ঝিনাইদহ সদর উপজেলায় বন্দুকযুদ্ধের নামে সাইফুল ইসলাম মামুন নামে পুলিশের হাতে আগে থেকেই আটক থাকা এক ছাত্রশিবির নেতাকে হত্যা করেছে অবৈধ আওয়ামী সরকারের পেটোয়া পুলিশ। সোমবার দিবাগত রাত তিনটার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
শহীদ ছাত্রনেতা ঝিনাইদহের শৈলকূপা উপজেলার মুচড়াপাড়া-পুটিমারী গ্রামের লুৎফর হোসেনের ছেলে। তিনি ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের আরবি বিভাগের মাস্টার্স শেষ বর্ষের ছাত্র।
গত ১ জুলাই সেবায়েত শ্যামানন্দ দাস বাবাজি নিহত হন। এ খুনের পরে ঝিনাইদহ জেলা শহরের পবহাটী গ্রামের টুলু মিয়ার বাড়ি থেকে সাদা পোশাকের লোকজন তুলে নিয়ে যায় সাইফুল ইসলামকে। পরবর্তিতে সমস্ত মিডিয়ায় প্রকাশিত সংবাদে জানা যায়, ঢাকায় গুলশানে হামলাকারী জংগীদের সকলে ঝিনাইদহে দীর্ঘদিন অবস্থান করেছিলো। অথচ পুলিশ নিরীহ নিরপরাধ শিবির নেতাকর্মীদের ওপর ঝিনাইদহে একেরপর এক হত্যাকান্ড চালিয়ে যাচ্ছে।
জনপ্রিয় ও মেধাবী ছাত্রনেতা হিসাবে পরিচিত ছিল
আটকের ১৬ দিন পর ছাত্রশিবির নেতা সাইফুল ইসলামকে গুলী করে হত্যা
পুলিশের কথিত বন্দুকযুদ্ধে
শৈলকুপা উপজেলার ভটাই অঞ্চলের ছাত্রশিবিরের সেক্রেটারি সাইফুল ইসলাম ওরফে
মামুন (২৫) নিহত হয়েছে। সোমবার রাত ৩টার দিকে ঝিনাইদহ সদর উপজেলার মধুপুর
গ্রামের চারমাইল নামক স্থানে এ ঘটনাটি ঘটে। গত ৩ জুলাই ঝিনাইদহের নিজ
বাসা থেকে সাইফুল ইসলামকে আটক করে ১৬ দিন নির্যাতনের পর পুলিশ ঠান্ডা মাথায়
গুলী করে হত্যা করে ক্রসফায়ারের নাটক সাজিয়েছে বলে এলাকাবাসী জানিয়েছে। এ
নিয়ে ঝিনাইদহে গত ১৯ দিনে ছাত্রশিবিরের চার নেতাকে ক্রসফায়ারের নামে হত্যা
করা হয়েছে বলে ছাত্রশিবিরের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।
১৬ জুলাই ছাত্রশিবিরের পক্ষ থেকে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে যে, গত ৩ জুলাই ঝিনাইদহের নিজ বাসা থেকে ছাত্রশিবির নেতা সাইফুল ইসলামকে পুলিশ আটক করে। পরিবারের পক্ষ থেকে বারবার যোগাযোগ করা হলেও আটকের কথা পুলিশ স্বীকার করেনি বলে অভিযোগ করা হয়।
সাইফুল ইসলাম ওরফে মামুন শৈলকুপা উপজেলার পুটিমারী গ্রামের লুৎফর রহমানের ছেলে। তিনি ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ছিলেন। ছাত্রশিবির করার কারণে বর্তমান সরকারের রাজনৈতিক রোসানলের শিকার হয়েছে সাইফুল ইসলাম। এলাকার সাধারণ মানুষকে নামাযের পথে ডাকতো এবং কুরআন-হাদিসের শিক্ষা দিতো। যে কারণে এলাকায় সে জনপ্রিয় ও মেধাবী ছাত্রনেতা হিসাবে পরিচিত ছিল। তার জনপ্রিয়তা সহ্য করতে না পেরে সরকার পরিকল্পিকভাবে তাকে হত্যা করেছে। এর বিচার ইহকাল ও পরকালে আল্লাহ তায়ালা করবেন ইনশাআল্লাহ।
১৬ জুলাই ছাত্রশিবিরের পক্ষ থেকে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে যে, গত ৩ জুলাই ঝিনাইদহের নিজ বাসা থেকে ছাত্রশিবির নেতা সাইফুল ইসলামকে পুলিশ আটক করে। পরিবারের পক্ষ থেকে বারবার যোগাযোগ করা হলেও আটকের কথা পুলিশ স্বীকার করেনি বলে অভিযোগ করা হয়।
সাইফুল ইসলাম ওরফে মামুন শৈলকুপা উপজেলার পুটিমারী গ্রামের লুৎফর রহমানের ছেলে। তিনি ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ছিলেন। ছাত্রশিবির করার কারণে বর্তমান সরকারের রাজনৈতিক রোসানলের শিকার হয়েছে সাইফুল ইসলাম। এলাকার সাধারণ মানুষকে নামাযের পথে ডাকতো এবং কুরআন-হাদিসের শিক্ষা দিতো। যে কারণে এলাকায় সে জনপ্রিয় ও মেধাবী ছাত্রনেতা হিসাবে পরিচিত ছিল। তার জনপ্রিয়তা সহ্য করতে না পেরে সরকার পরিকল্পিকভাবে তাকে হত্যা করেছে। এর বিচার ইহকাল ও পরকালে আল্লাহ তায়ালা করবেন ইনশাআল্লাহ।
মিথ্যা অজুহাতে পরিকল্পিতভাবে ঝিনাইদহের
নিরপরাধ মেধাবী ছাত্রদের হত্যা করে সরকার ও পুলিশ দেশে বর্বরতার নিকৃষ্ট
নজির স্থাপন করেছে। বিগত কয়েক দিনে ঝিনাইদহে সরকার ও পুলিশের টার্গেট
কিলিংয়ের শিকার হয়েছে নিরপরাধ ৭ জন মেধাবী ছাত্র। তাদেরকে গ্রেফতারের পর
অস্বীকার ও নির্যাতনের পর রাতের আঁধারে গুলী চালিয়ে হত্যা করা হয়েছে।
কিন্তু পুলিশের নৃশংসতা এখানেই থেমে থাকেনি। একই সাথে চলেছে স্বীকারোক্তির
সাজানো নাটক ও মিথ্যাচার।
ঝিনাইদহে চলমান সংখ্যালঘু হত্যাকাণ্ডের সাথে যখন জঙ্গি নিবরাসের নাম উঠে আসছে, ঠিক তখনই পুলিশ নতুন স্বীকারোক্তি নাটক সাজাতে চাইছে। মূলত নিজেদের অপকর্ম থেকে দায়মুক্তির জন্যই এই স্বীকারোক্তির নাটক সাজাচ্ছে বলে জনগণ মনে করে। বিগত কয়েক মাসে কোন প্রকার যৌক্তিক কারণ ছাড়াই ঝিনাইদহে প্রায় ২৭ জন নিরপরাধ ছাত্র জনতাকে হত্যা করেছে।
ঝিনাইদাহ! তুমি আর কত রক্ত চাও? আর কত মায়ের বুক খালি করবা?
আজ সকালে সাধারন ছাত্র সাইফুল ইসলাম (২৫) কে গুলি করে বুক এফোঁড়ওফোঁড় করে দেওয়া হলো! অভিযোগ সে নাকি শিবির কর্মি! ঘরে কোরআন হাদিস আর ইসলামী সাহিত্য রাখা বিশাল জঙ্গী!
