আমার ভেতর থেকে প্রচন্ড তাগিদ না পেলে আমি লিখতে বসিনা। ওটা আমার কাজও না। ঘন্টার পর ঘন্টা কথা বলতেও আমার আপত্তি নেই যতটা আপত্তি এই লিখার ক্ষেত্রে। এই লিখা যখন লিখছি তখন প্রচন্ড রাগে আমার গা জ্বলছে।
আমি এত ভূমিকা না করে সরাসরি আসল কথায় আসি। স্পা না করলে কি মেয়েরা মরে যাবে? বাঙ্গালী মেয়ারা যথেষ্ঠ রূপবতী। এই রূপ গত কয়েক বছরে ধুম করে জেগে ওঠেনি। তারা আগেও রূপবতী ছিল এখনো আছে। আমি জানিনা যে স্পা তে এমন কি আছে যে তার রূপে এমন বিশেষ কিছু অ্যাড করবে যা না থাকলে তার জীবন চলবেনা? যার কারনে অন্য একজন মানুষের সামনে আধা নগ্ন হয়ে body message করাতে হবে। লজ্জা শরমের মাথা কি কাঁচাই খেয়ে ফেলছি আমরা?
আমাদের মায়েরা ,দাদীরা,নানীরা তো কোনদিন এইসব করেনি। তাতে কি আমাদের বাবারা, নানারা,দাদারা তাদের ছেড়ে চলে গেছে? না তাদের বিয়ে হয়নি? কি ক্ষতি হয়েছে তাদের যারা নিজেদের অন্যের সামনে কাপড় খুলে শরীর মর্দন করান নি?
আমি নিজে মেয়ে মানুষ। আমি খুব ভাল করেই জানি মেয়েরা এত সাজ গোজ কেন করে। খুবই সিম্পল উত্তর। মানুষ তাদের দিকে তাকাবে , প্রশংসা করবে। কার না ভাল লাগে প্রশংসা শুনতে! আমারো ভাল লাগে।কিন্তু আপারা দুনিয়ায় খালি আমরা মেয়েরাই নাই। আমাদের ভাইরাও আছে। সৃষ্টিগতভাবে যারা আপনাদের উপর এবং আপনারা তাদের উপর দূর্বল। কিন্তু এইটা ভাইদের ক্ষেত্রে একটু না অনেক বেশি। এই কথাগুলা বলতে আমার খুবই খারাপ লাগে। অনেক বেশি লজ্জা লাগে এই জন্য যে এত ব্যাখ্যা করে আমার বোনদেরকে এসব আমার বলতে হয়। আমি বাংলায় এসব লিখতে পারবনা।
Most of the man gets sexually aroused when---
আপনি টাইট ফিটিং কাপড় পরেন।
আপনি ওড়না পরেন না/ গলায় ঝুলায় রাখেন/ একপাশে ঝুলায় রাখেন।
আপনি যখন অর্ধস্বচ্ছ কাপড় পরেন।
আপনার পেট/পা/পীঠ যখন দেখা যায়।
আপনি যখন ঠোঁট রাঙ্গান।
আপনি যখন চোখে স্মোকি সাজ পরেন।
আরও শত শত কারন থাকতে পারে।
কি ? মনে হচ্ছে যে ছিঃ ছিঃ ছেলেরা এত খারাপ! তাইনা? The fact is that they are CREATED like this. Do you understand my dear sisters? THEY ARE CREATED BY ALLAAH LIKE THIS.
শুধু আল্লাহ্র ভয়/সমাজের ভয়/ ভালত্ব/ সুস্থ বিবেক আছে দেখেই এখনো কোন ভাই এই ধরণের আপাদের রাস্তায় ধরে কষে কষে কয়েকটা চড় বসান নি।[আল’হামদুলিল্লাহ। এই বিপদ আমার উপর আসার আগেই আল্লাহ্ আমাকে রক্ষা করেছেন।একবার কি হল, তখনো আমি ঠিকমত হিজাব করিনা, মাথায় একটু আধটু কাপড় দেই। একদিন প্রচন্ড গরমের মধ্যে ক্লাসে গেছি। মাথায় কাপড় দেইনি। আমাদের সাথে সিনিয়র অফিসাররাও ক্লাস করতেন। এঁদের মধ্যে একজন ভাই পুরো ক্লাসের মধ্যে আমাকে এমন ঝাড়ি দিলেন! টিচার ছিল, সব স্টুডেন্ট ছিল। আমি খুব কষ্ট পেয়েছিলাম, ক্লাস থেকে বের হয়ে গেছি। অনেক কান্নাকাটি করেছি। ভাইয়া আমাকে বলেছিলেন, "The Jews know our scriptures better than us, but they do not follow.[Inspite of knowing about hijab you don't wear it properly,so] Do you think you are better than that Jew?" এই একটা কথা আমার ভেতরটা কাঁপিয়ে দিয়েছিল। আমি বলেছিলাম হিজাব পরলে আমার কষ্ট হয়, দম বন্ধ হয়ে যায়, এ সি রুমেও ঘামতে থাকি। উনি বললেন, " Did you ask Allaah to help you with this?" আসলেই তো, যার জন্যে হিজাব করছি তাঁর কাছেই তো সাহায্য চাইনি। আমি আর কোন উত্তর দিতে পারিনি ভাইয়াকে। উনি ঠিক কথাই বলেছিলেন আমাকে। হয়ত রুক্ষভাবে বলেছেন,কিন্তু ওই সময় আমার জন্য ওগুলো থাপ্পড়ের কাজ করেছে, আল'হামদুলিল্লাহ এখন তীব্র গরমেও মাথা থেকে পা পর্যন্ত ঢেকে রাখলেও আমার কোন অসুবিধা হয় না। আমি গরম লাগার দোহাই দিই। কিন্তু ওইদিন কি হবে যেদিন সূর্য মাথার এক হাত উপরে থাকবে। আল্লাহ্ মাফ করুন। ]
আপারা,আরো কয়েকটা uncensored কথা বলি। এটা জানেন তো যে মানুষ(অধিকাংশ) খুব সহজেই বোর হয়ে যায় আর নতুন কিছু খুঁজতে থাকে যা তাকে আনন্দ দেবে। পশিমাদের মধ্যে হোমসেক্সুলালিটি এত বেশি এর কারন নিয়ে কখনো চিন্তা করেছেন? কেন যেখানে চাইলেই মানুষ আপনার বিছানায় আসতে রাজী সেখানে কেন মেয়ে মেয়ের সাথে ছেলে ছেলের সাথে যেতে চায়? এরা নারী দেহ দেখতে দেখতে ক্লান্ত। এদের রূচি আস্তে আস্তে বিকৃত হয়ে গেছে। এখন তারা নিজেদের মধ্যে থেকেই সংগী খোঁজে। আল্লাহ্ মাফ করুন। হেদায়েত দিন।
আপারা, আমার লেখা এলোমেলো হচ্ছে আমি জানি। রেগে আছি তো তাই।
একটা কথা বলি শোনেন। আপনি মানুষকে যা দেখাবেন তা দেখেই তারা আপনার মূল্যায়ন করবে। মানুষের শরীরের সৌন্দর্য এক সময় শেষ হয়ে যায়। তাই আজকে যারা আপনাকে বলছে, তোকে তো দারুন লাগছে/ আপনার ফেসবুকের ছবিতে প্রশংসার পর প্রশংসা করে যাচ্ছে...... ।।আর এই সব দেখে আপনি খুশিতে ডগমগ করেন।।আজ থেকে ২০ বছর পরের কথা চিন্তা করেন...এই ছেলেরা তখন ৩৮/৪০ ।তখন আপনার প্রশংসা করবেনা। তারা কিন্তু ঠিকই ১৬-২৫ দেরকেই খুঁজবে।
কিন্তু আপারা, একটা কথা জানেন? মনের সৌন্দর্য শেষ হয় না। মন জরাগ্রস্ত হয়না। একটা সুন্দর মন, শালীন দেহ সর্ব কালে সর্ব যুগে প্রশংসিত। আজকের বোরকা পরা মেয়েকে দেখলে যেমন আপনার যারা প্রশংসা করে সেই ছেলেরাও মাথা নামিয়ে নেয়,আমার দাড়ি টুপি ওয়ালা ভাইরাও নামিয়ে নেয়। আজ থেকে ২০ বছর পর দেখলেও তারা দৃষ্টি নামিয়ে নিবে, ইনশা’আল্লাহ। আমার এই বোনেরা আজকেই সম্মানিত। কালকেও থাকবে ইনশাআল্লাহ্। আর আপনাদের কি হবে? আজকে আপনারা যাদের চোখ জুড়াচ্ছেন কাল তারা আপনার দিকে তাকাবেই না। আর সম্মান??? সেটা আজকেও কেউ আপনাদের করেনা, ভবিষ্যতে করবে কি আল্লাহ্ ভাল জানেন।
আপারা, চাকরানী চেনেন??? দাসী চেনেন??? আপনার হলেন পুরুষদের চাকরানী নয়তো মেকাপের দাসী। ঘন্টার পর ঘন্টা সময় নিয়ে এত সাজ গোজ যে করেন...পরে তো সেগুলো তত কষ্ট করেই ঘষে ঘষে তুলে ফেলতে হয়। কি লাভ এই কৃত্তিমতার?
এই যে একেকজন ডাক্তারি, ইঞ্জিনিয়ারিং , ভার্সিটিতে পড়ছেন অথচ নিরেট মূর্খের মত আচরণ কেন করছেন?
আপনার এত এত বিদ্যা আপনাকে কেন রঙ চঙ্গের আশ্রয় নেয়া থেকে বাঁচাতে পারেনা???
কেন অফিসে/অফিসিয়াল কনফারেন্স/কনভোকেশন/নবীন বরণ/ ফেয়ারওয়েলে যাবার আগে আপনার নিজের চেহারায় এত ঘষা মাজা করতে হয়? এসব যায়গার তো আপনি আপনার লেখাপড়ার কল্যানেই যাচ্ছেন তাই না? তাহলে কেন সব কিছু ছাপিয়ে আপনার সাজ গোজ সেখানে প্রাধান্য পাবে???
কি করলেন এত লেখাপড়া করে যা আপনার মানসিকতাকে বদলাতে পারেনি?
দেশের সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠে পড়েও কেন আপনাকে ছোট ছোট কাপড়, কিছু রঙ চঙ্গের উপর নির্ভরশীল হতে হয়। বলতে পারেন?
আপারা বলেন তো দেখি আপনার এক মাসের পার্লারের খরচ দিয়ে কয়জন ক্ষুধার্ত মানুষকে খাওয়ানো যায়? আচ্ছা ধরলাম চালের কেজি ৫০ টাকা। ২০০০ টাকা হলে এক মণ চাল হয়। একটা ছোট পরিবারের ১৫-২০ দিনের খাবার ব্যবস্থা হয়ে যায়। কোনদিন ৫০০ টাকা খরচ করে ১০ কেজি চাল কিনে কোন দরিদ্র মানুষকে দেয়ার কথা ভেবেছেন কখনো? অথচ আপনার পা ঘষে দিলেই আপনি ৫০০ টাকা পার্লারে দিয়ে আসেন। কি আশচর্য! আপনি যখন পা দলাই মলাই করে নিচ্ছে তখন কোথাও কোন সনাবরু না খেতে পেয়ে গলায় দড়ি দিচ্ছে।
আপনি যখন সেজে গুজে বন্ধু বান্ধবের সাথে নবীন বরণ বা ফেয়ারওয়েল এ নাচানাচি করছেন তখন আপনার বোন আফিয়া সিদ্দিকা/ফাতিমেকে প্রতি রাতে ১০ জন মার্কিন সৈন্য ধর্ষন করছে।RAPE. কখনো এদের জন্য আপনার চোখে পানি এসেছে? একবার চিন্তা করুন তো, আপনাকে বানরের মত খঁচায় রাখা হয়েছে যেখানে আপনি সোজা হয়ে দাঁড়াতেও পারেন না, আপনার গায়ে কাপড় পর্যন্ত রাখা হয় নি, আপনার সামনে আপনার দুই সন্তানকে জবাই করা হয়েছে,আপনার একটা একটা করে চুল টেনে টেনে উপড়ে ফেলা হয়েছে, আপনার পেটে গুলি করা হয়েছে, ইলেক্ট্রিক শক দেয়া হয়েছে, তার সাথে সাথে যখন তখন আপনাকে ধর্ষন করা হচ্ছে। কি ...বেশি বলে ফেললাম???
__________________________________________________________
[ফাতিমার চিঠি।][কপি পেষ্ট করলাম]
একটি হাতে লেখা দলিল সম্প্রতি ইরাকের আবু গারীব কারাগার থেকে উদ্ধার হয়। ফাতেমা ঐ এলাকার একজন খ্যাতিমান মুজাহিদের বোন। আমেরিকান সৈন্যরা কিছুদিন পূর্বে ঐ মুজাহিদের বাড়িতে হটাত হামলা চালায়। কিন্তু তাকে পায় না। তারা তার বোনকে জোরপূর্বক ধরে নিয়ে যায় যেন ঐ মুজাহিদ নিজ থেকে ধরা দেয়।ফাতেমার মূল চিঠিটি এখানে দেয়া হল যা মাফকারাট আল ইসলামে(আরবী নিউজ এজন্সি) ইংরেজী অনুবাদসহ আরবীতে ছাপা হয়েছিল।
ফাতেমার চিঠি
“পরম করুনাময় আল্লাহতা’য়ালার নামে
(হে মুহাম্মদ) তুমি বলো, তিনিই আল্লাহ তিনি এক একক। তিনি কারোর মুখাপেক্ষী নন, তার থেকে কেউ জন্ম নেয়নি, আর তিনিও কারো থেকে জন্ম গ্রহন করেননি। আর তার সমতুল্য দ্বিতীয় কেউ নেয়।(সূরা আল-এখলাস)
আমি আল্লাহর গ্রন্থ আল-কোরআন থেকে হতে এই পবিত্র সূরাটি পছন্দ করেছি কারন এর দারুন প্রভাব পড়েছে আমার উপর এবং আপনাদের সবার উপরে ও বিশ্বাসীদের হদয়ের এক প্রকার ভয় ও শ্রদ্ধা মিশ্রিত বোধের জন্ম দেবে। আমার ভাই মুজাহীদিন আল্লাহর পথে আছে।আপনাদের আমি কি বলবো?
আমি আপনাদের বলছি : আমাদের গর্ভ বানর ও শূকুর জাতীয় লম্পটদের সন্তানে ভর্তি হয়ে আছে। যারা আমাদের ধর্ষণ করেছে। অথবা (আমি) আপনাদের বলতে পারি যে, তারা আমাদের দেহকে বিকৃত করেছে। আমাদের মুখমন্ডল জলসে দিয়েছে এবং আমাদের ঘাড়ে ঝোলানো কোরআনের ছোট কপিটি অযথা ছিড়ে ছিন্ন ভিন্ন করে ফেলেছে। আল্লাহু আকবার, আপনারা কি পরিস্থিতি অনুদাবন করতে পারছেন না? এটা সত্য আপনারা জানেন না আমাদের সাথে কি ঘটেছে। আমরা আপনাদের বোন। আল্লাহ হিসাব নিকাসের সময় ভবিষ্যতে এ সম্পর্কে আপনাদের জিজ্ঞাসা করবে। আল্লাহর কসম কারাগারে আসা পর্যন্ত আমাদের এমন কোন রাত কাটেনি যে রাতে বানর ও শুকুর জাতীয় অমানুষরা আমাদের উপর ঝাপিয়ে পড়েনি। তারা তাদের পূর্ণ স্বাদ মিটিয়ে নিস্তেজ হওয়া অবধি আমাদের দেহকে ছিন্ন বিচ্ছিন্ন করতে থাকে। আমরাই তারা যারা আল্লাহর ভয়ে সব সময় সতীত্বকে কে রক্ষা করে এসেছি। আল্লাহকে ভয় করুন। আমাদের মেরে ফেলুন। আমাদের ধংস করে দিন। তাদের আনন্দ উপকরন হিসাবে আমাদের রেখে যাবেন না। এভাবে সর্বশক্তিমান আল্লাহর মহাকৃতিত্ব মর্যাদা সম্পন্ন করা হবে। আমাদের ব্যাপারে আল্লাহকে ভয় করুন। তাদের কামান ও উড়োজাহাজ গুলো বাইরে রেখে আসুন। আবু গারীব কারাগারে আমাদের কাছে আসুন। আমি আপনাদের ধর্ম বোন। তারা আমায় একদিন নয়বারেরও বেশী ধর্ষন করেছে। আপনারা কি অনুধাবন করতে পারছেন? চিন্তা করুন আপনাদের এজন বোন ধর্ষিত হচ্ছে। আপনারা কেন ভাবতে পারছেন না আমি আপনাদের বোন? আমার সাথে আরো ১৩ জন মেয়ে আছে। সবাই অবিবাহিত। সবাই সবার সামনে প্রকাশ্য ধর্ষিত হচ্ছে। তারা আমাদের নামায পড়তে দেয় না। তারা আমাদের পোশাকগুলো নিয়ে নিয়েছে। আমাদের কাপড় পরতে দেয়না। আমাদের মধ্যে একজন মেয়ে আত্নহত্যার প্রতিজ্ঞা করেছে। তাই আমি এই চিঠিটি লিখছি। সে নৃশংসভাবে ধর্ষিত হয়েছে। একজন সৈনিক তাকে ধর্ষনের পর তার বুক ও উরুতে আঘাত করেছে। সে অবিশ্বাস্য অত্যাচারের দ্বারা তাকে ভোগ করেছে। মেয়েটি তার মাথা জেলের দেয়ালে সাথে আঘাত করতে লাগল যতক্ষন না তার মৃত্যু হয়, মেয়েটি নিজেকে আর ধরে রাখতে পারলো না। যদিও ইসলামে আত্নহত্যা নিষিদ্ধ। কিন্তু আমি তাকে ক্ষমা করে দিয়েছি। আশা করছি আল্লাহ তাকে ক্ষমা করবেন। কারন তিনি(আল্লাহ) সবার প্রতি অসীম দয়ালু। ভাই আপনাদের আবারও বলছি আল্লাহকে ভয় করুন। আমাদের মেরে ফেলুন। তাহলেই আমরা হয়ত শান্তি পাব। সাহায্য করুন। সাহায্য করুন। সাহায্য করুন।
ড. আফিয়া সিদ্দিকা আন্তর্জাতিক খ্যাতি সম্পন্ন স্নায়ু বিজ্ঞানী। অসামান্য ধীসম্পন্ন পি.এইচ.ডি ডিগ্রীধারী এ মহিলার সম্মানসূচক অন্যান্য ডিগ্রী ও সার্টিফিকেট রয়েছে প্রায় ১৪৪টি। যুক্তরাষ্ট্রের ব্রন্ডেইস বিশ্ববিদ্যালয় ও হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় তাঁকে Neurology বিষয়ে ডক্টরেট ডিগ্রী প্রদান করে। তিনি হাফিযে কুর‘আন ও আলিমা। পবিত্র কুর‘আন ও হাদীসে পারদর্শিনী এ মহিলা ব্যক্তিগত জীবনে অত্যন্ত দ্বীনদার ও পরহেযগার। ইসলামী আদর্শ, ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির প্রতি রয়েছে তাঁর স্ট্রং কমিটমেন্ট। মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা এফ.বি.আই পাকিস্তানী কর্তৃপক্ষের সহযোগিতায় আল কায়েদার সঙ্গে যোগাযোগ থাকার কথিত অভিযোগে ২০০৩ সালে ড. আফিয়াকে তাঁর তিন সন্তান আহমদ, সুলায়মান, ও মরিয়মসহ করাচীর রাস্তা থেকে অপহরণ করে। পাকিস্তানের কোন কারাগারে না রেখে এবং পাকিস্তানী আদালতে উপস্থাপন না করে পাঁচ বছর ধরে তাঁকে আফগানিস্তানের বাগরাম সামরিক ঘাঁটিতে বন্দী করে রাখা হয়। এরপর চলে তাঁর উপর অমানুষিক শারীরিক, মানসিক ও যৌন নির্যাতন। বাগরামে কুখ্যাত মার্কিন কারাগার থেকে মুক্তি পাওয়া ব্যক্তিরা বলেছেন, ‘নির্যাতনের সময় একজন নারী বন্দির আর্তচিৎকার অন্য বন্দিদের সহ্য করাও কষ্টকর ছিল.........।
দেখুন আফিয়ার ছবি। অত্যাচারের আগের ও পরের ছবি।
জি, আফিয়া ,ফাতিমাদের সাথে এরকমই করা হচ্ছে। যেখানে তারা নিজেদের আব্রু বাঁচাতে পারছেনা সেখানে আপনি নিজের আব্রু বিলিয়ে দিচ্ছেন?
বোন...লজ্জা কর, ভয় কর আল্লাহকে।
8 comments:
continue that
good one. But no body will learn any thing from this article. Please all muslim women think about the day of judgement.
THANKS,Apu.Apni sotti oshadharon likhechen.Apni ISLAM & Bangali dutu kei Boro Kore Tulechen.ALLAH sob dekhen o janen.ALLAH sohay hok.
জরুরী লেখা লিখেছেন...ধন্যবাদ।
thank you my sister,thank you.tomar ai sahosi ,nirvik lekhonir jonno oses dhonnobad
may allah bless you sister
may allah bless you sister
Assalamualikum ...May Allah bless, save , help , guide and protect u and all Muslim Ummah ...Jazakallahu khair fid duniya wal akhirat ....ameen summa ameen Ya Rahmanur Rahim ...