০১. শহীদ আইনুল হক, শাহাদাত ১৯৮৮ সাল
১৫ জানুয়ারী, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে জাতীয় ছাত্রসমাজের সন্ত্রাসীদের হাতে অপহৃত হন শহীদ আইনুল হক। আজও তাঁর লাশের সন্ধান মেলেনি। তিনি এম.এস.সি-র ছাত্র ও সংগঠনের সাথী ছিলেন। তাঁর গ্রামের বাড়ি গোপালগঞ্জেরমোকসেদপুর থানার মহারাজপুর গ্রামে।
০২. শহীদ আমিনুল ইসলাম, শাহাদাত ১৯৮৮ সাল
২৮ এপ্রিল, চট্টগ্রাম বটতলী রেলস্টেশনে ছাত্রলীগের সন্ত্রাসীরা বিশ্ববিদ্যালয়গামী শাটল ট্রেন থেকে নামিয়ে হত্যা করে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের মেধাবী ছাত্র আমিনুল ইসলামকে। শহীদ আমিনুল ইসলাম শিবিরের কর্মী ছিলেন। তাঁর বাড়ি কুমিল্লা সদর দণি থানার কমলপুর গ্রামে।
০৩. শহীদ যোবায়ের হোসাইন, শাহাদাত ১৯৯৯ সাল
১৫ মে, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় শাখার অফিস সম্পাদক যোবায়ের ভাইকে অপহরণ করে নির্মমভাবে নির্যাতনের পর নির্যাতন চালিয়ে গুলি করে হত্যা করে ছাত্রলীগের সন্ত্রাসীরা। সংগঠনের সদস্য শহীদ যোবায়ের বিশ্ববিদ্যালয়েরঅর্থনীতি বিভাগের মাষ্টার্সের ছাত্র ও টাঙ্গাইল সদরে চৌবাড়িয়া গ্রামের অধিবাসী ছিলেন।
০৪. শহীদ রহিম উদ্দিন, শাহাদাত ১৯৯৯ সাল
১৯ ডিসেম্বর, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগের সন্ত্রাসীদের ব্রাশফায়ারে শাহাদাত বরণ করেন রহিম উদ্দিন ও মাহমুদুল হাসান। শহীদ রহিম উদ্দিন বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলা ২য় বর্ষের ছাত্র ও সংগঠনের সদস্য ছিলেন। তাঁর বাড়ি দণি চরতি,সাতকানিয়া, চট্টগ্রাম।
০৫. শহীদ মাহমুদুল হাসান, শাহাদাত ১৯৯৯ সাল
১৯ ডিসেম্বর, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগের সন্ত্রাসীদের ব্রাশফায়ারে শাহাদাত বরণ করেন রহিম উদ্দিন ও মাহমুদুল হাসান। শহীদ মাহমুদুল হাসান ফিন্যান্স ৪র্থ বর্ষের ছাত্র ও সংগঠনের সাথী ছিলেন। তাঁর বাড়ি লক্ষ্মীপুরে।
০৬. শহীদ মহিউদ্দিন মাসুম, শাহাদাত ২০১০ সাল
১১ ফেব্রুয়ারি, শহর থেকে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে আসার পথে তিনি ছাত্রলীগের হামলার শিকার হন। রাত সাড়ে আটটায় ষোল শহর রেল স্টেশনে ক্যাম্পাসমুখী ট্রেনের জন্য অপেক্ষারত মহিউদ্দিন ভাইয়ের উপর ছাত্রলীগের সন্ত্রাসীরা রামদা ও কিরিচ নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ে এবং এলোপাতাড়ি কুপিয়ে রক্তাক্ত আবস্থায় ফেলে চলে যায় । পরে পুলিশ এসে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত ডাক্তার মৃত ঘোষণা করেন। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্কেটিং বিভাগের মেধাবী ছাত্র শিবির কর্মী শহীদ মহিউদ্দিন মাসুম কক্সবাজার জেলার চকরিয়া থানার নয়াপাড়া রাজারবিল গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।
০৭. শহীদ হারুন অর রশিদ কায়সার, শাহাদাত ২০১০ সাল
২৮ মার্চ, শাহজালাল আবাসিক হলের মেধাবী ছাত্র শিবির কর্মী হারুন অর রশিদ কায়সার ক্যাম্পাস থেকে ট্রেন যোগে চট্টগ্রাম শহরে যাচ্ছিলেন। পথিমধ্যে চৌধুরীহাট নামক স্টেশনে তাকে ছাত্রলীগ সন্ত্রাসীরা ট্রেন থেকে জোর করে নামিয়ে অপহরণ করে নিয়ে যায়। পরে অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে জবাই করে হত্যা করে। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্কেটিং বিভাগের ৩য় বর্ষের মেধাবী ছাত্র শহীদ হারুন অর রশিদ কায়সার চট্টগ্রাম জেলার মিরসরাই থানার রাঘবপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।
০৮. শহীদ মাসউদ বিন হাবিব, শাহাদাত ২০১২ সাল
০৮ ফেব্রুয়ারি, ছাত্রলীগ সন্ত্রাসীদের গুলিতে শাহজালাল হলের সামনে রাস্তায় সোহরাওয়ার্দী হল সেক্রেটারি ও সংগঠনের সদস্য মাসউদ বিন হাবিব ও জীববিজ্ঞান অনুষদ শাখার প্রচার সম্পাদক সংগঠনের সাথী মুজাহিদুল ইসলাম। গুলিবিদ্ধ মাসউদ ও মুজাহিদকে রক্ত পিপাসু ছাত্রলীগ হায়েনারা রামদা দিয়ে কুপিয়ে তাঁদের মৃত্যু নিশ্চিত করে। শহীদ মাসউদ বিন হাবিবের বাড়ি হবিগঞ্জের আজমিরিগঞ্জ থানার শমীপুর গ্রামে। দাখিল ও আলিমে এ+ পাওয়া মাসউদ ভাই চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন।
০৯. শহীদ মুজাহিদুল ইসলাম, শাহাদাত ২০১২ সাল
০৮ ফেব্রুয়ারি, ছাত্রলীগ সন্ত্রাসীদের গুলিতে শাহজালাল হলের সামনে রাস্তায় সোহরাওয়ার্দী হল সেক্রেটারি ও সংগঠনের সদস্য মাসউদ বিন হাবিব ও জীববিজ্ঞান অনুষদ শাখার প্রচার সম্পাদক সংগঠনের সাথী মুজাহিদুল ইসলাম। গুলিবিদ্ধ মাসউদ ও মুজাহিদকে রক্ত পিপাসু ছাত্রলীগ হায়েনারা রামদা দিয়ে কুপিয়ে তাঁদের মৃত্যু নিশ্চিত করে। শহীদ মুজাহিদুল ইসলামের বাড়ি চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ের জাফরাবদ গ্রামে। তিনি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণিবিদ্যা বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষে অধ্যয়ন করতেন।
১৫ জানুয়ারী, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে জাতীয় ছাত্রসমাজের সন্ত্রাসীদের হাতে অপহৃত হন শহীদ আইনুল হক। আজও তাঁর লাশের সন্ধান মেলেনি। তিনি এম.এস.সি-র ছাত্র ও সংগঠনের সাথী ছিলেন। তাঁর গ্রামের বাড়ি গোপালগঞ্জেরমোকসেদপুর থানার মহারাজপুর গ্রামে।
০২. শহীদ আমিনুল ইসলাম, শাহাদাত ১৯৮৮ সাল
২৮ এপ্রিল, চট্টগ্রাম বটতলী রেলস্টেশনে ছাত্রলীগের সন্ত্রাসীরা বিশ্ববিদ্যালয়গামী শাটল ট্রেন থেকে নামিয়ে হত্যা করে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের মেধাবী ছাত্র আমিনুল ইসলামকে। শহীদ আমিনুল ইসলাম শিবিরের কর্মী ছিলেন। তাঁর বাড়ি কুমিল্লা সদর দণি থানার কমলপুর গ্রামে।
০৩. শহীদ যোবায়ের হোসাইন, শাহাদাত ১৯৯৯ সাল
১৫ মে, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় শাখার অফিস সম্পাদক যোবায়ের ভাইকে অপহরণ করে নির্মমভাবে নির্যাতনের পর নির্যাতন চালিয়ে গুলি করে হত্যা করে ছাত্রলীগের সন্ত্রাসীরা। সংগঠনের সদস্য শহীদ যোবায়ের বিশ্ববিদ্যালয়েরঅর্থনীতি বিভাগের মাষ্টার্সের ছাত্র ও টাঙ্গাইল সদরে চৌবাড়িয়া গ্রামের অধিবাসী ছিলেন।
০৪. শহীদ রহিম উদ্দিন, শাহাদাত ১৯৯৯ সাল
১৯ ডিসেম্বর, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগের সন্ত্রাসীদের ব্রাশফায়ারে শাহাদাত বরণ করেন রহিম উদ্দিন ও মাহমুদুল হাসান। শহীদ রহিম উদ্দিন বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলা ২য় বর্ষের ছাত্র ও সংগঠনের সদস্য ছিলেন। তাঁর বাড়ি দণি চরতি,সাতকানিয়া, চট্টগ্রাম।
০৫. শহীদ মাহমুদুল হাসান, শাহাদাত ১৯৯৯ সাল
১৯ ডিসেম্বর, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগের সন্ত্রাসীদের ব্রাশফায়ারে শাহাদাত বরণ করেন রহিম উদ্দিন ও মাহমুদুল হাসান। শহীদ মাহমুদুল হাসান ফিন্যান্স ৪র্থ বর্ষের ছাত্র ও সংগঠনের সাথী ছিলেন। তাঁর বাড়ি লক্ষ্মীপুরে।
০৬. শহীদ মহিউদ্দিন মাসুম, শাহাদাত ২০১০ সাল
১১ ফেব্রুয়ারি, শহর থেকে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে আসার পথে তিনি ছাত্রলীগের হামলার শিকার হন। রাত সাড়ে আটটায় ষোল শহর রেল স্টেশনে ক্যাম্পাসমুখী ট্রেনের জন্য অপেক্ষারত মহিউদ্দিন ভাইয়ের উপর ছাত্রলীগের সন্ত্রাসীরা রামদা ও কিরিচ নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ে এবং এলোপাতাড়ি কুপিয়ে রক্তাক্ত আবস্থায় ফেলে চলে যায় । পরে পুলিশ এসে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত ডাক্তার মৃত ঘোষণা করেন। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্কেটিং বিভাগের মেধাবী ছাত্র শিবির কর্মী শহীদ মহিউদ্দিন মাসুম কক্সবাজার জেলার চকরিয়া থানার নয়াপাড়া রাজারবিল গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।
০৭. শহীদ হারুন অর রশিদ কায়সার, শাহাদাত ২০১০ সাল
২৮ মার্চ, শাহজালাল আবাসিক হলের মেধাবী ছাত্র শিবির কর্মী হারুন অর রশিদ কায়সার ক্যাম্পাস থেকে ট্রেন যোগে চট্টগ্রাম শহরে যাচ্ছিলেন। পথিমধ্যে চৌধুরীহাট নামক স্টেশনে তাকে ছাত্রলীগ সন্ত্রাসীরা ট্রেন থেকে জোর করে নামিয়ে অপহরণ করে নিয়ে যায়। পরে অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে জবাই করে হত্যা করে। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্কেটিং বিভাগের ৩য় বর্ষের মেধাবী ছাত্র শহীদ হারুন অর রশিদ কায়সার চট্টগ্রাম জেলার মিরসরাই থানার রাঘবপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।
০৮. শহীদ মাসউদ বিন হাবিব, শাহাদাত ২০১২ সাল
০৮ ফেব্রুয়ারি, ছাত্রলীগ সন্ত্রাসীদের গুলিতে শাহজালাল হলের সামনে রাস্তায় সোহরাওয়ার্দী হল সেক্রেটারি ও সংগঠনের সদস্য মাসউদ বিন হাবিব ও জীববিজ্ঞান অনুষদ শাখার প্রচার সম্পাদক সংগঠনের সাথী মুজাহিদুল ইসলাম। গুলিবিদ্ধ মাসউদ ও মুজাহিদকে রক্ত পিপাসু ছাত্রলীগ হায়েনারা রামদা দিয়ে কুপিয়ে তাঁদের মৃত্যু নিশ্চিত করে। শহীদ মাসউদ বিন হাবিবের বাড়ি হবিগঞ্জের আজমিরিগঞ্জ থানার শমীপুর গ্রামে। দাখিল ও আলিমে এ+ পাওয়া মাসউদ ভাই চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন।
০৯. শহীদ মুজাহিদুল ইসলাম, শাহাদাত ২০১২ সাল
০৮ ফেব্রুয়ারি, ছাত্রলীগ সন্ত্রাসীদের গুলিতে শাহজালাল হলের সামনে রাস্তায় সোহরাওয়ার্দী হল সেক্রেটারি ও সংগঠনের সদস্য মাসউদ বিন হাবিব ও জীববিজ্ঞান অনুষদ শাখার প্রচার সম্পাদক সংগঠনের সাথী মুজাহিদুল ইসলাম। গুলিবিদ্ধ মাসউদ ও মুজাহিদকে রক্ত পিপাসু ছাত্রলীগ হায়েনারা রামদা দিয়ে কুপিয়ে তাঁদের মৃত্যু নিশ্চিত করে। শহীদ মুজাহিদুল ইসলামের বাড়ি চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ের জাফরাবদ গ্রামে। তিনি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণিবিদ্যা বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষে অধ্যয়ন করতেন।
0 comments: