উপমহাদেশ - আল মাহমুদ

অন্ধকারে হঠাৎ গুলীর শব্দে নৌকাটা দুলে উঠল। যাত্রীরা উবুড় হয়ে পড়ল এ-ওর গায়ের ওপর। নৌকার পেটের ভেতর থেকে ময়লা পানির ঝাপটা এসে আমার মুখটা সম্পূর্ণ ভিজিয়ে দিল। সার্ট ও গেঞ্জির ভেতর ছলছলানো পানি ঢুকে ঝুলতে লাগল। আর ফোঁটা ফোঁটা চুঁইয়ে পড়তে লাগল পাটাতনে। ততক্ষণে বুড়ো মাঝি ও তার ছোটো ছেলেটা বৈঠা গুটিয়ে নিয়ে পাটাতনে লম্বা হয়ে শুয়ে পড়েছে। কে একজন ছিটকে এসে আমাকে দুহাতে জড়িয়ে ধরে ফুঁপিয়ে কেঁদে উঠেছে। কান্না ও শরীরের ছোঁয়াতেই আমার বুঝতে বাকি রইল না, একটা মেয়ে আমাকে জড়িয়ে ধরে ফোঁপাচ্ছে। 

আমার অস্তিত্বের সমর্থন পেয়েই কিনা জানি না, মেয়েটার কান্না আরও শব্দ করে একটু রোদন বা বিলাপের মতো হয়ে উঠল। আর সাথে সাথেই আখাউড়ার দিক থেকে সারিবাঁধা পটকা ফাটানোর মতো গর্জন করে বইতে লাগল গুলীর শব্দ। সীসার বাতাস কেটে চলে যাওয়ার শিস উঠছে। 

শফীউদ্দিন সরদার উপন্যাস সমগ্র

ছুটে আসছে। তীর বেগে ছুটে আসছে। চলনবিলের বুক চিরে একটানা ছুটে আসছে লাল মিয়ার ছিপ নৌকা। একতালে বৈঠা মারছে লাল মিয়ার শক্ত জোয়ান সঙ্গীরা। কণ্ঠে তাদের নৌকাবাইচের গান।।

নবাবী আমল শেষ হয়েছে। বাংলার বুকে জোরেশোরেই চেপে বসেছে ইংরেজ। বাংলার বিদ্রোহ আপাতত শান্ত। শেষ হয়েছে ফকি্রদের হামলা। সতেরশ ছিয়াত্তরের মন্বন্তর মানুষ ভুলতে বসেছে। আবার ধান উঠতেছে গৃহস্তের গোলায়।

ঝড় ঝাপ্টা থেমে যাওয়ার ইংরেজদের হাতে এসেছে অখন্ড অবসর। তারা এবার শাষনব্যাবস্থা শক্ত করার কাজে উঠে পড়ে লেগেছে।

তিনটি সেনা অভ্যুত্থান ও কিছু না বলা কথা

১৯৭৫ সালে ঢাকা ক্যান্টনমেন্টে সংঘটিত হয়েছিল তিন তিনটি ভয়াবহ সেনা-অভ্যুত্থান। তিনটি অভ্যুত্থানই যুগান্তকারী ঘটনা, শতাব্দীর অন্যতম ঐতিহাসিক ঘটনা, যেগুলোর মাধ্যমে দেশের রাজনৈতিক ও সামরিক পরিমন্ডলে ঘটে ব্যাপক উত্থান-পতন। এমনকি সরকার পরিবর্তনের মত অবিশ্বাস্য ঘটনাও ঘটে যায়।

সৌভাগ্যবশতঃ তিনটি ঐতিহাসিক অভ্যুত্থানই অতি নিকট থেকে দেখার সুযোগ আমার হয়েছিলো। প্রায় প্রতিটি ঘটনার সাথে কমবেশী প্রত্যক্ষ অথবা পরোক্ষভাবে সংযুক্ত ছিলাম। অন্যরা যেখানে শুনে শুনে লিখেছেন, আমি সেখানে নিজে প্রত্যক্ষ করে লিখেছি। ইতিমধ্যে বেশকিছু লেখক অভ্যুত্থান ঘটনাগুলো না দেখেই শুধু শুনে শুনে রঙ-চং দিয়ে বিভিন্নভাবে অতিরঞ্জিত করে গল্পাকারে অলঙ্করণ করে লিখেছেন। এতে প্রকৃত তথ্য বিকৃত হয়েছে।

অরক্ষিত স্বাধীনতাই পরাধীনতা - মেজর জলিল

লেখক পরিচিতি :

পারিবারিক নাম মোহাম্মদ আবদুল জলিল। বরিশাল জেলার উজিরপুর থানায় জন্ম। পিতা জনাব আলী চৌধুরীর মৃত্যুর ৩মাস পরে উজিরপুর সদরেই অবস্থিত মামার বাড়ীতে জন্ম। শিশুকাল এবং কৈশোর মামদের পরম স্নেহেই কাটে। উজিরপুরের W.B. UNION INSTITUTION থেকে কৃতিত্বের সংগে ম্যাট্রিক পাস করেন। এ সময়ে ‘পথের কাঙাল’ এবং ‘রীতি’ নামক দু’খানা উপন্যাস রচনা করেন। পরে পান্ডুলিপি হারিয়ে ফেলেন। ১৯৬১ সনে ‘Y’ Cadet স্কীমের অধীনে পশ্চিম পাকিস্তানের ‘মারী হিলস’(রাওয়ালপিন্ডি জেলায়) ভর্তি হন। কৃতিত্বের সংগে ইন্টারমিডিয়েট পরীক্ষায় উত্তীন্ন হন। ১৯৬৩ সনে পাকিস্তানী মিলিটারী একাডেমী কাকুলে সামরিক বাহিনীর অফিসার কাম ট্রেনিং- এ যোগদান করেন। ১৯৬৫ সনের সেপ্টেম্বর মাসে কমিশন প্রাপ্ত হয়ে ১২ নং ক্যাভালরী রেজিমেন্ট (ট্যাঙক বাহিনী) যোগদান করে

অনল-প্রবাহ

https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjyEZKri52poPJ_50KKqnqBXnjthUzsFwVizf890I9LLVx1NiV1hJcZi3-fm8nW7e2VwwgHU-kU4UNt3PH3zPJPlOpQ2Wmi3TeMSs1BtXBrHn_dcZNaM5Ng1VNmMtCKTMRWNfQ-ilFEI3Q/s1600/Onol-Probaho-priyoboi.jpgআর ঘুমিও না নয়ন মেলিয়া,
ঊঠরে মোসলেম ঊঠরে জাগিয়া,
আলস্য জড়তা পায়েতে ঠেলিয়া,
পূত বিভু নাম স্মরণ করি।

যুগল নয়ন করি উন্মীলন,
কর চারিদিকে কর বিলোকন,
অবসর পেয়ে দেখ শত্রুগণ,
করেছে কীদৃশ অনিষ্ট সাধন,
দেখো চাহিয়া অতীত স্মরি।

বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলামের ঠিক পূর্বে যিনি বাংলা ভাষায় ও মুসলিম উম্মাহর পক্ষে আগুনের বীণা বাজিয়েছিলেন, তিনি হলেন সৈয়দ ইসমাইল হোসেন শিরাজী। বাংলা সাহিত্য জগতে তখন ইসলাম ও মুসলমান জাতিকে হেয় করা -কটাক্ষ করা- বিকৃত করা -অপমানিত করার উতসব চলছিলো, ইসমাইল হোসেন সিরাজীই  নজরুল-পূর্ব সেই যুগে কলম হাতে তুলে নিয়ে প্রবল পরাক্রমে তার মোকাবিলা শুরু করেছিলেন!

ইসলামের বুনিয়াদী শিক্ষা-(মাওলানা মওদুদী)


এই বইটি হলো হাকীকত সিরিজের ছয়টি বইয়ের একত্র সমন্বয়। হাকীকত সিরিজের বইগুলি প্রিয়বই.কম এ আগে পোষ্ট করা হয়েছিলো। তবে হাকীকত সিরিজের বই এর প্রকৃত স্বাদ ও এর বিপ্লবী চেতনা পেতে হলে বইগুলি ধারাবাহিকভাবে সিরিয়াল আনুযায়ী পড়া জরুরী। ইসলামের বুনিয়াদী শিক্ষা নামে ছয়টি খন্ডই প্রকাশিত হয়েছে।

মূলত মাওলানা মওদুদীর প্রদত্ত খুতবার লিখিত ভার্সন এই সিরিজের বইগুলি। ইসলামের বুনিয়াদী তথা মৌলিক ভিত্তিমূলক এই ছয়টি বই হলো ক্রমানুসারে, ইমানের হাকীকত, ইসলামের হাকীকত, নামাজ-রোজার হাকীকত, যাকাতের হাকীকত, হজ্জ্বের হাকীকত, জিহাদের হাকীকত।


কায়সার ও কিসরা - নসীম হিজাযী


আদী ও তার ছেলেরা ওমরকে খুঁজতে বেরিয়েছে এক প্রহর আগে । প্রদীপের ক্ষীণ আলোয় বসে আছে সামিরা । তার ডাগর আঁখিতে বেদনার ছাপ । সামিরা দুহাত উপরে তুলে দরদমাখা কণ্ঠে প্রার্থনা করছিলো : "ওগো মানাত! পৃথিবীর কোন কিছুই তো তোমার কাছে গোপন নেই । ভাইজান কোথায় আছে তা তুমিই জানো.."

..আসেম ভেবেছিলো ওমরকে পৌঁছে দিয়েই ফিরে যাবে সে । শান্তির দিনগুলো শেষ না হলেও আওসের কারো পক্ষে বনু খাজরাজের সীমায় পা রাখা নি:সন্দেহে অবাঞ্চিত ঘটনা..


ফররুখ আহমদ সমগ্র

ইসলামী রেঁনেসার কবি খ্যাত প্রিয় এক কবির নাম ফররুখ আহমদ।যশোর জেলার মাগুরা থানার মাঝআইল গ্রামে ১৯১৮ সালের ১০ জুন ফররুখ আহমদ জন্ম গ্রহণ করেন। ১৯৩৭ সালে ফররুখ আহমদ প্রথম সাহিত্য জগতে আত্মপ্রকাশ করেন। বছরই বুলবুল ও মোহাম্মদী-তে তাঁর প্রথম রচনাবলি প্রকাশিত হয়। ১৯৪৪ সালে সাত সাগরের মাঝি প্রকাশিত হলে সওগাত-মোহাম্মদী প্রভৃতি পত্রিকায় তার দীর্ঘ আলোচনা ছাপা হয়। কলকাতা-জীবনে ফররুখ আহমদের দুটি কবিতাগ্রন্থ প্রকাশিত হয়েছিল- 'সাত সাগরের মাঝি' (১৯৪৪) ও 'আজাদ করো পাকিস্তান' (১৯৪৬)। ১৯৪৮ সালে ফররুখ ঢাকায় চলে আসার পর মৃত্যুকাল পর্যন্ত ঢাকাই ছিল তাঁর সাহিত্যক্ষেত্র। ১৯৭৪ সালের ১৯ অক্টোবর, সন্ধেবেলা ঢাকায় ইস্কাটন গার্ডেনে তিনি মৃত্যুবরণ করেন। মৃত্যুর পূর্বে কবি তৎকালীন ক্ষমতাসীনদের অবহেলা ও বিরোধীতার সম্মুখিন হয়ে নিদারুন অর্থসংকটে পতিত হন। কর্মক্ষেত্রে বেতন বঞ্চিত হয়ে দারিদ্র, অনাহার ও বিনা চিকিৎসায় তিনি মৃত্যুবরণ করেন। 

যাকির নায়েকের বই ও লেকচার সঙ্কলন

ডা. জাকির নায়েক ১৮ অক্টোবর ১৯৬৫ সালে ভারতের মুম্বাইয়ে জন্ম গ্রহণ করেন। তিনি মুম্বাইয়ের সেন্ট পিটার’স হাই স্কুল (আই.সি.এস.ই) থেকে মাধ্যমিক এবং চেল্লারাম কলেজ, মুম্বাই থেকে উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা লাভ করেন। এরপর টপিওয়ালা ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজ, নায়ের হসপিটাল, মুম্বাই থেকে পড়াশুনার পর মুম্বাই ইউনিভার্সিটি থেকে চিকিৎসা শাস্ত্রে ডিগ্রি অর্জন করেন। ডা. জাকির নায়েক বর্তমানে ইসলামিক রিসার্চ ফাউন্ডেশন (আইআরএফ) এর প্রেসিডেন্ট। তিনিই এর মূল চালিকাশক্তি হিসেবে কাজ করছেন। তিনি বর্তমানে আইআরএফ এডুকেশনাল ট্রাষ্ট, মুম্বাইয়ের চেয়ারম্যান এবং ইসলামিক ডাইমেনশন মুম্বাইয়ের প্রেসিডেন্ট। এছাড়াও তিনি ইসলামি রিসার্চ ফাউন্ডেশন নামক আইআরএফ নামক একটি অলাভজনক প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠাতা যেটি পিস টিভি পরিচালনা করে থাকে।(উল্লেখ্যঃ ভারতে পিস টিভির সম্প্রচার সরকার কর্তৃক নিষিদ্ধ)

মরণজয়ী মুজাহিদ -(পাহাড়ী এক লড়াকু)

১৯৭৯ সালের ২৭ ডিসেম্বর। হঠাৎ করে খবর হলো, সোভিয়েত ইউনিয়ন আফগানিস্তান দখল করে নিয়েছে। অধিকাংশ সাধারণ মানুষের মত আমিও ঘটনাটি অতিরঞ্জন বলেই মনে করেছিলাম। কিন্তু কিছুদিন যেতে না যেতেই খবরের সত্যতা সম্পর্কে নিশ্চিত হলাম। তখন মনে হলো, সোভিয়েত রাশিয়ার বিরুদ্ধে মুক্তিযুদ্ধ করে জন্মভূমির স্বাধীনতা পুনরুদ্ধার করা আফগানদের পক্ষে হয়তো আর সম্ভব হবেনা।

১৯৮২ সালে আফগান রণাঙ্গনে দু সপ্তাহ মুজাহিদদের সাথে থাকার সুযোগ পেয়ে গেলাম। এসময়ে কাছে থেকে গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ  করলাম তাঁদের যুদ্ধকৌশল ও দৈনন্দিন জীবনাচার! তখন আমার ধারনা সম্পূর্ণ বদলে গেলো। মনে হলো, এরা সাধারণ যোদ্ধাদের থেকে সম্পূর্ণ অন্য এক ধরনের পরজাগতিক চেতনায় উজ্জীবিত। অত্যাধুনিক সামরিক শক্তিতে বলীয়ান রুশ বাহিনীর মোকাবিলায় আফগান মুজাহিদরা যেভাবে জীবন নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ে, সে এক বিষ্ময়কর ও অবিশ্বাস্য দৃশ্য! নিজ চোখে না দেখলে আমি তা কখনো বিশ্বাস করতাম না।

দর্পণে আপন ছায়া - খাদিজা আখতার রেজায়ী

১৯৭৪ সালের কথা। চারদিকে ভীষণ অস্বস্তি। রাজনীতি শ্বাসরুদ্ধকর আবহাওয়ায় বিষাক্ত এই জনপদ। দেশজুড়ে শতাব্দীর ভয়ংকর ক্ষুধার আগ্রাসন, মাত্র বছরের ব্যাবধানে পঁচিশ লাখ আদম সন্তান দুর্ভিক্ষের বলি হয়ে নিঃশেষ হয়ে গেলো! চলছে, 'ভাতে মারবো-পানিতে মারবো' এর নিদারুন পরিহাস!

পিতামাতা তাদের বুকের সন্তানকে মাত্র ৫ টাকার বিনিময়ে বিক্রি করে, সোমত্ত মেয়েরা এক মালসা ফেনের জন্য রাজনৈতিক টাউটদের কাছে দেহ বিক্রী করে। এমনই এক ভয়াবহ পরিস্থিতির বেদনাবিধুর স্মৃতি পরবর্তী বংশধরদের কাছে পৌঁছে দেবার দায়িত্ব যে সাহিত্যিক সাংবাদিক বুদ্ধিজীবিদের হাতে ন্যাস্ত, তাদের বিরাট অংশ খদ্দেরের আশায় 'কলম' হাতে লাইনে দাঁড়ানো, নিবিড় নিদারুন অন্ধকারের একচ্ছত্র রাজত্ব চতুর্ধারে!

মাওলানা মওদুদী : একটি দুর্লভ সংগ্রহ ও অভিযোগের জবাব

 
গত শতাব্দীর শুরুর দিকে পৃথিবীর মধ্যভাগে আল্লাহর বান্দা হাসান আল বান্না এবং পূর্বভাগে আল্লাহর আরেক বান্দা মাওলানা মওদুদী ইসলামী আন্দোলনের পূনর্জাগরনের বার্তা নিয়ে আসেন। মিশরকে কেন্দ্র করে ইখওয়ানুল মুসলেমীন এবং উপমহাদেশকে কেন্দ্র করে জামায়াত ইসলামী নামে এই মহান আন্দোলন দুটি পৃথিবীর দিকেদিকে ছড়িয়ে পড়ে। দিশেহারা অন্ধকারাচ্ছন্ন কুসংস্কারাবদ্ধ মানবতাকে ইসলামের সুমহান শক্তিশালী সাংগঠনিক কাঠামোতে আবদ্ধ করে ইসলামী সমাজ বিনির্মানের ঐতিহাসিক আন্দোলন শুরু করেন তারা। দুটো ভিন্নভিন্ন ভূ-রাজনৈতিক পরিবেশে আন্দোলন দুটো বেড়ে উঠতে গিয়ে মুখোমুখি হয় ঠিক রাসুল সা: এর সময়কালীন নানা ধরনের সংঘাত ও বিরোধীতার। এ বিরোধীতার ধরন বিচিত্র, ঠিক যেমনটা আল্লাহর রাসুল সা: মোকাবেলা করে গিয়েছেন, কোন বিরোধীতা সশস্ত্র জালেমের পক্ষ থেকে, কোন বিরোধীতা প্রাচীনপন্থী বাপ-দাদার শেখানো পথে চলতে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ ধর্মীয় দল উপদলের পক্ষ থেকে। ইসলামকে জীবনমুখী ও বাস্তবে সমাজ রাষ্ট ও আইন কানুনে প্রতিষ্ঠা করতে গিয়ে যে সমস্ত বাধা বিপত্তি , প্রশ্ন ও অপবাদের স্বীকার হয়েছে এ আন্দোলন, তার অনেক জবাব দিয়েছেন মাওলানা মওদূদী নিজেই, কিছু জবাব দিয়েছেন অন্য বিদগ্ধ আলেম ও স্কলারগন। এধরনের একটি সংকলন এখানে আপলোড করা হচ্ছে।






সবিস্তার সূচীপত্র
টেম্পলেট কাষ্টমাইজেশন - তরঙ্গ ইসলাম | তরঙ্গ ইসলাম