এটি ৩০ অক্টোবর ১৯৭৪ এর একটি মহামূল্যবান টেলিগ্রাম!!
তৎকালীন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ মুজিবর রহমান এবং মার্কিন সেক্রেটারী অফ স্টেইট হেনরি কিসিঞ্জার এর কথোপকথন এতে হুবুহু সন্নিবেশিত আছে!
এখানে টেলিগ্রামের ১০ম পৃষ্ঠার মাঝের মাত্র ৩লাইন শেয়ার করা হয়েছে!
যেখানে শেখ মুজিব বলছেন -
"আমি সকল যুদ্ধবন্দীদের ছেড়ে দেয়ার ব্যাপারে রাজি হয়েছিলাম কারন আমি ভূট্টোকে সাহায্য করতে চেয়েছিলাম! আমি এটি ইচ্ছে করেই করেছিলাম কারন যদি আমি তা না করতাম তাহলে পাকিস্তানে আবার মিলিটারী শাসন কায়েম হতো!!"
খেয়াল করুন, বাংলাদেশ কিন্তু তখন অলরেডী স্বাধীন হয়েই গেছে। শুধুমাত্র শীর্ষ যুদ্ধাপরাধী ভূট্টোকে সাহায্য করার জন্য তিনি ১৯৫ জন দাগী আসামীকে ছেড়ে দিয়েছিলেন এবং শুধু তাই নয়, যেই দেশের সাথে আমরা ৯মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মাধ্যমে বাংলাদেশকে স্বাধীন করেছিলাম সেই পাকিস্তানে যাতে মিলিটারী শাসন পুনরায় না আসতে পারে অর্থাৎ ভূট্টো যাতে নিবিঘ্নে ক্ষমতার মসনদে আসীন হতে পারে সে কথাও তিনি চিন্তা করেছিলেন!
শুধু চিন্তা করেননি এই দেশের কথা যার সব কিছুই লুটপাট করে নিয়ে গিয়েছিলো সেই যুদ্ধাপরাধীরাই,যাদের তিনি ইচ্ছে করেই মুক্তি দিয়েছিলেন বলে স্বীকারও করেছেন!!!
টেলিগ্রামটির লিঙ্কঃ-
https://www.wikileaks.org/plusd/cables/P820123-0324_b.html
১৯৫ যুদ্ধাপরাধীর দেশ ছাড়ার দুর্লভ ভিডিও
আসল যুদ্ধাপরাধীদের জামাই আদরে দেশে পাঠানো!
,,,,,,,,,,,,দেখুন গনহত্যা,লুটপাট,গ্রামের পর গ্রাম পুড়িয়ে ছাই করে দেয়া এবং কন্যা-জায়া-জননী ধর্ষণের দায়ে অভিযুক্ত ১৯৫ জন ভয়ঙ্কর, দাগী যুদ্ধাপরাধীদের কিভাবে জামাই আদরে কলকাতায় নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। তারপর সেখান থেকে তাদেরকে পাকিস্তানে পৌঁছে দেয়া হবে।এইসব অপরাধীদেরকে বলা হচ্ছে - “পোটেনশিয়ালি ডেঞ্জারাস”!! তারা যে কোনো সময়ে তারা বাঙালী দের হামলার মুখে পড়তে পারে! তাই তাদের এরকম এসকর্ট করে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে!এই সকল দাগী যুদ্ধাপরাধীদের কেন মুক্তি দেয়া হয়েছিলে জানতে হলে পড়ুন-লিঙ্ক -https://www.facebook.com/photo.php?fbid=945553768812935&set=gm.470098989805110&type=1&theater
Posted by Zubair Ahmed on Sunday, September 15, 2013
0 comments: