আল্লাহ তায়ালা কুরআনে অনেকবারই ইসলামবিরোধীদেরকে ডিরেক্টলি নির্বোধ বলে উল্ল্যেখ করেছেন। আল্লাহ রাব্বুল আলামীন তার নিজের সৃষ্টি সম্পর্কে যা বলেছেন- তা তো নিশ্চিৎভাবেই সত্য হতেই হবে। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটেও এই মানুষের চেহারাধারী নির্বোধেরা আল্লাহর দেয়া বিশেষনকেই প্রতিনিয়ত প্রমাণ করে চলেছে। ফাঁসির সেলে বসে শাহাদাতের অপেক্ষায় থেকে কিভাবে ভিক্টোরী তথা বিজয়ের স্বাদ অনুভব করতে পারে মজলুম এবং তার আত্মার আত্মীয়রা, বাংলাদেশের নির্বোধেরা প্রথম থেকেই সেই হিসেবটা মিলাতে পারেনি কখনো! অথচ "ইসলাম-বিরোধী" মনোভাব থেকে একটু বের হয়ে অন্য যেকোন ইস্যুতে একই ধরনের ঘটনার হিসেব মিলাতে এদের সামান্যতম সমস্যা হয়না! এরচে প্রামান্য নির্বুদ্ধিতার উদাহরণ আর কি হতে পারে?
অভিশপ্ত শাহবাগীরা আজও হিসেব মিলাতে পারেনা, শহীদ আব্দুল কাদের মোল্লা- সানোয়ারা বেগম, মীর কাশেম আলী আর আতিয়া নূরদের ভিক্টরী সাইনের নেপথ্য ইন্সাইরেশনটা কোথা থেকে আসে! অথচ এই একই শাহাবাগী গোষ্ঠী দুদিন আগেই বিশ্বকাপে 'পরাজিত' বাংলাদেশ ক্রিকেট টীমকে নিয়ে সারা দেশের সাথে একাত্ম হয়ে বিজয় উজ্জাপন করে এসেছে! আপাত পরাজয়কে কিভাবে এবং কি কারনে বিজয় মনে হতে পারে, সে হিসেব মিলাতে তখন সামান্য সমস্যাও হয়নি!
“আর যখন কোন সুরা নাযিল করা হয়, তখন তারা এক অপরের দিকে তাকাতে থাকে; (এবং বলে যে) তোমাদের কি কেউ দেখে না? অতঃপর তারা সরে পড়ে। আল্লাহ তাদের অন্তরগুলোকে ফিরিয়ে দিয়েছেন, কারণ তারা হচ্ছে নির্বোধ সমাজ মাত্র”। (তওবাঃ ১২৭)
“তোমাদের মধ্যে যদি বিশজন দৃঢ়পদ ব্যক্তি থাকে তারা দু’শর মুকাবিলায় জয়ী হবে। আর যদি তোমাদের মধ্যে একশ’ লোক থাকে তারা হাজার কাফিরের উপর জয়ী হবে। কারণ তারা জ্ঞানহীন”। (আনফালঃ ৬৫)
“তারা কি এইজন্য যমীনে চলাফেরা করেনি যাতে তারা সমঝদার হৃদয় ও শ্রবণশক্তিসম্পন্ন কর্ণের অধিকারী হতে পারে? বস্তুত, চক্ষুতো অন্ধ হয় না, কিন্তু বক্ষস্থিত অন্তরই অন্ধ হয়”। (আল-হজ্বঃ ৪৬)
“তাদের মধ্যে আর একটি দল আছে, যারা উম্মী। খোদার কিতাব সম্পর্কে তাদের কোন জ্ঞানই নাই। নিজেদের ভিত্তিহীন আশা-আকাঙ্খা ও ইচ্ছা-বাসনাই তাদের একমাত্র সম্বল, ও অমূলক ধারণা-বিশ্বাস দ্বারা পরিচালিত হয়”। (বাকারাঃ ৭৮)
“তিনি যাকে চান, জ্ঞান ও সুবুদ্ধি দান করেন; আর যে ব্যক্তি এই জ্ঞান লাভ করল, প্রকৃতপক্ষে সে বিরাট সম্পদ লাভ করল। এইসব কথা থেকে তারাই শিক্ষা ও উপদেশ গ্রহণ করতে পারে যারা বুদ্ধিমান”। (বাকারাঃ ২৬৯)
- সিদ্ধঃ কাঠপেনসিল
এসেছিলাম জানাতে বিদায় হাসিমুখে তারে,
জালিমরা সব এক হয়েছে ফাঁসি দিতে যারে।
এ হাসি জানি আগুন হয়ে জ্বলবে ওদের বুকে,
কলিজা ছিঁড়ে দিয়েছি আজি বিজয় চিহ্ন এঁকে।
সত্যের আলো নিভিয়ে দিতে উদ্ধত ওরা বেশি,
উল্লাসে যেন পড়বে ফেঁটে চোয়ালের মাংসপেশী!
আল্লাহর তরে জীবন দেয়া কত যে মহান ভাগ্য,
কী করে বুঝবে যারা জালিম জাহান্নামের যোগ্য?
জীবন দিয়ে কিনেছে যে জন জান্নাতের মহাসুখ,
ফাঁসির ভয়ে কাঁপে না তারা মলিন হয় না মুখ।
মুত্যুমুখেও অবিচল যারা তারাই সত্য ঈমানদার,
ক্ষমতা পেয়ে হিংস্র যারা তারাই মিথ্যুক দুরাচার।
তোমরা যারা সত্যের তরে নিজেকে বিলাতে চাও,
আমাদের বিজয় হাসি দেখে মনকে শক্তি দাও।
চোখের পানি আল্লাহর দান নয় তাগুতের তরে,
এক শহীদের রক্তে জাগুক লক্ষ বীর ঘরে ঘরে।
- Drbm Mofizur Rahman
ক্ষণিকের তরে হলেও ওদের কুৎসিত
খুনপিপাসু জিঘাংসা ভরা মন বিস্মিত হয় –
কেন কাদের মোল্লা, কামারুজ্জামান,
মীর কাশেমরা ভি দেখায়,
কেন নিশ্চিত মৃত্যুর মুখে ওরা জীবন ভিক্ষা চায় না, কেন ওদের স্ত্রী-সন্তানেরা বিজয়ের বার্তা শোনায়, কেন ওদের চোখে পানি আসে না,
কেন ওরা উন্মাদের মত ছটফট না করে বিকেলের নীল সাগরের মত শান্ত থাকে,
ওরা জবাব পায় না।
ওরা চেষ্টা করে,
ওরা নানা কৌশল খাটায়,
নাটক করে,
মহান নেতাকে ওরা মচকানোর তদবির করে।
কিসের তৈরি এরা,
জানার জন্য ওদের মন আকুলি বিকুলি করে।
এই মহাবিশ্বের মহান সৃষ্টিকর্তার সাথে মিলিত হওয়ার আকাঙ্ক্ষায় উদগ্রীব নেতার,
নেতার পরিবারের,
আনুসারীদের আচরনে সত্য প্রকাশের ভয়ে
ওরা ভড়কে যায়,
শংকিত হয়।
ওদের বিকৃত মস্তিষ্ক নানা ব্যাখ্যা দাড় করায়,
কিন্তু ওদের মন ভরে না।
ওরা ভাবে,
এই রকম তো হওয়ার কথা ছিল না।
ওরা জানেনা,
আগেও ক্ষমতার লোভে অন্ধ ওদের পূর্বসূরিরা
এই প্রশ্ন গুলোর জবাব জানতে পারেনি
যাদের অন্তরে মহান প্রতিপালক
সিলমোহর মেরে দিয়েছিলেন।
ওরা জানেনা যে,
মহান দয়াময় রহমানুর রাহিম
আজ থেকে চোদ্দশত বছর আগেই
এই ভি চিহ্নের জবাব তার পবিত্র গ্রন্থ
আল-কোরাআনে দিয়ে রেখেছেন।
ওরা জানেনা যে,
মোল্লা- জামান-আলীরা পবিত্র গ্রন্থের
এই আয়াতটি মনে মগজে খোদাই করে নিয়েছে-
“প্রকৃত ব্যাপার এই যে, আল্লাহ মুমিনদের থেকে তাদের প্রাণ ও ধন-সম্পদ জান্নাতের বিনিময়ে কিনে নিয়েছেন। তারা আল্লাহর পথে লড়াই করে এবং মারে ও মরে। তাদের প্রতি তাওরাত, ইঞ্জিল ও কুরআনে(জান্নাতের ওয়াদা) আল্লাহর জিম্মায় একটি পাকাপোক্ত ওয়াদা বিশেষ। আর আল্লাহর চাইতে বেশী নিজের ওয়াদা পূরণকারী আর কে আছে? কাজেই তোমরা আল্লাহর সাথে যে কেনা-বেচা করছো সে জন্য আনন্দ করো। এটিই সবচেয়ে বড় সাফল্য।”
(সূরা আত তাওবা-১১১ নং আয়াত)
এই বড় সাফল্য সুনিশ্চিত ভাবে
পেয়ে যাওয়ার কারনেই কাদের মোল্লা, কামরুজ্জামান, মীর কাশেমরা ভি সাইন দেখায়,
তাদের স্ত্রী ও সন্তানেরা দীপ্ত কণ্ঠে উচ্চারন করে
তাদের স্বামী আর পিতার কথা,
কর্মীরা গর্বিত উচু শিরে চলে নেতার আদর্শের পথে,
জন্ম হয় লাখো কাদের মোল্লার…………..
- Hasan Jamil
অভিশপ্ত শাহবাগীরা আজও হিসেব মিলাতে পারেনা, শহীদ আব্দুল কাদের মোল্লা- সানোয়ারা বেগম, মীর কাশেম আলী আর আতিয়া নূরদের ভিক্টরী সাইনের নেপথ্য ইন্সাইরেশনটা কোথা থেকে আসে! অথচ এই একই শাহাবাগী গোষ্ঠী দুদিন আগেই বিশ্বকাপে 'পরাজিত' বাংলাদেশ ক্রিকেট টীমকে নিয়ে সারা দেশের সাথে একাত্ম হয়ে বিজয় উজ্জাপন করে এসেছে! আপাত পরাজয়কে কিভাবে এবং কি কারনে বিজয় মনে হতে পারে, সে হিসেব মিলাতে তখন সামান্য সমস্যাও হয়নি!
“আর যখন কোন সুরা নাযিল করা হয়, তখন তারা এক অপরের দিকে তাকাতে থাকে; (এবং বলে যে) তোমাদের কি কেউ দেখে না? অতঃপর তারা সরে পড়ে। আল্লাহ তাদের অন্তরগুলোকে ফিরিয়ে দিয়েছেন, কারণ তারা হচ্ছে নির্বোধ সমাজ মাত্র”। (তওবাঃ ১২৭)
“তোমাদের মধ্যে যদি বিশজন দৃঢ়পদ ব্যক্তি থাকে তারা দু’শর মুকাবিলায় জয়ী হবে। আর যদি তোমাদের মধ্যে একশ’ লোক থাকে তারা হাজার কাফিরের উপর জয়ী হবে। কারণ তারা জ্ঞানহীন”। (আনফালঃ ৬৫)
“তারা কি এইজন্য যমীনে চলাফেরা করেনি যাতে তারা সমঝদার হৃদয় ও শ্রবণশক্তিসম্পন্ন কর্ণের অধিকারী হতে পারে? বস্তুত, চক্ষুতো অন্ধ হয় না, কিন্তু বক্ষস্থিত অন্তরই অন্ধ হয়”। (আল-হজ্বঃ ৪৬)
“তাদের মধ্যে আর একটি দল আছে, যারা উম্মী। খোদার কিতাব সম্পর্কে তাদের কোন জ্ঞানই নাই। নিজেদের ভিত্তিহীন আশা-আকাঙ্খা ও ইচ্ছা-বাসনাই তাদের একমাত্র সম্বল, ও অমূলক ধারণা-বিশ্বাস দ্বারা পরিচালিত হয়”। (বাকারাঃ ৭৮)
“তিনি যাকে চান, জ্ঞান ও সুবুদ্ধি দান করেন; আর যে ব্যক্তি এই জ্ঞান লাভ করল, প্রকৃতপক্ষে সে বিরাট সম্পদ লাভ করল। এইসব কথা থেকে তারাই শিক্ষা ও উপদেশ গ্রহণ করতে পারে যারা বুদ্ধিমান”। (বাকারাঃ ২৬৯)
- সিদ্ধঃ কাঠপেনসিল
এসেছিলাম জানাতে বিদায় হাসিমুখে তারে,
জালিমরা সব এক হয়েছে ফাঁসি দিতে যারে।
এ হাসি জানি আগুন হয়ে জ্বলবে ওদের বুকে,
কলিজা ছিঁড়ে দিয়েছি আজি বিজয় চিহ্ন এঁকে।
সত্যের আলো নিভিয়ে দিতে উদ্ধত ওরা বেশি,
উল্লাসে যেন পড়বে ফেঁটে চোয়ালের মাংসপেশী!
আল্লাহর তরে জীবন দেয়া কত যে মহান ভাগ্য,
কী করে বুঝবে যারা জালিম জাহান্নামের যোগ্য?
জীবন দিয়ে কিনেছে যে জন জান্নাতের মহাসুখ,
ফাঁসির ভয়ে কাঁপে না তারা মলিন হয় না মুখ।
মুত্যুমুখেও অবিচল যারা তারাই সত্য ঈমানদার,
ক্ষমতা পেয়ে হিংস্র যারা তারাই মিথ্যুক দুরাচার।
তোমরা যারা সত্যের তরে নিজেকে বিলাতে চাও,
আমাদের বিজয় হাসি দেখে মনকে শক্তি দাও।
চোখের পানি আল্লাহর দান নয় তাগুতের তরে,
এক শহীদের রক্তে জাগুক লক্ষ বীর ঘরে ঘরে।
- Drbm Mofizur Rahman
ক্ষণিকের তরে হলেও ওদের কুৎসিত
খুনপিপাসু জিঘাংসা ভরা মন বিস্মিত হয় –
কেন কাদের মোল্লা, কামারুজ্জামান,
মীর কাশেমরা ভি দেখায়,
কেন নিশ্চিত মৃত্যুর মুখে ওরা জীবন ভিক্ষা চায় না, কেন ওদের স্ত্রী-সন্তানেরা বিজয়ের বার্তা শোনায়, কেন ওদের চোখে পানি আসে না,
কেন ওরা উন্মাদের মত ছটফট না করে বিকেলের নীল সাগরের মত শান্ত থাকে,
ওরা জবাব পায় না।
ওরা চেষ্টা করে,
ওরা নানা কৌশল খাটায়,
নাটক করে,
মহান নেতাকে ওরা মচকানোর তদবির করে।
কিসের তৈরি এরা,
জানার জন্য ওদের মন আকুলি বিকুলি করে।
এই মহাবিশ্বের মহান সৃষ্টিকর্তার সাথে মিলিত হওয়ার আকাঙ্ক্ষায় উদগ্রীব নেতার,
নেতার পরিবারের,
আনুসারীদের আচরনে সত্য প্রকাশের ভয়ে
ওরা ভড়কে যায়,
শংকিত হয়।
ওদের বিকৃত মস্তিষ্ক নানা ব্যাখ্যা দাড় করায়,
কিন্তু ওদের মন ভরে না।
ওরা ভাবে,
এই রকম তো হওয়ার কথা ছিল না।
ওরা জানেনা,
আগেও ক্ষমতার লোভে অন্ধ ওদের পূর্বসূরিরা
এই প্রশ্ন গুলোর জবাব জানতে পারেনি
যাদের অন্তরে মহান প্রতিপালক
সিলমোহর মেরে দিয়েছিলেন।
ওরা জানেনা যে,
মহান দয়াময় রহমানুর রাহিম
আজ থেকে চোদ্দশত বছর আগেই
এই ভি চিহ্নের জবাব তার পবিত্র গ্রন্থ
আল-কোরাআনে দিয়ে রেখেছেন।
ওরা জানেনা যে,
মোল্লা- জামান-আলীরা পবিত্র গ্রন্থের
এই আয়াতটি মনে মগজে খোদাই করে নিয়েছে-
“প্রকৃত ব্যাপার এই যে, আল্লাহ মুমিনদের থেকে তাদের প্রাণ ও ধন-সম্পদ জান্নাতের বিনিময়ে কিনে নিয়েছেন। তারা আল্লাহর পথে লড়াই করে এবং মারে ও মরে। তাদের প্রতি তাওরাত, ইঞ্জিল ও কুরআনে(জান্নাতের ওয়াদা) আল্লাহর জিম্মায় একটি পাকাপোক্ত ওয়াদা বিশেষ। আর আল্লাহর চাইতে বেশী নিজের ওয়াদা পূরণকারী আর কে আছে? কাজেই তোমরা আল্লাহর সাথে যে কেনা-বেচা করছো সে জন্য আনন্দ করো। এটিই সবচেয়ে বড় সাফল্য।”
(সূরা আত তাওবা-১১১ নং আয়াত)
এই বড় সাফল্য সুনিশ্চিত ভাবে
পেয়ে যাওয়ার কারনেই কাদের মোল্লা, কামরুজ্জামান, মীর কাশেমরা ভি সাইন দেখায়,
তাদের স্ত্রী ও সন্তানেরা দীপ্ত কণ্ঠে উচ্চারন করে
তাদের স্বামী আর পিতার কথা,
কর্মীরা গর্বিত উচু শিরে চলে নেতার আদর্শের পথে,
জন্ম হয় লাখো কাদের মোল্লার…………..
- Hasan Jamil
0 comments: