বিশ্বাসীদের মতে সৃষ্টিকর্তা সবকিছু সৃষ্টি করেছেন।
অবিশ্বাসীদের মতে প্রকৃতি সৃষ্টি করেছে সবকিছু।
বিশ্বাসীদের মতে সবকিছু সৃষ্টিকর্তার ডিজাইনড এবং অরিয়েন্টেড।
অবিশ্বাসীদের মতে বিবর্তনবাদ।
আস্তিকদের সাথে অনেক কথা বলা হয়েছে।
নাস্তিকদের সাথে একটু কথা বলতে চাই এবার।
প্রকৃতির কি ইন্টেলিজেন্স আছে ?
সাময়িক পোস্ট ।
মূল পোস্ট লিখার জন্য প্লট হিসেবে এই পোস্ট করলাম।
অবিশ্বাসীদের মতে প্রকৃতি সৃষ্টি করেছে সবকিছু।
বিশ্বাসীদের মতে সবকিছু সৃষ্টিকর্তার ডিজাইনড এবং অরিয়েন্টেড।
অবিশ্বাসীদের মতে বিবর্তনবাদ।
আস্তিকদের সাথে অনেক কথা বলা হয়েছে।
নাস্তিকদের সাথে একটু কথা বলতে চাই এবার।
প্রকৃতির কি ইন্টেলিজেন্স আছে ?
সাময়িক পোস্ট ।
মূল পোস্ট লিখার জন্য প্লট হিসেবে এই পোস্ট করলাম।
<<<<<<<<<<<<<>>>>>>>>>>>>>>
০৮ ই জুন, ২০১০ রাত ১০:৫৮
লেখক বলেছেন: এটাতো আপনারা ভালো জানার কথা।
ইন্টেলিজেন্সের অনেক মাত্রা আছে।
ধরে নিন সিদ্ধান্ত নেয়ার ক্ষমতা এবং অ্যাস্ট্রেক্টক বিষয়কে রিয়ালাইজ করার ক্ষমতা ইন্টেলিজেন্সের একটা অংশ।
প্রাথমিক ভাবে এতটুকুই কাউন্ট করলাম।
এটা নিয়ে বলুন
ইন্টেলিজেন্সের অনেক মাত্রা আছে।
ধরে নিন সিদ্ধান্ত নেয়ার ক্ষমতা এবং অ্যাস্ট্রেক্টক বিষয়কে রিয়ালাইজ করার ক্ষমতা ইন্টেলিজেন্সের একটা অংশ।
প্রাথমিক ভাবে এতটুকুই কাউন্ট করলাম।
এটা নিয়ে বলুন
০৮ ই জুন, ২০১০ রাত ১০:৫৯
লেখক বলেছেন: ধন্যবাদ।
আমি শিওর আস্তিকরা খোদা বিশ্বাস করেই থেমে যায়।
তবে নাস্তিকরা প্রচুর স্টাডি করে , খোজ খবর রাখে।
সুতরাং তারা কি বলে , জানে সেটা জানা জরুরী
আমি শিওর আস্তিকরা খোদা বিশ্বাস করেই থেমে যায়।
তবে নাস্তিকরা প্রচুর স্টাডি করে , খোজ খবর রাখে।
সুতরাং তারা কি বলে , জানে সেটা জানা জরুরী
৩. ০৮ ই জুন, ২০১০ রাত ১০:৫৮
রিয়াজ় ইমরান বলেছেন: আস্তিক বলে প্রশ্নটার উত্তর দিতে পারলাম না ।
চালিয়ে যান । মূল পোস্টের অপেক্ষায় রইলাম ।
চালিয়ে যান । মূল পোস্টের অপেক্ষায় রইলাম ।
০৮ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:০১
লেখক বলেছেন: দেখি নাস্তিকরা কেমন রেসপন্স করেন।
৪. ০৮ ই জুন, ২০১০ রাত ১০:৫৮
হায় ঈশ্বর! বলেছেন: সব কিছু মিলেই প্রকৃতি . আর এই প্রকৃতির কিছু জিনিস যেমন জীব জগতের বুদ্ধিমত্তা আছে
০৮ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:০০
লেখক বলেছেন: প্রকৃতি কি সসীম না অসীম?
৫. ০৮ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:০২
হায় ঈশ্বর! বলেছেন: এই প্রকৃতি পৃথিবীর মাঝে সীমা বদ্ধ . আবার আপনি যদি মহা বিশ্ব ধরেন তাহলে আলাদা কথা .
০৮ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:০৫
লেখক বলেছেন: প্রকৃতির কি তাহলে লোকাল / গ্লোবাল কিংবা প্ল্যানেটারী / ইউনিভার্সাল ক্লাসিফিকেশন আছে ?
আগের লাইনে বললেন : "সবকিছু মিলেই প্রকৃতি"
এই "সব" বলতে আপনি কতটুকু বোঝাচ্ছেন?
আগের লাইনে বললেন : "সবকিছু মিলেই প্রকৃতি"
এই "সব" বলতে আপনি কতটুকু বোঝাচ্ছেন?
৬. ০৮ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:০৩
অজগর বলেছেন: আপনি সব সময়ই ভালো লেখেন ...অপেক্ষায় থাকলাম।নাস্তিকদের নিয়ে আমার ও কিছু অভিজ্ঞতা আছে সময় করে শেয়ার করা যাবে...
০৮ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:০৬
লেখক বলেছেন: প্রশনসার জন্য ধন্যবাদ।
নাস্তিকদের কে কাউন্টার করা সোজা কথা না।
এরা প্রচুর জানাশোনা রাখে।
তাই প্রাথমিক ভাবে তারা কি জানে , কিভাবে জানে সেটা জানা জরুরী , আপনার অভিজ্ঞতাও শেয়ার করুন।
নাস্তিকদের কে কাউন্টার করা সোজা কথা না।
এরা প্রচুর জানাশোনা রাখে।
তাই প্রাথমিক ভাবে তারা কি জানে , কিভাবে জানে সেটা জানা জরুরী , আপনার অভিজ্ঞতাও শেয়ার করুন।
০৮ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:০৬
লেখক বলেছেন: থাকুন
৮. ০৮ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:০৬
এম এস ইসলাম বলেছেন: লেখাটা খুবই সুন্দর হয়েছে। মুল পোস্টের অপেক্ষায় রইলাম।
০৮ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:০৭
লেখক বলেছেন: সামান্য একটা খটকা লাগলো মনে , সেটাই বললাম।
কেন জানি মনে হলো এখানে একটা অনেক বড় প্যাচ আছে
কেন জানি মনে হলো এখানে একটা অনেক বড় প্যাচ আছে
৯. ০৮ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:০৭
দুর্ধর্ষ বেদুইন বলেছেন: প্রকৃতির কি ইন্টেলিজেন্স আছে ?
এই একটা প্রশ্নেইতো নাস্তিক ভাইয়েরা হা হয়ে আছে। মুল পোষ্ট দিলে আবার "ছেড়ে দে মা কেদে বাচিঁ"- অবস্থা না হয়।
এই একটা প্রশ্নেইতো নাস্তিক ভাইয়েরা হা হয়ে আছে। মুল পোষ্ট দিলে আবার "ছেড়ে দে মা কেদে বাচিঁ"- অবস্থা না হয়।
০৮ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:০৮
লেখক বলেছেন: কিন্তু উত্তর তো দিচ্ছেনা কেউ।
আরিফ সাহেব কি একগাদা বইপত্র নিয়ে বসলেন কিনা কে জানে ?
আরিফ সাহেব কি একগাদা বইপত্র নিয়ে বসলেন কিনা কে জানে ?
০৮ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:০৮
লেখক বলেছেন: থাকুন
১১. ০৮ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:১১
নাজিম উদদীন বলেছেন: প্রকৃতির কোন চিন্তাশক্তি নেই, থাকলেও আমরা তা নিয়ে চিন্তিত নই। কিন্তু প্রকৃতি পদার্থবিদ্যার কিছু সূত্র স্ট্রিক্টলি মেনে চলে,এর কোন ব্যাত্যয় নেই। প্রকৃতি বলতে আমি গোটা মহাবিশ্বকে বুঝি। মানুষ এবং অন্যান্য প্রাণ প্রকৃতির বিবর্তনের হাইয়েস্ট মেনিফেস্টেশান, প্রাণের মাধ্যমে প্রকৃতি কথা বলে, তার ম্যাসেজ পাঠায়।
এনিওয়ে আপনার পোস্ট দেখব।
এনিওয়ে আপনার পোস্ট দেখব।
০৮ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:১৬
লেখক বলেছেন: প্রকৃতি বলতে আপনি মহাবিশ্বকে বোঝেন।ভালো কথা ।
কোন অর্থে- অ্যাস্ট্রনোমীর ডেফিনেশন দিয়ে ?
না সাহিত্যিক-কাব্যিক ভাবার্থে ?
মহাবিশ্ব শব্দটার একটা ডেফিনেশন আছে অ্যাস্ট্রো- ফিজিক্সে।
তা আপনার মহাবিশ্ব কি অসীম না সসীম ?
কোন অর্থে- অ্যাস্ট্রনোমীর ডেফিনেশন দিয়ে ?
না সাহিত্যিক-কাব্যিক ভাবার্থে ?
মহাবিশ্ব শব্দটার একটা ডেফিনেশন আছে অ্যাস্ট্রো- ফিজিক্সে।
তা আপনার মহাবিশ্ব কি অসীম না সসীম ?
০৮ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:১৭
লেখক বলেছেন: আপনি প্রকৃতির অংশ , আপনার চিন্তাশক্তি আছে ?
তাহলে প্রকৃতির চিন্তাশক্তি নেই - এটা কিভাবে সম্ভব ?
তাহলে প্রকৃতির চিন্তাশক্তি নেই - এটা কিভাবে সম্ভব ?
১২. ০৮ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:১২
হায় ঈশ্বর! বলেছেন: সাধারণত প্রকৃতি বলতে এই পৃথিবীর সব কিছু কে বুঝায়, যা মানুষ দ্বারা পরিবর্তিত নয় . কিন্তু গ্রেটার প্রকৃতি এই পৃথিবীর সবকিছু . আবার যদি আপনি ধরেন মহাবিশ্ব প্রকৃতি তাহলে মহাবিশ্ব . সব কিছুই ধরার উপর
০৮ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:১৭
লেখক বলেছেন: মহাবিশ্ব কি সসীম না অসীম ?
১৩. ০৮ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:১৩
হায় ঈশ্বর! বলেছেন: প্রকৃতির একটা উপাদান হলো জীবন ..যার কিছু প্রজাতি বুদ্ধিমত্তা নানা মাত্রায় প্রদর্শন করে
০৮ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:১৮
লেখক বলেছেন: জীবন বলতে কি বোঝেন ?
মাটির কি জীবন আছে ?
মাটির কি জীবন আছে ?
০৮ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:১৯
লেখক বলেছেন: যাক আপনি স্বীকার করলেন আসল কথাটা:
" যার কিছু প্রজাতি বুদ্ধিমত্তা নানা মাত্রায় প্রদর্শন করে "
তা বুদ্ধিমত্তা বলতে কি বোঝেন ?
" যার কিছু প্রজাতি বুদ্ধিমত্তা নানা মাত্রায় প্রদর্শন করে "
তা বুদ্ধিমত্তা বলতে কি বোঝেন ?
১৪. ০৮ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:১৪
শিক কাবাব বলেছেন:
হায় ঈশ্বর! বলেছেন: এই প্রকৃতি পৃথিবীর মাঝে সীমা বদ্ধ . আবার আপনি যদি মহা বিশ্ব ধরেন তাহলে আলাদা কথা .
আমাদের সৌর জগত থেকে বাইরে যান (অন্য সৌর জগতে)। তার থেকেও দূরে যান, আরো দূরে আরো দূরে, এর শেষ কোথায়?
আমাদের পৃথীবি নামক গ্রহে যদি সব কিছু বিবর্তনবাদের মাধ্যমে হয়ে থাকে তাইলে আমাদের সৌর জগতের অন্য গ্রহ যেমন বুধ শুক্র মঙ্গল এসব গ্রহেও মানুষ গাছ পালা জন্তু জানোয়ার থাকার কথা। কারণ অটোমেটিক শুধু এই পৃথিবীতে কেন সৃষ্টি হবে। পৃথিবী বসবাসের উপযুক্ত বলে। তো, গরম থেকে ঠান্ডা হতে হতে শুধু পৃথিবী কেন উপযুক্ত হল? অন্য গ্রহ কেন উপযুক্ত হয়নি?
বান্দর থেকে মানুষ আসছে। বান্দরের শরীর মানুষে পরিণত হইছে, তার সাথে সাথে কি বান্দরের ব্রেণও উর্বর হওয়া জরুরী? মানে ঘোড়া ছোট ছিল। বিবর্তনের মাধ্যমে ধীরে ধীরে আজকের ঘোড়া (আকার)। বিলাই বড় ছিল। বিলাই ছোট হতে হতে আজকের বিলাই। তাহলে বিবর্তনের মাধ্যমে আকারে ছোট বড় হয়, কিন্তু বান্দর আকারে পরিবর্তন ও হইছে সাথে বান্দরের ব্রেনও পরিবর্তন হয়ে আজকের মানুষের ব্রেন। কিন্তু অন্য প্রাণীদের গঠন পরিবর্তনের সাথে সাথে তাদের ব্রেনের পরিবর্তন হয় নাই কেন?
নাস্তিকেরা উত্তর লাগাও।
হায় ঈশ্বর! বলেছেন: এই প্রকৃতি পৃথিবীর মাঝে সীমা বদ্ধ . আবার আপনি যদি মহা বিশ্ব ধরেন তাহলে আলাদা কথা .
আমাদের সৌর জগত থেকে বাইরে যান (অন্য সৌর জগতে)। তার থেকেও দূরে যান, আরো দূরে আরো দূরে, এর শেষ কোথায়?
আমাদের পৃথীবি নামক গ্রহে যদি সব কিছু বিবর্তনবাদের মাধ্যমে হয়ে থাকে তাইলে আমাদের সৌর জগতের অন্য গ্রহ যেমন বুধ শুক্র মঙ্গল এসব গ্রহেও মানুষ গাছ পালা জন্তু জানোয়ার থাকার কথা। কারণ অটোমেটিক শুধু এই পৃথিবীতে কেন সৃষ্টি হবে। পৃথিবী বসবাসের উপযুক্ত বলে। তো, গরম থেকে ঠান্ডা হতে হতে শুধু পৃথিবী কেন উপযুক্ত হল? অন্য গ্রহ কেন উপযুক্ত হয়নি?
বান্দর থেকে মানুষ আসছে। বান্দরের শরীর মানুষে পরিণত হইছে, তার সাথে সাথে কি বান্দরের ব্রেণও উর্বর হওয়া জরুরী? মানে ঘোড়া ছোট ছিল। বিবর্তনের মাধ্যমে ধীরে ধীরে আজকের ঘোড়া (আকার)। বিলাই বড় ছিল। বিলাই ছোট হতে হতে আজকের বিলাই। তাহলে বিবর্তনের মাধ্যমে আকারে ছোট বড় হয়, কিন্তু বান্দর আকারে পরিবর্তন ও হইছে সাথে বান্দরের ব্রেনও পরিবর্তন হয়ে আজকের মানুষের ব্রেন। কিন্তু অন্য প্রাণীদের গঠন পরিবর্তনের সাথে সাথে তাদের ব্রেনের পরিবর্তন হয় নাই কেন?
নাস্তিকেরা উত্তর লাগাও।
১৫. ০৮ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:২৩
হায় ঈশ্বর! বলেছেন: মূল প্রশ্নের তো জবাব দিছি তাই না!! ....যে এই পৃথিবীর প্রকৃতির একটা অংশ হলো জীবন যা বিভিন্ন ভাবে বুদ্ধিমত্তা প্রদর্শন করে . মহাবিশ্ব অসীম . জীবনের পরিপূর্ণ সঙ্ঘা এখনো দেয়া যায় নাই .
আর শিক কাবাবের প্রশ্নের উত্তর দেয়ার প্রয়োজন অনুভাব করছি না .
আর শিক কাবাবের প্রশ্নের উত্তর দেয়ার প্রয়োজন অনুভাব করছি না .
০৮ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:২৮
লেখক বলেছেন: কি উত্তর দিলেন ভাই ?
এই মহাবিশ্বের সবকিছুর একটা ফিজিক্যাল এক্সিসটেন্স আছে ফিজিক্স অনুযায়ী। এমন কি স্পেস বলতে যেটা আমরা বুঝি সেটাও ব্ল্যাক ম্যাটার বলে অ্যাস্ট্রো ফিজিসিস্ট রা ডিফাইন করেছেন , মানে সেটাও সাবস্টেন্স।
তাহলে ইন্টেলিজেন্সের মত ম্যাটারলেস যেটার কোন প্রকার মাইক্রোস্কেল ওজন নাই , অদৃশ্য , সেটা আসলো কোথা থেকে ?
প্রকৃতি কি জড় না ইন্টেলিজেন্স সম্পন্ন - এটাই তো বুঝলেন না।
কি ত্যানা প্যাচালেন ?
এই মহাবিশ্বের সবকিছুর একটা ফিজিক্যাল এক্সিসটেন্স আছে ফিজিক্স অনুযায়ী। এমন কি স্পেস বলতে যেটা আমরা বুঝি সেটাও ব্ল্যাক ম্যাটার বলে অ্যাস্ট্রো ফিজিসিস্ট রা ডিফাইন করেছেন , মানে সেটাও সাবস্টেন্স।
তাহলে ইন্টেলিজেন্সের মত ম্যাটারলেস যেটার কোন প্রকার মাইক্রোস্কেল ওজন নাই , অদৃশ্য , সেটা আসলো কোথা থেকে ?
প্রকৃতি কি জড় না ইন্টেলিজেন্স সম্পন্ন - এটাই তো বুঝলেন না।
কি ত্যানা প্যাচালেন ?
১৬. ০৮ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:২৫
০৮ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:৩৪
লেখক বলেছেন: আর্টফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স আর হিউম্যান ইন্টেলিজেন্সের পার্থক্য বোঝেন? এই টুকু বুঝে নাস্তিক হয়েছেন?
মানুষের ইন্টেলিজেন্স স্বপ্ন দেখে , কল্পনা করে ।
আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স সেটা পারেনা।
ঐসব ডেফিনেশনে মস্তিষ্কের নিউরো- ইলেক্ট্রো কেমিক্যাল রিঅ্যাকশন কে বলা হয় ইন্টেলিজেন্স
মানুষের ইন্টেলিজেন্স স্বপ্ন দেখে , কল্পনা করে ।
আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স সেটা পারেনা।
ঐসব ডেফিনেশনে মস্তিষ্কের নিউরো- ইলেক্ট্রো কেমিক্যাল রিঅ্যাকশন কে বলা হয় ইন্টেলিজেন্স
১৭. ০৮ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:২৬
আরিফুর রহমান বলেছেন: প্রকৃতি বিষয়ে আপনার প্রশ্নের ধরন দেখে একটু বিরক্তই হচ্ছি। পোস্ট পড়ে প্রথমে মনে হচ্ছিলো আপনি বুঝি বেশ অনেকটুকু বোঝেন।
উপরে একটা কমেন্টের উত্তরে জানতে চাইলেন 'সসীম না অসীম'...
এ থেকেই আপনার জানার গভীরতা বোঝা গেলো।
প্রকৃতি বা নেচার বলতে যা বোঝানো হয়, তা বিভিন্ন আলোচনায় একেক রকম সীমানা ধারন করে। যখন গ্যালাক্সি বা আরো বড় কিছু নিয়ে কথা ওঠে, তখন যে ভাবে একে দেখা হয়, তার সাথে পার্থক্য আছে, যখন পৃথিবীতে প্রকৃতি নিয়ে কথা হয়।
ইনটেলিজেন্সের বাংলা যদি 'বুদ্ধিমত্তা' ধরি, তবে আদতে প্রকৃতির সেটা নেই।
বুদ্ধি, একটি চারিত্রিক বৈশিষ্ট যা শুধুমাত্র প্রাণীজগতে দেখা যায়। প্রকৃতি নিজে কখনোই কোনো 'বুদ্ধি'র নমুনা প্রদর্শন করে না।
অভিযোজন, যা ঘটে নানা রকম প্রাকৃতিক উপাদানের প্রভাবে, বুদ্ধিমত্তার কোনো প্রয়জন পড়ে না অভিযোজন বা বিবর্তন চালু রাখতে।
তবে এসব বিষয় নিয়ে কথা বলতে গেলে আগে নিজে পড়াশোনা করতে হয়।
উপরে একটা কমেন্টের উত্তরে জানতে চাইলেন 'সসীম না অসীম'...
এ থেকেই আপনার জানার গভীরতা বোঝা গেলো।
প্রকৃতি বা নেচার বলতে যা বোঝানো হয়, তা বিভিন্ন আলোচনায় একেক রকম সীমানা ধারন করে। যখন গ্যালাক্সি বা আরো বড় কিছু নিয়ে কথা ওঠে, তখন যে ভাবে একে দেখা হয়, তার সাথে পার্থক্য আছে, যখন পৃথিবীতে প্রকৃতি নিয়ে কথা হয়।
ইনটেলিজেন্সের বাংলা যদি 'বুদ্ধিমত্তা' ধরি, তবে আদতে প্রকৃতির সেটা নেই।
বুদ্ধি, একটি চারিত্রিক বৈশিষ্ট যা শুধুমাত্র প্রাণীজগতে দেখা যায়। প্রকৃতি নিজে কখনোই কোনো 'বুদ্ধি'র নমুনা প্রদর্শন করে না।
অভিযোজন, যা ঘটে নানা রকম প্রাকৃতিক উপাদানের প্রভাবে, বুদ্ধিমত্তার কোনো প্রয়জন পড়ে না অভিযোজন বা বিবর্তন চালু রাখতে।
তবে এসব বিষয় নিয়ে কথা বলতে গেলে আগে নিজে পড়াশোনা করতে হয়।
০৮ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:২৯
লেখক বলেছেন: আমি কতটুকু জানি সেটা এখ ফাঁস করার ইচ্ছা নাই।
আমি এখন না জানার ভান করে আছি।
আমি যা জানি ভুলে গেছি , আপনাদএর কাছ থেকে জানতে চাই।
আমি এখন না জানার ভান করে আছি।
আমি যা জানি ভুলে গেছি , আপনাদএর কাছ থেকে জানতে চাই।
০৮ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:৩১
লেখক বলেছেন: তাহলে বুদ্ধিমত্তা বিষয়টা প্রকৃতির নেই সামগ্রীকভাবে - আপনার কথা অনুযায়ী।
আবার আপনারাই দাবী করছেন প্রকৃতঐ সৃষ্টি করেছে সবকিছু !
আবার আপনারাই দাবী করছেন প্রকৃতঐ সৃষ্টি করেছে সবকিছু !
১৮. ০৮ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:২৮
শিক কাবাব বলেছেন: প্রকৃতির একটা অংশ হচ্ছে জীবন। জীবন বিভিন্নভাবে বুদ্ধিমত্তা প্রদর্শন করে - কথাটা বান্দর হয়ত বুঝতে পারে কিন্তু মানুষ বুঝবে না যে কি বলতে চেয়েছে লেখক।
সেই কোটি বছর আগে।
বান্দর পরিবর্তন হচ্ছে
ঘোড়া পরিবর্তন হচ্ছে
ডাইনোসর পরিবর্তন হচ্ছে
পৃথিবী ঠান্ডা হচ্ছে (সাথে অন্য গ্রহ ও ঠান্ডা হবার কথা)
এত পরিবর্তনের মাঝে সারা জগত যা ছিল তাই রয়ে গেল, মাঝখান দিয়ে
পৃথিবী ঠান্ডা হয়ে গেল আর বান্দর বুদ্ধি পেয়ে মানুষ হয়ে গেল। হা হা হা।
সেই কোটি বছর আগে।
বান্দর পরিবর্তন হচ্ছে
ঘোড়া পরিবর্তন হচ্ছে
ডাইনোসর পরিবর্তন হচ্ছে
পৃথিবী ঠান্ডা হচ্ছে (সাথে অন্য গ্রহ ও ঠান্ডা হবার কথা)
এত পরিবর্তনের মাঝে সারা জগত যা ছিল তাই রয়ে গেল, মাঝখান দিয়ে
পৃথিবী ঠান্ডা হয়ে গেল আর বান্দর বুদ্ধি পেয়ে মানুষ হয়ে গেল। হা হা হা।
১৯. ০৮ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:৩২
হায় ঈশ্বর! বলেছেন: আপনের সমস্যা হচ্ছে আপনাকে কিছু বললেই কন ত্যনা পেচানো . আপনার আগের পোষ্টেও একই ভাবে আপনি অন্যদের আক্রমণ করেছেন .
সবকিছুর উত্তর হ্যা বা না দিয়ে হয় না . আর আপনার যেকোনো ধরনের উত্তর দেয়া থেকে আমি বিরত রইলাম
সবকিছুর উত্তর হ্যা বা না দিয়ে হয় না . আর আপনার যেকোনো ধরনের উত্তর দেয়া থেকে আমি বিরত রইলাম
০৮ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:৩৬
লেখক বলেছেন: আচ্ছা ঠিক আছে ভাই , ত্যানা প্যাচানো শব্দটা প্রত্যাহার করলাম।
২০. ০৮ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:৩২
নাজিম উদদীন বলেছেন: জবাব কমেন্টেই আছে
"মানুষ এবং অন্যান্য প্রাণ প্রকৃতির বিবর্তনের 'হাইয়েস্ট মেনিফেস্টেশান', প্রাণের মাধ্যমে প্রকৃতি কথা বলে, তার ম্যাসেজ পাঠায়।"
"মানুষ এবং অন্যান্য প্রাণ প্রকৃতির বিবর্তনের 'হাইয়েস্ট মেনিফেস্টেশান', প্রাণের মাধ্যমে প্রকৃতি কথা বলে, তার ম্যাসেজ পাঠায়।"
০৮ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:৩৬
লেখক বলেছেন: তার মানে প্রান হচ্ছে প্রকৃতির ইন্টেলিজেন্স- এটাকি আমি বলতে পারি ?
২১. ০৮ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:৩৩
আরিফুর রহমান বলেছেন: তারচেয়েও বড়ো কথা, একটা মগজ লাগে যেটা 'রিজন' বা যু্ক্তি নিয়ে খেলা করতে পারে।
যার মগজ ছোটবেলা থেকে কিতাব পড়ে ভোঁতা হয়ে গেছে, সে হয়তো কিছু খুচরো টার্মস বা শব্দ নিয়ে নাড়াচাড়া করতে পারে, কিন্তু তাকে দিয়ে এর বেশি কিছু হবে না। হয় না।
সে কারনেই, যে যতো বেশি আস্তিক, সে ততো কম বিজ্ঞান মনষ্ক।
আর যে বিজ্ঞান মনষ্ক, তাকে আপনার মতো করে ভেঙ্গে ভেঙ্গে বুঝিয়ে বলতে হয় না। কয়েকটা বই দিয়ে বসিয়ে দিলেই সে আত্মস্থ করে নেয়।
সসীম না অসীম টাইপের প্রশ্ন করে নিজের আস্তিকত্ব জাহির করে না।
আর শিক কাবাব নামের নিকটার কমেন্টের শেষ লাইনটা খেয়াল করুন।
'নাস্তিকেরা উত্তর লাগাও'.... !!
উত্তর কি মাইর জাতীয় কোনো বিষয় যে উনি আগ্রহভরে খেতে চাইছেন?
যার মগজ ছোটবেলা থেকে কিতাব পড়ে ভোঁতা হয়ে গেছে, সে হয়তো কিছু খুচরো টার্মস বা শব্দ নিয়ে নাড়াচাড়া করতে পারে, কিন্তু তাকে দিয়ে এর বেশি কিছু হবে না। হয় না।
সে কারনেই, যে যতো বেশি আস্তিক, সে ততো কম বিজ্ঞান মনষ্ক।
আর যে বিজ্ঞান মনষ্ক, তাকে আপনার মতো করে ভেঙ্গে ভেঙ্গে বুঝিয়ে বলতে হয় না। কয়েকটা বই দিয়ে বসিয়ে দিলেই সে আত্মস্থ করে নেয়।
সসীম না অসীম টাইপের প্রশ্ন করে নিজের আস্তিকত্ব জাহির করে না।
আর শিক কাবাব নামের নিকটার কমেন্টের শেষ লাইনটা খেয়াল করুন।
'নাস্তিকেরা উত্তর লাগাও'.... !!
উত্তর কি মাইর জাতীয় কোনো বিষয় যে উনি আগ্রহভরে খেতে চাইছেন?
০৮ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:৪১
লেখক বলেছেন: অফ টপিকে চলে গেলেন কেন ?
টপিকে আসেন।
আমি জানতে চাই , জানান , জিজ্ঞাসু ব্যক্তি যেমন ই হোক।
টপিকে আসেন।
আমি জানতে চাই , জানান , জিজ্ঞাসু ব্যক্তি যেমন ই হোক।
২২. ০৮ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:৪০
আরিফুর রহমান বলেছেন: আজকে সকাল থেকেই আস্তিক পার্টির ঈমাণ তুঙ্গে উঠে আছে দেখা যাচ্ছিলো।
তাদেরই একজন বেয়াকুফের মতো একটা কপিপেস্ট পোস্ট দিয়ে গন খেলো।
সেই গন শেষ না হতেই, আরেকজন এসেছেন তার 'আমি সব ভুলে গেসি' আপনাদের কাসে জানতে চাই' জাতীয় ছেলেমানুষী নিয়ে।
তাদেরই একজন বেয়াকুফের মতো একটা কপিপেস্ট পোস্ট দিয়ে গন খেলো।
সেই গন শেষ না হতেই, আরেকজন এসেছেন তার 'আমি সব ভুলে গেসি' আপনাদের কাসে জানতে চাই' জাতীয় ছেলেমানুষী নিয়ে।
০৮ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:৪৩
লেখক বলেছেন: আপনি অফ টপিকে যাইতেসেন কেন বারবার ,
নাজিম উদ্দীন বললেন প্রানের মাধ্যমে প্রকৃতি মেসেজ পাঠায় ,
আপনি বললেন প্রকৃতির সামগ্রীকভাবে কোন ইন্টেলিজেন্স নাই।
আপনাদের ভেতরেইতো কোন ঐক্য নাই
নাজিম উদ্দীন বললেন প্রানের মাধ্যমে প্রকৃতি মেসেজ পাঠায় ,
আপনি বললেন প্রকৃতির সামগ্রীকভাবে কোন ইন্টেলিজেন্স নাই।
আপনাদের ভেতরেইতো কোন ঐক্য নাই
২৩. ০৮ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:৪৩
আরিফুর রহমান বলেছেন: না, এটা ব্লগ, এখানে যারা 'বিষয়' নিয়ে আলোচনা করতে চায়, তাদের সাথে 'আলোচনা' চলে।
শিশুতোষ পাঠশালা নয় এটা।
সেটার জন্য প্রাথমিক বিদ্যালয়, অথবা লাইব্রেরী আছে।
আগে জেনে আসুন। তারপরে কথা বলা যাবে।
শিশুতোষ পাঠশালা নয় এটা।
সেটার জন্য প্রাথমিক বিদ্যালয়, অথবা লাইব্রেরী আছে।
আগে জেনে আসুন। তারপরে কথা বলা যাবে।
০৮ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:৪৭
লেখক বলেছেন: আপনি নাজিমউদ্দীনের সাথে আগে বোঝাপোড়া করেন।
আপনার জ্ঞানই শিশুতোষ মনে হচ্ছে !
বারবার অফ টপিকে জাচ্ছেন কেন নইলে ?
আপনার জ্ঞানই শিশুতোষ মনে হচ্ছে !
বারবার অফ টপিকে জাচ্ছেন কেন নইলে ?
২৪. ০৮ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:৪৩
পদ্মাচরের লাঠিয়াল বলেছেন: আলুচনা করতে হইলে আগে মাটি খাড়া করতে হয়, একটা কমন ফ্রেম অফ রেফারেন্স লাগে।
প্রকৃতির কি ইন্টেলিজেন্স আছে ?
প্রকৃতি বলতে কি বোঝাইতেছেন?(কোন সায়েন্সের আলোকে? পদার্থ, সমাজবিদ্যা, জীববিদ্যা, মনোবিদ্যা, মহাকাশবিদ্যা ইত্যাদি ইত্যাদির মইদ্যে কোনটা?)
ইন্টিলিজেন্স বলতে ঠিক কি বোঝাইতেছেন এবং কার আলোকে?
কোন কোন পস্টুলেটরে আপনি ঠিক ধইরা তারপরে এইসব সংগা/ডেফিনেশন ঠিক করতেছেন? তার পেছনে সায়েন্সের কোন অংশরে সাক্ষী মানতেছেন?
দর্শনের ইন্টিলিজেন্স আর প্রকৃতির সীমারেখা এক্কেরে সবকিছু থেইক্যাই ভিন্ন। আপনে কি দার্শনিক দৃষ্টিকোণ থেইক্যা এইটা বলতেছেন? কার উপ্রে দাড়াইয়া কইতাছেন, প্লেটোর সর্বপ্রাণবাদ? এরিস্টেটলের অভীক্ষাবাদ? সোফিস্ট দৃষ্টিভঙ্গী? হিউম,লক এর সংশয় বাদ? সার্ত্রের অস্তিত্ববাদ নাকি কিয়ের্কেগার্দের দর্শন? নাকি হাল আমলের বিবর্তনবাদী মনোবিদ্যা?
আগে পয়েন্ট অফ ভিউটা কিলিয়ার করেন, তারপরে বাতচিতের আশা রাখি।
ধইন্যাপাতা।
প্রকৃতির কি ইন্টেলিজেন্স আছে ?
প্রকৃতি বলতে কি বোঝাইতেছেন?(কোন সায়েন্সের আলোকে? পদার্থ, সমাজবিদ্যা, জীববিদ্যা, মনোবিদ্যা, মহাকাশবিদ্যা ইত্যাদি ইত্যাদির মইদ্যে কোনটা?)
ইন্টিলিজেন্স বলতে ঠিক কি বোঝাইতেছেন এবং কার আলোকে?
কোন কোন পস্টুলেটরে আপনি ঠিক ধইরা তারপরে এইসব সংগা/ডেফিনেশন ঠিক করতেছেন? তার পেছনে সায়েন্সের কোন অংশরে সাক্ষী মানতেছেন?
দর্শনের ইন্টিলিজেন্স আর প্রকৃতির সীমারেখা এক্কেরে সবকিছু থেইক্যাই ভিন্ন। আপনে কি দার্শনিক দৃষ্টিকোণ থেইক্যা এইটা বলতেছেন? কার উপ্রে দাড়াইয়া কইতাছেন, প্লেটোর সর্বপ্রাণবাদ? এরিস্টেটলের অভীক্ষাবাদ? সোফিস্ট দৃষ্টিভঙ্গী? হিউম,লক এর সংশয় বাদ? সার্ত্রের অস্তিত্ববাদ নাকি কিয়ের্কেগার্দের দর্শন? নাকি হাল আমলের বিবর্তনবাদী মনোবিদ্যা?
আগে পয়েন্ট অফ ভিউটা কিলিয়ার করেন, তারপরে বাতচিতের আশা রাখি।
ধইন্যাপাতা।
০৮ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:৫২
লেখক বলেছেন: আজব - প্রকৃতি বলতে আমি কি বুঝাচ্ছি মানে টা কি ?
এই শব্দ তো আপনারা নাস্তিকরা ব্যবহার করেন।
আমিইতো জানতে চাইলাম প্রকৃতি বলতে কি বোঝেন?
হায় ঈশ্বর বললো প্রকৃতি বলতে পৃথিবী - মহাবিশ্ব সব।
আমি বললাম অ্যাস্ট্রো-ফিজিক্স অনুযায়ী না সাহিত্য দিয়ে।
যাইহোক আপনি কোন প্রকৃতি বোঝেন সেটা আপনিই বলবেন- যেই প্রকৃতি সবকিছু সৃষ্টি করেছেন।
আর ইন্টেলিজেন্সের ব্যাপারে ১ নং কমেন্ট দেখেন।
আপনি সরাসরি কমেন্টে চলে আসছেন।আগের কমেন্ট গুলো দেখেন নাই , কমপক্ষে হায় ঈশ্বর , আরিফুর রহমান আর নাজিমউদ্দীনের কমেন্ট ফলো করেন যেহেতু তারা আপনার কমরেড
এই শব্দ তো আপনারা নাস্তিকরা ব্যবহার করেন।
আমিইতো জানতে চাইলাম প্রকৃতি বলতে কি বোঝেন?
হায় ঈশ্বর বললো প্রকৃতি বলতে পৃথিবী - মহাবিশ্ব সব।
আমি বললাম অ্যাস্ট্রো-ফিজিক্স অনুযায়ী না সাহিত্য দিয়ে।
যাইহোক আপনি কোন প্রকৃতি বোঝেন সেটা আপনিই বলবেন- যেই প্রকৃতি সবকিছু সৃষ্টি করেছেন।
আর ইন্টেলিজেন্সের ব্যাপারে ১ নং কমেন্ট দেখেন।
আপনি সরাসরি কমেন্টে চলে আসছেন।আগের কমেন্ট গুলো দেখেন নাই , কমপক্ষে হায় ঈশ্বর , আরিফুর রহমান আর নাজিমউদ্দীনের কমেন্ট ফলো করেন যেহেতু তারা আপনার কমরেড
২৬. ০৮ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:৫৯
হায় ঈশ্বর! বলেছেন: আপনি ঠিক কি জানতে চাচ্ছেন বা কি জানাতে চাচ্ছেন . আর্তিফিসিয়াল বুদ্ধিমত্তা সম্পর্কে ওই লিঙ্কে মেইন পেইজর লিঙ্ক দেয়া আছে . আপনি যেহেতু বলেছেন আপনি জানতে চাচ্ছেন সেহেতু ওই লিঙ্ক দিয়েছিলাম . আপনি অ্যাস্ট্রো ফিজিক্স এর উদাহরণ দিলেন এখন যার বেশিরভাগ হলো তত্ব . সেরকম বিবর্তন বাদ একটা তত্ব কিন্তু অনেক জোরালো . ত্যানা পেচানো শব্দ উইথড্র করার জন্যে খুশি হলাম .আলোচনা পোষ্টে আমরা জানতে এবং জানাতে এসেছি . আমার লিঙ্কে বুদ্ধিমত্তার একটি সামগ্রিক সংঘ দেয়া আছে .
০৯ ই জুন, ২০১০ রাত ১২:০২
লেখক বলেছেন: এবার আপনাকে একটা কথা বলি ।
এই যে আপনি আমার সাথে যুক্তি -তর্ক - তথ্য- উপাত্ত দিয়ে এই বিষয়ে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছেন এটাই হলো ইন্টেলিজেন্স- উইকিপিডিয়ায় আর যেতে হবেনা ইন্টেলিজেন্সের সংগা জানতে
এবার বলেন প্রকৃতির কি ইন্টেলিজেন্স আছে ?
এই যে আপনি আমার সাথে যুক্তি -তর্ক - তথ্য- উপাত্ত দিয়ে এই বিষয়ে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছেন এটাই হলো ইন্টেলিজেন্স- উইকিপিডিয়ায় আর যেতে হবেনা ইন্টেলিজেন্সের সংগা জানতে
এবার বলেন প্রকৃতির কি ইন্টেলিজেন্স আছে ?
২৭. ০৯ ই জুন, ২০১০ রাত ১২:০৭
পদ্মাচরের লাঠিয়াল বলেছেন: আমি এখন পর্যন্ত কোনো আলোচনাই শুরু করি নাই, কারণ আগে আপনার মানদন্ডটা জানা জরুরী। কে কি বোঝে সেইটা আমার মাথাব্যথা না কারণ আমি তাদের লগে আলুচনা করতাছি না, আমি আলুচনা যার লগে করতাছি তার পয়েন্ট অফ ভিউটা আগে জানা জরুরী। প্রত্যকেই তার নিজের পয়েন্ট অফ ভিউতে এক্কেরে সঠিক হইতে পারে, সার্ব্জনীন সঠিকতা ডিপেন্ড করে কমন ফ্রেম অফ রেফারেন্সে। তা না হইলে ব্যাপারটা হাস্যকর হইয়া যায়। একটা এনালজি দেই।
প্রশ্ন- ঘোড়ার ডিম সম্ভব কিনা?
উত্তরঃ
১। সম্ভব-(ফ্রেম অফ রেফারেন্স- শিশুতোষ রূপকথা এবং তাতে বিশ্বাস।)
২। অসম্ভব-(ফ্রেম অফ রেফারেন্স- ঘোড়াশালের অশিক্ষিত গাড়োয়ান।)
৩। সম্ভব- (ফ্রেম অফ রেফারেন্স- মেডিকেল এবং জীববিজ্ঞান।)
এইখানে প্রত্যেকেই সঠিক। কিন্তু তাগো লগে আলুচনা করা বৃথা, কারণ কেউই কমন গ্রাউন্ডে খাড়ায় নাই। আর লজিকের মৌলিক নিয়মানুযায়ী প্রশ্ন উত্থাপন কারীরেই তার ভিউপয়েন্ট কিলিয়ার করতে হয়। অন্য কেউ তার জন্য আগাইয়া আইসা কিলিয়ার কইরা আলুচনা করবে না। আপনারে জীববিজ্ঞানের আলোকে উত্তর দিলে আপনি যদি পিছলাইয়া চইলা যান মহাকাশবিদ্যায়(সসীম/অসীম) সেইখান থেইক্যা লাফ দিয়া আবার পদার্থবিদ্যায়(স্ট্রিং থিওরী) আবার বিবর্তনবিদ্যার দরজায় আওয়াজ দ্যান(প্রকৃতির বিবর্তন) মাঝখানে আবার মনোবিদ্যায় ঘোরাঘুরি করেন(বুদ্ধিমত্তা) এবং লাস্টে থিয়োলজি(ধর্মবিদ্যার) এর তালগাছ ধইরা বইসা থাকেন তাইলে প্রচুর পরিমাণে ক্যাচাল এবং বিনোদন লাভ হইতে পারে, মাগার আলোচনার আ ও হইবো না। এবং এইখানে দার্শনিক স্ট্যান্ডপয়েন্টও অসম্ভব জরুরী; কারণ আপনে কি চোখে দেখতাছেন তা এইটা পরিষ্কার কইরা দিবো।
এর চাইতে বেশি কিলিয়ার করার ক্ষমতা আমার নাই। আমার আগের কমেন্টের প্রশ্নগুলার উত্তর দয়া কইরা না পিছলাইয়া দেন, তারপরে আলুচনা হবে, না দিলে ওই ঘোড়ার ডিমের মতোই আলুনা হইবো।
আবারও ধইন্যাপাতা।
প্রশ্ন- ঘোড়ার ডিম সম্ভব কিনা?
উত্তরঃ
১। সম্ভব-(ফ্রেম অফ রেফারেন্স- শিশুতোষ রূপকথা এবং তাতে বিশ্বাস।)
২। অসম্ভব-(ফ্রেম অফ রেফারেন্স- ঘোড়াশালের অশিক্ষিত গাড়োয়ান।)
৩। সম্ভব- (ফ্রেম অফ রেফারেন্স- মেডিকেল এবং জীববিজ্ঞান।)
এইখানে প্রত্যেকেই সঠিক। কিন্তু তাগো লগে আলুচনা করা বৃথা, কারণ কেউই কমন গ্রাউন্ডে খাড়ায় নাই। আর লজিকের মৌলিক নিয়মানুযায়ী প্রশ্ন উত্থাপন কারীরেই তার ভিউপয়েন্ট কিলিয়ার করতে হয়। অন্য কেউ তার জন্য আগাইয়া আইসা কিলিয়ার কইরা আলুচনা করবে না। আপনারে জীববিজ্ঞানের আলোকে উত্তর দিলে আপনি যদি পিছলাইয়া চইলা যান মহাকাশবিদ্যায়(সসীম/অসীম) সেইখান থেইক্যা লাফ দিয়া আবার পদার্থবিদ্যায়(স্ট্রিং থিওরী) আবার বিবর্তনবিদ্যার দরজায় আওয়াজ দ্যান(প্রকৃতির বিবর্তন) মাঝখানে আবার মনোবিদ্যায় ঘোরাঘুরি করেন(বুদ্ধিমত্তা) এবং লাস্টে থিয়োলজি(ধর্মবিদ্যার) এর তালগাছ ধইরা বইসা থাকেন তাইলে প্রচুর পরিমাণে ক্যাচাল এবং বিনোদন লাভ হইতে পারে, মাগার আলোচনার আ ও হইবো না। এবং এইখানে দার্শনিক স্ট্যান্ডপয়েন্টও অসম্ভব জরুরী; কারণ আপনে কি চোখে দেখতাছেন তা এইটা পরিষ্কার কইরা দিবো।
এর চাইতে বেশি কিলিয়ার করার ক্ষমতা আমার নাই। আমার আগের কমেন্টের প্রশ্নগুলার উত্তর দয়া কইরা না পিছলাইয়া দেন, তারপরে আলুচনা হবে, না দিলে ওই ঘোড়ার ডিমের মতোই আলুনা হইবো।
আবারও ধইন্যাপাতা।
০৯ ই জুন, ২০১০ রাত ১২:১৭
লেখক বলেছেন: তাহলে ইন্টেলিজেন্সের ব্যাপারটা ক্লীয়ার করি!
এই যে আপনি এতকিছু বোঝেন , এত যুক্তি- তর্ক- তথ্য- উপাত্ত এত কিছু দিয়ে আপনার বিশেষ কোন মস্তিষ্ক জাত ক্ষমতা দিয়ে আমার সাথে আলোচনা টা চালিয়ে যাচ্ছেন এটাই ইন্টেলিজেন্স!
প্রকৃতি বলতে আপনারা নাস্তিকরা যেই প্রকৃতিকে ধরে নেন সব সৃষ্টি র ক্যারিয়ার , ক্রিয়েটর সেটাই আমি ধরে নিচ্ছি।
এবার বলেন প্রকৃতির ইন্টেলিজেন্স আছে কিনা?
এই যে আপনি এতকিছু বোঝেন , এত যুক্তি- তর্ক- তথ্য- উপাত্ত এত কিছু দিয়ে আপনার বিশেষ কোন মস্তিষ্ক জাত ক্ষমতা দিয়ে আমার সাথে আলোচনা টা চালিয়ে যাচ্ছেন এটাই ইন্টেলিজেন্স!
প্রকৃতি বলতে আপনারা নাস্তিকরা যেই প্রকৃতিকে ধরে নেন সব সৃষ্টি র ক্যারিয়ার , ক্রিয়েটর সেটাই আমি ধরে নিচ্ছি।
এবার বলেন প্রকৃতির ইন্টেলিজেন্স আছে কিনা?
২৮. ০৯ ই জুন, ২০১০ রাত ১২:০৯
চয়নিকা বলেছেন: নাস্তিকদের কে একটা মজার জায়গায় ফেলতে পেরে খুবই আনন্দিত মনে হচ্ছে অনেককে....কিন্তু আপনার প্রশ্নের একটা খুব সহজ ফাকিঁ আছে.....
আপনার প্রশ্ন দেখলাম ২ টা
১) প্রকৃতির কি ইন্টিলিজেন্স আছে?
২) প্রকৃতি কি সসীম না অসীম ?
একটা কথা বলে নেই যে সসীম বা অসীম মাপার জন্য আপনার মাপকাঠি কি?
এ ধরণের প্রশ্নের উত্তরের আগে অবশ্যই মাপকাঠি বা সীমারেখা ঠিক করা লাগে....বুঝতে না পারলে ৯ম-দশম শ্রেণীর বিজ্ঞান বইটি দেখুন। যেমন, আজ থেকে এক হাজার বছর আগে স্পেনিয়ার্ডরা জানতইনা আমেরিকার অবস্থান; সুতরাং তারা যদি আমেরিকার অংশটিকে অসীম ধরে নেয় তাদের দোষ দেয়ার কি কোন কারণ আছে?
আপনার কাছে এখন পৃথিবী আর সৌরজগত নিয়ে অনেক জ্ঞান আছে....তাই আপনার পৃথিবী সসীম....কিন্তু এরিস্টটলের আমল থেকে এই সেদিন পর্যন্ত পোপরা দাবী করতেন (আস্তিকদের এখনো অনেকেই বিশ্বাস করেন) সূর্য পৃথিবীর চারপাশে ঘোরে। এবং পৃথিবীর ক্ষমতার কোনো সীমা পরিসীমা নেই। অর্থ - পৃথিবী অসীম।
এখন আপনার কাছে প্রশ্ন পৃথিবী অসীম কি সসীম....আপনার কাছে কোনো গ্রহনযোগ্য ব্যাখ্যা আছে? আপনার কি মনে হয়, সৃষ্টিকর্তা অসীম না সসীম? যদি বলেন বিশ্বাসই সব...যুক্তি মিছে তাহলে আমি অযথাই সময় নষ্ট করলাম...
আমি নাস্তিক কিনা জানিনা, তবে নিশ্চিতভাবেই আস্তিক নই
এবং আমার মাপকাঠি বিজ্ঞান, যুক্তি-বিশ্লেষণ।
মন্তব্যর একজন দেখলাম বিবর্তনবাদ নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন? আফসোস আমরা এখনো এতই পেছনে পড়ে আছি যে মুসা ইব্রাহিমকে এভারেস্ট চূড়ায় উঠতে হয় স্বাধীনতার ৪০ বছরের সময়। আমি যথাসম্ভব বিনয়ের সাথে জানাতে চাই প্লিজ, ভালো করে অরিজিন অব স্পিসিসটা একবার পড়ুন, আপনার ধারণার সাথে কোথায় কেন অমিল ধরতে পারবেন..শুধু ১টা তথ্য দেই আমাদের মত দেশ এবং ব্যর্থ পাকিস্তান রাষ্ট্র ছাড়া কোথাও বিবর্তনবাদের বিরুদ্ধে অযথা হাস্যকর হাস্যকর যুক্তি দাড় করানো হয় না, এমনকি ইসলামী প্রজাতন্ত্র খোদ ইরানেও এ বিষয়টিকে অবধারিত মেনেই পড়ানো হয়।
এবার আপনার ১ম প্রশ্নটির সহজ উত্তর দেয়ার চেষ্টা করব। ইন্টিলিজেন্সের কি মানে আপনি বুঝছেন, তা আমি নিশ্চিত নই, তবে বুদ্ধিমত্তার সাথে প্রয়োজনীয়তার একটা গভীর যোগসূত্র আছে। প্রয়োজনহীন কোন জ্ঞানকে বুদ্ধমত্তা বলে স্বীকৃতি দেয়ার কোনো মানে হয় না। সে বিবেচনায় প্রকৃতির প্রয়োজনীয়তা আছে, সেজন্য সে বিবর্তিত হয়। প্রথাগত ঈশ্বরের সঙ্গে এখানে প্রকৃতির একটা সুবিশাল পার্থক্য আছে। ঈশ্বরদের খেয়াল খুশিমত সব হয়, আর প্রকৃতিকে প্রয়োজনের নিমিত্তে সবকিছু তৈরি করে নিতে হয়।
একজন আবার দাবি করলেন কেন অন্যান্য গ্রহ পৃথিবীর মত হলোনা, আমারো খুব জানতে ইচ্ছে করে কেন সব মানুষ একই রংয়ের, একই ভাষার, একই দৈহিক গড়নের একই আচরণের কেন হল না ... ঈশ্বর বিশ্বাসীরা জানাবেন আশা করি....
ইতিমধ্যেই চলছে মানব ক্লোনিং, চলছে কৃত্রিম পৃথিবী বানানোর চেষ্টা, আপনাদের জীবদ্দশায় নিশ্চিতভাবেই আপনি-আমি টপকে যাচ্ছি অসীম ঈশ্বরের যাবতীয় আধ্যাত্মিক কাজ...................ঈশ্বর বিশ্বাস দিয়ে এ চলমান অগ্রযাত্রাকে কোনভাবেই আর মনে হয় স্থির করা সম্ভব হচ্ছে না।
আরেকটা কথা নাস্তিকদের উদ্দেশ্যে প্রশ্ন ছুঁড়ে দিয়ে দেখলেন, কোনো রিপ্লাই নাই....কেন জানি মনে হল খুব আহ্লাদিতও হয়েছেন....সত্যি বলতে কি এ বিষয় নিয়ে নিরন্তর তর্ক-বিতর্ক পড়াশোনা জানা মানুষের কাছে এখন নিরর্থক মনে হয়। আফ্রিকায় এখনো কিছু মানুষ আছে জংলী জীবন-যাপনে যাদের অকৃত্রিম বিশ্বাস, তাদের ধর্মবিশ্বাস যেমন টলানো যাবে না, তেমনি উপমহাদেশীয় আস্তিকদেরও (বিশেষত মুসলমানদের) একটা অংশকেও তাই।
তবে ভয়াবহ আশার কথা এ ধরনের অংশের সংখ্যা জ্যামিতিক হারে কমছে।
আপনার প্রশ্ন দেখলাম ২ টা
১) প্রকৃতির কি ইন্টিলিজেন্স আছে?
২) প্রকৃতি কি সসীম না অসীম ?
একটা কথা বলে নেই যে সসীম বা অসীম মাপার জন্য আপনার মাপকাঠি কি?
এ ধরণের প্রশ্নের উত্তরের আগে অবশ্যই মাপকাঠি বা সীমারেখা ঠিক করা লাগে....বুঝতে না পারলে ৯ম-দশম শ্রেণীর বিজ্ঞান বইটি দেখুন। যেমন, আজ থেকে এক হাজার বছর আগে স্পেনিয়ার্ডরা জানতইনা আমেরিকার অবস্থান; সুতরাং তারা যদি আমেরিকার অংশটিকে অসীম ধরে নেয় তাদের দোষ দেয়ার কি কোন কারণ আছে?
আপনার কাছে এখন পৃথিবী আর সৌরজগত নিয়ে অনেক জ্ঞান আছে....তাই আপনার পৃথিবী সসীম....কিন্তু এরিস্টটলের আমল থেকে এই সেদিন পর্যন্ত পোপরা দাবী করতেন (আস্তিকদের এখনো অনেকেই বিশ্বাস করেন) সূর্য পৃথিবীর চারপাশে ঘোরে। এবং পৃথিবীর ক্ষমতার কোনো সীমা পরিসীমা নেই। অর্থ - পৃথিবী অসীম।
এখন আপনার কাছে প্রশ্ন পৃথিবী অসীম কি সসীম....আপনার কাছে কোনো গ্রহনযোগ্য ব্যাখ্যা আছে? আপনার কি মনে হয়, সৃষ্টিকর্তা অসীম না সসীম? যদি বলেন বিশ্বাসই সব...যুক্তি মিছে তাহলে আমি অযথাই সময় নষ্ট করলাম...
আমি নাস্তিক কিনা জানিনা, তবে নিশ্চিতভাবেই আস্তিক নই
এবং আমার মাপকাঠি বিজ্ঞান, যুক্তি-বিশ্লেষণ।
মন্তব্যর একজন দেখলাম বিবর্তনবাদ নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন? আফসোস আমরা এখনো এতই পেছনে পড়ে আছি যে মুসা ইব্রাহিমকে এভারেস্ট চূড়ায় উঠতে হয় স্বাধীনতার ৪০ বছরের সময়। আমি যথাসম্ভব বিনয়ের সাথে জানাতে চাই প্লিজ, ভালো করে অরিজিন অব স্পিসিসটা একবার পড়ুন, আপনার ধারণার সাথে কোথায় কেন অমিল ধরতে পারবেন..শুধু ১টা তথ্য দেই আমাদের মত দেশ এবং ব্যর্থ পাকিস্তান রাষ্ট্র ছাড়া কোথাও বিবর্তনবাদের বিরুদ্ধে অযথা হাস্যকর হাস্যকর যুক্তি দাড় করানো হয় না, এমনকি ইসলামী প্রজাতন্ত্র খোদ ইরানেও এ বিষয়টিকে অবধারিত মেনেই পড়ানো হয়।
এবার আপনার ১ম প্রশ্নটির সহজ উত্তর দেয়ার চেষ্টা করব। ইন্টিলিজেন্সের কি মানে আপনি বুঝছেন, তা আমি নিশ্চিত নই, তবে বুদ্ধিমত্তার সাথে প্রয়োজনীয়তার একটা গভীর যোগসূত্র আছে। প্রয়োজনহীন কোন জ্ঞানকে বুদ্ধমত্তা বলে স্বীকৃতি দেয়ার কোনো মানে হয় না। সে বিবেচনায় প্রকৃতির প্রয়োজনীয়তা আছে, সেজন্য সে বিবর্তিত হয়। প্রথাগত ঈশ্বরের সঙ্গে এখানে প্রকৃতির একটা সুবিশাল পার্থক্য আছে। ঈশ্বরদের খেয়াল খুশিমত সব হয়, আর প্রকৃতিকে প্রয়োজনের নিমিত্তে সবকিছু তৈরি করে নিতে হয়।
একজন আবার দাবি করলেন কেন অন্যান্য গ্রহ পৃথিবীর মত হলোনা, আমারো খুব জানতে ইচ্ছে করে কেন সব মানুষ একই রংয়ের, একই ভাষার, একই দৈহিক গড়নের একই আচরণের কেন হল না ... ঈশ্বর বিশ্বাসীরা জানাবেন আশা করি....
ইতিমধ্যেই চলছে মানব ক্লোনিং, চলছে কৃত্রিম পৃথিবী বানানোর চেষ্টা, আপনাদের জীবদ্দশায় নিশ্চিতভাবেই আপনি-আমি টপকে যাচ্ছি অসীম ঈশ্বরের যাবতীয় আধ্যাত্মিক কাজ...................ঈশ্বর বিশ্বাস দিয়ে এ চলমান অগ্রযাত্রাকে কোনভাবেই আর মনে হয় স্থির করা সম্ভব হচ্ছে না।
আরেকটা কথা নাস্তিকদের উদ্দেশ্যে প্রশ্ন ছুঁড়ে দিয়ে দেখলেন, কোনো রিপ্লাই নাই....কেন জানি মনে হল খুব আহ্লাদিতও হয়েছেন....সত্যি বলতে কি এ বিষয় নিয়ে নিরন্তর তর্ক-বিতর্ক পড়াশোনা জানা মানুষের কাছে এখন নিরর্থক মনে হয়। আফ্রিকায় এখনো কিছু মানুষ আছে জংলী জীবন-যাপনে যাদের অকৃত্রিম বিশ্বাস, তাদের ধর্মবিশ্বাস যেমন টলানো যাবে না, তেমনি উপমহাদেশীয় আস্তিকদেরও (বিশেষত মুসলমানদের) একটা অংশকেও তাই।
তবে ভয়াবহ আশার কথা এ ধরনের অংশের সংখ্যা জ্যামিতিক হারে কমছে।
০৯ ই জুন, ২০১০ রাত ১২:৩৩
লেখক বলেছেন: প্রাইম প্রশ্ন : প্রকৃতির ইন্টেলিজেন্স আছে কিনা?
অক্সিলিয়ারী প্রশ্ন: মহাবিশ্ব অসীম না সসীম
মহাবিশ্ব অসীম না সসীম সেটাব ব্যাখ্যা ম্যাটেরিয়ালিস্টিক ,আজ পর্যন্ত মহাবিশ্ব মন্দল প্রসারিত হতে হতে কোন দেয়ালে গিয়ে ঠেকেনি , যদি ঠেকতো তাহলেও প্রশ্ন ঐ দেয়াল বা অবস্ট্যাকলের পেছনে কি আছে ?
দেয়াল আছে বা নাই - এই মহাবিশ্বমন্ডলের সবকিছু ফিজিক্সের ভাষা সূত্র মেনে চলে !
একটা ইন্টেলিজেন্স এর এন্জ্ঞিনিয়ারিং ছাড়া এইভাবে সবকিছু কে সূত্র মানানো কিভাবে সম্ভব ?
ইন্জ্ঞিনের স্ট্রোক কতটুকু হবে সেটাতো এন্জ্ঞিনিয়ারের ডিজাইন অনুযায়ীই ঠিক হয় নাকি ?
আর এই ডিজাইনটা এন্জ্ঞিনিয়ারের ইন্টেলিজেন্স থেকে আসে!
ইন্টেলিজেন্স অ্যাবস্ট্রাক্ট বিষয় । সেটার কোন অসীম -সসীম নাই।
সে কারনেই ওটা গুরুত্বপূর্ণ
তাহলে ইন্টেলিজেন্সের ব্যাপারটা ক্লীয়ার করি!
এই যে আপনি এতকিছু বোঝেন , এত যুক্তি- তর্ক- তথ্য- উপাত্ত এত কিছু দিয়ে আপনার বিশেষ কোন মস্তিষ্ক জাত ক্ষমতা দিয়ে আমার সাথে আলোচনা টা চালিয়ে যাচ্ছেন এটাই ইন্টেলিজেন্স!
প্রকৃতি বলতে আপনাদের কেউ বলছেন সামগ্রীক ভাবে প্রকৃতির কোন ইন্টেলিজেন্স নেই , কেউ বলছেন জড় এবং জীবের সমন্বয়ে প্রকৃতি , কেউ বলছেন প্রকৃতির ইন্টেলিজেন্স তার জীব অংশের প্রান।
আপনি কি বলতে চান আমি আপনাকে ঠিক যেভাবে চোখে আংগুল দিয়ে দেখালাম কোনটা ইন্টেলিজেন্স সেই অনুযায়ী ?
নাস্তিকদের কে হারানোর কোন বিষয়না এটা ।
মিথ্যা দিয়ে ঢাকা পড়ে থাকবো কেন ?
কার টা সত্যি সেটা যাচাই করি ।
বিবর্তনবাদ নিয়ে অন্য সময় আলোচনা করা যাবে।
অক্সিলিয়ারী প্রশ্ন: মহাবিশ্ব অসীম না সসীম
মহাবিশ্ব অসীম না সসীম সেটাব ব্যাখ্যা ম্যাটেরিয়ালিস্টিক ,আজ পর্যন্ত মহাবিশ্ব মন্দল প্রসারিত হতে হতে কোন দেয়ালে গিয়ে ঠেকেনি , যদি ঠেকতো তাহলেও প্রশ্ন ঐ দেয়াল বা অবস্ট্যাকলের পেছনে কি আছে ?
দেয়াল আছে বা নাই - এই মহাবিশ্বমন্ডলের সবকিছু ফিজিক্সের ভাষা সূত্র মেনে চলে !
একটা ইন্টেলিজেন্স এর এন্জ্ঞিনিয়ারিং ছাড়া এইভাবে সবকিছু কে সূত্র মানানো কিভাবে সম্ভব ?
ইন্জ্ঞিনের স্ট্রোক কতটুকু হবে সেটাতো এন্জ্ঞিনিয়ারের ডিজাইন অনুযায়ীই ঠিক হয় নাকি ?
আর এই ডিজাইনটা এন্জ্ঞিনিয়ারের ইন্টেলিজেন্স থেকে আসে!
ইন্টেলিজেন্স অ্যাবস্ট্রাক্ট বিষয় । সেটার কোন অসীম -সসীম নাই।
সে কারনেই ওটা গুরুত্বপূর্ণ
তাহলে ইন্টেলিজেন্সের ব্যাপারটা ক্লীয়ার করি!
এই যে আপনি এতকিছু বোঝেন , এত যুক্তি- তর্ক- তথ্য- উপাত্ত এত কিছু দিয়ে আপনার বিশেষ কোন মস্তিষ্ক জাত ক্ষমতা দিয়ে আমার সাথে আলোচনা টা চালিয়ে যাচ্ছেন এটাই ইন্টেলিজেন্স!
প্রকৃতি বলতে আপনাদের কেউ বলছেন সামগ্রীক ভাবে প্রকৃতির কোন ইন্টেলিজেন্স নেই , কেউ বলছেন জড় এবং জীবের সমন্বয়ে প্রকৃতি , কেউ বলছেন প্রকৃতির ইন্টেলিজেন্স তার জীব অংশের প্রান।
আপনি কি বলতে চান আমি আপনাকে ঠিক যেভাবে চোখে আংগুল দিয়ে দেখালাম কোনটা ইন্টেলিজেন্স সেই অনুযায়ী ?
নাস্তিকদের কে হারানোর কোন বিষয়না এটা ।
মিথ্যা দিয়ে ঢাকা পড়ে থাকবো কেন ?
কার টা সত্যি সেটা যাচাই করি ।
বিবর্তনবাদ নিয়ে অন্য সময় আলোচনা করা যাবে।
২৯. ০৯ ই জুন, ২০১০ রাত ১২:১৭
হায় ঈশ্বর! বলেছেন: আগেই বলেছি সবকিছুর উত্তর হ্যা বা না হয় না . আর আপনি যদি বলেন প্রকৃতির ডিসিসন নেয়ার ক্ষমতা আছে নাকি! বা বুদ্ধিমত্তা আছে নাকি ..সেটা সবসময়ই নির্ভর করে . জীব প্রকৃতির একটা অংশের বুদ্ধিমত্তা প্রদর্শন করে . জর প্রকৃতি করে না .
যেমন ধরেন আপনি আমাকে বললেন আমি ভালো মানুষ নাকি খারাপ মানুষ ? আমি যদি বলি ভালো মানুষ সেটাও সত্য আবার যদি বলি খারাপ সেটাও সত্য . এই উত্তর হ্যা বা না দিয়ে হয় না .
আর আপনাকে ওই লিঙ্ক আমি দিয়েছি কারন মনে হয়েছিলো আপনি ডিটেইলস জানতে চাচ্ছেন .
যেমন ধরেন আপনি আমাকে বললেন আমি ভালো মানুষ নাকি খারাপ মানুষ ? আমি যদি বলি ভালো মানুষ সেটাও সত্য আবার যদি বলি খারাপ সেটাও সত্য . এই উত্তর হ্যা বা না দিয়ে হয় না .
আর আপনাকে ওই লিঙ্ক আমি দিয়েছি কারন মনে হয়েছিলো আপনি ডিটেইলস জানতে চাচ্ছেন .
৩১. ০৯ ই জুন, ২০১০ রাত ১২:২২
বৃত্তবন্দী বলেছেন: কমেন্টের উত্তর ইত্যাদির পরিপ্রেক্ষিতে দেখলাম আপনারা আস্তিকরা প্রকৃতি শব্দটা ব্যবহার করেন না, সেক্ষেত্রে ন্যাচার "Nature" শব্দটা বললে আপনারা কি বোঝেন?
আর একটা বিষয় পরিষ্কার করি, প্রকৃতি সৃষ্টি করেছে সেটা কোন নাস্তিক বলেছে আমাকে একটু বলবেন? আমি তো জানি নাস্তিকরা বলে প্রাকৃতিক নিয়মের [নাজিমউদ্দিনের বলা প্রকৃতি পদার্থবিদ্যার কিছু সূত্র স্ট্রিক্টলি মেনে চলে ] ভেতরে থেকে, সেটার বিভিন্ন পার্মু-কম্বির ভেতর দিয়ে প্রাণের উদ্ভব বা অন্যান্য জড় পদার্থের উদ্ভব ঘটেছে। আপনার দৃষ্টিতে সেটাকে সৃষ্টি ভেবে আনন্দিত হতে পারেন, কিন্তু আমরা সেটাকে সৃষ্টি বলি না, আমরা সেটাকে উদ্ভব বলি।
ধন্যবা...
আর একটা বিষয় পরিষ্কার করি, প্রকৃতি সৃষ্টি করেছে সেটা কোন নাস্তিক বলেছে আমাকে একটু বলবেন? আমি তো জানি নাস্তিকরা বলে প্রাকৃতিক নিয়মের [নাজিমউদ্দিনের বলা প্রকৃতি পদার্থবিদ্যার কিছু সূত্র স্ট্রিক্টলি মেনে চলে ] ভেতরে থেকে, সেটার বিভিন্ন পার্মু-কম্বির ভেতর দিয়ে প্রাণের উদ্ভব বা অন্যান্য জড় পদার্থের উদ্ভব ঘটেছে। আপনার দৃষ্টিতে সেটাকে সৃষ্টি ভেবে আনন্দিত হতে পারেন, কিন্তু আমরা সেটাকে সৃষ্টি বলি না, আমরা সেটাকে উদ্ভব বলি।
ধন্যবা...
০৯ ই জুন, ২০১০ রাত ১২:৪৩
লেখক বলেছেন: আস্তিকরা প্রকৃতি বলতে সমগ্র পৃথিবী পরিমন্ডল অঝে এবং এইজন সুপার ইন্টেলিজেন্সধারী এই প্রকৃতি এবং সব মহাবিশ্ব মন্দল সৃষ্টি করেছেন বলে বিশ্বাস করে।
নাস্তিকরা এই ধরনের কথা অনেকবার বলেছে যে প্রকৃতিই সৃষ্টি করে সবকিছু। আপনার চোখে না পড়লে দুঃখিত।
নাজিমউদ্দীন কি বলেছেন সেটার ব্যাখ্যা উনিই ভালো দিতে পারবেন।
নাজিমউদ্দীন প্রানের কথা বলেছেন এবং সেটার মাধ্যমে প্রকৃতি কথা বলে , মেসেজ পাঠায় বলেছেন।
আপনার ব্যাখ্যা অনুযায়ী প্রান কি ?
ঘুমন্ত আর মৃত মানুষের পার্থক্য কি ?
মৃত মানুষের হার্টকে ইলেক্ট্রোচার্জ করে জীবিত মানুষের হার্টের মত ফাংশন করানো যায়?
তাহলে তাকে মৃত বলা হবে কেন ?
তার সাথে জীবিত মানুষের পার্থক্য কি ?
নাস্তিকরা এই ধরনের কথা অনেকবার বলেছে যে প্রকৃতিই সৃষ্টি করে সবকিছু। আপনার চোখে না পড়লে দুঃখিত।
নাজিমউদ্দীন কি বলেছেন সেটার ব্যাখ্যা উনিই ভালো দিতে পারবেন।
নাজিমউদ্দীন প্রানের কথা বলেছেন এবং সেটার মাধ্যমে প্রকৃতি কথা বলে , মেসেজ পাঠায় বলেছেন।
আপনার ব্যাখ্যা অনুযায়ী প্রান কি ?
ঘুমন্ত আর মৃত মানুষের পার্থক্য কি ?
মৃত মানুষের হার্টকে ইলেক্ট্রোচার্জ করে জীবিত মানুষের হার্টের মত ফাংশন করানো যায়?
তাহলে তাকে মৃত বলা হবে কেন ?
তার সাথে জীবিত মানুষের পার্থক্য কি ?
৩২. ০৯ ই জুন, ২০১০ রাত ১২:২৩
শিক কাবাব বলেছেন:
নাস্তিকেরা উত্তর লাগাও।
বিবর্তন তো নেগেটিভও হতে পারতো। যেমন বান্দর বিবর্তন হতে হতে আরো ছোট যেমন ইন্দুরের সাইজ হয়ে গেছে। পৃথিবী যে তাপমাত্রায় ছিল তা বৃদ্ধি পেতে পেতে প্রাণী বাসের অনুপযুক্ত হয়ে গেছে। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত বিবর্তনটা পজিটিভ কেন হল?
নাস্তিকেরা উত্তর লাগাও।
বিবর্তন তো নেগেটিভও হতে পারতো। যেমন বান্দর বিবর্তন হতে হতে আরো ছোট যেমন ইন্দুরের সাইজ হয়ে গেছে। পৃথিবী যে তাপমাত্রায় ছিল তা বৃদ্ধি পেতে পেতে প্রাণী বাসের অনুপযুক্ত হয়ে গেছে। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত বিবর্তনটা পজিটিভ কেন হল?
৩৩. ০৯ ই জুন, ২০১০ রাত ১২:২৭
রাজুবিডি বলেছেন: "দলীল প্রমানে নিমজ্জিত লোকের পা কাষ্ঠ নির্মিত, কাষ্ঠ নির্মিত পা শক্ত কিন্তু দুর্বল" আল্লামা জালাল উদ্দিন রুমি। ধর্ম এবং বিজ্ঞান একে অপরের প্রতিযোগী নয়। একটি বিশ্বাস অপরটি তত্ব। যারা সৃস্টি কর্তার অস্তিত্ব নেই এটি প্রমান করার জন্য বিভিন্ন তত্ত দিতে পেরে শান্তি অনুভব করেন তাদের জন্য উতসর্গ।
৩৪. ০৯ ই জুন, ২০১০ রাত ১২:২৯
হায় ঈশ্বর! বলেছেন: @শিক কাবাব .....আপনি যেভাবে উত্তর চাচ্ছেন মনে হয় আমরা আপনার বেয়ারা ! আপনি যদি ভালোভাবে কিছু জানতে চান তবে ভালোভাবে কিছু বলুন . নিদেনপক্ষে আপনার গুরু দাসত্বর থেকে ভদ্রতা বলে একটা ব্যপার আছে সেটা শিখুন
৩৫. ০৯ ই জুন, ২০১০ রাত ১২:৩৪
পদ্মাচরের লাঠিয়াল বলেছেন: সাত কাণ্ড রামায়ণ বুঝায়া সীতা কার বাপ!!!
এই যে আপনি এতকিছু বোঝেন , এত যুক্তি- তর্ক- তথ্য- উপাত্ত এত কিছু দিয়ে আপনার বিশেষ কোন মস্তিষ্ক জাত ক্ষমতা দিয়ে আমার সাথে আলোচনা টা চালিয়ে যাচ্ছেন এটাই ইন্টেলিজেন্স!
আপনার এই ডেফিনেশন কোন সায়েন্সের আলোকে? পদার্থ, সমাজবিদ্যা, জীববিদ্যা, মনোবিদ্যা, মহাকাশবিদ্যা ইত্যাদি ইত্যাদির মইদ্যে কোনটা?
প্রকৃতি বলতে আপনারা নাস্তিকরা যেই প্রকৃতিকে ধরে নেন সব সৃষ্টি র ক্যারিয়ার , ক্রিয়েটর সেটাই আমি ধরে নিচ্ছি।
নাস্তিকবিজ্ঞান ও প্রকৃতি টাইপের কুনো সায়েন্সের কতা আমার ইয়াদ নাই। কিলিয়ার করেন।
দর্শনের ইন্টিলিজেন্স আর প্রকৃতির সীমারেখা এক্কেরে সবকিছু থেইক্যাই ভিন্ন। আপনে কি দার্শনিক দৃষ্টিকোণ থেইক্যা এইটা বলতেছেন? কার উপ্রে দাড়াইয়া কইতাছেন, প্লেটোর সর্বপ্রাণবাদ? এরিস্টেটলের অভীক্ষাবাদ? সোফিস্ট দৃষ্টিভঙ্গী? হিউম,লক এর সংশয় বাদ? সার্ত্রের অস্তিত্ববাদ নাকি কিয়ের্কেগার্দের দর্শন? নাকি হাল আমলের বিবর্তনবাদী মনোবিদ্যা?
দোহাই লাগে, আর ত্যানা না পেঁচায়া সরাসরি উত্তর দ্যান গো ভাইডি। নাইলে কইলাম খেলুম না
এই যে আপনি এতকিছু বোঝেন , এত যুক্তি- তর্ক- তথ্য- উপাত্ত এত কিছু দিয়ে আপনার বিশেষ কোন মস্তিষ্ক জাত ক্ষমতা দিয়ে আমার সাথে আলোচনা টা চালিয়ে যাচ্ছেন এটাই ইন্টেলিজেন্স!
আপনার এই ডেফিনেশন কোন সায়েন্সের আলোকে? পদার্থ, সমাজবিদ্যা, জীববিদ্যা, মনোবিদ্যা, মহাকাশবিদ্যা ইত্যাদি ইত্যাদির মইদ্যে কোনটা?
প্রকৃতি বলতে আপনারা নাস্তিকরা যেই প্রকৃতিকে ধরে নেন সব সৃষ্টি র ক্যারিয়ার , ক্রিয়েটর সেটাই আমি ধরে নিচ্ছি।
নাস্তিকবিজ্ঞান ও প্রকৃতি টাইপের কুনো সায়েন্সের কতা আমার ইয়াদ নাই। কিলিয়ার করেন।
দর্শনের ইন্টিলিজেন্স আর প্রকৃতির সীমারেখা এক্কেরে সবকিছু থেইক্যাই ভিন্ন। আপনে কি দার্শনিক দৃষ্টিকোণ থেইক্যা এইটা বলতেছেন? কার উপ্রে দাড়াইয়া কইতাছেন, প্লেটোর সর্বপ্রাণবাদ? এরিস্টেটলের অভীক্ষাবাদ? সোফিস্ট দৃষ্টিভঙ্গী? হিউম,লক এর সংশয় বাদ? সার্ত্রের অস্তিত্ববাদ নাকি কিয়ের্কেগার্দের দর্শন? নাকি হাল আমলের বিবর্তনবাদী মনোবিদ্যা?
দোহাই লাগে, আর ত্যানা না পেঁচায়া সরাসরি উত্তর দ্যান গো ভাইডি। নাইলে কইলাম খেলুম না
০৯ ই জুন, ২০১০ রাত ১২:৫৪
লেখক বলেছেন: খেলতেসে কে ?
যাইহোক এইযে এত যুক্তিতর্ক করলেন আপনি , আপনার যেই ক্ষমতা দিয়ে এই আলোচনা - তর্ক আপনি করতএ পারলেন এটাই ইন্টেলিজেন্স।
আপনাকে একেবারে হাতে ধরায়া দিলাম লজেন্স।
এবার বলেন আপনার কি বলার ?
যা বুঝলাম আপনারা নাস্তিকরাই প্রকৃতির একেক রকম ব্যাখ্যা দেন , আপনাদের ১ জনের কথার সাথে আরেকজনের কথা মিলতেসেনা।
আজব!
যাইহোক এইযে এত যুক্তিতর্ক করলেন আপনি , আপনার যেই ক্ষমতা দিয়ে এই আলোচনা - তর্ক আপনি করতএ পারলেন এটাই ইন্টেলিজেন্স।
আপনাকে একেবারে হাতে ধরায়া দিলাম লজেন্স।
এবার বলেন আপনার কি বলার ?
যা বুঝলাম আপনারা নাস্তিকরাই প্রকৃতির একেক রকম ব্যাখ্যা দেন , আপনাদের ১ জনের কথার সাথে আরেকজনের কথা মিলতেসেনা।
আজব!
৩৬. ০৯ ই জুন, ২০১০ রাত ১২:৩৪
শিক কাবাব বলেছেন:
ডারউইন কও আর ডাইনোসর কও, এই দুনিয়ায় এমন কোনো বাপের বেটা পয়দা হয় নাই, ইনশাল্লাহ হবেও না যে আমার উত্তর দিতে পারবো। সুতরাং নাস্তিকেরা দুই হাত দুই পা আকাশের দিকে তুইলা আত্ম সমর্পন কর।
ডারউইন কও আর ডাইনোসর কও, এই দুনিয়ায় এমন কোনো বাপের বেটা পয়দা হয় নাই, ইনশাল্লাহ হবেও না যে আমার উত্তর দিতে পারবো। সুতরাং নাস্তিকেরা দুই হাত দুই পা আকাশের দিকে তুইলা আত্ম সমর্পন কর।
৩৭. ০৯ ই জুন, ২০১০ রাত ১২:৩৮
মনির হাসান বলেছেন: লেখক বলেছেন: নাস্তিকদের সাথে একটু কথা বলতে চাই এবার।
মূল পোস্ট লিখার জন্য প্লট হিসেবে এই পোস্ট করলাম।
লেখক বলেছেন: দেখি নাস্তিকরা কেমন রেসপন্স করেন।
দাসত্ব বলেছেন: নাস্তিক সবাই গেলেন কোথায় ?
... খাইছে আমারে ... নাস্তিকগোরে এম্নে ডর দেখাইলেন ... আমারতো আতমখে হাত পাউ ... পোস্ট দিবেন ভাল কথা তাই বইলা এমনে ডর দেখান ক্যান?
যাউক গা ... লাইনে আহি ... সোজা সাপ্টা ভাবে
১. প্রকৃতির কিঃ সমস্ত পদার্থ + সমস্ত শক্তি + একটা অর্ডার( অর্ডার মানে আবার খোদার অর্ডার বুইঝেন না, এই অর্ডার মানে নিয়ম সুশৃংখল নিয়ম, প্রাকৃতিক নিয়ম, যেমনঃ যেই অর্ডারে পৃথিবী সূর্যর চাইরদিকে পাক্কি খায়)
২. প্রকৃতির কি ব্রেইন আছেঃ না নাই।
৩. প্রকৃতির অসীম না সসীমঃ সসীম।
এলা আগে বাড়েন ... বহুত দিন জমে না
মূল পোস্ট লিখার জন্য প্লট হিসেবে এই পোস্ট করলাম।
লেখক বলেছেন: দেখি নাস্তিকরা কেমন রেসপন্স করেন।
দাসত্ব বলেছেন: নাস্তিক সবাই গেলেন কোথায় ?
... খাইছে আমারে ... নাস্তিকগোরে এম্নে ডর দেখাইলেন ... আমারতো আতমখে হাত পাউ ... পোস্ট দিবেন ভাল কথা তাই বইলা এমনে ডর দেখান ক্যান?
যাউক গা ... লাইনে আহি ... সোজা সাপ্টা ভাবে
১. প্রকৃতির কিঃ সমস্ত পদার্থ + সমস্ত শক্তি + একটা অর্ডার( অর্ডার মানে আবার খোদার অর্ডার বুইঝেন না, এই অর্ডার মানে নিয়ম সুশৃংখল নিয়ম, প্রাকৃতিক নিয়ম, যেমনঃ যেই অর্ডারে পৃথিবী সূর্যর চাইরদিকে পাক্কি খায়)
২. প্রকৃতির কি ব্রেইন আছেঃ না নাই।
৩. প্রকৃতির অসীম না সসীমঃ সসীম।
এলা আগে বাড়েন ... বহুত দিন জমে না
০৯ ই জুন, ২০১০ রাত ১২:৫৮
লেখক বলেছেন: ভালো বলসেন : সমস্ত পদার্থ + সমস্ত শক্তি + একটা অর্ডার = প্রকৃতি।
এই জিনিসটা আপনি আপনার মস্তিষ্কের যেই ক্ষমতা দিয়ে বুঝতে পারলেন সেটা প্রকৃতিতে আমদানী করলো কে ?
আপনার ডেফিনেশন অনুযায়ীতো এটা প্রকৃতির ভেতরে নাই !
প্রকৃতি সসীম, থামসে কোনখানে যায় , যেইখানে থামসে সেটার পরে কি আছে , সেটারে আপনি অন্য কি সংগা দেবেন ?
কারন সেই থেমে যাওয়া পয়েন্টার পরে যা কিছু আছে সেখানেও পদার্থ আছে , নয়তো শক্তি আছে !
এই জিনিসটা আপনি আপনার মস্তিষ্কের যেই ক্ষমতা দিয়ে বুঝতে পারলেন সেটা প্রকৃতিতে আমদানী করলো কে ?
আপনার ডেফিনেশন অনুযায়ীতো এটা প্রকৃতির ভেতরে নাই !
প্রকৃতি সসীম, থামসে কোনখানে যায় , যেইখানে থামসে সেটার পরে কি আছে , সেটারে আপনি অন্য কি সংগা দেবেন ?
কারন সেই থেমে যাওয়া পয়েন্টার পরে যা কিছু আছে সেখানেও পদার্থ আছে , নয়তো শক্তি আছে !
৩৮. ০৯ ই জুন, ২০১০ রাত ১২:৫৮
হোরাস্ বলেছেন: ৩১ আর ৩৫ নম্বর কমেন্টের পর আশা করি আবার এটা বলবেন না যে"প্রকৃতি বলতে আপনারা নাস্তিকরা যেই প্রকৃতিকে ধরে নেন সব সৃষ্টি র ক্যারিয়ার , ক্রিয়েটর সেটাই আমি ধরে নিচ্ছি
আপনার যে গোড়াতেই গলদ আছে আশা করি সেটা বুঝতে পেরেছেন। আর একটা কথা সব বিবর্তনবাদীরাই নাস্তিক না। প্রচুর আস্তিক বিবর্তন বাদীও আছে, এদের মধ্যে অসংখ্য বিজ্ঞানীও আছেন।
আর এত না পেচায়া সরাসরি আপনার মূল পোস্টটাই দেন। আশা করি ঐটুকু (!) বোঝার মত "ইন্টেলিজেন্স" নাস্তিকদের আছে।
আপনার যে গোড়াতেই গলদ আছে আশা করি সেটা বুঝতে পেরেছেন। আর একটা কথা সব বিবর্তনবাদীরাই নাস্তিক না। প্রচুর আস্তিক বিবর্তন বাদীও আছে, এদের মধ্যে অসংখ্য বিজ্ঞানীও আছেন।
আর এত না পেচায়া সরাসরি আপনার মূল পোস্টটাই দেন। আশা করি ঐটুকু (!) বোঝার মত "ইন্টেলিজেন্স" নাস্তিকদের আছে।
০৯ ই জুন, ২০১০ রাত ১:০৩
লেখক বলেছেন: বিবর্তনবাদ এইখানে মূলবিষয় না। পরে আলোচ্য।
মূল বিষয় প্রকৃতির ইন্টেলিজেন্স আছে কিনা ?
আপনি আস্তিক বিবর্তনবাদী
৩১ এবং ৩৫ নং এ আমি কি উত্তর দিয়েছি সেটাকি আপনার চোখে পড়েনি ?
নতুন শব্দ পেলাম: সৃষ্টি নয় , উদ্ভব!
কে যে ত্যানা প্যাচায় !
মূল বিষয় প্রকৃতির ইন্টেলিজেন্স আছে কিনা ?
আপনি আস্তিক বিবর্তনবাদী
৩১ এবং ৩৫ নং এ আমি কি উত্তর দিয়েছি সেটাকি আপনার চোখে পড়েনি ?
নতুন শব্দ পেলাম: সৃষ্টি নয় , উদ্ভব!
কে যে ত্যানা প্যাচায় !
৩৯. ০৯ ই জুন, ২০১০ রাত ১:০৮
দাসত্ব বলেছেন: আপাতত আমি কিছুটা বিরতিতে যাচ্ছি।
প্রশ্ন , তথ্য , বক্তব্য রেখে যান ।
ফিরে এসে আলোচনা হবে।
প্রশ্ন , তথ্য , বক্তব্য রেখে যান ।
ফিরে এসে আলোচনা হবে।
৪০. ০৯ ই জুন, ২০১০ রাত ১:১১
মনির হাসান বলেছেন: যা ভাবছিলাম তাই ... আল্লায় ফু দিছে তাই আমার মাথায় ব্রেন আছে । খুশিতো ?
প্রকৃতির সীমানা হইলো আমার মামুর বাড়ির সইর্ষা ক্ষ্যাতের উত্তরের বক্কইরাগো আইল পর্যন্ত ... উত্তর পাইছেন ?
এলা খুশি থাকেন । (হুদাই টাইম লস)
প্রকৃতির সীমানা হইলো আমার মামুর বাড়ির সইর্ষা ক্ষ্যাতের উত্তরের বক্কইরাগো আইল পর্যন্ত ... উত্তর পাইছেন ?
এলা খুশি থাকেন । (হুদাই টাইম লস)
০৯ ই জুন, ২০১০ রাত ২:৩৭
লেখক বলেছেন: উত্তর না দিতে পারলে গেদুমিয়ার বয়ান দিতে আসলেন কেন ?
চোখে পট্টি বেধে দিনকে বলেন রাত ।
চোখে পট্টি বেধে দিনকে বলেন রাত ।
৪১. ০৯ ই জুন, ২০১০ রাত ১:১৩
হোরাস্ বলেছেন: নতুন শব্দ পেলাম: সৃষ্টি নয় , উদ্ভব!
কেন প্রাণের উদ্ভব কথাটা কখনও শোনেননি?অবাক হইলাম। এটাই যদি হয় তাহলে কমন গ্রাউন্ডে আলোচনা হবে কিভাবে? আমি বলব একটা আর আপনি ধরে নেবেন আরেকটা। এর চেয়ে আপনার যা বলার বলে ফেলুন। দেখি সেটা নিয়ে আলোচনা করা যায় কিনা।
কেন প্রাণের উদ্ভব কথাটা কখনও শোনেননি?অবাক হইলাম। এটাই যদি হয় তাহলে কমন গ্রাউন্ডে আলোচনা হবে কিভাবে? আমি বলব একটা আর আপনি ধরে নেবেন আরেকটা। এর চেয়ে আপনার যা বলার বলে ফেলুন। দেখি সেটা নিয়ে আলোচনা করা যায় কিনা।
০৯ ই জুন, ২০১০ রাত ২:৪২
লেখক বলেছেন: আরে ভাই , আপনারাতো সাংঘাতিক পয়াচাইতে জানেন।
নিজেদের প্যাচাল আমার উপর চাপাইতেসেন কেন?
আমিতো উদ্ভব শব্দটা বহু আগে থেকেই শুনছি।
কথা হলো প্রকৃতি (আপনাদের মতে যা থেকে সব সৃষ্টি বা উদ্ভব হয়) তার ইন্টেলিজেন্স আছে কিনা যেহেতু প্রকৃতির অংশ অনেক কিছুরই ইন্টেলিজেন্স আছে।
মানুষের ইন্টেলিজেন্স কে তো আপনারা "সারভাইভাল অব দ্য ফিটেস্ট" থিওরী দিয়ে অ্যাওয়ার্ড দিয়ে ফেলসেন যেটাকে আস্তিকরা বলে "সৃষ্টির সেরা " "আশরাফুল মাখলুকাত" এইসব।
এখন বলেন প্রকৃতির (আপনাদের মতে যা থেকে সব সৃষ্টি বা উদ্ভব হয়) ইন্টেলিজেন্স আছে কিনা ?
যদি না জয় তাহলে প্রকৃতির ভেতরে অসংখ্য ইন্টেলিজেন্স কোত্থেকে আসলো ?
নিজেদের প্যাচাল আমার উপর চাপাইতেসেন কেন?
আমিতো উদ্ভব শব্দটা বহু আগে থেকেই শুনছি।
কথা হলো প্রকৃতি (আপনাদের মতে যা থেকে সব সৃষ্টি বা উদ্ভব হয়) তার ইন্টেলিজেন্স আছে কিনা যেহেতু প্রকৃতির অংশ অনেক কিছুরই ইন্টেলিজেন্স আছে।
মানুষের ইন্টেলিজেন্স কে তো আপনারা "সারভাইভাল অব দ্য ফিটেস্ট" থিওরী দিয়ে অ্যাওয়ার্ড দিয়ে ফেলসেন যেটাকে আস্তিকরা বলে "সৃষ্টির সেরা " "আশরাফুল মাখলুকাত" এইসব।
এখন বলেন প্রকৃতির (আপনাদের মতে যা থেকে সব সৃষ্টি বা উদ্ভব হয়) ইন্টেলিজেন্স আছে কিনা ?
যদি না জয় তাহলে প্রকৃতির ভেতরে অসংখ্য ইন্টেলিজেন্স কোত্থেকে আসলো ?
৪২. ০৯ ই জুন, ২০১০ রাত ১:২৮
ডাইনোসর বলেছেন:
দেখেন আপনার আল্লাহ প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেন না। আপনি রাখবেন তো? কখন পাব আপনার পরিকল্পিত পোষ্ট টি।
দেখেন আপনার আল্লাহ প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেন না। আপনি রাখবেন তো? কখন পাব আপনার পরিকল্পিত পোষ্ট টি।
০৯ ই জুন, ২০১০ রাত ২:৪৪
লেখক বলেছেন: এত তাড়াহুড়া কেন ?
একটা প্রশ্ন দিলাম , তাতেই একেকজন নাস্তিক একেক রকম কথা বলে নিজেদের ভেতরেই ক্যাওস বাধিয়ে ফেললো !
সেটার মীমাংসাই তো তারা করতে পারলো না !
একটা প্রশ্ন দিলাম , তাতেই একেকজন নাস্তিক একেক রকম কথা বলে নিজেদের ভেতরেই ক্যাওস বাধিয়ে ফেললো !
সেটার মীমাংসাই তো তারা করতে পারলো না !
৪৩. ০৯ ই জুন, ২০১০ রাত ১:৩৯
নিঃসঙ্গ নিশাচর বলেছেন: প্রশ্ন হচ্ছে প্রকৃতির বুদ্ধিমত্তা আছে কি নেই?
প্রকৃতির একটা দিকের কথা বলি- প্রকৃতি কখনোই অনিয়ম সহ্য করে না। আজকের এই সব ঝড়, জলচ্ছাস, বন্যা, অগ্নিকান্ড সবই বিভিন্ন আনিয়মের ফলাফল। আস্তিকরা হয়ত বলবেন মানুষের পাপের কারনে ইশ্বরের অভিশাপ।
প্রকৃতির একটা দিকের কথা বলি- প্রকৃতি কখনোই অনিয়ম সহ্য করে না। আজকের এই সব ঝড়, জলচ্ছাস, বন্যা, অগ্নিকান্ড সবই বিভিন্ন আনিয়মের ফলাফল। আস্তিকরা হয়ত বলবেন মানুষের পাপের কারনে ইশ্বরের অভিশাপ।
০৯ ই জুন, ২০১০ রাত ২:৫১
লেখক বলেছেন: আপনি বলতে চাচ্ছেন প্রকৃতির কোন অংশ ব্যালেন্স হারালে সেটার রিঅ্যাকশন হয় তাইতো?
যেমন জলবায়ূ পরিবর্তন , অতিঃ কার্বন নিঃসরণ , পৃথিবীর তাপমাত্রা বেড়ে যাওয়া এইসব।
ভালো কথা একটা ধ্বংসলীলার পর প্রকৃতি আবার সব অটো ব্যালেন্স করে ফেলে !
এটা কিভাবে সম্ভব?
ব্যালেন্স নষ্ট হলে বাকি সব ওলটপালট হবে , তাসের ঘরের মত , ১ টা তাস সরিয়ে নিলে পুরো ঘর যেমন ভেঙে যায়।
তবে নিজে নিজে আবার ব্যালেন্স ফিরে পায় না।
প্রকৃতি কিভাবে পায় ?
গাছ থেকে আপেল পড়তে অভিকর্ষ যথেষ্ট , আর কোন বল লাগেনা।
কিন্তু আপেল টাকে আবার একই উচ্চতায় উপরে তুলতে বাহ্যিক কোন বল ফোর্স লাগে অভিকর্ষের বিপরীতে ।
আশা করি আমার প্রশ্নটা বুঝতে পেরেছেন।
প্রকৃতি নিজেই নিজেকে ব্যালেন্সে ফিরিয়ে আনে কিভাবে মানুষের কারনে বা অন্য কোন কারনে কোথাও তার ব্যালেন্স নষ্ট হওয়ার পর?
যেমন জলবায়ূ পরিবর্তন , অতিঃ কার্বন নিঃসরণ , পৃথিবীর তাপমাত্রা বেড়ে যাওয়া এইসব।
ভালো কথা একটা ধ্বংসলীলার পর প্রকৃতি আবার সব অটো ব্যালেন্স করে ফেলে !
এটা কিভাবে সম্ভব?
ব্যালেন্স নষ্ট হলে বাকি সব ওলটপালট হবে , তাসের ঘরের মত , ১ টা তাস সরিয়ে নিলে পুরো ঘর যেমন ভেঙে যায়।
তবে নিজে নিজে আবার ব্যালেন্স ফিরে পায় না।
প্রকৃতি কিভাবে পায় ?
গাছ থেকে আপেল পড়তে অভিকর্ষ যথেষ্ট , আর কোন বল লাগেনা।
কিন্তু আপেল টাকে আবার একই উচ্চতায় উপরে তুলতে বাহ্যিক কোন বল ফোর্স লাগে অভিকর্ষের বিপরীতে ।
আশা করি আমার প্রশ্নটা বুঝতে পেরেছেন।
প্রকৃতি নিজেই নিজেকে ব্যালেন্সে ফিরিয়ে আনে কিভাবে মানুষের কারনে বা অন্য কোন কারনে কোথাও তার ব্যালেন্স নষ্ট হওয়ার পর?
৪৪. ০৯ ই জুন, ২০১০ দুপুর ২:২৭
ইস্ক্রা রহমান বলেছেন: প্রকৃতির ইনটেলিজেন্স আছে কি নাই সেটা জানার আগে আস্তিক ভাইয়েরা কি সৃষ্টিকর্তাকে প্রকৃতির অংশ হিসেবে বিবেচনা করেন কি না সেটি জানার কৌতুহল অনুভব করছি। যদি আস্তিক ভাইয়েরা (যেকোন ধর্মাবলম্বী) মানেন যে, ঈশ্বর সর্বময়, তবে নিশ্চয়ই প্রকৃতির "ইনটেলিজেন্স" আছে। কারণ, সৃষ্টিকর্তার ইনটেলিজেন্স আছে, একথা ধর্মগ্রন্থে স্পষ্ট (ঈশ্বর দেখেন, ঈশ্বর বোঝেন, ঈশ্বর রাগ করেন, খুশি হন, ঈশ্বর যে কোন কিছু করেন) । তবে কি কথাটা এই দাড়াচ্ছে না যে, ঈশ্বরই প্রকৃতি?
০৯ ই জুন, ২০১০ রাত ৮:৪৮
লেখক বলেছেন: এই কথাটা নাস্তিকদের কে বলেন।
৪৫. ০৯ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:৪৫
ইস্ক্রা রহমান বলেছেন: তাহলে মেনে নিচ্ছেন যে, প্রকৃতির ইনটেলিজেন্স আছে? তাহলে, নাস্তিকদের প্রকৃতিবাদে সমস্যা কোথায়?
১০ ই জুন, ২০১০ সকাল ১১:৪৭
লেখক বলেছেন: ইন্টেলিজেন্স সব উদ্ভব / সৃষ্টির মূল প্রকৃতির আছে কিনা সেখানেইতো তারা মতানৈক্যে পৌছায়নি!
আপনি কাকে কি বলছেন?
তাদের একেক জনের মন্তব্য পড়েছেন?
আপনি নিজে নাস্তিক হলেতো এই ক্যাওস আরো বাড়িয়ে দিলেন।
যাইহোক , এবার বলি আসল কথা!
আস্তিকদের সৃষ্টিকর্তাবাদে সমস্যা কোথায় ?
সৃষ্টিকর্তা বলা হয় , সৃষ্টিকত্রী বলা হয়না।
আস্তিকরাও সষ্ট্রা কে লিংগায়িত করে ফেলে।
একটু বাড়তি কথা বলে ফেললাম।
যাইহোক যেটা সমস্যা সেটা হলো-
ইন্টেলিজেন্স সেটা যত নিম্ন মাত্রারই হোক যার আছে সে তার সাব-অর্ডিনেটদের / সাবজেক্টদের উপর কতৃত্ব ফলায়।
সৃষ্টি মন্ডলে খুঁজে দেখেন।
ইন্টেলিজেন্স আছে মাত্রই কমান্ড করে , সিদ্ধান্ত নেয়!
তাহলে সব উদ্ভবের মূল অ্যাবসোলিউট অরিজিন অব , অ্যাবসোলিউট সোর্স অব অল ইন্টেলিজেন্স ও তার কাছে সাবজেক্টেড সবকিছউকে কমান্ড করবে , কতৃত্ব ফলাবে!
সেখানেইতো সমস্যা!
নাস্তিকরা কতৃত্বমুক্ত থাকতে চায় বলেই তো প্রকৃতিবাদে (ইন্টেলিজেন্স লেস) বিশ্বাস করে।
যারাও বা অ্যাবসোলিউট অরিজিন অব , অ্যাবসোলিউট সোর্স অব অল ইন্টেলিজেন্স প্রকৃতিবাদে বিশ্বাস করে তাদের সেই অ্যাবসোলিউট ইন্টেলিজেন্স কোন কমান্ড করেনা তার সাবজেক্ট/ ইভ্যোলিওটেড/ ক্রীয়েটেড দেরকে !
বোবার মত তামাশা দেখে!
কমান্ড লেস!
সেই পুরোনো সমস্যা এই নাস্তিকরাও কমান্ডলেস বাট ইন্টেলিজেন্ট প্রকৃতিবাদে বিশ্বাস করে , তাতে কতৃত্ব থেকে খাঁফ ছেড়ে বাঁচা যায়!
বুঝলেন কতটুকু জানিনা!
কারন নাস্তিকরা সাংঘাতিক নাছোড়ান্দা!
এরা মনে করে আস্তিকদের কে যুক্তিতে হারালাম মানেই আমার বিশ্বাস সত্য!
হাস্যকর কমপ্লেসেন্স!
আপনি কাকে কি বলছেন?
তাদের একেক জনের মন্তব্য পড়েছেন?
আপনি নিজে নাস্তিক হলেতো এই ক্যাওস আরো বাড়িয়ে দিলেন।
যাইহোক , এবার বলি আসল কথা!
আস্তিকদের সৃষ্টিকর্তাবাদে সমস্যা কোথায় ?
সৃষ্টিকর্তা বলা হয় , সৃষ্টিকত্রী বলা হয়না।
আস্তিকরাও সষ্ট্রা কে লিংগায়িত করে ফেলে।
একটু বাড়তি কথা বলে ফেললাম।
যাইহোক যেটা সমস্যা সেটা হলো-
ইন্টেলিজেন্স সেটা যত নিম্ন মাত্রারই হোক যার আছে সে তার সাব-অর্ডিনেটদের / সাবজেক্টদের উপর কতৃত্ব ফলায়।
সৃষ্টি মন্ডলে খুঁজে দেখেন।
ইন্টেলিজেন্স আছে মাত্রই কমান্ড করে , সিদ্ধান্ত নেয়!
তাহলে সব উদ্ভবের মূল অ্যাবসোলিউট অরিজিন অব , অ্যাবসোলিউট সোর্স অব অল ইন্টেলিজেন্স ও তার কাছে সাবজেক্টেড সবকিছউকে কমান্ড করবে , কতৃত্ব ফলাবে!
সেখানেইতো সমস্যা!
নাস্তিকরা কতৃত্বমুক্ত থাকতে চায় বলেই তো প্রকৃতিবাদে (ইন্টেলিজেন্স লেস) বিশ্বাস করে।
যারাও বা অ্যাবসোলিউট অরিজিন অব , অ্যাবসোলিউট সোর্স অব অল ইন্টেলিজেন্স প্রকৃতিবাদে বিশ্বাস করে তাদের সেই অ্যাবসোলিউট ইন্টেলিজেন্স কোন কমান্ড করেনা তার সাবজেক্ট/ ইভ্যোলিওটেড/ ক্রীয়েটেড দেরকে !
বোবার মত তামাশা দেখে!
কমান্ড লেস!
সেই পুরোনো সমস্যা এই নাস্তিকরাও কমান্ডলেস বাট ইন্টেলিজেন্ট প্রকৃতিবাদে বিশ্বাস করে , তাতে কতৃত্ব থেকে খাঁফ ছেড়ে বাঁচা যায়!
বুঝলেন কতটুকু জানিনা!
কারন নাস্তিকরা সাংঘাতিক নাছোড়ান্দা!
এরা মনে করে আস্তিকদের কে যুক্তিতে হারালাম মানেই আমার বিশ্বাস সত্য!
হাস্যকর কমপ্লেসেন্স!
১০ ই জুন, ২০১০ সকাল ১১:৫৭
লেখক বলেছেন: + টাকি আপনিই দিলেন ?
যাইহোক ঘুমান , ঘুম থেকে উঠে দেখেন আস্তিক ঠিক না নাস্তিক ঠিক ! বাই দ্য ওয়ে , কলেমা পইড়া ঘুমায়েন , বেহুদা রিস্ক নিয়ে লাভ কি ?
যাইহোক ঘুমান , ঘুম থেকে উঠে দেখেন আস্তিক ঠিক না নাস্তিক ঠিক ! বাই দ্য ওয়ে , কলেমা পইড়া ঘুমায়েন , বেহুদা রিস্ক নিয়ে লাভ কি ?
৪৭. ১০ ই জুন, ২০১০ দুপুর ২:১৮
ইস্ক্রা রহমান বলেছেন: ভাই, আপনার জটিল দুর্বোধ্য কথা বুঝলাম না। নিচের লাইনগুলোর বাংলা ব্যাখ্যা দিলে বুঝতে সুবিধা হত, আমি আবার ইংরিজীতে দারুন কাঁচা কিনা!
"তাহলে সব উদ্ভবের মূল অ্যাবসোলিউট অরিজিন অব , অ্যাবসোলিউট সোর্স অব অল ইন্টেলিজেন্স ও তার কাছে সাবজেক্টেড সবকিছউকে কমান্ড করবে , কতৃত্ব ফলাবে!
সেখানেইতো সমস্যা!
নাস্তিকরা কতৃত্বমুক্ত থাকতে চায় বলেই তো প্রকৃতিবাদে (ইন্টেলিজেন্স লেস) বিশ্বাস করে।
যারাও বা অ্যাবসোলিউট অরিজিন অব , অ্যাবসোলিউট সোর্স অব অল ইন্টেলিজেন্স প্রকৃতিবাদে বিশ্বাস করে তাদের সেই অ্যাবসোলিউট ইন্টেলিজেন্স কোন কমান্ড করেনা তার সাবজেক্ট/ ইভ্যোলিওটেড/ ক্রীয়েটেড দেরকে !
বোবার মত তামাশা দেখে!
কমান্ড লেস!
সেই পুরোনো সমস্যা এই নাস্তিকরাও কমান্ডলেস বাট ইন্টেলিজেন্ট প্রকৃতিবাদে বিশ্বাস করে , তাতে কতৃত্ব থেকে খাঁফ ছেড়ে বাঁচা যায়!"
এই কথাগুলার কিছুই বুঝলাম না। আমার ধারনা অনেকেই বুঝে নাই। তাই সহজ ব্যাখ্যা চাই।
"তাহলে সব উদ্ভবের মূল অ্যাবসোলিউট অরিজিন অব , অ্যাবসোলিউট সোর্স অব অল ইন্টেলিজেন্স ও তার কাছে সাবজেক্টেড সবকিছউকে কমান্ড করবে , কতৃত্ব ফলাবে!
সেখানেইতো সমস্যা!
নাস্তিকরা কতৃত্বমুক্ত থাকতে চায় বলেই তো প্রকৃতিবাদে (ইন্টেলিজেন্স লেস) বিশ্বাস করে।
যারাও বা অ্যাবসোলিউট অরিজিন অব , অ্যাবসোলিউট সোর্স অব অল ইন্টেলিজেন্স প্রকৃতিবাদে বিশ্বাস করে তাদের সেই অ্যাবসোলিউট ইন্টেলিজেন্স কোন কমান্ড করেনা তার সাবজেক্ট/ ইভ্যোলিওটেড/ ক্রীয়েটেড দেরকে !
বোবার মত তামাশা দেখে!
কমান্ড লেস!
সেই পুরোনো সমস্যা এই নাস্তিকরাও কমান্ডলেস বাট ইন্টেলিজেন্ট প্রকৃতিবাদে বিশ্বাস করে , তাতে কতৃত্ব থেকে খাঁফ ছেড়ে বাঁচা যায়!"
এই কথাগুলার কিছুই বুঝলাম না। আমার ধারনা অনেকেই বুঝে নাই। তাই সহজ ব্যাখ্যা চাই।
১০ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:২০
লেখক বলেছেন: যারা বোঝার তারা ঠিকই বুঝেছে।
সামনে যখন মূল পোস্ট ছাড়বো তখন মাথায় রাখবো যে আপনি বোঝেননি।
সামনে যখন মূল পোস্ট ছাড়বো তখন মাথায় রাখবো যে আপনি বোঝেননি।
৪৮. ১০ ই জুন, ২০১০ দুপুর ২:৩৬
ইস্ক্রা রহমান বলেছেন: আপনার কথায় অল্প যা বুঝলাম তাতে আমার কাছে মনে হল, আপনি নিরাকার ঈশ্বরের ধারণা থেকে সরে আসছেন। যদি কেউ একজন সবাইকে নিয়ন্ত্রণ করে (তার ইনটেলিজেন্স দিয়ে) তাহলে অবশ্যই সে নিরাকার হতে পারে না। কারন, নিরাকার মানে কিছুই নয়। স্রষ্টা যদি কোন বস্তু নাই হয় তবে তার ইনটোলিজেন্সের বিষয়টা হাস্যকর।
ব্যাপারটা এরকম হলে বোধহয়, ঈশ্বর সর্বব্যাপী ও নিরাকার, একথাটা ক্লিয়ার হয়: একক ভাবে প্রকৃতির কোন ইনটেলিজেন্স নেই। প্রকৃতিতে দুই ধরনের পদার্থ আছে, জীব ও জড়। কেবল জীবের ইনটেলিজেন্স আছে।
একটা উদাহরণ দেই: মনে করেন আপনি একটা বনের মধ্যে দিয়ে হেঁটে যাচ্ছেন। হঠাৎ আপনার সামনে একটি বাঘ এল। আপনি বাঘ দেখে উল্টো পথে পালিয়ে গেলেন। ঘটনাটা এমনও ঘটতে পারত, যে আপনার সামনে বাঘটা এল না এবং আপনিও বন পাড় হয়ে গেলেন। এখানে আমি যা বুঝাতে চাচ্ছি তা হল, পৃথিবীতে যেকোন ঘটনা একটা বস্তু বা জীবের অবস্থানের সাপেক্ষে ঘটে। এবং এটা চক্রাকারে ঘটে। মানে সবকিছুই সবকিছুর সাথে সম্পর্কযুক্ত এবং এর ফলে একটা সামগ্রিক ইনটেলিজেন্স সাইকল উদ্ভব হয় যেন মনে হয় কেউ একজন পুরো ব্যাপাটাকে নিয়ন্ত্রণ করছে। আর এই সামগ্রিক ইনটেলিজেন্সকেই আমরা প্রকৃতিবাদ (নাস্তিকদের কাছে)/ ঈশ্বর (আস্তিকদের কাছে) মনে করি।
আমি কারও বিশ্বাসে আঘাত করার উদ্দেশ্যে এসব বলিনি। শুধু মতামত প্রকাশ করেছি মাত্র।
ব্যাপারটা এরকম হলে বোধহয়, ঈশ্বর সর্বব্যাপী ও নিরাকার, একথাটা ক্লিয়ার হয়: একক ভাবে প্রকৃতির কোন ইনটেলিজেন্স নেই। প্রকৃতিতে দুই ধরনের পদার্থ আছে, জীব ও জড়। কেবল জীবের ইনটেলিজেন্স আছে।
একটা উদাহরণ দেই: মনে করেন আপনি একটা বনের মধ্যে দিয়ে হেঁটে যাচ্ছেন। হঠাৎ আপনার সামনে একটি বাঘ এল। আপনি বাঘ দেখে উল্টো পথে পালিয়ে গেলেন। ঘটনাটা এমনও ঘটতে পারত, যে আপনার সামনে বাঘটা এল না এবং আপনিও বন পাড় হয়ে গেলেন। এখানে আমি যা বুঝাতে চাচ্ছি তা হল, পৃথিবীতে যেকোন ঘটনা একটা বস্তু বা জীবের অবস্থানের সাপেক্ষে ঘটে। এবং এটা চক্রাকারে ঘটে। মানে সবকিছুই সবকিছুর সাথে সম্পর্কযুক্ত এবং এর ফলে একটা সামগ্রিক ইনটেলিজেন্স সাইকল উদ্ভব হয় যেন মনে হয় কেউ একজন পুরো ব্যাপাটাকে নিয়ন্ত্রণ করছে। আর এই সামগ্রিক ইনটেলিজেন্সকেই আমরা প্রকৃতিবাদ (নাস্তিকদের কাছে)/ ঈশ্বর (আস্তিকদের কাছে) মনে করি।
আমি কারও বিশ্বাসে আঘাত করার উদ্দেশ্যে এসব বলিনি। শুধু মতামত প্রকাশ করেছি মাত্র।
১০ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:৪৭
লেখক বলেছেন: আপনি পুরোপুরি ভুল বুঝেছেন ,ঈশ্বর আমার কাছে নিরাকার , কিন্তু মানুষের ভেতরেই আকারের ব্যাপারে আসক্তি কাজ করে , অসংখ্য মানুষ আকার সম্পন্ন ইন্টেলিজেন্সকে সুপেরিয়র কিছু মনে করে। তাই তো পৌত্তলিকতা!
কিন্তু বিষয়টা হচ্ছে ইন্টেলিজেন্স আকারের উপর নির্ভরশীল নয়।
সহজ করে বোঝাই- ধরুন একজন ১০০% সুস্থ লোক , তার ইন্টেলিজেন্স সেই সময়ে যেমন থাকে , ঠিক একই ব্যক্তি একটি দুর্ঘটনায় পা হারালো , হাত কেটে ফেলে দিতে হলো ,১ টা চোখ নষ্ট হয়ে গেলো - তাই বলে কি তার ইন্টেলিজেন্সে কোন সমস্যা হয়ে গেলো ?
না সেটা যেমন ছিলো তেমনই আছে ,
কেবল শারীরিক কিছু কর্মদক্ষতাই কমে গেছে -এই যা।
এখন আপনি আগের কমেন্টে যা বলেছেন তার একটা শ্যাডো ফেলেছেন এই কমেন্টেও।
সেটা এই রকম কোন ইন্টেলিজেন্স কমান্ড করতে পারে যখন তার আকার থাকে , নইলে নয় ।
কারণ আপনি যা বলেছেন:
"যদি কেউ একজন সবাইকে নিয়ন্ত্রণ করে (তার ইনটেলিজেন্স দিয়ে) তাহলে অবশ্যই সে নিরাকার হতে পারে না। "
আমি আপনাকে সেটাই বোঝালাম ইন্টেলিজেন্স কমান্ড করবে কি করবে না সেটা একেবারেই আকার স্বাধীন (ইন্ডিপেন্ডেন্ট অব শেপ) ।
আপনি যা কিছু চিন্তা করেন , যা কিছু বলেন , যা কিছু চান সব কিছুই আপনি চাইবেন যদি আপনার বর্তমান আকারে কোন পরিবর্তন ঘটেও -মানে আপনি ২ হাত কাটা , ২ পা কাটা , ২ কান কাটা নাক কাটা থাকা অবস্থায় থাকার পরও।
তারমানে আপনি আকারের তোয়াক্কা না করেই কমান্ড করতে পারেন।
এটাই বোঝাচ্ছি।
সুস্থ সবল অনেক বিজ্ঞানী যতটা পারেন না , ঠিক ততটাই পারেন হুইল চেয়ারে মোটর নিউরনে কুঁজো হয়ে থাকা স্টিফেন হকিংস -রাইট?
এটাই বোঝাচ্ছি।
এবার আশা করি বুঝলেন-
ইন্টেলিজেন্স ই অ্যাবসোলিওট ফ্যাক্ট !
আকার / শেপ কোন কিছুই না।
ওটা সষ্ট্রার একটা ডিজাইন মাত্র!
আর অবয়বের ব্যাপারে আপনাকে আরেকটা চাক্ষুস উদাহরন দেই।
অবয়ব কিন্তু শক্তিতে রুপান্তরিত হতে পারে!
এই মহাবিশ্বের সব ম্যাটেরিয়ালই হয় পদার্থ না হয় শক্তি রূপে থাকে , আপনি যখন কোন কিছু পদার্থ রূপে থাকে সেটার আকার দেখতে পান , কিন্তু যখন তা শক্তি রূপে থাকে তখন তার কোন আকার দেখেন কি ?
এই কথাগুলো এজন্যই বললাম ইন্টেলিজেন্স যদি কমান্দ করতে চায় সেখানে আকার কোন ফ্যাক্টই না , আমরা আকার সহ , তাই আকার কে শ্রেষ্ঠত্ব / পূর্নাংগতার একটা অংশ ভাবি! এই যা!
বরং ইন্টেলিজেন্স অ্যাবসোলিওট , আকার আপেক্ষিক - আশা করি বুঝতে পেরেছেন।
সো সর্বময় ব্যাপী নিরাকার (মানে ইনফেরিয়র কিছু নয় , চাইলেই আকারে আবির্ভূত হওয়া যায় , কারন আকার আপেক্ষিক - সেটা শক্তির মত অদৃশ্যরূপেই থাকতে পারে) অ্যাবসোলিওট ইন্টেলিজেন্স অবশ্যই তার সাবজেক্টেড / ইভ্যোলিওটেড/ ক্রীয়েটেড দেরকে কমান্ড করবে ,
আমরা যারা (আস্তিকদের ঈশ্বরের / নাস্তিকদের প্রকৃতির)সাবজেক্টেড / ইভ্যোলিওটেড/ ক্রীয়েটেড , তারা সেই কমান্ডসের অধীন!
এটাই তো নাস্তিকদের গাত্রদাহের কারন!
তারাতো নিজের ইন্টেলিজেন্স দিয়ে নিজেই সিদ্ধান্ত এবং কমান্ড করে স্বাধীনচেতা ভাবে এই পৃথিবী/সৃষ্টি মন্ডল উপভোগ করতে চায়!
কতৃত্ব মানতে চায়না!
কিন্তু বিষয়টা হচ্ছে ইন্টেলিজেন্স আকারের উপর নির্ভরশীল নয়।
সহজ করে বোঝাই- ধরুন একজন ১০০% সুস্থ লোক , তার ইন্টেলিজেন্স সেই সময়ে যেমন থাকে , ঠিক একই ব্যক্তি একটি দুর্ঘটনায় পা হারালো , হাত কেটে ফেলে দিতে হলো ,১ টা চোখ নষ্ট হয়ে গেলো - তাই বলে কি তার ইন্টেলিজেন্সে কোন সমস্যা হয়ে গেলো ?
না সেটা যেমন ছিলো তেমনই আছে ,
কেবল শারীরিক কিছু কর্মদক্ষতাই কমে গেছে -এই যা।
এখন আপনি আগের কমেন্টে যা বলেছেন তার একটা শ্যাডো ফেলেছেন এই কমেন্টেও।
সেটা এই রকম কোন ইন্টেলিজেন্স কমান্ড করতে পারে যখন তার আকার থাকে , নইলে নয় ।
কারণ আপনি যা বলেছেন:
"যদি কেউ একজন সবাইকে নিয়ন্ত্রণ করে (তার ইনটেলিজেন্স দিয়ে) তাহলে অবশ্যই সে নিরাকার হতে পারে না। "
আমি আপনাকে সেটাই বোঝালাম ইন্টেলিজেন্স কমান্ড করবে কি করবে না সেটা একেবারেই আকার স্বাধীন (ইন্ডিপেন্ডেন্ট অব শেপ) ।
আপনি যা কিছু চিন্তা করেন , যা কিছু বলেন , যা কিছু চান সব কিছুই আপনি চাইবেন যদি আপনার বর্তমান আকারে কোন পরিবর্তন ঘটেও -মানে আপনি ২ হাত কাটা , ২ পা কাটা , ২ কান কাটা নাক কাটা থাকা অবস্থায় থাকার পরও।
তারমানে আপনি আকারের তোয়াক্কা না করেই কমান্ড করতে পারেন।
এটাই বোঝাচ্ছি।
সুস্থ সবল অনেক বিজ্ঞানী যতটা পারেন না , ঠিক ততটাই পারেন হুইল চেয়ারে মোটর নিউরনে কুঁজো হয়ে থাকা স্টিফেন হকিংস -রাইট?
এটাই বোঝাচ্ছি।
এবার আশা করি বুঝলেন-
ইন্টেলিজেন্স ই অ্যাবসোলিওট ফ্যাক্ট !
আকার / শেপ কোন কিছুই না।
ওটা সষ্ট্রার একটা ডিজাইন মাত্র!
আর অবয়বের ব্যাপারে আপনাকে আরেকটা চাক্ষুস উদাহরন দেই।
অবয়ব কিন্তু শক্তিতে রুপান্তরিত হতে পারে!
এই মহাবিশ্বের সব ম্যাটেরিয়ালই হয় পদার্থ না হয় শক্তি রূপে থাকে , আপনি যখন কোন কিছু পদার্থ রূপে থাকে সেটার আকার দেখতে পান , কিন্তু যখন তা শক্তি রূপে থাকে তখন তার কোন আকার দেখেন কি ?
এই কথাগুলো এজন্যই বললাম ইন্টেলিজেন্স যদি কমান্দ করতে চায় সেখানে আকার কোন ফ্যাক্টই না , আমরা আকার সহ , তাই আকার কে শ্রেষ্ঠত্ব / পূর্নাংগতার একটা অংশ ভাবি! এই যা!
বরং ইন্টেলিজেন্স অ্যাবসোলিওট , আকার আপেক্ষিক - আশা করি বুঝতে পেরেছেন।
সো সর্বময় ব্যাপী নিরাকার (মানে ইনফেরিয়র কিছু নয় , চাইলেই আকারে আবির্ভূত হওয়া যায় , কারন আকার আপেক্ষিক - সেটা শক্তির মত অদৃশ্যরূপেই থাকতে পারে) অ্যাবসোলিওট ইন্টেলিজেন্স অবশ্যই তার সাবজেক্টেড / ইভ্যোলিওটেড/ ক্রীয়েটেড দেরকে কমান্ড করবে ,
আমরা যারা (আস্তিকদের ঈশ্বরের / নাস্তিকদের প্রকৃতির)সাবজেক্টেড / ইভ্যোলিওটেড/ ক্রীয়েটেড , তারা সেই কমান্ডসের অধীন!
এটাই তো নাস্তিকদের গাত্রদাহের কারন!
তারাতো নিজের ইন্টেলিজেন্স দিয়ে নিজেই সিদ্ধান্ত এবং কমান্ড করে স্বাধীনচেতা ভাবে এই পৃথিবী/সৃষ্টি মন্ডল উপভোগ করতে চায়!
কতৃত্ব মানতে চায়না!
৪৯. ১১ ই জুন, ২০১০ রাত ১:৪৩
ইস্ক্রা রহমান বলেছেন: ভাই, শক্তির কখনো ইনটেলিজেন্স থাকতে পারে না। ইনটেলিজেন্স থাকতে পারে শুধুমাত্র বস্তুর (জীব: শেপ কোন ব্যাপার নয়)। ব্যাপারটা চিন্তা করে দেখুন তো, বস্তুবিহীন ইন্টেলিজেন্স কখনও সম্ভব? যদি আপনার কাছে এমন যুক্তি থেকে থাকে তাহলে তা প্রকাশ করবেন বলে আশা করছি (একটু সহজ ভাষায় আর গুছিয়ে, বুঝতেই পারছেন, আমি বয়সে অনেক ছোট কিনা)
or to clarify,
what exactly do you mean when you ask about 'inteligence'