চেকোস্লাভিয়া, সিরিয়া, নাইজেরিয়া, চীন-রাশিয়া সীমান্ত সংঘাত, ভিয়েতনাম ও ফ্রান্সের ভূ-রাজনৈতিক পরিস্থিতি, সুদান, মালয়েশিয়া সহ দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার ততকালীন অবস্থা সম্পর্কে আব্দুল মালেকের লেখাগুলি এবং বেশ কিছু মৌলিক প্রবন্ধ ও আব্দুল মালেকের শাহাদাতের পরে কবি ফররূখ আহমেদ ও পরবর্তিতে কবি আল মাহমুদের লেখা কবিতা নিয়ে এ সঙ্কলন তৈরী করা হয়েছে।
মে ১৯৪৭ এ বগুড়ার ধূনট থানার খোকসাবাড়ি গ্রামে জণ্মগ্রহণ করেন আব্দুল মালেক। প্রথম শ্রেণী থেকে দ্বিতীয় শ্রেণী পর্যন্ত গ্রামের পাঠশালা (খোকসাবাড়ি স্কুল), ৮ম শ্রেণী পর্যন্ত গোসাইবাড়ি হাইস্কুলে, পরবর্তীতে বগুড়া জেলা গভ: হাইস্কুল থেকে এস.এস.সি ও রাজশাহী কলেজ থেকে এইচ.এস.সি পাশ করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে আসেন। ১৯৬০ সালে জুনিয়র স্কলারশীপ বৃত্তি, ১৯৬৩ সালে এস.এস.সি. পরীক্ষায় অংক ও রসায়নে লেটারসহ রাজশাহী বোর্ডে একদশ স্থান অর্জন করেন। ১৯৬৫ সালে রাজশাহী সরকারী কলেজ থেকে এইচ.এস.সি পরীক্ষায় দুই বিষয়ে লেটারসহ মেধা তালিকায় চতুর্থ স্থান লাভ করেন আব্দুল মালেক।
মে ১৯৪৭ এ বগুড়ার ধূনট থানার খোকসাবাড়ি গ্রামে জণ্মগ্রহণ করেন আব্দুল মালেক। প্রথম শ্রেণী থেকে দ্বিতীয় শ্রেণী পর্যন্ত গ্রামের পাঠশালা (খোকসাবাড়ি স্কুল), ৮ম শ্রেণী পর্যন্ত গোসাইবাড়ি হাইস্কুলে, পরবর্তীতে বগুড়া জেলা গভ: হাইস্কুল থেকে এস.এস.সি ও রাজশাহী কলেজ থেকে এইচ.এস.সি পাশ করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে আসেন। ১৯৬০ সালে জুনিয়র স্কলারশীপ বৃত্তি, ১৯৬৩ সালে এস.এস.সি. পরীক্ষায় অংক ও রসায়নে লেটারসহ রাজশাহী বোর্ডে একদশ স্থান অর্জন করেন। ১৯৬৫ সালে রাজশাহী সরকারী কলেজ থেকে এইচ.এস.সি পরীক্ষায় দুই বিষয়ে লেটারসহ মেধা তালিকায় চতুর্থ স্থান লাভ করেন আব্দুল মালেক।
বন্ধু-বান্ধবদের মাধ্যমে যুক্তফ্রন্টের সাথে জড়িত হন। প্রথমে মুসলিম লীগ করতেন। জেলা স্কুলে পড়ার সময়ে ছাত্র রাজনীতিতে জড়িত হন, পরে রাজশাহী কলেজে ভালোভাবে জড়িয়ে পড়েন। অনার্স প্রথম বর্ষে থাকা অবস্থায় ইসলামী ছাত্রসংঘে যোগদান করেন । ১৯৬৬-৬৭ সালে তিনি ঢাকা শহর শাখার সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। ১৯৬৭ সালে জুলাই মাসে শহর শাখার সভাপতি এবং ১৯৬৮ সালে নিখিল পাকিস্তান ইসলামী ছাত্রসংঘের কার্যকরী পরিষদ সদস্য নির্বাচিত হন। ২ আগস্ট ১৯৬৯ সালে ঢাকার নিপায় (NIPA) শিক্ষানীতির উপর আলোচনার জন্য ছাত্রদের আহবান করা হয়। সেদিন শহীদ আবদুল মালেকের ক্ষুরধার যুক্তি ও বলিষ্ঠ বক্তব্য মিলনায়তনের সবাইকে মুগ্ধ করলো। স্রোতারা ইসলামী শিক্ষা ব্যবস্থার পক্ষেই মত প্রকাশ করল। ১২ আগস্ট ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় টি.এস.সি মিলনায়তনে এক আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। সেখানে ইসলামী শিক্ষার পক্ষে আলোচনা করার জন্য শহীদ আবদুল মালেক ও তাঁর সাথীরা দাবী জানায়। কিন্তু ধর্ম নিরপেক্ষ ও সমাজতন্ত্রের প্রবক্তাদের এটা সহ্য হলো না। তারা শহীদ আবদুল মালেকসহ ইসালামপন্থী ছাত্রদের উপর হামলা চালায়। দুর্বৃত্তরা লাঠি, লোহার রড প্রভৃতি দিয়ে আক্রমণ করে আব্দুল মালেককে গুরুতর আহত করে রেসকোর্স ময়দানে (বর্তমান সোহরাওয়ার্দী উদ্যান)অচেতন অবস্থায় ফেলে রাখে। ১৫ আগস্ট ১৯৬৯ সালে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসাপাতালে শাহাদাত বরণ করেন।
x 2 ভিউ
1 comments:
জাযাকুমুল্লাহ্