বিচারপতির স্কাইপি সংলাপ : ‘মালুম ভাই হায়দার আলীরে স্ট্রংলি সন্দেহ করতেছে’
মানবতাবিরোধী অপরাধের জন্য ঘটিত আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের পদত্যাগকারী চেয়ারম্যান বিচারপতি নিজামুল হক নাসিম ও বেলজিয়ামে অবস্থানরত বাংলাদেশী নাগরিক ড. আহমদ জিয়াউদ্দিনের মধ্যে স্কাইপি কথোপকথনে ট্রাইব্যুনালের বিভিন্ন বিষয়ে আরও চাঞ্চল্যকর তথ্য পাওয়া গেছে। গত ১৭ সেপ্টেম্বর এ দু’জনের মধ্যে স্কাইপি আলোচনায় ট্রাইব্যুনালের বিভিন্ন বিষয় ছাড়াও প্রসিকিউটর সৈয়দ হায়দার আলীর সততা নিয়ে সন্দেহের বিষয়টি উঠে আসে। একটি ল্যাপটপ খোয়া যাওয়ার ঘটনায়ও হায়দার আলীর প্রতি প্রসিকিউটর জিয়াদ আল মালুমের স্ট্রং সন্দেহের বিষয় বিচারপতি নিজামুল হক নাসিম জানান ড. আহমদ জিয়াউদ্দিনকে। কথোপকথনের একপর্যায়ে ড. আহমদ জিয়াউদ্দিন বিচারপতি নিজামুল হক নাসিমকে বলেন, ‘আরও কিছু খবর আছে, যেটা আপনার জেনে রাখা দরকার। ভালো কথা যে, নাইলে
আবার ভুইল্লা যাইতে পারি। হায়দার আলী সাহেবকে নিয়ে তারা খুবই সন্দেহের ভেতর আছে। হায়দার আলী গতকাল উনারে জানাইছে, রাত্রে বেলাতে উনি স্কাইপে আসার আগে যে, ইয়ে হইছে... অ্যা... উনার বাসাতে জানালা থেকে উনার ল্যাপটপটা নিয়ে চলে গেছে।’
এতে নিজামুল হক নাসিম প্রশ্ন রেখে বলেন, ‘হায়দার আলীর?’ তখন জবাবে ড. আহমদ জিয়াউদ্দিন জানান, ‘আপনি কাউকে বইলেন না। উনি বোধ হয় কাউকে জানান নাই। আজকে কাউকে জানাইছে কি না জানি না। বাট তখন জানায় নাই। ল্যাপটপ নাকি নিয়ে চলে গেছে। ল্যাপটপের বক্সটা রাইখ্যা। ল্যাপটপটা ছিল না, ল্যাপটপের বক্সটা ছিল ভেতরে। আর বক্সের ভেতরে সমস্ত চাবি ছিল আরকি। ইনক্লুডিং প্রসিকিউশন অফিসের চাবি আরকি।’ এই প্রসঙ্গে ড. আহমদ জিয়াউদ্দিন স্কাইপি কথোপকথনে আরও বলেন, ‘তো এইডা জানাইছে উনারে। আমি বললাম, এখন তো এইটা prosecution office-এর চাবি। আপনার তো তাইলে ফাস্ট হচ্ছে... মালুম ভাই তখন খুবই ইয়ে করছে। সিকিউরিটিগুলাকে আরেকটু রি-অর্গানাইজ করছে। মানে ওই রাতের বেলাতেই। আজকে নিশ্চয়ই গিয়া কিছু একটা এদিক-সেদিক করছে। তালা-টালা হয়তোবা change করছে।’ তখন নিজামুল হক নাসিম বলেন, ‘আজকে তো হায়দার আলীকে court-এ দেখি নাই।’
ড. আহমদ জিয়াউদ্দিন বলেন, ‘উনি, মালুম ভাই কিন্তু এখন খুবই সন্দেহ করতেছে মানে তাকে। মানে হায়দার আলীকে নিয়ে এখন স্ট্রং সন্দেহ করছে। এটা কি উনার প্যারনয়েড, না কি না। কিন্তু খুবই স্ট্রংলি সন্দেহ করতেছে। বলছে যে, দেখেন এখন আমি তো বলতে পারি না আপনাদের কাছে আরেকটা প্রসিকিউটর সম্পর্কে। কিন্তু উনি খুব ম্যাসিভ আকারে—মানে উনি যে ধরনের, উনার বাড়ির যে ব্যাপক আকারে পরিবর্তন করতেছে, যে এক্সপেনসিভ রিমডেলিং করতেছে, যে গাড়ি উনি কিনছে, নতুন গাড়ি—এইটা হয় না আসলে, উনার কথা অনুযায়ী। মানে এইটা মিলে না, হিসাবে।’ এছাড়া আহমদ জিয়াউদ্দিন আরও বলেন, যারা ট্রাইব্যুনালের বিভিন্ন বিষয়ে কাজ করছেন তারা খুব চিন্তিত, কারণ তারা মনে করেন আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসবে না, তখন কী হবে এ নিয়ে উদ্বিগ্ন।
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের মামলাগুলোর বিষয় ও চার্জ গঠন, সাক্ষী নেয়া, রায়ের স্ট্রাকচার লিখে পাঠানো থেকে শুরু করে বিভিন্ন বিষয়ে বিচারপতি নিজামুল হক নাসিম ও ড. আহমদ জিয়াউদ্দিনের কথোপকথনে উঠে আসে। এমনকি বিচারপতি নিজামুল হক নাসিম যুক্তরাজ্য থেকে প্রকাশিত দ্য ইকোনমিস্টের প্রশ্নের জবাবে জানান, বিচারপতিরা মামলার বিষয়ে কারও সঙ্গে ব্যক্তিগত পর্যায়ে কথা বলার প্রশ্নই আসে না। এমনকি আদালতের মামলার বিষয়বস্তু নিয়ে স্ত্রীর সঙ্গেও বিচারপতিরা আলোচনা করেন না। অথচ তিনি নিজেই রুল ইস্যু করে স্বীকার করেন, মামলার বিষয়ে আইনগত পরামর্শ নিতে তিনি বিদেশের বিভিন্ন অভিজ্ঞ ব্যক্তিদের সঙ্গে কথা বলেছেন। এতে বিচারপতির নৈতিকতা নিয়েও প্রশ্ন ওঠে। নিজামুল হক নাসিম ও ড. আহমদ জিয়াউদ্দিনের সঙ্গে স্কাইপি কথোপকথনের আলোকে আমাদের ধারাবাহিক প্রতিবেদনের আজ চতুর্থ পর্ব।
১৭ সেপ্টেম্বরের কথোপকথন পাঠকের সামনে উপস্থাপন করা হলো।
নিজামুল হক নাসিম : হ্যালো...।
আহমদ জিয়াউদ্দিন : হ্যালো...।
নিজামুল হক নাসিম : কেমন আছেন?
আহমদ জিয়াউদ্দিন : আছি, আছি। আপনি কেমন আছেন?
নিজামুল হক নাসিম : আছি ভালই, কালকে একটা বিয়েই গেছিলাম। সেই জন্যে কথা কওয়া যায় নায়।
আহমদ জিয়াউদ্দিন : না সেটা বুঝছি, আর কি। নিশ্চয়ই আপনি যে বাইরে কোথাও গেছেন বা কিছু একটা হইছে এতটুকু আরকি। এমনি ভালো আছেন আর।
নিজামুল হক নাসিম : ইনশাল্লাহ ভালোই আছি।
আহমদ জিয়াউদ্দিন : ওকে...ই
নিজামুল হক নাসিম : সব দেখলাম অনলাইনের কাগজপত্র পাঠাইছেন আপনে, সব পড়লাম।
আহমদ জিয়াউদ্দিন : ও, আচ্ছা এক সেকেন্ড দাঁড়ান, আমাদের লাইট একটা নষ্ট হইছে এটার জন্য একটারে ডাকছি, একটা লোকরে। সে আসছে, কয়েক মিনিট লাগবে, সেটা ঠিক করতে।
নিজামুল হক নাসিম : জি...।
আহমদ জিয়াউদ্দিন : জিনিস না জানলে যা হয় আর কি হি: হি:।
নিজামুল হক নাসিম : আপনার কাজ হইছে?
আহমদ জিয়াউদ্দিন : হইছে, এত ছোট কাজ যে এটা, এখন বললেই মানে এটা হাসাহাসির ব্যাপার হয়ে যাবে আর কি। এই যে সিলিং বাল্প আছে না, তো আমাদের গ্যারেজের উপরে দুইটা সিলিং বাল্প আছে, একটা খারাপ হইছে।
নিজামুল হক নাসিম : হ্যাঁ...।
আহমদ জিয়াউদ্দিন : তো আমি যেহেতু একটু লন্ডনে যাবো আবার বাংলাদেশে যাবো এই জন্যে বলতেছি যে দুইটা বাল্বের ভিতরে একটা বাল্ব খারাপ...। কেমন আছেন বলেন আর।
নিজামুল হক নাসিম : আছি আর কি...।
আহমদ জিয়াউদ্দিন : জাজমেনটা দেখলেন নাকি-আপনে?
নিজামুল হক নাসিম : না, জাজমেন্টটা তো আমি দেখি নাই। ওটা দেখার ইচ্চ্ছাও আমার নেই।
আহমদ জিয়াউদ্দিন : জাজমেন্টটা আপনাকে পাঠাই দিতে পারি। কিন্তু আপনি তো এই এই ওনারা এতো পণ্ডিতি করছে একটা, মানে এখানে-ই মেজাজটা গরম হয়।
নিজামুল হক নাসিম : না দরকার নাই। ওটা রিপোর্টে পামু আমরা। ক’দিন পর বাইর হইবে। এর প্রতি আমার এত ইন্টারেস্ট নাই। ইয়ের প্রতি জাজমেন্টের প্রতি।
আহমদ জিয়াউদ্দিন : ওনারা এত বড় একটা জাজমেন্ট দিছে। ঠিক আছে, ৩২০-৩০ পাতার মতো বাংলায় লিখছে। এটা সাথে সাথে রাতের বেলায় কালকে ১০টা সময় নেটে দিয়া দিছে, সুপ্রিম কোর্টের ওয়েব সাইটে দিছে। খুবই ভালো কথা। কিন্তু বাংলাটা কেউ পড়তে পারতেছে না। কারণ বাংলাটা এমন ফরমেটে লেখা হইছে যেটাকে ইউনিকোড ফরমেট না। অর্থাত্ আপনি ইন্টারনেটে পড়ার যোগ্য কইরা করা হয়নি। এই যে বাংলা যত পত্রপত্রিকা আমার পড়ছি, ওটা একটা নির্দিষ্ট টাইপে রেকর্ডিংয়ে মানে ইউনিকোডে কনভার্ট কইরা করে তারা আরকি। এটাতে না লেখাতে- অর্থাত্ অনলাইনে যে করবে, তারা কিন্তু online দিতেছে। অনলাইনে দিলে প্রত্যাশাটা হচ্ছে যে অনলাইনেই তো পড়বে মানুষ। এখন এটা কাল ডাউনলোড কইরা— কোনো ছেলেমেয়ে যদি কেউ ভলান্টিয়ার করে। যে মানে তারা যদি রাজি হয়, যে এটা কনভার্ট করতে। তা না হলে এটাকে আমরা কনভার্ট করতে পারব না। বুঝেন অবস্থা! আপনি দিলেন একটা জিনিস, খুবই ভালো কথা। কিন্তু এটা ঠিক পাঠযোগ্য করে দেন নাই আপনে। আবার আরেকটা এমেন্ডমেন্ট করবে, এটা দেখছেন?
নিজামুল হক নাসিম : কী...?
আহমদ জিয়াউদ্দিন : আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে বিচারাধীন কোনো মামলার পলাতক বা আত্মগোপন থাকা আসামির বিচার, তার অনুপস্থিতি সম্পন্ন করার সুপারিশ করে International Crimes Tribunal Second amendment bill 2012 রিপোর্ট উপস্থাপন করা হয়েছে।
নিজামুল হক নাসিম : ওরে ওই আল্লাহ..! এখন কেমন কইরা পাস করবে?
আহমদ জিয়াউদ্দিন : এইডা তো দরকার নেই তো আর কি।
নিজামুল হক নাসিম : দরকার নাই আমরাও বলছি। যাক এরা যদি মনে করে করবে আরকি। অসুবিধা নাই। আইলে আইতে পারে, আরো স্ট্রং হইল। কিন্তু দরকার ছিল না।
আহমদ জিয়াউদ্দিন : সংসদীয় কমিটি প্রস্তাব করেছে যে অভিযুক্ত ব্যক্তির অনুপস্থিতিতে দায়ের পক্ষ সরকার পক্ষ আইনজীবী নিয়োগ করবে এবং ওই আইনজীবীর খরচ রাষ্ট্রপক্ষ বহন করবে। এটা তো আবার এমেন্ডমেন্ট করার দরকার নেই।
নিজামুল হক নাসিম : এটাতো এমেন্ডমেন্ট করার দরকার নেই আরকি।
আহমদ জিয়াউদ্দিন : হ্যাঁ, এমেন্ডমেন্ট করার দরকার নাই। এমেন্ডমেন্টের ব্যাপারে দেখা যায় যে, খুবই সতর্ক হয়ে যাচ্ছে। মানে.. যেখানে দরকার নেই সেখানে সেখানেও এমেন্ডমেন্ট করতাছে সমানে। এটা অলরেডি provision-এ আছে। আপনি কি সেদিন লক্ষ্য করছেন যে সাকার যে সাক্ষ্যটি দেয়া হয়েছে।
নিজামুল হক নাসিম : জ্বি
আহমদ জিয়াউদ্দিন : সে কিন্তু ম্যানেজ হয়ে গেছে এবং লাস্টলি..।
নিজামুল হক নাসিম : হ্যাঁ এটাতো Clear-ই
আহমদ জিয়াউদ্দিন : লাস্ট সেকেন্ড পর্যন্ত সে পক্ষে ছিল, পরে আর কিছুই বলেনি আর কি। এখন মালুম ভাই কিন্তু একটু... মানে মালুম ভাইয়ের ফিলিংস হচ্ছে হিন্দু সাক্ষীরা প্রবাবলি আর ভালো সাক্ষী দিবে না।
নিজামুল হক নাসিম : দিবে না হ্যাঁ, ভয় পাচ্ছে তারা।
আহমদ জিয়াউদ্দিন : ও কয় যে এইটা জানলেই কি আর সাক্ষী দেই না কী ? না সাক্ষী উঠাই। আর যদি নাও নেই তাহলে দেখা যাবে যে সে তো আবার ডিফেন্স সাক্ষী হয়ে যেতে পারে। সরকার কি ধরনের ইনফ্লুয়েন্স ঐ এলাকাতে। না মানুষ এত ভীতু।
নিজামুল হক নাসিম : ভয়-ভয়ে...অ্যা..।
আহমদ জিয়াউদ্দিন : ভয় কিন্তু, আমাদের সেদিন বড় মিটিং হলো আর কি। আগে যারা ভলেন্টিয়ার ছিল মানে আগে না, এখনও যারা ভলেন্টিয়ার আছে। বিশেষ করে যারা ঢাকাতে আছে তারা বোধ হয় একটু ওরিড হয়ে যাচ্ছে আস্তে-আস্তে।
নিজামুল হক নাসিম : কেন?
আহমদ জিয়াউদ্দিন : তারা ওয়ারিড হচ্ছে যে, তাদের ফিলিংসটা হচ্ছে যে, মনে হয় আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসবে না। তখন কি হবে? আপনারা তখন আমাদের মানে-তখন কি চিন্তা কইরা রাখছেন? সেটার জন্য এখন কি করতেছেন আপনারা। তাদের কথা হচ্ছে যে, আমরা কী চিন্তা করতেছি কিনা। মানে প্রস্তুতিমূলক কোন কিছু নিচ্ছেন কিনা। Incase যদি আওয়ামী লীগ না আসে ক্ষমতাতে। তখন কি হতে পারে?
নিজামুল হক নাসিম : যাই হোক, হতেতো পারে। কিন্তু প্রস্তুতি নেয়ার আবার কি আছে? আমি তো এটা বুঝতে পারতেছি না।
আহমদ জিয়াউদ্দিন : প্রস্তুতি মানে হচ্ছে, হয়তবা যেমন ধরেন কি যে, অন্য কোনো রাস্তা আছে কিনা। যে রাস্তা দিয়ে এটাকে ডিজার্ভ না করা যায়। এমন কিছু এখন থেকে করে রাখা যায় কিনা আরকি। হুম’-একটা সম্ভাবনা আছে- যে এটাকে Constutionally Status দিয়ে দিলে এটা probably will be difficult হয়ে যাবে তখন dissolve করা। এ বিষয়টা কি হবে-না হবে সেটা ভাল করে চিন্তা করতে হবে আর কি। এবং এরকম কিছু একটা করা যায় কি না, কারণ এটাতো যদি Genuinely, সরকার তো মনেই করে না যে সরকার আসবে না তারা ক্ষমতায়।
মনে হইতেছে যেভাবে। So I don’t know| সো, এই গুলো তারা চিন্তা করতেছে কিনা। বা আমরা কোন চিন্তা করছি কিনা। অথবা আমাদের পক্ষে যারা Negative campaign করতেছে তাদের বিপক্ষে আমাদের-আমরা ভালো করে campaign করছি কিনা। মানে campaign টাকে আরেকটু intensify করা যায় কিনা? আমি বললাম, আমরা তো দুটা জিনিস করছি। একটাতো নতুন তথ্যমন্ত্রী হওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশে campaign-টা কিভাবে করা যায় সেটা নিয়ে আমরা ইতিমধ্যে চিন্তা করতেছি। এবং ইতিমধ্যে সেটা ওনাকে approach করা হবে এবং এটা মানে ওনার যতটুকু করা যাবে অতটুকু করা সম্ভব হবে, মানে অতটুকু করা যাবে বলে আমরা মনে করি। বিকজ এটা করা কঠিন করা হবে ওনারে দিয়ে। নতুন নতুন অবস্থায়। But সেটা কতটুকু helpful হবে। আপনার একই information থাকার কথা। আমাদের আলোচনার সময়ে আমার ধারণা ছিল শুধুমাত্র BTV সারাদেশে দেখা যায়, গ্রামের সব জায়গা দেখা যায়। কিন্তু অন্য টেলিভিশনে এভাবে দেখা যায় না। এটা ঠিক কি না? বলেন তো।
নিজামুল হক নাসিম : এক সেকেন্ড, জাস্ট ওয়ান সেকেন্ড। (টেলিফোনের রিং বেজে উঠছিল।) কি বলছিলেন যেন...?
আহমদ জিয়াউদ্দিন : প্রশ্নটা হচ্ছে যে বাংলাদেশ টেলিভিশন কী একমাত্র চ্যানেল যেটা সারা বাংলাদেশের সব আনাচে-কানাচে দেখা যায় ? নাকি অন্যগুলাও দেখা যায়।
নিজামুল হক নাসিম : অন্যগুলো তো Dish. Dish যাদের আছে তারা দেখতে পারবে। আর বাংলাদেশ টেলিভিশন সবাই দেখতে পারে ।
আহমদ জিয়াউদ্দিন : যেখানে Dish নাই, গ্রামের সেখানে তো দেখা যাবে না।
নিজামুল হক নাসিম : না পারবে না। তবে এখন Dish সব জায়গায় আছে।
আহমদ জিয়াউদ্দিন : এখন Dish সব জায়গায় আছে।
নিজামুল হক নাসিম : হু..ম..।
আহমদ জিয়াউদ্দিন : বাংলাদেশ টেলিভিশন হচ্ছে সব জায়গায় দেখা যায় উইদাউট ডিস।
নিজামুল হক নাসিম : রাইট।
আহমদ জিয়াউদ্দিন : এখন আইডিয়াটা হচ্ছে সরকারের হাতে বাংলাদেশ টেলিভিশন আছে, প্লাস হচ্ছে যে, ও অন্যান্য চ্যানেলও আছে যেগুলো তারা ব্যবহার করতে পারে আর কি। Important হচ্ছে তাদের content-টা কি? তারা কি করবে সেটা আর কি। Pure সস্তায় প্রচারণা করলে তো বিপদ। মানে, চিন্তাভাবনা করে করলে লাভ আছে আর কি। আপনার কাছে কোনো চিন্তা আছে? মানে কিভাবে আমরা এ প্রসেসটাকে এগিয়ে নিতে পারি কোন ডিজরাপশন যেন না হয়?
নিজামুল হক নাসিম : এমন কোন চিন্তা করি নাই এহনো।
আহমদ জিয়াউদ্দিন : এটা একটু কইরেনতো। আমাদের কাজই হচ্ছে আগাম চিন্তা করে রাখা আর কি। শুধু একটা আছে যেটা সেটা হলো Constution-এ protection দিয়ে রাখা। সেটা হচ্ছে সবচেয়ে মানে Sure উপায় আর কি। কিন্তু সেই protection-টা কিভাবে দিব- সেটাও এখনো আমি clear না আর কি। কিন্তু এটা ছাড়া Short ওয়েতে আর কি অপশন আছে। Constitution দিলে তাদের ২/৩ Majority ছাড়া যদি ধরেন Assuming দিয়ে তারা আসে হাইপোথিটিক্যাল স্পিকিং।
ত্রিদিভ রাজা পাকিস্তানে মারা গেছে। যাক, বেঁচে থাকলে তার বিচার হতো। তাকে বোধহয়, এদেশে আসতে দেয়নি, সে বোধহয় এদেশে আসেনি। না?
নিজামুল হক নাসিম : জ্বি...
আহমদ জিয়াউদ্দিন : রাজা ত্রিদিভ রায়, এদেশে আসেনি।
নিজামুল হক নাসিম : না, ত্রিদিভ রায় আসে নাই।
আহমদ জিয়াউদ্দিন : প্রধানমন্ত্রীর কাছে আবেদন করছে যে, তার বাডিটা যেন এখানেই করা হয়। বডি দেয়া যেতে পারে, বেচারা আর কি।
নিজামুল হক নাসিম : ত্রিদিভ রায়ের?
আহমদ জিয়াউদ্দিন : হু,
নিজামুল হক নাসিম : ত্রিদিভ রায় করছে না কি?
আহমদ জিয়াউদ্দিন : ঐ যে দেবাশীষ করছে। দেবাশীষ তার বাবার জন্য, তার বাপ না! দেবাশীষ প্রাইম মিনিস্টারের কাছে একটা রিকোয়েস্ট করছে যে, অনুমতি চাইছে, তার বাবাকে বাংলাদেশে সমাহিত করার।
নিজামুল হক নাসিম : বাপ কি মারা গেছে নাকি?
আহমদ জিয়াউদ্দিন : হ্যাঁ, মারা গেছে।
নিজামুল হক নাসিম : তা জানি না তো। কবে?
আহমদ জিয়াউদ্দিন : হ্যাঁ, মারা গেছে আজকে। ইসলামাবাদে। মানে সোমবারে মারা গেছে। মানে আজকেই তো। সে তখনই রাজাগিরি করেছে। এরপর থেকে আর একটি ভলি কিছু করেনি।
নিজামুল হক নাসিম : না করেনি।
আহমদ জিয়াউদ্দিন : দেবাশীষ কি মানে ল’ইয়ার হিসেবে বা ল’ইয়ারদের সাথে থাকত সব সময়, থাকত?
নিজামুল হক নাসিম : হ্যাঁ, না ইশতিয়াক স্যারের চেম্বারে জুনিয়র ছিল।
আহমদ জিয়াউদ্দিন : আচ্ছা, কিন্তু সে কি মোটামুটি পক্ষের মানুষ ছিল ? নাকি সে ওই রকম মানুষ ছিল?
নিজামুল হক নাসিম : কইতে পারি না, সে রাজা।
আহমদ জিয়াউদ্দিন : তার সাথে আমার অনেক বার দেখা হইছে। এখানে-মানে এখানে আসার পরে দেখা হইছে। আচ্ছা যাক এটা আপনি ফিল করছেন যে সাক্ষী ডেমেজ হয়ে গেছে।
নিজামুল হক নাসিম : হ্যাঁ, ইয়াতো লগে লগেই।
আহমদ জিয়াউদ্দিন : মাঝে মাঝে আমি কিন্তু রিটের ইয়ে বুঝতে পারতেছি না। যেমন ধরেন, একটা ল’ইয়ার এই যে হল মার্ক গ্রুপের MD- চেয়ারপারসন ওনাদের এগেনস্টে রিট চাইছে। যেটা সালমার কোর্টে যাচ্ছে যে টাকা পয়সা সে নিয়েছে, এবং এটা ফেরত দেয়ার ক্ষেত্রে। এটা কিভাবে রিট জাস্টিফাই করবে।
নিজামুল হক নাসিম : ডায়রেকশন, ক্যালকুশনের ব্যাপার না। ডায়রেকশন।
আহমদ জিয়াউদ্দিন : মানে ডাইরেকটিং ইন্ডিভিজুয়াল টু পে মানি বেগ অর পার্ট ।
নিজামুল হক নাসিম : এটা কিসের দ্বারা করছে আমি জানি না। জানলে কইতে পারব।
আহমদ জিয়াউদ্দিন : এই যে এখানে রিপোর্টটা যেভাবে বলা হচ্ছে আরকি? ওইদিন আমি চিন্তা করেছি রিটের এমবিটা কোথায় writ jurisdiction as being filed by a Supremecourt lawyer seeking high court direction needed a refund of National Bank credit money, then little Known Hallmark Group & five other companies allegedly suite led a petition filed by lawyer Yumi Akond on Monday also sought an order for confiscation of properties of Hallmark Group Managing Director Tanvir Mahmood &his wife Jesmin Islam, also the chairperson of the group, the secretary of the Bank Division of the Finance Ministry, Bangladesh Bank Governor, Chairman Director of Sonali Bank, General Manager, Sonali Bank, Ruposi Bangla Hotel Branch, Home Secretary, Inspector of General of Police, Director General of Rapid Action Battalian, DMP Commissioner, Dhaka, Janata Bank, Agroni Bank, Rupali Bank, Basic Bank, Bangladesh Krishi Bank & all the private Banks have been made respondent in the case.
Petitioner Yunius Ali Akand told in his writ that, having the petition aggrieved to be held at a High Court Bench led by justice Salma Masud on Tuesday.
An investigation by the BD Bank recently found, that some officers of the Sonali Bank, Ruposi Bangla Branch, who are involved in misappropriating 36 Billion Tk through irregularities between 2011 & 2012. Investigation also revealed that, Hallmark Group alone took 26 Billion, of the total loan money.
এখন এই হলো রিভিউ রিপোর্টটা। So তাকে বলছে যে, তার passport টাসপোর্ট seize করতে বলছে। এইটা কি আমি পারি কিনা, আরেকজনের জন্য, মানে আরেক client-এর জন্য ?
নিজামুল হক নাসিম : দেখা যাক কি হয়।
আহমদ জিয়াউদ্দিন : মানে PIL বারছে কিছুটুকু বুঝি আমি। এভাবে মানি কালেক্ট করার জন্য রিটতো করা হয় না আসলে। কিন্তু এই ক্ষেত্রে হয় কি না? মানে হয়তো বা বলবেন যে এটা public-এর মানি এবং public-এর money’র হিসাবে এইটাতে আমার interest আছে আর কি।
নিজামুল হক নাসিম : public এর জন্যি সেই ভাবে ............. দেখা যাক না
আহমদ জিয়াউদ্দিন : এটা rule দেয় কিনা?
নিজামুল হক নাসিম : মানে usually money collect করার জন্য writ তো করা হয় না বোধহয়। আপনি Highcourt থাকাকালীন কোন Bench-এ বেশি সময় কাটাইছেন..।
আহমদ জিয়াউদ্দিন : আমি এইবারও তো criminal-ই কাটাইছি।
নিজামুল হক নাসিম : আর এর আগের বারে?
আহমদ জিয়াউদ্দিন : আর আগের বারে criminal, civil, writ সবই।
নিজামুল হক নাসিম : আর এইবারে বেশি criminal-বেঞ্চ দিছে আপনারে।
আহমদ জিয়াউদ্দিন : আরে মালুম ভাইরে একটা ইয়ে দিতেছি...।
নিজামুল হক নাসিম : কী... ?
আহমদ জিয়াউদ্দিন : ভিসা দিতেছি, ২ জন। যারা থরোলি কাজ করছে এবং উনারে বলা হয়েছে যে, এটা যারা কাজ করবে তারাও যেন না জানে, অন্য কে কাজ করছে। আর অন্যরাও যেন না জানে যে কে কাজ করতেছে আপনার সাথে। আপনি এইভাবে কাজ করাইবেন। ২টা amendment-ই একসাথে করে আসতেছে।
নিজামুল হক নাসিম : মনে হয় তাই করবে।
আহমদ জিয়াউদ্দিন : মানে এই 60 daysটা হলো 30 days + হলো যে absents মানে ফিউজেটিভ-এ করা যাবে। আমার তো মনে হয় না আর কিছু change করার দরকার আছে। আপনাদের তো আর কোন অসুবিধা হচ্ছে না legally speaking.
নিজামুল হক নাসিম : না।
আহমদ জিয়াউদ্দিন : যাক এই একটা ভালো খবর দিলো এখন। পৃথিবীতে এই প্রথম এইডস পেশেন্ট কিউরড হইছে।
নিজামুল হক নাসিম : আর কি খবর-টবর কন দেখি এখন? আমি মনে করি সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরী case-এ তাকে সাক্ষী আনা উচিত।
আহমদ জিয়াউদ্দিন : আমি তাকে ঐটা বলছি-বলছে, এখন আমি মুসলমান সাক্ষী আনব। আর হিন্দু সাক্ষীদের ব্যাপারে খুবই নার্ভাস হয়ে গেছে উনি। যে, দেখেন উনার ভাইতো serious অসুস্থ। তার ভিতরে উনি কিন্তু পুরো সময়টা ওইদিকে দিয়েছে। এবং বলছে যে, ঢুকার আগ পর্যন্ত সব ঠিক ছিলো। উনার কাছে information হচ্ছে যে, ওরে যদি আবার না উঠায়, সে আবার ওইদিকে চলে যাবে, d-w হয়ে যাবে। So, এইটাও আবার বেকায়দা অবস্থা হয়ে যাচ্ছে। ওই মানে উনার কোনো লাভ নাই, কিন্তু সিরিয়াস কোনো লসও হয় নাই আর কি। আপনার কি মনে হয়?
নিজামুল হক নাসিম : না লস হয় নাই, কিন্তু সেটা তো কোন কাজে লাগে নাই।
আহমদ জিয়াউদ্দিন : হ্যাঁ মানে, এটা কোন কাজ হলো না আর কি। এটা হয়তোবা defense বলবে যে, again এই লোকের খুব strong role আছে। এই হেনা সাহেবের। মানে হেনা সাহেব কিন্তু এদের মতো শুধুমাত্র lawyer না শুধু। সে seems to be অনেক বেশি। এবং সে গুলশানে এখন বাড়ি করছে, family সব নিয়ে আসছে। মালুম ভাইয়ের কথা অনুযায়ী এবং সবই সে ওই এক case-এর ওপর দিয়ে দিতেছে। এইখানে কিনছে সে বাড়ি।
নিজামুল হক নাসিম : কিনতেই পারে।
আহমদ জিয়াউদ্দিন : আরো কিছু খবর আছে। যেটা আপনার জেনে রাখা দরকার। ভালো কথা যে নাইলে আবার ভুইল্যা যাইতে পারি। হায়দার আলী সাহেবকে নিয়ে তারা খুবই সন্দেহের ভিতর আছে। হায়দার আলী গতকাল উনারে জানাইছে, রাত্রে বেলাতে উনি স্কাইপে আসার আগে। যে, ইয়ে হইছে—-অ্যা.. ওনার বাসাতে জানালা থেকে ওনার ল্যাপটপটা নিয়ে চলে গেছে।
নিজামুল হক নাসিম : হায়দার আলী?
আহমদ জিয়াউদ্দিন : আপনি কাউকে বইলেন না। উনি বোধ হয় কাউকে জানান নাই। আজকে কাউকে জানাইছে কিনা জানি না। বাট তখন জানায় নাই। ল্যাপটপ নাকি নিয়ে চলে গেছে। ল্যাপটপের বক্সটা রাইখ্যা। ল্যাপটপটা ছিল না, ল্যাপটপের বক্সটা ছিল ভিতরে। আর বক্সের ভিতরে সমস্ত চাবি ছিল আরকি। ইনক্লুডিং প্রসিকিউশন অফিসের চাবি আরকি।
নিজামুল হক নাসিম : ....
আহমদ জিয়াউদ্দিন : তো এইডা জানাইছে ওনারে। আমি বললাম এখন তো এইটা prosecution office-এর চাবি। আপনারতো তাইলে ফাস্ট হচ্ছে —-মালুম ভাই তখন খুবই ইয়ে করছে। সিকিউরিটি গুলাকে আরেকটু রি-অর্গানাইজ করছে। মানে ঐ রাতের বেলাতেই। আজকে নিশ্চয়ই গিয়া কিছু একটা এদিক-সেদিক করছে। তালা-টালা হয়তোবা change করছে।
নিজামুল হক নাসিম : আজকে তো হায়দার আলীকে court-এ দেখি নাই।
আহমদ জিয়াউদ্দিন : উনি, মালুম ভাই কিন্তু এখন খুবই সন্দেহ করতেছে মানে তাকে। মানে হায়দার আলীকে নিয়ে এখন। সন্দেহ করছে। এটা কি উনার প্যারনয়েড, নাকি না। কিন্তু খুবই স্ট্রংলি সন্দেহ করতেছে। বলছে যে, দেখেন এখন আমি তো বলতে পারি না আপনাদের কাছে আরেকটা প্রসিকিউটর সম্পর্কে। কিন্তু ওনি খুব ম্যাসিভ আকারে-মানে উনি যে ধরনের, উনার বাড়ির যে ব্যাপক আকারে পরিবর্তন করতেছে, যে এক্সপেনসিভ রিমডেলিং করতেছে, যে গাড়ি উনি কিনছে, নতুন গাড়ি- এইটা হয় না আসলে। ওনার কথা অনুযায়ী। মানে এইটা মিলে না, হিসাবে।
এখন আবার laptop হারায় নাই probably। যা বলছেন, জানাইছেন উনি। চাবি-টাবি সব চলে গেছে। ল্যাপটপটা নিয়ে এসেছে। উনার টার্গেট ছিলো ল্যাপটপটা আর কি। উনি কী ধরনের- মানে, জানালার কাছ থেকে ল্যাপটপ নিয়ে চলে যায়! prosecution office-এর চাবি চলে যায়! এটা কি ধরনের মানি-ওয়ারিং একটা ব্যাপার। তো মালুম ভাই আসলে অ্যা..অ্যা.. এমনি হলো যে তাঁর কেস গুলা। তারপর সাক্ষীগুলো, তারপরে এই সব গুলা। মানে in-out এই সব নিয়ে উনি খুবই ইয়ের ভেতরে আছে। যে, দেখেন কি অবস্থা। প্রত্যেকটা prosecutor-এর মনে রাখা দরকার যে, ল্যাপটপ-টেপটপের ব্যাপারে অনেকেরই ইন্টারেস্ট থাকবে আর কি।
নিজামুল হক নাসিম : উনার ল্যাপটপ নিয়ে অন্য মাইনসে কী করতে পারবে? ।
আহমদ জিয়াউদ্দিন : তা জানি না।
নিজামুল হক নাসিম : কিছুই পারবে না। খুলতেই পারবে না।
আহমদ জিয়াউদ্দিন : কেন খুলতে পারবে না ?
নিজামুল হক নাসিম : খুললে রাত্রে খুলবে। কিন্তু ঐ সময় code নিয়ে মাতামাতি করবে কিডা?
আহমদ জিয়াউদ্দিন : বললেন যে আর কি খবর আছে। আমি তা ভুলেই যাচ্ছিলাম। তো উনি আছে, আর উনার ছোট ভাইয়ের অবস্থা খুবই খারাপ। উনার ছোট ভাই যেটা SAUARE-এ সব সময় তারা বলতেছে ওদের ICU না কি....?
নিজামুল হক নাসিম : কী ?
আহমদ জিয়াউদ্দিন : বলতেছে Intensive case-টা। আমার বোনরে এ জানাইছে আমরা patient-কে ICU দিতে পারবো না। এটা অন্যত্র কোথাও দেবেন। এটাইতো বুঝতে পারছি না। এটা কি খুবই Limited না expensive?
নিজামুল হক নাসিম : হয়তোবা ওদের ICU নাই। তা ত হতে পারে।
আহমদ জিয়াউদ্দিন : এই ধরনের বড় হাসপাতাল, যদিএ space-এত বড় না, কিন্তু ICU তো খুবই প্রয়োজনীয় অংশ একটা।
আহমদ জিয়াউদ্দিন : ঠিক আছে।
নিজামুল হক নাসিম : ঠিক আছে। দোয়া-টোয়া করেন। নাকি ?
আহমদ জিয়াউদ্দিন : ঠিক আছে। বিষয়ডা নিয়ে চিন্তা-টিন্তা করেন। আমরা এই process টাকে কিভাবে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি। সুযোগ হলে কারো সাথে কথা-টথা বলেন আর কি যে, কি করা যায় আর কি।
নিজামুল হক নাসিম : আচ্ছা ঠিক আছে।
0 comments: