বলা হয়ে থাকে এই সীরাত গ্রন্থটি রাসূল সাঃ এর সবচেয়ে নিকটবর্তী সময়ে লিখিত হয়। বইটির বাঙলা অনুবাদক
১.মাওলানা আকরাম ফারূক
২.মাওলানা সাইদ মেসবাহ
৩.মাওলানা আব্দুল্লাহ বিন সাইদ
৪.মাওলানা সাইফুল ইসলাম
বইটির প্রথম প্রকাশকাল ১৯৯৪ সাল ।
৮৫ হিজরীতে ইবনে ইসহাক সীরাত গ্রন্থটি লিখেন । ইনার জন্ম মদীনাতে। ইবনে হিশাম মূলত ওই বইটির সংশোধন করে প্রসিদ্ধি লাভ করেন । মুল নাম, আব্দুল মালিক । তিনি বসরায় জন্মগ্রহন করেন । মিশরে ইমাম শাফেয়ী র এর ছাত্র ছিলেন তিনি ।
সীরাতে ইবনে হিশাম
এতে সদস্যতা:
মন্তব্যগুলি পোস্ট করুন (Atom)
রিসেন্ট ব্লগ পোষ্টস
বিষয়শ্রেণী
রাইটার
প্রিয়-ক্লিক
কিছু বই
- অরক্ষিত স্বাধীনতাই পরাধীনতা
- অর্থনীতিতে রাসূল (সা) এর দশ দফা
- আদর্শ মানব মুহাম্মদ (সা)
- আসহাবে রাসূলের জীবনকথা
- ইসলাম ও জিহাদ
- ইসলাম পরিচিতি
- ইসলামী আন্দোলন : সাফল্যের শর্তাবলী
- ইসলামী আন্দোলনের কর্মীদের পারস্পরিক সম্পর্ক
- ইসলামী আন্দোলনের নৈতিক ভিত্তি
- ইসলামী দাওয়াত ও কর্মনীতি
- ইসলামী নেতৃত্বের গুণাবলী
- ইসলামী বিপ্লবের পথ
- ইসলামী রেনেসাঁ আন্দোলন
- ইসলামী সমাজে মজুরের অধিকার
- একটি আদর্শবাদী দলের পতনের কারণঃ তার থেকে বাঁচার উপায়
- চরিত্র গঠনের মৌলিক উপাদান
- দায়ী’ ইলাল্লাহ - দা’ওয়াত ইলাল্লাহ
- নামাজ কেন আজ ব্যর্থ হচ্ছে
- নামায-রোজার হাকীকত
- মোরা বড় হতে চাই
- যাকাতের হাকীকত
- রাসূলুল্লাহর বিপ্লবী জীবন
- শাহ ওয়ালিউল্লাহ দেহলভী ও তাঁর চিন্তাধারা
- সত্যের সাক্ষ্য
- হেদায়াত
4 comments:
গতকালকে সউদি আরবে মক্কায় বড় মসজিদের ভেতর ক্রেন দুর্ঘটনাবশত অনেক হাজী হতাহত হয়েছেন। দাবি করা হচ্ছে যে, মরু ঝড় এর কারনে নাকি ক্রেন ভেঙে দুর্ঘটনাটি ঘটে। কিন্তু লাইভ ভিডিও (https://youtu.be/f0Rup0kDWkg) দেখে স্পষ্ট বুঝা যাচ্ছে যে বাতাসে ক্রেন এর কোন অংশ ভেঙে পড়ে নাই। বরং ক্রেন এর হাতল (বুম ও জিব) বিনা বাধায় পড়ার কারনে দুর্ঘটনাটি ঘটেছে। বাতাস যত জোরেই হক না কেন হাতল (বুম ও জিব) বিনা বাধায় পড়া সম্ভব নয়। এটি একমাত্র সম্ভব যদি ক্রেন চালনাকারী স্থান হতে ক্রেন এর প্রথম হাতল বুমকে কেউ একজন আনলক করে দেয়, আর কেন্দ্র থেকে আনলক করার ফলেই এই দুর্ঘটনাটি ঘটেছে। তাই বাতাস নয় বরং মানুষ এর দারাই স্যাবট্যাজটি সংগঠিত হয়।
আপনারা যদি মধ্যপ্রাচ্যে গোয়েন্দাবৃত্তি করা ব্রিটিশ গোয়েন্দা হেম্পারের জীবন কাহিনি পড়েন, তবে দেখতে পাবেন সেখানে সে স্পষ্ট বলেছে যে তাদের ৩০০ বছরের প্ল্যান এর মধ্যে রয়েছে হজে যেতে বাধা প্রদান করতে হবে এবং ভয়-ভীতি প্রদর্শন করতে হবে যেন মানুষ হজে যাওয়া বন্ধ করে দেয়। ওই সময় হজ কাফেলায় আক্রমণ ও লুটপাট করা হতো হজে যাওয়া বন্ধ করার জন্য। কিন্তু এখন তো আর সেই যুগ নেই। এখন নতুন নতুন স্যাবোট্যাজ তৈরি করা হয় হজ থেকে মানুষকে নিরুৎসাহিত করার জন্য। গতকালকের ঘটনা একি ধরনের স্যাবটেজ। এর সাথে ইহুদি ও সউদিতে বসবাসরত তাদের দোসররা জড়িত। এ ব্যাপারে কোন সন্দেহ নাই।
সূত্র: ব্রিটিশ গোয়েন্দা হেম্পারের জীবনী ‘confession of a british spy' এর ৭০ পৃষ্ঠা, যেখানে লেখা রয়েছে In order to do away with the worship of hajj, he is to provoke tribes to raid groups of hadjis (Muslim pilgrims), to
plunder their belongings and to kill them. (লিঙ্ক: http://goo.gl/m0lE5J) - noyon chaterji
ধন্যবাদ
Link কাজ করছে না ।
কোন download link ই কাজ করছে না । plz fix it!