের করুন খুঁজে, তারপর সেগুলোতেও সেম টেকনিক ইউজ করুন। লেখার ওয়ে তো জানেনই।
নাম্বার টু: এটাই প্রেফার করি বেশি। আপনি আপনার কাজের/ফিল্ডের পসিবল ডাইমেনশনগুলো কাগজে লিখে ফেলুন। সাপোজ, খুব সহজ একটা এক্সাম্পল চিন্তা করুন, গ্রহের কক্ষপথের সীমা নিয়ে কাজ করছেন, নতুন কোন এস্টিমেট বের করতে চান বা এক্সিজটিং ফর্মুলাকে এক্সটেন্ড করতে চান। ফার্স্টে বের করুন এর সাথে রিলেটেড জিনিষ কি কি-
------------ পাশের গ্রহের অবস্হান
কক্ষপথের সীমা ---------- গ্রহের আকৃতি
------------ পাশের গ্রহের ভর/আকৃতি
এবার গুগলে সার্চ দিন কক্ষপথের সীমা ও পাশের গ্রহের অবস্হান লিখে, এরপর ক্রমাণ্বয়ে লিস্টের বাকিগুলো ধরে।
বেশিরভাগ পেপার যেহেতু পিডিএফ ফরমেটে থাকে, বেটার রেজাল্টের জন্য গুগলের এডভান্স সার্চ অপশন ইউজ করুন, আর ফাইল ফরমেটে পিডিএফ সিলেক্ট করে দিন। কুইক ভাল রেজাল্ট পাবেন। আসলে, মুটামুটি এটাই বেসিক সার্চের নিয়ম।
ভাল জার্নাল সাইটের নাম এই মুহুর্তে দিতে পারছিনা, কেননা সব সাবজেক্ট/ফিল্ডে বেস্ট জার্নাল সাইট সম্পর্কে আইডিয়া কম আমার। তবে কমবেশি হিনারীটা সবাইকে প্রেফার করতে দেখি, মেডিকেল/পাবলিক হেলথ রিলেটেড কেমিস্ট্রি/মাইক্রোবায়োলজি/স্ট্যাট... সাইটের জন্য পাবমেড (এটা আমেরিকার গভর্নমেন্টের সেন্ট্রাল ডেটাবেজের একটা পার্ট সম্ভবত) এইসব। তবে হিনারী বেস্ট হলেও সব জায়গায় খুলতে পারবেন না, বাংলাদেশে অল্প কয়েকটা প্রতিষ্ঠানের সাথে চুক্তিবদ্ধ ওরা, পাসওয়ার্ড সরবরাহ করে খোলার জন্য। ঢাবি থেকে এক্সেস পাওয়া যায়।
শেষ আরেকটা পয়েন্ট!
ডেটাবেসড থিসিসে স্যাম্পল প্রোফাইল সম্পর্কে ডিটেইলস বর্ণনা থাকা খুবই দরকারি। কিন্তু কোন রিনাউনড অথবা রিলায়েবল সোর্সের ডেটা ইউজ করলে শুধু শুধু স্যাম্পল প্রোফাইল নিয়ে বেশি কথা না লিখাই ভাল। শুধু ডেটার নাম কালেকশন প্রসিডিওর কি ছিল বলে ছেড়ে দিলেই হবে। একটা কথা খেয়াল রাখবেন, ডেটার উপর ডিপেন্ড করে থিসিস করবেন না, আপনার টপিকসের উপর বেস করে সেকেন্ডারি ডেটা খুঁজুন! সিমুলেশনের এই জমানায় না হলে আপনার থিসিসকে কেউ খুঁজবে না!
আর ফাইনালি, সোশলোজির থিসিস নিয়ে কয়েকটা কথা বলি। বেশিরভাগ সোশলজির থিসিসেই দেখি ডেটা কালেক্ট করে সেটার বিভিন্ন বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে আলোচনা করে থিসিসে, আর কিছু বাইভেরিয়েট রিলেশন দাঁড়া করানোর ট্রাই করা হয়। সবকিছু ঠিক আছে, মেইন এমফাসাইজ দিন কোশ্চেনারি ডেভেলপের সময়। মিসলিডিং আন্সার আছে এরকম কোশ্চেন ভুল এবং জটিলতার সৃষ্টি করে এনালাইসিসের সময়।
একটা ভাল থিসিস আপনাকে নিয়ে যেতে পারবে বহুদূর। থিসিস না করে যত বড় রিসার্চারই হোন না কেন নিজের যোগ্যতা্য, থিসিসের ভূমিকাটা সবসময়ই অন্যরকম, রিসার্চার হিসেবে আপনার ফার্স্ট জব হিসেবে! কাজেই সচেষ্ট হোন নিজের বেস্ট এফোর্ট-টা দেয়ার জন্য!! বেস্ট অফ লাক টু অল নিউ রিসার্চারস
*সুপারভাইজর স্যার কি যে বলেন, কিছুই বুঝা যায় না (এন্টেনায় কোনভাবেই ধরে না)
*আগের বছরগুলোতে সিনিয়ররা কি যে করে রেখেছে, জার্নালগুলোর পেপারগুলোতে কিভাবে কি করেছে কিছুই বুঝা যায় না
*আগের বছরের সিনিয়রদের কথাও পুরা বুঝা যায় না, অনেকটা টিচারদের মতই বলে
সায়েন্সের সাবজেক্টগুলোর জন্য কমন কিছু স্টার্টিং টিপস দেখা যাক আজকের পোস্টে (কম্পিউটার সায়েন্স বাদে)।ইকোনোমিস্টদের কাজে লাগবে, সোশলজির ক্ষেত্রে কাজে লাগবে, ইন্জিনিয়ারদের জন্যও কাজে লাগবে আশা করা যায় (সিএসই ছাড়া)! এবং এই টিপসগুলো থিসিসের জন্য, প্রজেক্টের জন্য ততটা এফেক্টিভ হবে কিনা জানিনা-কিছুটা কমন হেল্প হয়ত পাওয়া যাবে। মুটামুটি সেম প্রিন্সিপাল পেপার লিখতেও কাজে লাগবে, খালি আরেকটু প্রিসাইজড হবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে।
প্রথম কথা হল, থিসিসে আপনি কি করছেন? উত্তর: রিসার্চ!! রিসার্চ কি? রি=পুনরায়, সার্চ=খোঁজা। কি খুঁজছেন? হতে পারে, কোন এক্সপেরিমিন্টের আউটকামের অন্য কোন পসিবল অল্টারনেটিভ, কোন নতুন থিওরী, নতুন কোন ইনভেনশনের ক্রিটিসিজম (অবশ্যই কোন এক্সপেরিমেন্টের সিগনিফিকেন্ট রেজাল্টের সাপেক্ষে), হতে পারে কারেন্ট কোন থিওরীর এক্সটেনশন/মডিফিকেশন অথবা, কোন সোশ্যাল/ইকোনোমিক্যাল ইভেন্টের পেছনের ডিটারমিনেন্ট/ডিফারেন্সিয়াল, কোন ইভেন্টের নতুন কোন এস্টিমেশন।
অথবা, উপরে যেগুলো বলা হল, সবকিছুর কারেন্ট ফর্মুলা/থিওরীর স্লাইট মডিফিকেশন
অথবা, এক্সিজটিং কোন থিওরী বা ফর্মুলার প্র্যাক্টিকালি প্রুভ চেক করা, অথবা প্র্যাক্টিকালি এপ্লাই করা!
তো, পুরান রিসার্চারদের ভাষায় একটা জিনিষ বলি, বেস্ট রিসার্চ টপিকস হবে
নাম্বার১ : নতুন কিছু ইনভেন্ট করা অথবা এক্সিজটিং থিওরী/মেথডকে এক্সটেন্ড করা কোন স্পেসিফিক সাইটে
নাম্বার২: কোন এক্সিজটিং থিওরী/মেথডকে সিমুলেট করে দেখান এটার সত্যতা অথবা ইউজ এফেক্টিভনেস অথবা কোন পরিস্হিতির ব্যাখ্যায় এক্সিজটিং কোন থিওরী/মেথড ইউজ করে নতুন এস্টিমেট দাঁড় করান
নাম্বার৩: কোন এক্সিজটিং থিওরী/মেথডকে প্র্যাক্টিকাল কোন ডেটার উপর প্রয়োগ করে দেখান।
তিন নম্বরটাকেই সবচেয়ে উইক থিসিস ধরা হয়। যদিও কোন কোন সাবজেক্টে এটাই বেস্ট থিসিস হবে পরিস্হিতির জন্য।
মেইন টিপসে যাওয়ার আগে আরো কয়েকটা জিনিষ ফোকাস করি। যেকোন রিসার্চে আপনার কমন কিছু আইডিয়া লাগবে তিনটা সেক্টরে-
*নিজের সাবজেক্টের যেই পোর্শন নিয়ে কাজ করছেন
*রিসার্চ মেথডলজি
*স্ট্যাটিসটিক্সের কিছু কমন ইউজ (মিন/মেডিয়ান/মোড, ডেটার বিভিন্ন গ্রাফিকাল রিপ্রেজেন্টেশন এবং টেস্ট অফ হাইপোথিসিস)
এগুলো মাস্ট। আদারওয়াইজ কোনভাবেই সম্ভব না (সিএসই আমার পোস্টে কাভার করছি না)
ওকে!! থিসিসের প্রথম এবং সবচেয়ে কঠিন কাজগুলোর একটা হল সুপারভাইজর যোগাড় করা (প্রাইভেট ভার্সিটিতে এটা কোন ব্যাপারই না, কিন্তু পাবলিকে এটা একটা বিশাল সমস্যা, সব সাবজেক্টে সব টিচার এক্সপার্ট না এবং এক্সপার্ট না হলে ভাল আইডিয়া থাকলেও টিচাররা থিসিস করাতে চান না! অন্য কাজে ব্যস্ততা বা নিজে থেকেই না করাতে চাওয়ার টেন্ডেন্সি তো আছেই)। সুপারভাইজর যোগাড়ের আগে, নিজে একটু কাজ করুন। নিজের সাবজেক্টে পসিবল রিসার্চের ফিল্ডগুলো কি কি, একটু জেনে নিন। পড়তে হবে প্রচুর। তবে সিনিয়র স্টুডেন্টরা এক্ষেত্রে ভাল হেল্প করতে পারে, ডিপার্টমেন্টের পসিবল রিসার্চ ফিল্ডগুলো জানার জন্য। এরপর নিজের ইন্টারেস্টের ফিল্ড কোনটা কম্পেয়ার করে দেখুন। এরপর দেখুন, ঐ ফিল্ডে কোন টিচার গবেষণা করেন এবং থিসিস করান। তাঁর পেছনে এবার ঘুর ঘুর শুরু করে দিন
সুপারভাইজর পাওয়ার পরই কষ্ট শুরু। পড়া শুরু করে দিন, আই মিন পুরান কাজ কি আছে আপনার ফিল্ডে, দেখা শুরু করে দিন। প্রথমে ডিপার্টমেন্টের সেমিনার/লাইব্রেরিতে যান, পুরান থিসিসগুলো একটু নেড়েচেড়ে দেখুন। প্রথমে২/৩টা থিসিস নিয়ে আগাগোড়া পড়ুন। কিছুটা আইডিয়া পাবেন থিসিসের স্ট্রাকচার সম্পর্কে। একটা থিসিস ঘাটলে মুটামুটি কয়েকটা কমন হেডলাইন পাবেন-
এবস্ট্রাক্ট: যদিও এটা দিয়েই শুরু হয় থিসিস অথবা পেপার কিন্তু স্ট্যান্ডার্ড প্রসিডিওরে এটাকে নাম্বারিং করা হয় না কোন চাপ্টারের আন্ডারে। ১০/১৫ লাইনের মাঝে আপনার রিসার্চের প্রয়োজনীয়তা, অবজেকটিভ, মেথডলজি, রেজাল্ট সবকিছু বলতে হবে এখানে। শুধু ভাইটাল আউটকামগুলো ফোকাস করুন এখানে। মনে রাখবেন এবস্ট্রাক্ট যত বড় হবে সাইজে (১৫/১৭লাইনের উপরে বা আরো বেশি) ততই এটা দেখতে জঘন্য হবে এবং আপনার অযোগ্যতাকে সার্টিফাই করবে। (আমি আড়াই পৃষ্ঠার এবস্ট্রাক্টও দেখেছি এক অপদার্থের!)
১) ইন্ট্রোডাকশন: এটাতে আপনার ইন্টারেস্টের ফিল্ডের শর্ট বর্ণনা থাকবে।
২) রেশনাল অফ স্টাডি/ব্যাকগ্রাউন্ড অফ স্টাডি: কিছু পুরান কাজের সাপেক্ষে এবং বর্তমার সায়েন্সের আপডেট পর্যন্ত কতটুকু প্রয়োজনীয়তা আপনার এই ফিল্ডে কাজ করা, তার একটা শর্ট ডিসক্রিপশন থাকবে এই পোর্শনে।
৩) লিটারেচার রিভিউ: এই পোর্শনে থাকবে আপনার ইন্টারেস্টের টপিকসের আগাগোড়া কতখানি কাজ হয়েছে এবং লেটেস্ট আপডেট কি পর্যন্ত! এখানেই বের হয়ে আসবে সামারি হিসেবে, আপনার ফিল্ডে কোন জায়গাতে এক্সটেনশনের সুযোগ আছে, সেটা করতে আপনি এই রিসার্চটা করছেন। এটার ব্যাপারে পরে আরো ডিটেইলস বলছি।
৪) অবজেকটিভ: রিসার্চের আল্টিমেট অবজেকটিভ শেষ পর্যন্ত, অবশ্যই লিটারেচার রিভিউয়ের সাপেক্ষে।
৫) এনালাইসিস/এক্সপেরিমেন্টের ডিটেইলস: সাবজেক্ট/ফিল্ড অনুযায়ী। এই জায়গাটাতেই আপনার ফাইন্ডিংসের যথার্থতা প্রমাণ করতে স্ট্যাটিসটিকাল কিছু থিওরী এপ্লাই করতে হবে, টেস্ট অফ হাইপোথিসিস প্রায় কম্পোলসারি। তবে উন্নতমানের থিসিসে রিগ্রেশন মডেলও আশা করা হয়
৬) সামারি অফ ফাইন্ডিংস/ডিসকাশন: আপনার ইনভেনশনের শর্ট সামারি একটা।
উল্লেখ্য, পয়েন্ট ১-৪ আপনার রিসার্চ প্রোপোজাল লিখার কাজেও লাগবে। যেকোন ফার্দার গবেষণার কাজে রিসার্চ প্রোপোজাল জমা দেয়া লাগে হায়ার অথরিটির কাছে আপনার এই গবেষণার উদ্দেশ্য এবং প্রয়োজন সম্পর্কে অবগত করতে। বাংলাদেশে খুব কম জায়গাতেই থিসিসের আগে রিসার্চ প্রোপোজাল জমা দিতে বলা হয় তাই এই অংশটুকু আমি আপাতত এড়িয়ে যাচ্ছি। যাকগে, প্রথম ৮/১০ টা থিসিস আগাগোড়া এভাবে দেখলে, এর পরেরগুলোতে দেখবেন, অবজেক্টিভ, এবস্ট্রাক্ট, সামারি অফ ফাইন্ডিংস এই পয়েন্টগুলো ভালমত পড়লেই পুরা থিসিসের কনসেপ্ট পেয়ে যাচ্ছেন, কোন ফিল্ডে কি টাইপের কাজ হয়েছে। কাজের শুরুতে লিস্ট করতে থাকুন, কি কি কাজ এখন পর্যন্ত করা হয়েছে আপনার ইন্টারেস্টের ফিল্ডে!
এবার আসা যাক অবজেকটিভের ব্যাপারে। অবজেকটিভ আপনি পুরান থিসিসগুলোতে যা দেখবেন বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই সেটা আসলে ঠিক হয় কাজের শেষ পর্যায়ে যেয়ে। শুরুর দিকে যদি মনে হয় অনেকদিন হয়ে গেল, এখনো অবজেকটিভ ঠিক করতে পারিনি, হেনতেন.....ঘাবড়ানোর কোন কারণ নেই। আসল জিনিষ হচ্ছে আপনি কোন ফিল্ডে করবেন ঠিক করতে পেরেছেন কিনা, কাজ শুরু করে দিন ঐ ফিল্ডে ইন্টারেস্ট পাচ্ছেন এরকম একটা দিক লক্ষ্য করে, মুটামুটি মাঝামাঝি গেলে নিজেই বুঝে যাবেন আপনার অবজেকটিভ কি লিখতে হবে। আসলে এই জায়গাটাতেই কনফিউশন আর ভুল বুঝাবুঝির সৃষ্টি হয় সুপারভাইজরদের সাথে। তাঁরা যথেষ্ট এক্সপার্ট নিজেদের ফিল্ডে, কাজেই তাঁরা যত সহজ ভাষায় আপনার অবজেকটিভ বলে দেবেন আপনাকে আপনি অন্তত দুইতিনমাস যাওয়ার আগে সেটা বুঝার পর্যায়ে যেতেই পারবেন না। কাজেই মাথা গরম করার দরকার নেই, ফিল্ড ঠিক করে কাজ শুরু করে দিন আগেভাগেই, জার্নাল ঘাটতে ঘাটতে অনেক কিছু নিজেই বুঝে যাবেন। তবে থিওরী বেসড থিসিসে এত সহজে এই ঝামেলা কাটানো যায়না, পুরা টাইমেই আপনাকে নির্দিষ্ট দিকে হিসেব কষে যেতে হবে
এবার দেখা যাক ভাল একটা থিসিস কমপ্লিট করার কমন টিপসগুলো (পুরা থিসিসের জন্য রাইটআপ সহ)-
#প্রথম কয়েকদিন সুপারভাইজারের পেছনে বেশি ঘুরঘুর করে তাঁকে আইডিয়া দেবেন আপনার সিরিয়াসনেস নিয়ে , কিছুদিন গেলে নিজেই সপ্তাহে ফিক্সড একদিন সময় ঠিক করে নিন দেখা করার, টাইমসহ। লাভ ২টা, সুপারভাইজার খুশি থাকবে প্লাস কাজ আপটুডেট থাকবে সবসময়! সুপারভাইজারের মনজয় থিসিসের সবচেয়ে বড় কাজগুলোর একটা
#যে ফিল্ডে কাজ করছেন, আগে কাছাকাছি/সেম ফিল্ডে কাজ করা সিনিয়রদের সাথে কথা বলে ন্যুনতম আইডিয়াটুকু নিয়ে নিয়েন। টিচার যতই গাইড করুক, এটা আপনার কাজে সবচেয়ে বেশি হেল্প করবে।
#বেশি বেশি জার্নাল ঘাটুন। ভাল থিসিস করতে চাইলে এর কোনরকম কোন বিকল্প নেই। (এটাই থিসিসে ভাল করার বেস্ট টেকনিক, পরবর্তীতে পেপারের কাজেও এটা বেসিক শিক্ষা দেবে আপনাকে)। এবং লিটারেচার রিভিউ লেখার সময় প্রিভিয়াস ফাইন্ডিংস হুবহু কপি-পেস্ট করবেন না, টিচার-রা দেখলেই চিনে ফেলেন কোন জার্নাল বা অথারের পেপার থেকে মারা। এটা মারকিং-এ নেগেটিভ ইমপ্রেশন ফেলে। কিছু কিছু ইউনিভার্সিটি নিজেদের স্টুডেন্টদের থিসিস অনলাইনে দেখতে দেয়, পারলে ওগুলোর স্ট্রাকচার ফলো করুন, কোয়ালিটি সম্পর্কে আইডিয়া পাবেন।
#টপিকস/ফিল্ড সিলেক্ট হয়ে দেরি না করে সেদিন থেকেই লিটারেচার রিভিউ লেখা শুরু করে দিন। পরে একসাথে অনেক কাজ জমে দেখা যায়, গুরুত্বপূর্ণ প্রিভিয়াস ফাইন্ডিংস বাদ পড়ে গেছে।
#ভেতরে যত জায়গায় কোন রেফারেন্স দেবেন, বিবলিওগ্রাফি/রেফারেন্স সেকশনে অবশ্যই সেটা থাকতে হবে (এটার জন্য আলাদা মারকিং থাকে।) সময় অথবা নামের এলফাবেটিকাল অর্ডার যেকোন একটা ফলো করতে হবে সেজন্য (ভেতরে এবং বিবলিওগ্রাফিতে)।
#যে কয়টা চাপ্টার হবে (এপ্রক্সিমেটলি আরকি, সাথে এপেনডিক্স/রেফারেন্স এগুলোও আছে), আগে থেকেই সেগুলোর কভার পেজ আর শুরুরদিকের হাবিজাবি পেজগুলো বানিয়ে রেখে দেয়ার চেষ্টা করবেন, তাহলে পরে বসে খালি এডিট করে জমা দিলেই হবে। শেষের দিকে এত কাজ একসাথে এসে পড়ে, মাঝেমাঝে হাস্যকর কিছু ভুল হয়ে যায় এসব কারণে।
# আপনি যত গ্রাফ ইউজ করবেন থিসিসে এর রিলেটেড ডেটা অথবা ডেটা সোর্স অবশ্যই অবশ্যই উল্লেখ থাকতে হবে থিসিসে। আদারওয়াইজ ভ্যালিডিটি নিয়ে কোশ্চেন উঠবেই!
আগেই বলেছি লিটারেচার রিভিউয়ে এবং বিবলিওগ্রাফির জন্য আলাদা মার্কস থাকে! এবং এই পোর্শনে ভুল করেনা এরকম পাবলিক খুব কম! সঠিকভাবে লেখার জন্য একটা এক্সাম্পল দেই। নিচের লাইনগুলো লক্ষ্য করুন,
Dimiter Philipov and Aiva Jasilioniene (2008) applied Life-table techniques to examine the recent trend of fertility in Russia and Bulgaria considering the main two determinants along with other demographic and socio-economic factors. The analysis was based on data from the Generation and Gender Surveys (GGS) carried out in 2004. They generated a large number of single-decrement and multi-decrement life tables describing various life course events: leaving home and........
এই অংশটুকু লিখা হয়েছে লিটারেচার রিভিউয়ের একটা অংশে দিমিটার ফিলিপভ এবং আইভার ২০০৮ সালে পাবলিশড হওয়া পেপার ‘Union Formation and Fertility in Bulgaria and Russia: A Life Table Description of Recent Trends’ থেকে। শর্টকাট মেথড: পেপারের এবস্ট্রাক্ট পড়ুন, আপনি নিজেই পেয়ে যাবেন কোন অংশটুকু আপনার লিট. রিভিউয়ে রাখতে হবে। এবং মনে রাখতে হবে কোন প্রিভিয়াস পেপারের বা ইনভেনশনের কথা লিট. রিভিউ অথবা থিসিসের যেকোন অংশে উল্লেখ করা হলে যেটার ডিটেইলস অবশ্যই বিবলিওগ্রাফিতে রাখতে হবে। সাপোজ এই পেপারটা পাবলিশড হয়েছিল Demographic Research জার্নালের ১৯ নং ভলিউমের ৬২ নং আর্টিকেল হিসেবে, এবং জার্নালের পেজ নাম্বারের হিসেবে ছিল ২০৫৭ থেকে ২১১৪ নং পৃষ্ঠা পর্যন্ত। তাহলে বিবলিওগ্রাফিতে এর লিংকটা হবে নিচের মত,
Philipov, Dimiter and Jasilioniene, Aiva (2008). ‘Union Formation and Fertility in Bulgaria and Russia: A Life Table Description of Recent Trends’, Demographic Research, vol: 19, article: 62, pages: 2057-2114.
কোন কোন ক্ষেত্রে দেখবেন লেখা আছে-
Philipov, Dimiteret et al (2008). ‘Union Formation and Fertility in Bulgaria and Russia: A Life Table Description of Recent Trends’, Demographic Research, vol: 19, article: 62, pages: 2057-2114.
এক্ষেত্রে Philipov, Dimiteret et al মিন করে, দিমিতারের সাথে আরো এক বা একাধিক অথার ছিলেন যাদের নাম ঐ মুহুর্তে এভেইলেবল ছিল না!
টিপসে উল্লেখ করা আরেকটা লাইন একটু ডিটেইলস বলি (লিটারেচার রিভিউ লেখার সময় প্রিভিয়াস ফাইন্ডিংস হুবহু কপি-পেস্ট করবেননা)। লিটারেচার রিভিউ রেডি করা হয় আসলে আগের কোন পেপারের এবস্ট্রাক্ট বা ফাইন্ডিংস-কে সামারাইজড করে। সাপোজ এবস্ট্রাক্টে আছে নিচের কথাগুলো-
Women constitute 47.5 percent of total international migration flow in today’s world. However, representation of Bangladeshi female migrants in the labour market is the thinnest among all the countries in Asia. The paper tries to identify factors hindering female migration and instigate a debate on the role of religion as hindrance to female migration in Bangladesh and Indonesia. Data were collected from 13 families having sent at least one migrant abroad. The available data substantiates that religion hinders female migration process in Bangladesh to a considerable extent; however, it is not true in case of Indonesia. Under the norm of female seclusion, women have to veil themselves from the head to toe when they go out of the home. This "protects" the women's modesty and husband's family's respectability. Among the twelve factors worked out ‘religion’ received the highest WMI (0.846) followed by ‘language’ inefficiency (0.818). ‘Illiteracy’ received third highest WMI (0.750) followed by ‘marital factor’ (0.692). However, ‘governance’ received the least WMI (0.375) followed by less exposure to modern world (0.400). Inappropriate state policies, legislation and administrative restrictions have driven women's labour migration dissident. Last of all, it is the government who should take pains to promote international female migration because this is a matter of bilateral governmental concerns.
লিটারেচার রিভিউয়ে আপনি উল্লেখ করবেন এভাবে যে "রাইটার (পেপার পাবলিশড হওয়ার সাল) মহিলাদের মাইগ্রেশনে রিলিজিয়নের ভূমিকা বের করার জন্য *** সোর্স থেকে ডেটা কালেক্ট করেন। এবং তিনি দেখতে পান যে, রেজাল্ট দুয়েক কথায়! তার রেজাল্ট থেকে তিনি অমুক অমুক ফ্যাক্টরগুলোকেই বেশি পরিবর্তন আনা দরকার বলে তার গবেষণায় মত প্রকাশ করেন।" সোজা কথায় নিজের ভাষায় এবস্ট্রাক্ট-টা ইউজ করুন ফলাফল, ডেটা সোর্স, মেথড ক্লিয়ারলি মেনশন করে। তবে শুরুতে যে পড়াটুকু পড়তে বলেছিলাম, সেই ব্যাকগ্রাউন্ড না থাকলে এত সহজে এটা করা যাবেনা!
লিটারেচার রিভিউ বা বিবিলিওগ্রাফি দুটাই লিখার দুইটা কমন ওয়ে মেইনটেইন করা হয়। হয় সময়ের হিসেবে, (সবচেয়ে পুরানটা থেকে শুরু করে লেটেস্টগুলোর দিকে) অথবা নামের হিসেবে (এলফাবেটিকালি)! লিটারেচার রিভিউ ডিনোট করে আপনি আপনার থিসিসের জন্য কতটুকু পড়াশুনা করেছেন অথবা পুরান কাজগুলো রিভিউ করেছেন। তবে অবশ্যই টপিকসের সাথে রিলেভেন্ট হতে হবে, শুধু শুধু পৃষ্ঠা বাড়ালে সেটা নাম্বার কমাবে ছাড়া বাড়াবে না।
ভাল কথা, লিটারেচার রিভিউ তৈরী করাটা এমনিতে খুব সহজ কোন কাজ না নতুন একজন রিসার্চারের জন্য। লিটারেচার রিভিউ রেডি করার/নেটে পেপার ঘাটার দুইটা সহজ ওয়ে আছে।
নাম্বার ওয়ান: আপনার রিলেটেড কাজের পুরান একটা থিসিস নিন। সেটার বিবলিওগ্রাফি দেখুন, কোন কোন পেপারকে রেফারেন্স হিসেবে ইউজ করা হয়েছে। সেগুলো বের করুন খুঁজে, তারপর সেগুলোতেও সেম টেকনিক ইউজ করুন। লেখার ওয়ে তো জানেনই।
নাম্বার টু: এটাই প্রেফার করি বেশি। আপনি আপনার কাজের/ফিল্ডের পসিবল ডাইমেনশনগুলো কাগজে লিখে ফেলুন। সাপোজ, খুব সহজ একটা এক্সাম্পল চিন্তা করুন, গ্রহের কক্ষপথের সীমা নিয়ে কাজ করছেন, নতুন কোন এস্টিমেট বের করতে চান বা এক্সিজটিং ফর্মুলাকে এক্সটেন্ড করতে চান। ফার্স্টে বের করুন এর সাথে রিলেটেড জিনিষ কি কি-
------------ পাশের গ্রহের অবস্হান
কক্ষপথের সীমা ---------- গ্রহের আকৃতি
------------ পাশের গ্রহের ভর/আকৃতি
এবার গুগলে সার্চ দিন কক্ষপথের সীমা ও পাশের গ্রহের অবস্হান লিখে, এরপর ক্রমাণ্বয়ে লিস্টের বাকিগুলো ধরে।
বেশিরভাগ পেপার যেহেতু পিডিএফ ফরমেটে থাকে, বেটার রেজাল্টের জন্য গুগলের এডভান্স সার্চ অপশন ইউজ করুন, আর ফাইল ফরমেটে পিডিএফ সিলেক্ট করে দিন। কুইক ভাল রেজাল্ট পাবেন। আসলে, মুটামুটি এটাই বেসিক সার্চের নিয়ম।
ভাল জার্নাল সাইটের নাম এই মুহুর্তে দিতে পারছিনা, কেননা সব সাবজেক্ট/ফিল্ডে বেস্ট জার্নাল সাইট সম্পর্কে আইডিয়া কম আমার। তবে কমবেশি হিনারীটা সবাইকে প্রেফার করতে দেখি, মেডিকেল/পাবলিক হেলথ রিলেটেড কেমিস্ট্রি/মাইক্রোবায়োলজি/স্ট্যাট... সাইটের জন্য পাবমেড (এটা আমেরিকার গভর্নমেন্টের সেন্ট্রাল ডেটাবেজের একটা পার্ট সম্ভবত) এইসব। তবে হিনারী বেস্ট হলেও সব জায়গায় খুলতে পারবেন না, বাংলাদেশে অল্প কয়েকটা প্রতিষ্ঠানের সাথে চুক্তিবদ্ধ ওরা, পাসওয়ার্ড সরবরাহ করে খোলার জন্য। ঢাবি থেকে এক্সেস পাওয়া যায়।
শেষ আরেকটা পয়েন্ট!
ডেটাবেসড থিসিসে স্যাম্পল প্রোফাইল সম্পর্কে ডিটেইলস বর্ণনা থাকা খুবই দরকারি। কিন্তু কোন রিনাউনড অথবা রিলায়েবল সোর্সের ডেটা ইউজ করলে শুধু শুধু স্যাম্পল প্রোফাইল নিয়ে বেশি কথা না লিখাই ভাল। শুধু ডেটার নাম কালেকশন প্রসিডিওর কি ছিল বলে ছেড়ে দিলেই হবে। একটা কথা খেয়াল রাখবেন, ডেটার উপর ডিপেন্ড করে থিসিস করবেন না, আপনার টপিকসের উপর বেস করে সেকেন্ডারি ডেটা খুঁজুন! সিমুলেশনের এই জমানায় না হলে আপনার থিসিসকে কেউ খুঁজবে না!
আর ফাইনালি, সোশলোজির থিসিস নিয়ে কয়েকটা কথা বলি। বেশিরভাগ সোশলজির থিসিসেই দেখি ডেটা কালেক্ট করে সেটার বিভিন্ন বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে আলোচনা করে থিসিসে, আর কিছু বাইভেরিয়েট রিলেশন দাঁড়া করানোর ট্রাই করা হয়। সবকিছু ঠিক আছে, মেইন এমফাসাইজ দিন কোশ্চেনারি ডেভেলপের সময়। মিসলিডিং আন্সার আছে এরকম কোশ্চেন ভুল এবং জটিলতার সৃষ্টি করে এনালাইসিসের সময়।
একটা ভাল থিসিস আপনাকে নিয়ে যেতে পারবে বহুদূর। থিসিস না করে যত বড় রিসার্চারই হোন না কেন নিজের যোগ্যতা্য, থিসিসের ভূমিকাটা সবসময়ই অন্যরকম, রিসার্চার হিসেবে আপনার ফার্স্ট জব হিসেবে! কাজেই সচেষ্ট হোন নিজের বেস্ট এফোর্ট-টা দেয়ার জন্য!! বেস্ট অফ লাক টু অল নিউ রিসার্চারস
লেখক : ব্লগার কালীদাস
0 comments: