শিবিরের অর্থ-ব্যবস্থা

 
ধারা-৩৬ : সংগঠনের প্রত্যেক স্তরে বায়তুল-মাল থাকবে । কর্মী ও শুভাকাঙ্খীদের দান , সংগঠন প্রকাশনীর মুনাফা এবং যাকাত ই হবে বায়তুল মালের আয়ের উৎস ।

ধারা-৩৭ : সংশ্লিষ্ট সভাপতি সংগঠনের কর্মসূচী বাস্তবায়ন ও অন্যান্য সাংগঠনিক কাজে বায়তুল মালের অর্থ ব্যয় করবেন।

ধারা-৩৮ : বায়তুলমালের যাকাত সংগ্রহ করতে হলে পুর্বাহ্নে কেন্দ্রীয় সভাপতির অনুমতি নিতে হবে এবং যাকাত থেকে প্রাপ্ত অর্থের হিসেব পৃথক রাখতে হবে । এই অর্থ কেবলমাত্র শরীয়ত নির্ধারিত খাতে ব্যয় করা যাবে ।

ধারা-৩৯ : অধ:স্তন সংগঠনগুলো বায়তুল মাল থেকে নিয়মিতভাবে নির্ধারিত অংশ উধ্র্ধ্বতন বায়তুলমালে জমা দেবে ।

ধারা-৪০ : কেন্দ্রীয় সভাপতি সামগ্রিকভাবে বায়তুলমালের আয়-ব্যয় সম্পর্কে কার্যকরী পরিষদের নিকট দায়ী থাকবেন এবং অধ:স্তন সংগঠনগুলোর বায়তুলমালের ত্বত্ত্বাবধান ও নিয়ন্ত্রণ করবেন । কেন্দ্রীয় সভাপতি কার্যকরী পরিষদের সাথে পরামর্শ করে অডিট কমিটি গঠণ করবেন । অডিট কমিটি বছরে একবার কেন্দ্রীয় ও শাখা বায়তুলমাল অডিট করবে । অডিট রিপোর্ট কার্যকরী পরিষদে পেশ করা হবে ।

0 comments:

Comment Please

মন্তব্য..

সবিস্তার সূচীপত্র
টেম্পলেট কাষ্টমাইজেশন - তরঙ্গ ইসলাম | তরঙ্গ ইসলাম