একে একে ইসলামপন্থী ছেলেদের বাসা থেকে রাতের আধারে ধরে নিয়ে, হাত পা ভেঙে দিয়ে, নখ উপড়ে ফেলে স্বীকার করানোর চেষ্টা চালাচ্ছে তারা জঙ্গী! যেসব ভাই শত নির্যাতনেও মিথ্যা স্বীকারোক্তি দিচ্ছেনা তাকে হত্যা করছে আর যে ভাই যন্ত্রনা সহ্য করতে না পেরে নবাব সিরাজকে আমি খুন করছি, আমি খুন করছি বলে নির্যাতন বন্ধ করছে তাদেরকে বাঁচিয়ে রাখছে! ঝিনাইদাহ এখন হিংস্র দাতাল শুয়োরের দখলে...
ঝিনাইদহের এই খুনীর নাম এসপি আলতাফ।। তার ইশারায় চলছে পুরো ঝিনাইদাহ জুড়ে দাতাল শুয়োরের ঘথঘথ শব্দ...
যেখানে সরকারের দালাল একাত্তর টিভিসহ দেশের প্রায় সকল ইলেক্ট্রনিক এবং প্রিন্ট মিডিয়া সচিত্র ও তথ্যমূলক প্রতিবেদন প্রচার করেছে গুলশান হামলার জঙ্গী নিরবাসরা ঝিনাইদাহতে বাসা ভাড়া করে অবস্থান করছিল। সেখানে এসপি আলতাফ এসব তথ্য অস্বীকার করছে। তোতা পাখির মত জামায়াত-শিবির জড়িত বলেই যাচ্ছে...
ঝিনাইদহে চলমান সংখ্যালঘু হত্যাকাণ্ডের সাথে যখন জঙ্গি নিবরাসের নাম উঠে আসছে, ঠিক তখনই পুলিশ নতুন স্বীকারোক্তি নাটক সাজাতে চাইছে। মূলত নিজেদের অপকর্ম থেকে দায়মুক্তির জন্যই এই স্বীকারোক্তির নাটক সাজাচ্ছে বলে জনগণ মনে করে। বিগত কয়েক মাসে কোন প্রকার যৌক্তিক কারণ ছাড়াই ঝিনাইদহে প্রায় ২৭ জন নিরপরাধ ছাত্র জনতাকে হত্যা করেছে।
ঝিনাইদাহ! তুমি আর কত রক্ত চাও? আর কত মায়ের বুক খালি করবা?
আজ সকালে সাধারন ছাত্র সাইফুল ইসলাম (২৫) কে গুলি করে বুক এফোঁড়ওফোঁড় করে দেওয়া হলো! অভিযোগ সে নাকি শিবির কর্মি! ঘরে কোরআন হাদিস আর ইসলামী সাহিত্য রাখা বিশাল জঙ্গী!
একে একে ইসলামপন্থী ছেলেদের বাসা থেকে রাতের আধারে ধরে নিয়ে, হাত পা ভেঙে দিয়ে, নখ উপড়ে ফেলে স্বীকার করানোর চেষ্টা চালাচ্ছে তারা জঙ্গী! যেসব ভাই শত নির্যাতনেও মিথ্যা স্বীকারোক্তি দিচ্ছেনা তাকে হত্যা করছে আর যে ভাই যন্ত্রনা সহ্য করতে না পেরে নবাব সিরাজকে আমি খুন করছি, আমি খুন করছি বলে নির্যাতন বন্ধ করছে তাদেরকে বাঁচিয়ে রাখছে! ঝিনাইদাহ এখন হিংস্র দাতাল শুয়োরের দখলে...
ঝিনাইদহের এই খুনীর নাম এসপি আলতাফ।। তার ইশারায় চলছে পুরো ঝিনাইদাহ জুড়ে দাতাল শুয়োরের ঘথঘথ শব্দ...
যেখানে সরকারের দালাল একাত্তর টিভিসহ দেশের প্রায় সকল ইলেক্ট্রনিক এবং প্রিন্ট মিডিয়া সচিত্র ও তথ্যমূলক প্রতিবেদন প্রচার করেছে গুলশান হামলার জঙ্গী নিরবাসরা ঝিনাইদাহতে বাসা ভাড়া করে অবস্থান করছিল। সেখানে এসপি আলতাফ এসব তথ্য অস্বীকার করছে। তোতা পাখির মত জামায়াত-শিবির জড়িত বলেই যাচ্ছে...
0 comments: