ইসলাম একটি পুর্নাঙ্গ জীবন বিধান। সুতরাং এখানে যেমন কোন নব্যপ্রথার স্থান নেই তেমনি নব্যপ্রথা উদ্ভাবনের কোন সুযোগ নেই। কেননা আল্লাহ তার দ্বীন কে পুর্নাঙ্গতা দান করেছেন।
► আজ তোমাদের জন্য তোমাদের দ্বীন পূর্ণাঙ্গ করলাম ও তোমাদের প্রতি আমার অনুগ্রহ সম্পূর্ন করলাম এবং ইসলামকে তোমাদের দ্বীন রূপে মনোনীত করলাম ( সূরা মায়েদা-৩)
ইসলাম এমন এক নিঁখুত জীবন ব্যবস্থা যা মানুষের জাগতিক ও পরলৌকিক সাফল্য নিশ্চিত করে। ইসলাম মানুষের পরলৌকিক সাফল্য ...নিশ্চিত করে জাগতিক প্রয়োজনকে উপেক্ষা না করেই।
► আল্লাহ তোমাকে যা দিয়েছেন তা দ্বারা আখিরাতের আবাস অনুসন্ধান কর এবং দুনিয়া হতে তোমার অংশ ভুলিও না..(সূরা কাসাস-৭৭)
ইসলাম এমন এক জীবন ব্যবস্থা যা মানুষের কোন প্রয়োজনকে যেমন উপেক্ষা করে না , তেমনি কোন প্রয়োজনকে শরীয়া বিধানের সীমারেখা অতিক্রম করারও অনুমতি দেয় না। ইসলাম যেমন সন্ন্যাস-ব্রত সমর্থন করে না তেমনি নিখাদ বস্তুবাদও সমর্থন করে না।
► এভাবে আমি তোমাদেরকে এক মধ্যপন্থী জাতিরূপে প্রতিষ্ঠিত করেছি যাতে তোমরা মানব জাতির জন্য সাক্ষীস্বরূপ এবং রাসুল তোমাদের জন্য সাক্ষীস্বরূপ হবে ..( সূরা বাকারা -১৪৩)
মুসলিমদের মাঝে কুর'আন ও সুন্নাহ থাকা সত্ত্বেও কিভাবে তারে আল্লাহ প্রদত্ত সম্মানিত জীবন (উপরে বর্ণিত আয়াত অনুযায়ী ) ত্যাগ করে গ্লানিকর জীবন বেছে নিয়েছে ? একসময়ে অর্ধ-বিশ্ব শাসনকারী মুসলিম সমাজ আজ কেন সর্বত্র নিষ্পেষিত? সঠিক পথনির্দেশনা পাবার পরও কেন আজ তারা অধঃপতিত এক জাতিতে রূপান্তরিত ? এই প্রশ্নের উত্তর পাওয়া যাবে, রাসুলের(সা.) হাদিসে।
►তোমরা তোমাদের পূর্ববর্তীগণের অনুকরণ করবে (হুবহু), তারা যদি (গুঁই সাপ সদৃশ প্রাণীর) গর্তে প্রবেশ করে তোমরাও তেমনি করবে । আমরা (সাহাবীগ্ণ) জিজ্ঞাসা করলাম , ‘হে আলাহর রাসুল(সা.)! এরা কি ইহুদি ও নাসারারা? ’ তিনি (সা.) বললেন, ‘তবে আর কারা?’ ” –(বুখারী, মুসলিম)
এটা কোন গোপনীয় ব্যাপার নয় যে, কিছু ইহুদী ও খ্রীস্টান , মুসলিম উম্মাহর নীতি ও নৈতিকতা ধ্বংস করার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। তারা তাদের এই পরিকল্পনা বাস্তবায়নে সনয়, অর্থ ব্যয় করে চলেছে। তারা তাদের উদ্দেশ্য বাস্তবায়নে পুরোপুরি সফল হয়েছে। আল্লাহর অমোঘ নীতি , যে পরিশ্রম করবে সে ফল পাবে আর যেমন কর্ম তেমন ফল।
আমরা যদি কিছু সময় পিছনে ফিরে তাকাই, তবে দেখতে পাব, সমাজে এক সময় নীতি ও নৈতিকতার মূল্য ছিল সীমাহীন । লজ্জাশীলতা ও শুদ্ধতা ছিল সমাজের প্রথা। কোন অপরিচিত মেয়ের সাথে রাস্তায় বের হবার চেয়ে পিঠে বিশাল ভার বহন করা একটা ছেলের জন্য ছিল অধিকতর সহজ। আর মেয়েদের ক্ষেত্রে তা চিন্তা করারও অবকাশ ছিল না। অথচ লক্ষ্য করুন , সেই অবস্থা থেকে আজ আমরা কোথায় এসে পৌছেছি! এরই বাস্তব নমুনা “ভ্যালেন্টাইন্স ডে” যার নামকরণ করা হয়েছে “ভালবাসা দিবস” যাতে ছদ্মনামের আড়ালে সরল, পূণ্যবান , নিষ্কলঙ্ক মানুষদের বিপথগামী করা যায়। পূণ্যের মোড়কে পাপাচারের এই প্রসার শয়তানের বহু পুরনো কূটচালেরই অংশ। শয়তান একইভাবে প্রতারণার আশ্রয় নিয়েছিল আদম(আ.) ও হাওয়া(আ.)-এর সাথে যা বর্ণিত হয়েছে কুর'আনে
► সে(শয়তান) তাদের উভয়ের নিকট শপথ করে বলল, আমিতো তোমাদের হিতাকাঙ্ক্ষীদের একজন –(সূরা আরাফ-১২১)
►ভ্যালেন্টাইন্স ডে◄ র ইতিহাস যতটুকূ জানতে পারা যায়, পৌত্তলিক(অগ্নি উপাসক) রোমের পৌরাণিক কাহিনীতে রোমিউলাস নামক এক ব্যক্তি ছিল। একদা রোমিউলাস নেকড়ের দুধ পান করায় অসীম শক্তি ও জ্ঞানের অধিকারী হয়ে প্রাচীন রোমের প্রতিষ্ঠা করেন। রোমানরা এই পৌরাণিক কাহিনীকে কেন্দ্র করে ১৫ই ফ্রেব্রুয়ারী উৎসব পালন করত। উৎসবের দিন তারা একটি কুকুর ও একটি পাঠা বলি দিত। দুজন শক্তিশালী যুবক বলির রক্ত সারা গায়ে মাখতো এবং পরে তা দুধ দিয়ে ধুয়ে ফেলত। অত:পর সেই দুই শক্তিশালী যুবকের নেতৃত্বে শহরে প্যারেড অনুষ্ঠিত হতো। সেই দুই যুবক তাদের হাতে থাকা চামড়ার রশি দিয়ে সম্মুখে আগত যে কাউকে আঘাত করত। রোমান নারীরা এই আঘাত আনন্দচিত্তে গ্রহণ করতো। কেননা তারা বিশ্বাস করত, এর ফলে তারা ভবিষ্যতে বন্ধ্যাত্ব থেকে রক্ষা পাবে, আর বন্ধ্যা মহিলারা তাদের অনুর্বরতা থেকে মুক্তি পাবে। তাদের উৎসবের আরেকটি অংশ ছিল বিবাহযোগ্যা নারীদের নাম লিখে কতগুলো কাগজের টুকরো রাখা হবে। অত:পর, যে ব্যক্তি, যে নামের টুকরো তুলত সেই মেয়েটির সাথেই পরবর্তী এক বছর কাটাতো । এই এক বছর তারা পরস্পরকে যাচাই করার সময় পেত।পরবর্তী বছরের এই একই দিনে হয় তারা বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হতো নতুবা একই নিয়মে নতুন সঙ্গী গ্রহণ করত। পরবর্তীতে রোমানরা খ্রীস্টানদের দখলে আসে এবং তাদের অনেকেই খ্রীস্টধর্ম গ্রহণ করে। খ্রীস্টান ধর্মযাজকরা এই অনৈতিক, অশ্লীল বিবাহ-বহির্ভূত ব্যবস্থা বাতিল করেন।
►ভ্যালেন্টাইন্স ডে◄ সম্পর্কে আরেকটি সূত্র হতে জানা যায় যে, খ্রীস্টীয় তৃতীয় শতাব্দীতে যখন রোমানরা খ্রীস্টানদের দখলে আসে তখন রোমান সম্রাট দ্বিতীয় ক্লডিয়াস সৈন্যদের বিয়ের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেন। ভ্যালেন্টাইন নামক একজন খ্রীস্টান ধর্মযাজক এর বিরোধিতা করেন এবং তিনি গোপনে সৈন্যদের বিয়ের ব্যবস্থা করেন। এই ঘটনা প্রকাশ পেলে তাকে বন্দী করা হয়। জেলে বন্দী থাকে অবস্থায় তিনি গোপনে কারারক্ষীর মেয়ের প্রেমে পড়েন কেননা খ্রীস্টান ধর্মমতে খ্রীস্টান ধর্মযাজকরা কখনো বিয়ে করতে পারেন না বা কোন মেয়ের সাথে সম্পর্ক রাখতে পারেন না । পরবর্তীতে সম্রাট তাকে মুক্তির এই শর্তে দেন যে, তাকে খ্রীস্টান ধর্ম ত্যাগ করে রোমানদের পৌত্তলিক ধর্ম গ্রহণ করতে হবে এবং তার মেয়েকে বিয়ে করতে হবে। কিন্তু ভ্যালেন্টাইন তার প্রস্তাব অগ্রাহ্য করেন এবং খ্রীস্টান ধর্মে অটুট থাকেন। অবশেষে ১৪ই ফ্রেব্রুয়ারী তার মৃত্যুদন্ড কার্যকর হয়।
এই হলো ►ভ্যালেন্টাইন্স ডে◄ র ইতিহাস যা আমাদের যুব সমাজের অনেকেরই অজানা । অজ্ঞতাবশত তারা এই উৎসবে অংশ নিচ্ছে উপহার, কার্ড, লাল-গোলাপ বিনিময়ের মাধ্যমে, প্রেয়সীর সাথে লাল পোষাক পরিধান করে সাক্ষাৎ করে। এমনকি এই দিনটিকে পাশ্চাত্য সমাজে এতটাই গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করা হয় যে, যদি কোন ব্যক্তি এই দিনটিকে বেমালুম ভুলে যায়, তবে তাকে প্রকৃত প্রেমিক হিসেবে বিবেচনা করা হয় না।
অথচ মুসলিম হিসেবে আমাদের জানা অবশ্য কর্তব্য যে, ►ভ্যালেন্টাইন্স ডে◄ কাফিরদের উদ্ভাবিত উৎসব। যা একজন মুসলিমের অবশ্য পরিত্যাজ্য।
অমুসলিমদের উৎসব মুসলিমদের সংষ্কৃতিতে প্রবেশের কোন সুযোগ নেই। আল্লাহ সুব্হানাহুতায়ালা বলেন:
►তোমাদের প্রত্যেকের জন্যই আমি একটি নির্দিষ্ট বিধান এবং সুপষ্ট পথ নির্ধারণ করেছি.. (সূরা মায়িদাহ-৪৮)
►প্রতিটি জাতির জন্য আমি ধর্মীয় উপলক্ষ নির্দিষ্ট করে দিয়েছি যা তাদেরকে পালন করতে হয় .. (সূরা হাজ্জ-৬৭)
►ভ্যালেন্টাইন্স ডে◄ পালন করার অর্থ হলো পৌত্তলিক রোমান এবং খ্রীস্টানদের অনুকরণ করা। অথচ কাফিরদের (তারা পৌত্তলিক হোক কিংবা আহলে কিতাব হোক) কোন প্রথা বা ইবাদতের সাথে সংশ্লিষ্ট কোন আচরণ অনুকরণ করা হারাম যা কুর'আন, সুন্নাহ এবং ইজমা দ্বারা সুস্পষ্ট প্রমাণিত।
►তোমরা তাদের মত হয়ো না, যারা তাদের নিকট স্পষ্ট নিদর্শন আসার পর বিচ্ছিন্ন হয়েছে এবং নিজেদের মধ্যে মতান্তর সৃষ্টি করেছে। তাদের জন্য রয়েছে মহাশাস্তি..(সূরা আলে-ইমরান-১০৫)
►যে কেউ কোন সম্প্রদায়ের অনুকরণ করবে, সে তাদেরই অন্তর্ভুক্ত বনে গণ্য হবে..( আহমদ ২/৫০, আবু দাউদ ৪০২১)
এমনকি আমরা যদি ধরে নিই যে, ►ভ্যালেন্টাইন্স ডে◄ মুসলিমদের উদ্ভাবিত একটি উৎসব, তবুও এতে যোগদানের কোন সুযোগ নেই।
► যে দ্বীনের কোন ব্যাপারে নব্যপ্রথার আবির্ভাব ঘটালো সে ধবংস প্রাপ্ত হোক..( বুখারী, মুসলিম)
আনাস বিন মালিক (রা.) কর্তৃক বর্ণিত নিম্নের হাদিস হতে স্পষ্ট বোঝা যায় যে, ইসলামের আবির্ভাবের পর পূর্বের সকল উৎসব বাতিল হয়ে গেছে এবং কেবল মাত্র ঈদুল আযহা ও ঈদুল ফিতরকে উৎসব হিসেবে ধার্য কবা হয়েছে।
►রাসুল(সা.) যখন মদীনায় আসলেন, তখন তাদের দুটি উৎসবের দিন ছিল। তিনি(সা.) বললেন ‘এ দুটি দিনের তাৎপর্য কি?’ তারা বলল জাহিলিয়াতের যুগে আমরা এই দুই দিন উৎসব করতাম। তিনি(সা:) বললেন, ‘ আল্লাহ তোমাদেরকে এদের পরিবর্তে উত্তম কিছু দিয়েছেন। ইয়াওমুদ্দোহা (ঈদুল আযহা) ও ইয়াওমুল ফিতর ( ঈদুল ফিতর )..(আহমদ, আন-নাসায়ী, আবু দাউদ)
►ভ্যালেন্টাইন্স ডে◄ যা এতদ্বঞ্চলে “ভালবাসা দিবস” নামে পরিচিত, তা মূলত বিবাহ বহির্ভূত অবাধ মেলামেশার দিকে যুব সমাজকে প্রণোদনা দেয়। আর বিবাহ বহির্ভূত এসকল সম্পর্ককেই ইসলাম ব্যভিচার বলে আখ্যায়িত করে। ব্যভিচারের প্রতি আহবান শয়তানের ►ক্লাসিকাল ট্রিকগুলোর◄ একটি।
►হে মানুষ! পৃথিবীতে যা কিছু হালাল ও পবিত্র বস্ত আছে তা থেকে তোমরা আহার কর আর শয়তানের পদাংক অনুসরণ করো না। সে তো তোমাদের প্রকাশ্য শত্রু । সে তো তোমাদের নির্দেশ দেয় মন্দ ও অশ্লীল কাজ করতে "...(সূরা বাকারা-১৬৮)
এছাড়া যা কিছু মানুষকে ব্যভিচারের দিকে প্রলুব্ধ করে, তার সকল পথকেই আল্লাহ নিষিদ্ধ করেছেন:
►তোমরা ব্যভিচারের কাছেও যেও না । অবশ্যই এটা অশ্লীল কাজ ও নিকৃষ্ট পন্থা ” (সূরা বনী ইসরাঈল-৩২)
►চোখের যিনা হচ্ছে তাকানো, জিহ্বার যিনা হচ্ছে কথা বলা, অন্তর তা কামনা করে এবং পরিশেষে যৌনাঙ্গ একে বাস্তবায়ন করে অথবা পরিত্যাগ করে -( বুখারী, মুসলিম)
এক শ্রেণীর লোক এই দিনটিকে “সবার জন্য ভালবাসা” এই মূলমন্ত্র বাস্তবায়নের দিন হিসেবে পালন করে। এ দিনটিকে তারা সকল ধর্মীয় বিভেদ দূর করে এক কমন প্ল্যাটফর্মে আসার জন্য বলে। কাফির, মুশরিক, মুসলিম সবাইকে সমানভাবে ভালবাসার কথা প্রচার করে থাকে।
অথচ, কাফিরদের অন্তরের প্রকৃত অবস্থা আল্লাহ উন্মোচন করে দিয়েছেন এভাবে:
►তারা তোমাদের অনিষ্ট করতে ত্রুটি করবে না। যা তোমাদের বিপন্ন করে তাই তারা কামনা করে।তাদের মুখে বিদ্বেষ প্রকাশ পায় এবং তাদের হৃদয় যা গোপন করে, তা আরো গুরুতর। তোমাদের জন্য নিদর্শন বিশদভাবে বিবৃত করেছি, যদি তোমরা অনুধাবন কর। তোমরাই তাদেরকে ভালবাস কিন্তু তারা তোমাদেরকে ভালবাসে না অথচ তোমরা সমস্ত কিতাবে ঈমান রাখ । আর তারা যখন তোমাদের সংস্পর্শে আসে তখন বলে আমরা বিশ্বাস করি, কিন্তু তারা যখন একান্তে মিলিত হয় তখন তোমাদের প্রতি আক্রোশে তাদের নিজেদের আঙ্গুলের অগ্রভাগ কামড়ায়"। -(সূরা আলে-ইমরান: ১১৮-১১৯)
প্রকৃত ইসলামী আকীদা অনুযায়ী একজন মুসলিমও কখনো কাফিরকে ভালবাসতে পারেন না।
►তুমি (হে মুহাম্মদ!) আল্লাহ ও আখিরাতে বিশ্বাসী এমন কোন সম্প্রদায় পাবে না, যারা ভালবাসে আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের বিরুদ্ধাচারিগণকে - হউক এই বিরুদ্ধাচারিরা তাদের পিতা, পুত্র, ভাই অথবা জ্ঞাতি-গোত্র"...(সূরা মুযাদিলা-২২)
কিন্ত তার মানে এই নয় যে, মুসলিমরা অমুসলিমদের সাথে খারাপ ব্যবহার করবে । বা অমুসলিমদের প্রতি কোন দয়া দেখাবে না। আসলে দয়া-মায়া এবং ভালবাসা দুটি ভিন্ন জিনিস । আমরা এ দুয়ের মধ্যে পার্থক্য করতে পারি না বিধায় এই আয়াতের ভুল অর্থ বুঝি। বরং মুসলিমদের ব্যবহার হবে সর্বোত্তম যা দেখে অমুসলিমরা ইসলামের প্রতি আকৃষ্ট হবে।
►দ্বীনের ব্যাপারে যারা তোমাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে নাই এবং তোমাদেরকে স্বদেশ থেকে বহিষ্কার করে নাই, তাদের প্রতি মহানুভবতা প্রদর্শন ও ন্যায়বিচার করতে আল্লাহ তোমাদেরকে নিষেধ করেন নাই।" -(সূরা মুমতাহিনা-৮)
► (পোস্টটি সংগ্রহকৃত। এবং এর মুলভাষা ইংরেজী। The Islamweb article in English, on Valentine's day)
0 comments: