সারাদেশে মহাসমারোহে হিন্দুসম্প্রদায়ের সর্ববৃহৎ ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজা চলছে। মন্দিরের পাশাপাশি দেশের প্রায় স্থানেই অস্থায়ী বিভিন্ন মন্ডপ বানিয়ে তাতে পূজা করা হচ্ছে। ৫ দিনব্যাপী দুর্গাপূজার আজ ৪র্থ দিন। গতকাল ছিলো অষ্টমী আজ নবমী। গতকাল অনুষ্ঠিত হয়েছে কুমারী পূজা। এবার নয় বছরের এক কুমারী মেয়েকে দেবীর আসনে বসানো হয়। তারপর মাতৃজ্ঞানে তাকে পূজা করা হয়। এরপর রাত ১টা ২১ মিনিট থেকে ২টা ৯ মিনিটের মধ্যে অনুষ্ঠিত হয় সন্ধি পূজা। আজ সকাল ৯টা ৫৭ মিনিটের মধ্যে দেবীর মহানবমী বিহিত পূজা শেষ হয়েছে। আগামীকাল দশমীর দিন হবে দেবীদূর্গার বিসর্জন।
বাসা থেকে অফিসে আসার পথে একটি অস্থায়ী পূজামন্ডপ তৈরী হয়েছে। গত কয়েকদিন যাবত আসা-যাওয়ার পথে মন্ডপের পূজার খানিকটা দেখার সুযোগ হয়েছে। হিন্দুমতাবলম্বীদের এই মহাযজ্ঞ দেখে আমার কেবলই মনে হচ্ছিলো, একজন সম্মানিত মানুষের জন্য তারই হাতে গড়া মাটি পাথরের কিছু মূর্তি তা কিভাবে সেই মানুষটির দেবতা বা প্রভূ হতে পারে?
যেই মূর্তিগুলো তার সামনে দিয়ে রাখা মিঠ-মন্ডা আর রকমারি খাবার খাওয়া তো দূরের কথা, খাবারের উপর বসে থাকা মাছি গুলোকেও তাড়াতে পারে না তারা কিভাবে এতো শক্তিমান বলে পূজা পেতে পারে? পূজা শেষে মূর্তিগুলোকে যখন পানিতে ফেলে দেয়া হয় তখন এই দেবতাগুলো তো নিজেকে রক্ষাও করতে পারে না, তাহলে কিভাবে সে সর্বশক্তিমান হতে পারে?
এই ব্লগে হিন্দুধর্মাবলম্বী অনেকেই আছেন। আমার এই লেখা তাদের কাউকে কষ্ট দেয়ার জন্য নয়। কারো ধর্মের উপর আঘাত করার জন্যও নয়। বরং স্বাভাবিক বিবেক দ্বারা একটু নিজেদের কাজ-কর্মগুলোকে একটু মূল্যায়ন করার জন্যই এই লেখা। আজকে আপনাদের সামনে যদি এই সত্য তুলে না ধরি, তাহলে কিয়ামতের দিন আপনার আগে আমাদেরকে জিজ্ঞাসা করা হবে, আমরা কেনো আপনাদেরকে অন্তত: একবারও বিষয়টি বলি নি। মুসলিম দায়ীদের জন্য এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু গত কয়েকদিনে এ ব্যাপারে তেমন কোনো লেখা চোখে পড়েনি। অথচ এটা খুবই প্রয়োজন ছিলো।
ইসলাম ভিন্ন ধর্মের লোকদেরকে তাদের ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠান পালনে বাঁধা দেয় না। ভিন্নধর্মের প্রত্যেককে স্বাধীনতা দেয়। পাশাপাশি তাদেরকে সৃষ্টির সেরাজীব হিসেবে ইহকালের মতো পরকালেও তাদের কল্যাণের জন্য প্রকৃত সত্যের দাওয়াতও দেয়। সত্য ও সঠিক বাস্তবতা তাদের সামনে তুলে ধরতে বলে। এরপর যার যা ইচ্ছা সে তা গ্রহণ করতে পারে। তাই ভিন্ন ধর্ম বা মতের যারা আমাদের আশ-পাশে আছেন, ধীরে ধীরে আগুনের দিকে ধাবিত হচ্ছেন, তাদেরকে সেই আগুন থেকে বাঁচানোর জন্য সামান্য হলেও চেষ্টা করা তো দীনী ও নৈতিক দায়িত্ব। তাই ভিন্ন মতাবলম্বী সকল ভাইদের প্রতি বিনীত অনুরোধ থাকবে, আমরা কি করছি? তা আসুন আমরা একবার একটু ভেবে দেখি।
আশরাফুল মাখলুকাত বা সৃষ্টির সেরা জীব হচ্ছে মানুষ। এই মহাবিশ্বের সকল সৃষ্টির মাঝে একমাত্র এই মানবজাতিকেই সর্বোচ্চ সম্মান ও মর্যাদা দেয়া হয়েছে। এই ধূসর পৃথিবীর বুকে জীবন ধারণের জন্য প্রয়োজনীয় সকল উপায়-উপকরণ প্রস্তুত করে তারপরই সৃষ্টি করা হয়েছে শ্রেষ্ঠজীবকে। অনেক সুন্দর অবয়ব দিয়ে সৃষ্টি করা হয়েছে মানুষ। দেখার জন্য চোখ, শ্রবণ করার জন্য কান, ঘ্রাণ নেবার জন্য নাক, আহার করার জন্য মুখ কতই না সুন্দরতমভাবে সৃষ্টি করা হয়েছে। এগুলোর প্রত্যেকটিকে আবার বিরূপ আবহাওয়া ও প্রতিকূল অবস্থা থেকে বাঁচার জন্য প্রতিরোধক ব্যবস্থাও রাখা হয়েছে। এই সবগুলো জিনিষকে সুচরু রূপে পরিচালনা করার জন্য সৃষ্টি করা হয়েছে মস্তিস্ক। লক্ষ-কোটি সেল বিশিষ্ট্য ব্রেণ। দেয়া হয়েছে বিবেক। এমন সুন্দরতম সৃষ্টি কি এমনি এমনিই হতে পারে?
একটি সুস্থ্য বিবেক এই সকল মহাসৃষ্টির পেছনকার সৃষ্টিকর্তাকে কখনই ভুলে যেতে পারে না। একজন বিবেক সম্পন্ন নীতিবান মানুষ অবশ্যই বলবে যে, এর পেছনে একজন স্রষ্টা আছেন। এগুলো এমনি এমনিই হতে পারে না। কোনো দুর্ঘটনা কিংবা অকস্মাৎ বিপর্যয়ে এতো সুন্দর অবয়ব সৃষ্টি হতে পারে না। দুর্ঘটনা কিংবা বিপর্যয়ের সৃষ্টি কদাকার ও স্থুল অবয়ব পেতে পারে কিন্তু এমন পরিশীলিত ও পরিকল্পিত সুন্দরতম রূপ পরিগ্রহ করতে পারে না।
এই বিশাল মহাবিশ্ব এবং তার মধ্যকার শ্রেষ্ঠ মানবের সৃষ্টিকর্তা হিসেবে মহান আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা‘আলার নাম বলতে অনাগ্রহীদের কেউ হয়তো এক্ষেত্রে একটি ‘শক্তি’ কিংবা ‘প্রকৃতি’ বলে এড়িয়ে যাবার চেষ্টা করবেন। এতো সুন্দর এক সুবিশাল মহাবিশ্ব ও এর মধ্যকার সকল সৃষ্টিকে ‘প্রকৃতি’র দান কিংবা এক ‘শক্তি’র কাজ বলে মন্তব্যকারীগণ আসলে মৌনভাবে মহান আল্লাহকে স্বীকার করে নেন। কিন্তু প্রকাশ্যে এটি বলেন না বা বলতে চান না। কারণ প্রকাশ্যে এটির ঘোষণা দিলে তখন তো মহান আল্লাহর সৃষ্টি হিসেবে মহান আল্লাহর দেয়া নিয়ম অনুযায়ী চলার একটি বাধ্য-বাধকতা এসে যাবে। স্বেচ্ছাচারী জীবনের লাগাম টেনে ধরতে হবে। তাই এ থেকে বাঁচার একমাত্র সহজতম পথ হলো আল্লাহর নামটি কৌশলে এড়িয়ে যাওয়া।
স্রষ্টাকে স্বীকার করে না এমন লোকের সংখ্যা খুবই নগণ্য। এই সামান্য সংখ্যক মানুষ ছাড়া মানবজাতির অধিকাংশ লোকই এ ব্যাপারে সম্যক অবগত যে, এমনিতেই এই মহাবিশ্ব এবং তার মধ্যকার প্রাণীজগত সৃষ্টি হয় নি। সৃষ্টিকর্তা অবশ্যই একজন আছেন। কিন্তু এরপর মানুষের মধ্যকার একটি উল্লেখযোগ্য বিশাল অংশ সৃষ্টিকর্তা ও রব হিসেবে একাধিক স্বত্ত্বার তত্ত্ব নিয়ে হাজির হয়েছেন। কেউ এক্ষেত্রে ৩ জনকে, কেউ আবার ৩৩ কোটি দেবতাকে, আবার অনেকে শেষ পর্যন্ত নিজকেই স্রষ্টা ও রবের আসনে বসানোর মতো গর্হিত কাজ করেছেন।
যদি একাধিক সৃষ্টিকর্তা/রব কিংবা প্রভু থাকতো তবে এই সুন্দর পৃথিবী ও সুশৃংখল সুবিশাল এই পৃথিবী এমন সুন্দর থাকতো না। একাধিক রবের আভ্যন্তরীন দ্বন্দ ও সংঘাতে সবুজ, শ্যামল এই সুন্দর পৃথিবী ধ্বংস হয়ে যেতো। কুরআনে বিষয়টিকে যেভাবে বলা হয়েছে,
لَوْ كَانَ فِيهِمَا آَلِهَةٌ إِلا اللَّهُ لَفَسَدَتَا فَسُبْحَانَ اللَّهِ رَبِّ الْعَرْشِ عَمَّا يَصِفُونَ (২২)
অর্থ: “যদি এই যদি আসমান ও যমীনে আল্লাহ ছাড়া বহু ইলাহ থাকত তবে উভয়ই ধ্বংস হয়ে যেত, সুতরাং তারা যা বলে, আরশের রব আল্লাহ তা থেকে পবিত্র।” (সূরা আম্বিয়া ২১, আয়াত ২২)
যদি আমরা আমাদের বিবেক দ্বারা একটু চিন্তা করি, তাহলে অবশ্যই আমরা বুঝতে পারবো যে, বাস্তবিকই এই মহাবিশ্বে একাধিক ইলাহ বা প্রভূ থাকা সম্ভব নয়। একাধিক প্রতিপালক হলে তাদের মধ্যে দ্বন্দ ও সংঘর্ষ অনিবার্য। যেমনটি হিন্দুদের বিভিন্ন ধর্মগ্রন্থেও বলা হয়েছে। তাদের ধারণাকৃত একাধিক দেবতার মধ্যকার সংঘাত ও যুদ্ধ নিয়ে বিশাল কল্প কাহিনীও আছে। আসলে বাস্তবেও যদি এতো দেবতা হতো তাহলে তাদের সংঘর্ষে সব বিরাণ হয়ে যেতো। এতো সুন্দর পৃথিবী আর থাকতো না।
কোনো জড়পদার্থ কিংবা কোনো মানুষ অপর কোনো মানুষের প্রভু হতে পারে না। জড়পদার্থ এবং বিভিন্ন মূর্তির উপাসনাকারীদেরকে মহান আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা‘আলা কত দরদ নিয়ে একটু চিন্তা করার অনুরোধ করেছেন নিম্নোক্ত আয়াতে,
يَا أَيُّهَا النَّاسُ ضُرِبَ مَثَلٌ فَاسْتَمِعُوا لَهُ إِنَّ الَّذِينَ تَدْعُونَ مِنْ دُونِ اللَّهِ لَنْ يَخْلُقُوا ذُبَابًا وَلَوِ اجْتَمَعُوا لَهُ وَإِنْ يَسْلُبْهُمُ الذُّبَابُ
شَيْئًا لا يَسْتَنْقِذُوهُ مِنْهُ ضَعُفَ الطَّالِبُ وَالْمَطْلُوبُ
অর্থ: “হে মানুষ, একটি উপমা পেশ করা হল, মনোযোগ দিয়ে তা শোন, তোমরা আল্লাহর পরিবর্তে যাদেরকে ডাক তারা কখনো একটি মাছিও সৃষ্টি করতে পারবে না। যদিও তারা এ উদ্দেশ্যে একত্রিত হয়। আর যদি মাছি তাদের কাছ থেকে কিছু ছিনিয়ে নেয়, তারা তার কাছ থেকে তাও উদ্ধার করতে পারবে না। অন্বেষণকারী ও যার কাছে অন্বেষণ করা হয় উভয়েই দুর্বল।” (সূরা হজ্জ ২২, আয়াত ৭৩)
অপর এক আয়াতে তিনি বলছেন,
أَمِ اتَّخَذُوا آَلِهَةً مِنَ الْأَرْضِ هُمْ يُنْشِرُونَ (২১)
অর্থ: “তারা যেসব মাটির দেবতা গ্রহণ করেছে, সেগুলি কি মৃতকে জীবিত করতে সক্ষম? ” (সূরা আম্বিয়া ২১, আয়াত ২২)
এই মূর্তি ও জড়বস্তুগুলো সুপারিশকারী হিসেবেও গ্রহণযোগ্য হতে পারে না। কারণ যেই জড়পদার্থগুলো নিজেরাই নিজেদের কোনো উপকার করতে পারে না তারা সৃষ্টির সেরাজীব আশরাফুল মাখলুকাতের জন্য সুপারিশ করে কিভাবে তাদের উপকার করবে? তাদেরকে সুপারিশ করার অনুমতি কে দিয়েছে?
وَيَعْبُدُونَ مِنْ دُونِ اللَّهِ مَا لَا يَضُرُّهُمْ وَلَا يَنْفَعُهُمْ وَيَقُولُونَ هَؤُلَاءِ شُفَعَاؤُنَا عِنْدَ اللَّهِ [يونس/১৮]
অর্থ: “তারা আল্লাহকে বাদ দিয়ে এমন বস্তুর উপাসনা করে, যা তাদের কোনো ক্ষতিও করতে পারে না, উপকারও করতে পারে না। তারা বলেঃ এরা আল্লাহর কাছে আমাদের জন্য সুপারিশকারী।” (সূরা ইউনুস, আয়াত ১৮)
মহান আল্লাহ অন্যত্র আরও বলেন,
وَالَّذِينَ اتَّخَذُوا مِنْ دُونِهِ أَوْلِيَاءَ مَا نَعْبُدُهُمْ إِلَّا لِيُقَرِّبُونَا إِلَى اللَّهِ زُلْفَى
অর্থ: “যারা আল্লাহ ছাড়া অন্যদেরকে অভিভাবক হিসেবে গ্রহণ করে তারা বলে, ‘আমরা কেবল এজন্যই তাদের ‘ইবাদাত করি যে, তারা আমাদেরকে আল্লাহর নিকটবর্তী করে দেবে।” (সুরা যুমারঃ ৩)
উপরোক্ত বিষয়াবলীর উপর গভীরভাবে লক্ষ্য করলে যে কোনো বিবেকবান ব্যক্তির কাছে সত্য এবং বাস্তবতা পরিস্কার হয়ে যাবে। মহান আল্লাহর সাথে কাউকে শরীক করা বা শিরকের গুনাহ খুবই ভয়াবহ। কোনো ব্যক্তি যদি এই শিরক নিয়ে মৃত্যুবরণ করে তাহলে তার জন্য চিরকাল জাহান্নামের আগুনই শেষ পরিণতি হবে। এটি মহান আল্লাহ বারবার স্পষ্টভাবে জানিয়ে দিয়েছেন। ইরশাদ হয়েছে,
إِنَّ اللَّهَ لَا يَغْفِرُ أَنْ يُشْرَكَ بِهِ وَيَغْفِرُ مَا دُونَ ذَلِكَ لِمَنْ يَشَاءُ وَمَنْ يُشْرِكْ بِاللَّهِ فَقَدِ افْتَرَى إِثْمًا عَظِيمًا
অর্থ: “নিশ্চই আল্লাহ শিরকের অপরাধ ক্ষমা করেন না কিন্তুু এর চেয়ে নিম্নপর্যায়ের অপরাধ যাকে ইচ্ছে ক্ষমা করেন।” (সূরা নিসা, আয়াত ৪৮)
আল্লাহ আরও বলেন,
إِنَّهُ مَنْ يُشْرِكْ بِاللَّهِ فَقَدْ حَرَّمَ اللَّهُ عَلَيْهِ الْجَنَّةَ.
অর্থ: “নিশ্চয়ই যে ব্যক্তি আল্লাহর সাথে কাউকে শরীক সাব্যস্ত (শিরক) করবে, আল্লাহ তার জন্য অবশ্যই জান্নাত হারাম করে দিবেন এবং তার আবাসস্থল হবে জাহান্নাম।” (সূরা মায়েদা ৫, আয়াত ৭২)
হযরত মায়াজ বিন জাবাল রা. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ সা. আমাকে বলেছেন, “আল্লাহর সাথে কোন কিছুকে শরীক্ করো না, যদিও তোমাকে হত্যা করা হয় কিংবা পুুড়িয়ে মারা হয়।” (মুসনাদে আহমাদ)
মূর্তিপূজার মতো ‘মানবপূজা’ও সমান অন্যায় এবং হারাম। আমাদের সমাজে আজকে মুসলিম নামধারী বিশাল জনগোষ্ঠীর প্রায় অনেকেই মূর্তিপূজা না করলেও ‘মানব পূজা’ করেন সাবলীলভাবে। মানবপূজা বা মহান আল্লাহর স্থলে কোনো মানুষকে বা নিজেকে বসানোর পদ্ধতি হচ্ছে মহান আল্লাহকে সরাসরি অস্বীকার করা, আল্লাহর সাথে ইবাদাতে বিভিন্ন গায়রুল্লাহকেও শরীক করা, রব ও ইলাহ হিসেবে আল্লাহর সার্বভৌমত্বকে চ্যালেঞ্জ করা, মানুষের সার্বভৌমত্ব ঘোষণা করা, আল্লাহর দেয়া বিধান কুরআনকে বাদ দিয়ে মনগড়া আইন ও বিধান রচনা করা। এগুলো সম্পর্কে ইরশাদ হয়েছে:
أَمْ لَهُمْ شُرَكَاءُ شَرَعُواْ لَهُمْ مِّنَ ٱلدِّينِ مَا لَمْ يَأْذَن بِهِ ٱللَّهُ وَلَوْلاَ كَلِمَةُ ٱلْفَصْلِ لَقُضِىَ بَيْنَهُمْ وَإِنَّ ٱلظَّالِمِينَ لَهُمْ عَذَابٌ أَلِيمٌ
অর্থ: “ওদের কি এমন কতগুলি দেবতা আছে যারা ওদের জন্য বিধান দিয়েছে এমন দ্বীনের, যার অনুমতি আল্লাহ দেন নি?” (সূরা শূরা ৪২, আয়াত ২১)
فَمَنْ كَانَ يَرْجُوا لِقَاءَ رَبِّهِ فَلْيَعْمَلْ عَمَلًا صَالِحًا وَلا يُشْرِكْ بِعِبَادَةِ رَبِّهِ أَحَدًا.
অর্থ: “সুতরাং যে তার রবের সাক্ষাত প্রত্যাশী, সে যেন সৎকর্ম করে এবং তার রবের ইবাদাতে (কখনোই) অন্য কাউকে শরীক না করে।” (সূরা কাহফ ১৮, আয়াত ১১০)
রব ও ইলাহ হিসেবে একজনকে গ্রহণ করার নামই হচ্ছে তাওহীদ। এক আল্লাহর স্বার্বভৌমত্বে বিশ্বাস স্থাপন করাকেই বলে ঈমান আনয়ন। একমাত্র স্রষ্টা ও পালনকর্তা হিসেবে মহান আল্লাহকে প্রানান্তকরণে বিশ্বাস করে তার দেয়া নিয়ম অনুযায়ী চলতে আগ্রহী ব্যক্তির নামই হচ্ছে মুসলিম। এই সহজ ও সাবলীল বিষয়টিকে আমরা যেনো সঠিকভাবে অনুধাবন করতে পারি এবং আমাদের অপর ভাইদের বোঝাতে পারি -মহান আল্লাহর কাছে এই তাওফীকই কামনা করছি।
লিখেছেন : ব্লগার 'মাই নেম ইজ খান'
28 comments:
Valo Hoyeche..
SALA TODER KI BE?????
AMADER PUJO AMRA JANI KI KORBO KI NA KORBO BUJHLI.??????
Valo post
bokachoda lekha...tumi ekti bal
Hindu vai era pujar shomoyeo erokom galagali comment koren ken ? tao abar namhin hoye ?
karon tomra sobai je ek ekta boro chodna..nijeder chere onno jinis niye alochona koro...ja ek ekta murkhota chara kichui hoi na bhaijan!!! ektu nijeder bishoy niye bhabo...mon diye onek upokare lagbe...r oi alha alha korlei manush hawa jai na ....tar jonno prokito manus hote hoi..na hole alhar nam koreo janowar hoye thaka jai!!!
namhin, ei site ta puratai to nijeder bishoy niya. shudhu ekta lekha onno dormo niya ashce. lekhar bishoy niya kono kotha bolar shamortho apnar nai, tai bole galagali korben ? apnar dhormo apnare gali chhara ar kisu shekhae nai ? parle prove koren je lekhatar logic ba totthogulo thik na.
nijeder bishoy bolte ki???? muslim dhormo niye na onno dhormer somolochona niye....manusher boro dhormo manob dhormo.thik thak manush hawar modhye diyeii tar porichoi mele....kono dhormo k andho bhabe akre dhorlei (ta se hindu, mushlim ba khristhan ba je kono dhormoi hok na keno)manush hawa jai na.....
r dhorme jukti khuchen....hindu dhorme matir debotar to kono khomota nei nijeke joler hat theke bachanor..apnar dhormer alhar khomota ache ki prithivir sob kosto-dukho dur korar???
hindu dhorme na hoi ekjon nabalika ke debi rupe pujo kora hoi....apnara somajer sokol mayeder borkha poriye ki dhormo korchen? mayder somman janan apnara? bahu-bibaher madhyami ki dhormo korchen? ei gulo bhebe dekhben...r jokhon kono dhormo niye alochona ba somolochona korben tokhon oi dhormota somondhye janben....
apnake dhormo bojhanor somay amar nei..thakle bijhiye ditam...jaihok..age sothik manus hon...tarpor dormo korben...
এই ব্লগে হিন্দুধর্মাবলম্বী অনেকেই আছেন। আমার এই লেখা তাদের কাউকে কষ্ট দেয়ার জন্য নয়।
সুন্দর বলেছেন। আশা করা যায় হিন্দুরা এতে কেউ আঘাত পায় নি।
এবার মুসলিম দের আঘাত না দিয়ে বলি- কাবা ঘর একটা ঘর । মানুষের তৈরি। এটার সামনে নত হবার কি আছে? সে কি নিজেকে রক্ষা করতে পারে। নাকি আল্লা তাঁর মধ্যে থাকে। মুসলিম ইতিহাসেই এই কাবা ঘরে আগুন দেয়া হয়েছে, মাস ধরে মক্কা লুট করা হয়েছে। আপনার কাবার মধ্যে যেমন আল্লা থাকে না, হিন্দুরের মুরতির মধ্যে দেবতা থাকে না।
কাবার কাল পাথরটিকে চুমা খাওয়ার কি আছে? আপনি কি জানেন ৯৩০ সালে কারমেশিয়ান শিয়াগন সেই পাথরটি সেখান থেকে লুট করে নিয়ে গেছিল। ফেরত দিয়েছিল ২২ বছর পরে ৯৫২ তে। পাথরটি নিজেক অপহৃত হবার হাত থেকে রক্ষা করতে পারনি।
তবে ইহা ঠিক, হিন্দুর কাজ কর্ম মুসলিমের জন্যে যেমন হাসির বিষয়, মুস্লিমেরটাও হিন্দুর জন্যে।
হসুন। হিন্দুও হাসুক। তবে মুখ টিপে।
আমরা কাবা শরীফ কে পুজা করি না। আমাদের ২য় খলিফা ওমর(রা.) বলেছেন "এই কাল পাথর (কাবা শরিফ) আমাদের কোন ভাল বা ক্ষতি করার ক্ষমতা রাখে না আমার রাসুল(সা.) এটাকে চুমু খেয়েছেন তাই আমি এটাকে চুমু খেলাম।" অর্থাৎ কাবা শরিফ কে আমরা পুজা করিনা এবং আর সামনে মাথা নোয়াই না। কাবা শরিফ এর দিকে তাকিয়ে নামাজ পড়া হয় মাত্র। এখন আপনারা বলবেন তাহলে কাবা শরিফ-ই কেন? কারন এটা পৃথিবীর কেন্দ্র এবং এটা করা হয়েছে পৃথিবীর সকল মুসলিমকে এক করার জন্য। ধরা যাক কোন জায়গায় নামাজ পড়া হবে এখন এক একজন এক একদিক-এ নামাজ পরতে বল্বে।কিন্তু আমাদের নির্দিষ্ট দিক থাকায় এই সমসসা হয় না।সব মুসলিম এক হয়ে নামাজ পরে।আপনি ঠিকই বলেছেন এই পাথরের নিজেকে বাচানর ক্ষমতা নাই। কিন্তু এটা সুধু মাত্র একতা প্রতীক। আপনারা আসল কথা না জেনেই প্যাঁচাল পারেন।
আচ্ছা এবার আমার প্রশ্নের উত্তর দিন। আমি যদ্দুর জানি হিন্দুদের সবচেয়ে পবিত্র গ্রন্থ "বেদ" আপনারা কি জানেন আপনাদের বেদ-এ বলা আছে সর্ব শক্তিমান ঈশ্বর একজন এবং তার কোন প্রতি মূর্তি নেই এবং এটা তৈরি করা নিষেধ। তাহলে আপনারা কেন মূর্তি পুজা করেন? লেখক-রিয়াদ (০১৯৪৩৭১৫৭১৭)
যদি আমার সাথে কথা বলতে চান তবে কল দিতে পারেন।
Ha ha ha ha hah a hah
accha bhai apni ki pa die khan naki hat die haten???amar jokhn jata drkar ami tkhn seta bebohar kori.apner kotha sotti.bt apnar atao jana uchit j solpo ghan vhoeonkor!amader Issor tar sokti k bibbhino deb debi er moddhe vag kore diechen.apni hoeto jannen j aamder bivinno deb debi er puja hoe bivinno karone.jmn Lokkhi puja kora hoe Dhonsompod er jnno.Sowarasoti puja kora hoe Bidda er jnno.prottek debdebi aksathe amder akjno Issor.By example die jdi apnak bujahte hoe.....amder montri oneek ase.kintu sorkar kintu akta e!bt apnar sikkha montri er kaj thakle nischoi sorasto montri er kase jaben na!1tai na??amra issor er alada alada sokti er puja jmn kori Issor er puja o kori!!asa kori bujhben....
apnar mato paapi ekmatro ei sob kotha likhte pare... apnar islam apnake ei sikha dei tai na...pakistan ta ektu dekhun apnar islam bhai roj ki korche .. roj manus er pran niche.. tahole ki eitai islam...asole apnar manus kono dharmer hote pare na.. na hindu na islam.. apnar rakhte sei pakistani der rakhto raiye geche...
acha apnara kobe manus hoben.. apni ki janen jato dharmer manus ei prithivi te ache tar modhye sob cheye pichiye achen apnara.. keno janen apnader mato paapi molobadhi poroninduk manus er karone ... apni ei je eto kichu bhablen hindu dharmo niye seta na bhebe jodi oi rastai je sishu ti ghumache take niye ektu bhabten tahole apnar paap ta ektu holeo komto..apnar ei lekhar uttore apnar mato amrao anek kichu bolte partam.. kintu amra je apnar mato paapi na..ar kono kichu niye kichu bolte gele seta age jana darkar..age janus then bolun...grik der naam sunechen? grik culture er naam sunechen bole to mone hoina.. sabyotar sristi grik theke.. jodi paren grik sabyota ektu pore dekhben...
I do believe in single creator. Without that, we can't be created by random evolutionary Darwin's theory.
But all man-made religions are crap. They just mislead & divide people just like in this blog.
God bless you all!
হিন্দুরা যেসব জিনিসের পূজা করে সেসবের একটা তালিকা।
১. বাঁদর, শিপ্পাঞ্জী, হনুমান
২. হাতি, গজ
৩. সাপ
৪. মানুষ
হিন্দুদের জন্য করুণা। বেদ-এ মূর্তিপূজা নিষেধ আছে। তারপরেও তারা মূর্তিপূজা করে প্রতিনিয়ত চরম পাপ করে চলেছে। হিন্দুধর্মের (ধর্ম নাকি প্রথা?) ভিত্তি অত্যান্ত দুর্বল। কেননা হিন্দুরা কখনও বেদ পড়ে না। কিছু হিন্দু গাছেরও পূজা করে। বিশেষ করে তুলসী গাছ।
লক্ষ করুন, এই ব্লগে অনেক হিন্দুরাই নিজেদেরকে জ্ঞানবিজ্ঞানে উন্নত বলে দাবী করছে। অথচ এরা কেউই বাংলাতে কমেন্ট মত সহজ কাজটা করতে পারছে না। আজব। সবাই ইংরেজী অক্ষরে বাংলা লিখছে।
ey rokom ekti lekha shudu matro hindu and muslimder moddhe biddesh sristi korte pare.j ey lekha ti diyeche tar onno dhormer proti biddesh thakar karoney prokash koreche.ami onek desh gurechi.amar kache mone hoy, eta koli juger ekta marattok provab.sonaton dhormo onusare, eysomoy manusher baypok noitik obokkhoy ghotbe abong manush sonaton dhormo hote buccuto hoye onno manush sristo dhormer dike jhuke porbe.jai hok, ami onek muslim k dekheci jara namaj porar por o friday abd saturday night e onno meyeder sathe furti korar jonno night club gulote vir jomay.porno movie dekhate pakistan first place rojon koreche.a theke ki bujha zay?zay hok jara hindu or sonaton dhormo samporke sampurno itihash ba bishoy somporke obogoto noy , tader onurodh korchi ey lekhti te kono comment na korar jonno.pashapashi ey lekhati remove korte onurodh janacchi.
TOR BAPA TOR MARA ULTA KORA CUDAICI JA TUI ONER VISOY NIEA NAG GOLAS....HINDURA TO TODER VISOY NIEA GATENA...TODERA SOMOSAKI...KHANKIR POLA TORA JA MATA TOKA NAMJ PORIS TOKN ALLHA KI MAZA HOYA JAI....MAGIR POLA TORA JODI MAZA ALLAH BOLTA PAROS AMRA KENO MORTY POOJA KORTA PAROBONA,,,,TORA JA JONOM DICHA TARA JIGUS SRISTIKORTA KOYTA ACHA MADARIIIIIIIIIIIIIII......
MADAR CHOD..... KHANKIR POLA..... TOR MARE CHODI...... TOI TO SALA JAROJ POLA..... SALA MANOSER DHORMO KE AGHAT KORIS
vai upnara jodi musjid a sokto siment ar modhe matha doke allah ar parthona korte paren... amra keno morti puja kore parthona korte parbo na....upnara mone koren poschim dekai allah ache.. kintu amra mone kori vogoban sorbo soktiman.... se je kono jaigai jete pare....vokto je kono jaiga dhore neye vogoban ke kolpona korte pare....tai amra morti puja kori.... upni je bollen morti fele deleo kecho bole na..... upnader musjid a pathor marle ki allah kotha bolbe...... tai bole amader dhormo valo na lagle mokhe kostip mere rakhon...... ar ha.... chokhe kapor bedhe rakhon.....................
IF U GIVE RESPECT...THEN...U...GOT...RESPECT...OTHERWISE...U..GOT...SLANG...U DECIDE WHAT U WANT...OR WHAT U DONT...
এক সময় কাবা শরীফের উপর উঠে মুসলমানরা আযান দিয়েছে।
কাবাঘর এবং তার আশ পাশের বিভিন্ন বস্তু দেবতা নয়। ইসলাম এগুলোর কাছে কিছু কামনা করতে বলে নি, কেউ করেও না। এগুলোকে আল্লাহ এবং বান্দার মধ্যে মাধ্যম বলেও ইসলাম সাব্যস্ত করে না। এগুলোকে ক্ষমতাবানও বলে বিশ্বাস করাও হারাম।
এক সময় কাবা বাদ দিয়ে বাইতুল মুকাদ্দাসের দিকে ফিরে ইবাদত করা হতো। সুতরাং আসলে মুসলমানরা কাবা বা বাইতুল মুকাদ্দাসের ইবাদত করে না। একটা দিক নির্ধারণ করা হয়েছে ইবাদতের সুবিধার জন্য। আল্লাহর নির্দেশ পালনের জন্যই কেবল মুসলমানরা মক্কায় একত্রিত হয়। আল্লাহর নির্দেশ পালনই এখানে মূল।
তাই হিন্দুদের মূর্তি পূজার সাথে এগুলো মেশানোর কোনো সুযোগ নেই। অন্তত: সামান্য বোধ ও আকল আছে এমন কেউ এরকম ভুল করবে বলে মেনে নেয়া যায় না।
ধন্যবাদ সবাইকে সুন্দর ও মন্দ কমেন্ট করার জন্য,
আপনারা সবাই ধর্মীয় কুসংস্কার ও অন্ধবিশ্বাস নিয়ে যে যার মত আলোচনা করছেন।খ্রিস্টান,মুসল্মান,হিন্দু,বুদ্ধ,শিক, এছারাও আর অনেক ধর্ম আছে দুনিয়ায়।সকল ধর্মের অনেক সংস্কার এবং কুসংস্কার আছে।bbc ,World Statistics মতে পৃথিবীর অধিকাংশ শতাংশ খুন এবং সন্ত্রাসী মুসলিম দেশ গুলু তে।সেতা কেন আমি জানি না। জানতে চাই না কেন এরা আমন রক্ত পিপাসু। পৃথিবীর সবচেয়ে খুনে দেশ কঙ্গ,সমালিয়া,পাকিস্তান,আফগানিস্তান,এরাক,আর অনেক।ভাবুন এই গুলু কি মুসলিম, খ্রিস্টান ধর্ম বলে দিয়েছে যে তোমরা খুনি হও, মা-বাচ্চা দের হত্তা কর। ১ টি ধর্ম গ্রন্থ ও বলেনি । কিন্তু আমরা বিভিন্ন কারনে অকারনে দুষ্কর্ম করছি। বিশ্বাস না হলে ইন্টারনেট এ সকল ধর্মীয় বই আছে সেগুলু পরে দেখতে পারেন সবাই।
কিন্তু সকল জায়গায় এই ধর্ম, সে ধর্ম, ভাল না , খারাপ,তারা জঙ্গি হতে শিকায় ,তারা সেরেকি শিকায়, তারা পাপ কাজে বাধা দেয় না এগুলু না করে কিছু আমন করুন যাতে মতুন রা কিছু শেখে, নিজের বাচ্চা, বোন দের সেকান উপজক্ত কাপর পরিধান করতে, আজকাল কাপরের ছেয়ে মসারি বেসি পাওয়া জায়। পৃথিবীর সবচেয়ে বিস্রি কাপর পরিধান করে খ্রিস্টান ধর্মের লোকেরা । কিন্তু আপনি পবিত্র বাইবেল পরলে পাবেন,"ঈশ্বরের সকল কন্না দের শীর এ কাপর এবং লজ্জা গুলু লুকিয়ে রাখা করতব্ব।কেননা এটা মানুস্ রুপি সয়তান দের বদচিন্তা ও কাজে প্ররোচিত করে" ঠিক একই রকম মুসলমান এবং হিন্দু ধর্মেও আছে। কিন্ত অপ্সন্সকার গুলু মোটেও বিবাদের বিশয় নয়। আপনি প্রত্যেকে সত্য ধর্ম মতে চলেন দেখবেন সব ঠিক হয়ে গেছে। জরিপে দেখা গেছে দুনিয়ায় সকল পর্ণ সাইট গুলুর মালিক প্রথমত খ্রিস্টান। দুই মুসলিম । তিন বুদ্ধ। চার হিন্দু। এই বলে কি ধর্মের দোষ নিজেই ভাবুন একটু।
এই ধারনা গুলু হাজার বছর আগে থেকে মানুসের মনে বদ্ধ মুল হয়ে আচে।
যদি বিবাদের হওয়া প্রয়োজন তবে সেটা হওয়া দরকার
By 2030:
900 million people will not have access to electricity
3 billion people will still cook with traditional fuels
More than 30 million people will have died due to smoke-related diseases
Many hundreds of millions will be confined to poverty due to lack of energy access
******************************************************
******************************************************
World Poverty Statistics
Total Percentage of World Population that lives on less than $2.50 a day 50%
Total number of people that live on less than $2.50 a day 3 Billion
Total Percentage of People that live on less than $10 a day 80%
Total percent of World Populations that live where income differentials are wide ning 80%
Total Percentage of World Income the richest 20% account for 75%
Total Number of children that die each day due to Poverty 22,000
Total Number of People in Developing Countries with Inadequate Access to Water 1.1 billion
Total Number of School Days lost to Water Related Illness 443 million school days
Child World Poverty Statistics
Number of children in the world ***2.2 billion****
Number of Children that live in Poverty ***1 billion***
Total Number of Children that live without adequate shelte *****640 million (1 in 3)
Total Number of Children without access to safe water **400 million (1 in 5)
Total Number of Children with no access to Health Services 270 million (1 in 7)
Total Number of Children who die annually from lack of access to safe drinking water and adequate sanitation ***1.4 million*** from http://www.statisticbrain.com/world-poverty-statistics/
যদি খন মনে হয় ধর্ম ভাল এটা ভাল না অইতা খারাপ অইতা ঠিক না। তাহলে চালিয়ে যান অদৃশ্য ঝগ্রা বিবাদ।
কিছু জড়পদার্থ পারে না, কিন্তু আপনি যাকে মানেন তিনি কি পারেন? তিনি যদি পারেন, তাদের জড় পদার্থ যাকে বলছেন তারা পারবেন । কেননা, তার বিশ্বাসই দেবতা, মাটির মুর্তি নয় । আপনি শুন্যে বিশ্বাস করেন, তারাও এক ইশ্বরকে বিশ্বাস করে, তবে তাদের বিশ্বাস ইশ্বরের রুপ আছে । আর সেই রুপকেই পুজা(সিজদা) করেন। সাম্প্রদায়িকতা পরিহার করুন, অন্যের ধর্ম কিংবা বিশ্বাসকে নিয়ে টানাটানি করে অহেতুক ঝামেলা পাকাবেন না ।