পাকিস্তান শাষনামলে সর্বশেষ শিক্ষা কমিশন গঠন করা হয় ১৯৬৯ সালে । এতে শিক্ষা ব্যবস্থার আদর্শিক ভিত্তি কি হবে, তা নিয়ে জনমত জরিপের আয়োজন করা হয় । এর অংশ হিসেবে সরকারের পক্ষ থেকে ১৯৬৯ সালের ২ আগষ্ট এক আলোচনা সভার আয়োজন করা হয় । এই সময়ে বামপন্থী ও ইসলামবিরোধী সংগঠনসমূহ এই শিক্ষানীতির বিরুদ্ধে আন্দোলন করে । এই আলোচনা সভায় বামপন্থীদের বিরোধীতামুলক বক্তব্যের মধ্যে শহীদ আব্দুল মালেক মাত্র ৫ মিনিট বক্তব্য রাখার সুযোগ পান । অসাধারন মেধাবী বাগ্মী আব্দুল মালেকের সেই ৫ মিনিটের যৌক্তিক বক্তব্যে সভায় উপস্থিত ছাত্রদের মোটিভ পুরোপুরি পরিবর্তিত হয়ে যায় ।
এই ঘটনার প্রেক্ষিতে ইসলামী শিক্ষার পক্ষের জনমতকে বিভ্রান্ত করার উদ্দেশ্যে টি.এস.সি. তে ১২ আগষ্ট আয়োজন করা হয় আরেকটি আলোচনা সভার । বামপন্থী শিক্ষকরা এখানে শহীদ আব্দুল মালেক ও তার সংগীদের আসতে বাধার সৃষ্টি করে । কিন্তু যেভাবেই হোক আব্দুল মালেক সভায় উপস্থিত হন । ডাকসুর সভায় সাধারন ছাত্রের কথা বলার অধিকার আছে । শহীদ আব্দুল মালেকসহ কয়েকজন ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থার পক্ষে কথা বলার আবেদন করলে তা প্রত্যাখ্যান করা হয় ।
একচেটিয়া বক্তব্যমঞ্চ দখল করে ছাত্র ইউনিয়নের নেতারা বক্তব্যের ভাষা ধীরে ধীরে ইসলামকে আক্রমণ করে দেয়া শুরু করে । এসময় মস্কোপন্থী এক ছাত্র ইউনিয়ন নেতা ইসলাম সম্পর্কে চরম আপত্তিকর বক্তব্য রাখতে শুরু করলে অনুষ্ঠানের উপস্থিত ইসলামপ্রেমী ছাত্ররা প্রতিবাদ জানায় । যুক্তি ও বান্তবতার লড়াইয়ে পরাজিত বাম ও ধর্মনিরপেক্ষ গোষ্ঠী ক্ষিপ্ত হয়ে আক্রমন চালায় ছাত্রদের ওপর ।
১৯৬৯ সালের সেই ঐতিহাসিক বক্তব্যঃ
নতুন ঘোষিত শিক্ষানীতির ইডিওলজিকাল বেসিস সম্পর্কে এখানে আলোচনা হতে যাচ্ছে । এখানে এই বেসিস সম্পর্কে শিক্ষানীতিতে যেটা বলা হয়েছে যে পাকিস্তান মাস্ট এইম এট ইডিওলজিকাল ইউনিটি নট এট উডিওলজিকাল ভেকুয়াম । ইট মাস্ট ইমপার্ট এ ইউনিট এন্ড ইন্টেগ্রেটেড সিস্টেম অব এডুকেশন হুয়িচ কেন ইমপার্ট এডুকেশন অন দ্যি কমন সেট অব কালচার ভেলু বেসড অনদ্যি টিচেস অব ইসলাম। আমার মনে হয় আজকে যারা এখানে আলোচনা করেছেন তাদের পক্ষ থেকে এমন অনেকগুলো অযৌক্তিক বিষয় এর অবতারণা করা হয়েছে এ প্রসঙ্গে। কমন সেট অব কালচারাল ভেল্যূ বলতে হয়তো কেউ বুঝেছেন ওয়ান সাইড অব কালারাল ভেল্যূ । কিন্তু তাদেরএটা মনে রাখা দরকার কমন সেট ভেলু মানে ওয়ান সাইড অব কালচারাল ভেল্যূজ নয়। ওয়ান সাইড অব কালচারাল ভেল্যূ সোভিয়েত রাশিয়াতে রয়েছে যেখানে একটা পলিটারিয়ানিজম সোসাইটি আর সেখানে বিভিন্ন রাষ্ট্র যেগুলো রয়েছে অঙ্গরাজ্যগুলোর কালচারকে সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস করে দিয়ে সেখানে একটা ওয়ান সাইড অব কালচারাল ভেল্যূ তৈরী করা হয়েছে। আমরা এটার বিরোধী। আমরা বলতে চাই কমন সেট অব কালচারাল ভেল্যূ নট ওয়ান সাইড অব কালচারাল ভেল্যূ।
এর পরবর্তি পর্যায়ে আমি আলোচনা করতে চাই যে আসলে শিক্ষার উদ্যেশ্য কী। আমি এখানে অন্য কোন বিষয় না আলোচনা করে শুধুমাত্র মহাকবি মিল্টনেরই একটা কথা আলোচনা করতে চাই। মিল্টন বলেছিলেন এডুকেশন ইজ দ্য হারমনিয়াস ডেভেলপমেন্ট অব বডি মাইন্ড এন্ড সউল। এই বডি মাউন্ড এন্ড সোলের হারমনিয়াস ডেভেলপমেন্ট কোনো ইডিওলজি বা কোন আদর্শছাড়া হতে পারে এটা যারা ইডিওলজিকাল শিক্ষাব্যবস্থা চান না তাদের কাছে আমার জিজ্ঞাস্য।
এরপরে এসে আমি আপনাদের সামনে যে জিনিসটা আলোচনা করতে চাই তা হল যে মিল্টনের এ সংজ্ঞাকে সামনে রেখে আমরা যদি দেখি তাহলে শিক্ষার প্রকৃত উদ্যেশ্য হচ্ছে ব্যক্তি চেতনা এবং সঠিক ব্যক্তিত্ব সৃষ্টি করার মাধ্যমে জাতীয় চেতনা এবং জাতীয় মতের সৃষ্টি করা। এরপরে শিক্ষার্থী যারা রয়েছেন তাদের মধ্যে মেন্টাল ফিজিকাল এবং মোরাল ট্রেনিং দিয়ে তাদেরকে একটা পর্যায়ে নিয়ে যাওয়া যাতে করে তারা ভবিষ্যতে জনসমষ্টির সাথে একটা কমন কালচারাল এবং ইডিওলজিকাল বেসিক একটা ব্রিজ তৈরী করতে পারে। এবং এখনকার যে আদর্শ রয়েছে সেটা যাতে ধীরে ধীরে ইনক্রিজ হতে পারে ভবিষ্যতের দিকে, এরমই একটা পরিকল্পনা রয়েছে মিল্টনের এই সংজ্ঞার ভিতর দিয়ে।
এরপরে আমি আপনাদের সামনে আলোচনা করতে চাই ধর্মহীন শিক্ষার্ব্যবস্থার যারা প্রবক্তা তারা পাশ্চাত্যের সমাজের দিকে তাকিয়ে দেখুন যে পাশ্চাত্যে সমাজে লিবারেল এডুকেশনের নাম দিয়ে যে শ্ক্ষিাব্যবস্থা প্রণয়ণ করা হয়েছে সেই শিক্ষাব্যবস্থায় শিক্ষিত আমেরিকার একজন ফিলোসোফার সোসাল ফিলোসোফার নিজে বলেছেন শিক্ষা সম্পর্কে যে, থ্রি কাইন্ডস অব প্রগ্রেস আর সিগনিফিকেন্ট ; প্রগ্রেস ইন নলেজ এন্ড টেকনলজি ; প্রগ্রেস ইন সোসিয়ালাইজেশন অব ম্যান; প্রগ্রেস ইন ¯স্প্রিচুয়ালিটি। দ্যা লাস্ট ইজ দ্যা মোস্ট ইমপরটেন্ট। আর এইু ভদ্রলোকের নাম হচ্ছে আলবাট রিচার্ড। তিনি যে বই লিখেছেন তার নাম হচ্ছে ভিজিটিং অব রেনড্রেমপার্ট লাইফ। এরপর এসে তিনি বর্তমান আধুনিক পাশ্চাত্য শিক্ষাব্যাবস্থা যে সেকুলার এবং লিবারেল শিক্ষাব্যবস্থা যে ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছে সেখান থেকে টার্নিং পয়েন্টে শিক্ষাকে ইডিওলজিকাললি ওরিয়েন্ট করার জন্য বলেছেন। এজন্য পরামর্শ দিয়েছেন ,আওয়ার এইজ মাস্ট এছিভ ¯স্প্রিচুয়াল রিনিওয়াল। এ নিউ রেনেসা মাস্ট কাম। দ্যি রেনেসা ইন হুয়িছ ম্যানকাইন্ড ইজ কভার্ড দ্য ইথিকাল একশন ইজ দ্য সুপ্রিম ট্রুথ এন্ড দ্য সুপ্রিম ইটিলিটারিয়ানিজম। বাই হুয়িছ ম্যানকাইন্ড উইল বি রেভূলেটেড। এই ¯স্প্রিচুয়াল রেভূলেশন ছাড়া ম্যানকাইন্ডের কোন বিকল্প হতে পারে না-তিনি এটা অত্যন্ত স্পষ্ট ভাষায় বলেছেন। তো আমার মনে হয় আর কোন কথা এখানে আলোচনা করার প্রয়োজন নেই যে, যে পাশ্চাত্যে ধর্মহীনশিক্ষাব্যবস্থায় , তথাকথিত লিবারেল এডুকেশনে যিনি শিক্ষিত, তিনি বর্তমান শিক্ষাব্যবস্থা সম্পর্কে ; সেই পাশ্চাত্যের শিক্ষাব্যবস্থা সম্পর্কে একথাগুলো বলেছেন। তো আমার ক থা হচ্ছে পাকিস্তানের বুকে বাইশ বছর যাবৎ পর্যন্ত এ সেকুলার এবং ধর্মহীন শিক্ষাব্যবস্থা প্রতিষ্ঠিত ছিল । এই শিক্ষাব্যবস্থা আমাদের সমাজে এমন কতগুলো ম্যাকুলের(মেকেলে) ব্রেইন চাইল্ড এবং ব্রাউন ইংলিশম্যান তৈরী করেছে যাদের মুখ থেকে আমরা ধর্মহীন শিক্ষাব্যবস্থার কথা শুনছি। কিন্তু জেনে রাখা দরকার এ শিক্ষাব্যবস্থা যখন প্রবর্তন করা হয় আজ থেকে দেড়শ বছর আগে তখন এই শিক্ষাব্যবস্থা যখন ফেইল করল , মুসলমানদের মধ্যে তখন স্যার উইলিয়াম হান্টারকে এসে কমেন্ট করতে দেয়া হয়েছিল, উনি কি কথাগুলো বলেছিলেন, দেখুন , তিনি বলেছেন, দি ট্রু থ ইজ দেট আওয়ার সিসটেম অব পাবলিকইন্স ট্রাকশন ইজ অপোজ টু দ্য ট্রেডিশন আনটু দ্যাট রিকোয়ারম্যান্ট এন্ড হেটফুল টু দ্যা রিলিজিয়ন অব মুসলমান।
তো যারা বলেন যে ইসলামের ইডিওলজি কি তাদেরকে আমি শুধুএই প্রশ্ন করব যে আপনারা একটু তার ইতিহাস একবার পর্যালোচনা করেন। ইসলামের ইতিহাস দেখে তারপরে বলুন ইসলামের ইডিওলজি কী। এটা একটা বিরাট রকমের পরিস্কার ইনস্ট্রাকশন রয়েছে । আর ইসলামিক ইডিওলজিতে বা ইসলামিক কালচারের ভিত্তিতে যে সমাজও সোসাইটি গড়ে উঠেছিল সেখানে তার স্থানীয় কালচার বা স্থানীয় সংস্কৃতিরও সেখানে দাম ছিল এবং তাদেরকেও বিকাশ করার জন্য চেষ্টা করা হয়েছে। সোভিয়েত রাশিয়ার মত সেখানে ওয়ান সাইড অব কালচারকরা হয় নি; কমন সেট অব কালচারকরা হয়েছিল । আজ আমার শেষ বক্তব্য হচ্ছে , (১৯৬৯ সালের বক্তব্য )পাকিস্তান আমরা পেয়েছি যে জন্য, যে উদ্যেশ্যে সেখানে ১৯৩৮সালে শেরে বাংলা একে ফজলুল হক সাহেব পাটনা সম্মেলেনে ঘোষণা করেছিলেন, যে , আমরা পাকিস্তান এর বুকে একটি ইসলামিক শিক্ষাব্যবস্থা প্রবর্তন করতে চাই।...
এর পরবর্তি পর্যায়ে আমি আলোচনা করতে চাই যে আসলে শিক্ষার উদ্যেশ্য কী। আমি এখানে অন্য কোন বিষয় না আলোচনা করে শুধুমাত্র মহাকবি মিল্টনেরই একটা কথা আলোচনা করতে চাই। মিল্টন বলেছিলেন এডুকেশন ইজ দ্য হারমনিয়াস ডেভেলপমেন্ট অব বডি মাইন্ড এন্ড সউল। এই বডি মাউন্ড এন্ড সোলের হারমনিয়াস ডেভেলপমেন্ট কোনো ইডিওলজি বা কোন আদর্শছাড়া হতে পারে এটা যারা ইডিওলজিকাল শিক্ষাব্যবস্থা চান না তাদের কাছে আমার জিজ্ঞাস্য।
এরপরে এসে আমি আপনাদের সামনে যে জিনিসটা আলোচনা করতে চাই তা হল যে মিল্টনের এ সংজ্ঞাকে সামনে রেখে আমরা যদি দেখি তাহলে শিক্ষার প্রকৃত উদ্যেশ্য হচ্ছে ব্যক্তি চেতনা এবং সঠিক ব্যক্তিত্ব সৃষ্টি করার মাধ্যমে জাতীয় চেতনা এবং জাতীয় মতের সৃষ্টি করা। এরপরে শিক্ষার্থী যারা রয়েছেন তাদের মধ্যে মেন্টাল ফিজিকাল এবং মোরাল ট্রেনিং দিয়ে তাদেরকে একটা পর্যায়ে নিয়ে যাওয়া যাতে করে তারা ভবিষ্যতে জনসমষ্টির সাথে একটা কমন কালচারাল এবং ইডিওলজিকাল বেসিক একটা ব্রিজ তৈরী করতে পারে। এবং এখনকার যে আদর্শ রয়েছে সেটা যাতে ধীরে ধীরে ইনক্রিজ হতে পারে ভবিষ্যতের দিকে, এরমই একটা পরিকল্পনা রয়েছে মিল্টনের এই সংজ্ঞার ভিতর দিয়ে।
এরপরে আমি আপনাদের সামনে আলোচনা করতে চাই ধর্মহীন শিক্ষার্ব্যবস্থার যারা প্রবক্তা তারা পাশ্চাত্যের সমাজের দিকে তাকিয়ে দেখুন যে পাশ্চাত্যে সমাজে লিবারেল এডুকেশনের নাম দিয়ে যে শ্ক্ষিাব্যবস্থা প্রণয়ণ করা হয়েছে সেই শিক্ষাব্যবস্থায় শিক্ষিত আমেরিকার একজন ফিলোসোফার সোসাল ফিলোসোফার নিজে বলেছেন শিক্ষা সম্পর্কে যে, থ্রি কাইন্ডস অব প্রগ্রেস আর সিগনিফিকেন্ট ; প্রগ্রেস ইন নলেজ এন্ড টেকনলজি ; প্রগ্রেস ইন সোসিয়ালাইজেশন অব ম্যান; প্রগ্রেস ইন ¯স্প্রিচুয়ালিটি। দ্যা লাস্ট ইজ দ্যা মোস্ট ইমপরটেন্ট। আর এইু ভদ্রলোকের নাম হচ্ছে আলবাট রিচার্ড। তিনি যে বই লিখেছেন তার নাম হচ্ছে ভিজিটিং অব রেনড্রেমপার্ট লাইফ। এরপর এসে তিনি বর্তমান আধুনিক পাশ্চাত্য শিক্ষাব্যাবস্থা যে সেকুলার এবং লিবারেল শিক্ষাব্যবস্থা যে ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছে সেখান থেকে টার্নিং পয়েন্টে শিক্ষাকে ইডিওলজিকাললি ওরিয়েন্ট করার জন্য বলেছেন। এজন্য পরামর্শ দিয়েছেন ,আওয়ার এইজ মাস্ট এছিভ ¯স্প্রিচুয়াল রিনিওয়াল। এ নিউ রেনেসা মাস্ট কাম। দ্যি রেনেসা ইন হুয়িছ ম্যানকাইন্ড ইজ কভার্ড দ্য ইথিকাল একশন ইজ দ্য সুপ্রিম ট্রুথ এন্ড দ্য সুপ্রিম ইটিলিটারিয়ানিজম। বাই হুয়িছ ম্যানকাইন্ড উইল বি রেভূলেটেড। এই ¯স্প্রিচুয়াল রেভূলেশন ছাড়া ম্যানকাইন্ডের কোন বিকল্প হতে পারে না-তিনি এটা অত্যন্ত স্পষ্ট ভাষায় বলেছেন। তো আমার মনে হয় আর কোন কথা এখানে আলোচনা করার প্রয়োজন নেই যে, যে পাশ্চাত্যে ধর্মহীনশিক্ষাব্যবস্থায় , তথাকথিত লিবারেল এডুকেশনে যিনি শিক্ষিত, তিনি বর্তমান শিক্ষাব্যবস্থা সম্পর্কে ; সেই পাশ্চাত্যের শিক্ষাব্যবস্থা সম্পর্কে একথাগুলো বলেছেন। তো আমার ক থা হচ্ছে পাকিস্তানের বুকে বাইশ বছর যাবৎ পর্যন্ত এ সেকুলার এবং ধর্মহীন শিক্ষাব্যবস্থা প্রতিষ্ঠিত ছিল । এই শিক্ষাব্যবস্থা আমাদের সমাজে এমন কতগুলো ম্যাকুলের(মেকেলে) ব্রেইন চাইল্ড এবং ব্রাউন ইংলিশম্যান তৈরী করেছে যাদের মুখ থেকে আমরা ধর্মহীন শিক্ষাব্যবস্থার কথা শুনছি। কিন্তু জেনে রাখা দরকার এ শিক্ষাব্যবস্থা যখন প্রবর্তন করা হয় আজ থেকে দেড়শ বছর আগে তখন এই শিক্ষাব্যবস্থা যখন ফেইল করল , মুসলমানদের মধ্যে তখন স্যার উইলিয়াম হান্টারকে এসে কমেন্ট করতে দেয়া হয়েছিল, উনি কি কথাগুলো বলেছিলেন, দেখুন , তিনি বলেছেন, দি ট্রু থ ইজ দেট আওয়ার সিসটেম অব পাবলিকইন্স ট্রাকশন ইজ অপোজ টু দ্য ট্রেডিশন আনটু দ্যাট রিকোয়ারম্যান্ট এন্ড হেটফুল টু দ্যা রিলিজিয়ন অব মুসলমান।
তো যারা বলেন যে ইসলামের ইডিওলজি কি তাদেরকে আমি শুধুএই প্রশ্ন করব যে আপনারা একটু তার ইতিহাস একবার পর্যালোচনা করেন। ইসলামের ইতিহাস দেখে তারপরে বলুন ইসলামের ইডিওলজি কী। এটা একটা বিরাট রকমের পরিস্কার ইনস্ট্রাকশন রয়েছে । আর ইসলামিক ইডিওলজিতে বা ইসলামিক কালচারের ভিত্তিতে যে সমাজও সোসাইটি গড়ে উঠেছিল সেখানে তার স্থানীয় কালচার বা স্থানীয় সংস্কৃতিরও সেখানে দাম ছিল এবং তাদেরকেও বিকাশ করার জন্য চেষ্টা করা হয়েছে। সোভিয়েত রাশিয়ার মত সেখানে ওয়ান সাইড অব কালচারকরা হয় নি; কমন সেট অব কালচারকরা হয়েছিল । আজ আমার শেষ বক্তব্য হচ্ছে , (১৯৬৯ সালের বক্তব্য )পাকিস্তান আমরা পেয়েছি যে জন্য, যে উদ্যেশ্যে সেখানে ১৯৩৮সালে শেরে বাংলা একে ফজলুল হক সাহেব পাটনা সম্মেলেনে ঘোষণা করেছিলেন, যে , আমরা পাকিস্তান এর বুকে একটি ইসলামিক শিক্ষাব্যবস্থা প্রবর্তন করতে চাই।...
ভিডিও
0 comments: